শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৮, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

আমাদের তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। সারা বিশ্বের উদাহরণ এখন আমাদের তরুণ সমাজ। আমাদের তরুণ সমাজের ডিকশনারিতে অসম্ভব বলে কিছু নেই। অসম্ভবকে জয় করার এক দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তরুণ সমাজ আমাদের জাতির জন্য সত্যিকার অর্থে একটি অনুপ্রেরণার উৎস। তরুণরাই আমাদেরকে পথ দেখাচ্ছে। তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যোদ্ধা। তারাই বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছে, নিয়ে যাচ্ছে স্বপ্নের সোনালি বন্দরে। বাংলাদেশ নামের দেশটা তারুণ্যের সৃষ্টি। বাংলাদেশের যত অগ্রগতি, যত অর্জন সবকিছু তারুণ্যের হাতেই। তরুণরাই এ দেশকে জন্ম দিয়েছে, তরুণরাই এ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যে কোনো সংকটে, যে কোনো দুর্যোগে তরুণরাই যেন পথ দেখিয়েছে। তরুণরাই যেন জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। এটা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। পৃথিবীর আর কোনো দেশ নেই যেখানে তরুণরা একটা দেশ বিনির্মাণ করে, তরুণরা যে কোনো সংকটে সব সময় কান্ডারি হয়ে সামনে আসে। আমাদের তরুণরা যেমন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছিল, আমাদের তরুণরা যেমন আত্মত্যাগ করে রক্তের বিনিময়ে এদেশের স্বাধীনতা এনেছিল, ঠিক তেমনি আমাদের তরুণরা চব্বিশে অকুতোভয় চিত্তে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে বুলেটকে বরণ করে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করেছে আমাদের তরুণ সমাজ।

এদেশে ১৫ বছর ধরে জগদ্দল পাথরের মতো একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম ছিল। মানুষের ভোটের অধিকার হয়েছিল ভূলুণ্ঠিত। অর্থনৈতিক লুটপাটের এক রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বদলে একটি লুটতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সেরকমই একটি দুর্বিষহ এবং দমবন্ধ অবস্থায় যখন মানুষ আশা ছেড়ে দিয়েছিল, সব স্বপ্ন মানুষের বিলীন হয়েছিল, এদেশের মানুষ যখন কার্যত ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছিল ঠিক সেই সময় তরুণরা গর্জে উঠল। তারা দেখাল যে কীভাবে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হয়, কীভাবে ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে হয়। জুলাই বিপ্লব যে সফল হবে, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে যে একটি সর্বব্যাপী রাহুর গ্রাস থেকে বাংলাদেশ মুক্তি পাবে সেটা শুরুতে কজন ভেবেছিল? কিন্তু যা অসম্ভব সেটা সম্ভব করে আমাদের তরুণ সমাজ, আমাদের শিক্ষার্থীরা। আবু সাঈদ, মুগ্ধর রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি নতুন স্বাধীনতা। নতুন স্বাধীনতা অর্জনের পর আমাদের তরুণ সমাজ পথভ্রষ্ট হয়নি। তারা হাল ছেড়ে দেয়নি। তারা নতুন বাংলাদেশকে বিনির্মাণ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরন্তর ভাবে। এমনটি নয় যে বিপ্লবোত্তর সময়ে তরুণরা সব দায়িত্ব শেষ করে চলে গেল। এখানেই বিশ্বের অন্যান্য দেশের গণজাগরণ এবং তারুণ্যের বিপ্লবের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপ্লবের পার্থক্য। আমরা দেখেছি যে গাজার গণহত্যা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তারুণ্যের দ্রোহ হয়েছিল। কিন্তু সেই তারুণ্যের দ্রোহ শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হতে পারেনি। আবার আমরা দেখি যে আরব বসন্তের সময় মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে তারুণ্যের যে ঐতিহাসিক জাগরণ, সেই জাগরণ তিউনিসিয়া কিংবা মিসরে পরিবর্তন আনতে পারেনি। বরং তারুণ্যের বিপ্লবের পর দেশ অন্য পথে চলে গেছে। প্রতিবিপ্লব বিপ্লবের অর্জনকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে তেমনটি হয়নি। আমাদের তরুণ সমাজ যেন অতন্দ্র প্রহরীর মতো জেগে আছে সে পর্যন্ত যে পর্যন্ত জনগণের স্বপ্ন পূরণ না হবে। সে পর্যন্ত তারা ঘরে ফিরবে না- এমন একটি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোবল আমাদের তরুণ সমাজের মধ্যে।

জুলাই বিপ্লবের পর এদেশে নানা রকম ষড়যন্ত্র হয়েছে। কারণ একটি ফ্যাসিস্ট সরকার যখন ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো ক্ষমতা আঁকড়ে থাকে, তখন সমস্ত সমাজের মধ্যে পচন ধরে, ঘুণ ধরে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি কাঠামোতে। আমাদের বিচার, আমাদের প্রশাসন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ রাষ্ট্রের সবকিছুই পদস্খলিত হয়েছিল। সেখান থেকে দেশকে একটা নতুন স্বপ্নের পথে নিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন কাজ। এর মধ্যে নানা রকম প্রলোভন থাকে, থাকে পথভ্রষ্ট হওয়ার নানা রকম হাতছানি। কিন্তু এসব উপেক্ষা করে আমাদের তরুণরা যেন তাদের আস্থা এবং বিশ্বাসে অবিচল। আমাদের তরুণরা একটা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে। কেমন হবে সেই বাংলাদেশ? আমাদের তরুণদের স্বপ্নের বাংলাদেশ হলো বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব নাগরিক সমান অধিকার পাবে। রাষ্ট্রের মধ্যে দুর্নীতি থাকবে না, অনিয়ম থাকবে না, রাজনীতি হবে স্বচ্ছ, জবাবদিহিতামূলক। ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। মানুষ মানুষের ভেদাভেদ থাকবে না। যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাবে। যোগ্যতা অনুযায়ী ব্যবসাবাণিজ্য নিশ্চিত হবে। কেউ পক্ষপাতিত্বের শিকার হবে না। অযথা কেউ হয়রানির শিকার হবে না। এমন একটি ঐক্যের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে আমাদের তরুণ সমাজ। এমন স্বপ্ন দেখেছিল আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১-এ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। স্বাধীন দেশে তরুণরা পথ দেখাতে পারেনি। তারা বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়েছিল অথবা ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। কিন্তু এবারের জুলাই বিপ্লব বাংলাদেশের জন্য শুধু নয়, বিশ্বের জন্যই একটা অনুকরণীয় উদাহরণ। আমাদের তরুণ সমাজ বিপ্লবের পর রাষ্ট্রযন্ত্র জমে থাকা আবর্জনা পরিষ্কারের কাজ করে যাচ্ছে নিরলস ভাবে। এখনো তাদের আন্দোলন শেষ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা চলতেই থাকবে। আমাদের তরুণরা জুলাই বিপ্লবের পর বিচার বিভাগের সংস্কার করেছে। ঘুণে ধরা প্রশাসন এবং ফ্যাসিবাদের তাঁবেদারদের চিহ্নিত করেছেন, অনেকে সরিয়েছে। বাকিদের সরানোর জন্য আমাদের তরুণরা কথা বলে যাচ্ছে নিরন্তর। জুলাই বিপ্লবের নায়করা সদা জাগ্রত।

সাম্প্রতিক সময়ে তরুণদের আরেকটি বিজয় বাঙালি জাতি প্রত্যক্ষ করল। আওয়ামী লীগের যারা বিভিন্ন গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জনগণের ওপর স্টিমরোলার চালিয়েছিল, তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। এই কথাটি সকলেই বলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু তারপরও বিভিন্ন কারণে এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তরুণরা অপেক্ষা করেছে, তারা দাবি জানিয়েছে, অনুরোধ করছে। কিন্তু কিছুতেই কোনো কাজ হয়নি। অবশেষে আমাদের তরুণ সমাজ আবার রাজপথে নেমে এলো। যারা তাদের বুকের ওপর গুলি চালিয়েছে, যারা তাদেরকে গুম করেছে তারা স্বাধীন দেশে রাজনীতি করে কীভাবে? এই কারণেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর নাৎসি রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এখন এই নাৎসিবাদ জার্মানিতে নিষিদ্ধ। ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার জন্য তারা আবার জনগণকে ডাক দিল, সেই ডাকে সাড়া দিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জনগণ রাজপথে নেমে এলো। কারণ আমাদের তরুণরা যে নির্মোহ, তারা যে নিজের স্বার্থের জন্য নয়, বরং সবার জন্য, সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য এরকম ডাক দিচ্ছে। এটা আমাদের জনগণ এখন বিশ্বাস করে এবং তরুণদের প্রতি আস্থাশীল। আর সেই জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে অন্তর্র্বর্তী সরকার সঠিক ভাবে দ্রুততার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করল। এর মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের সাফল্যে আরও একটি পালক যুক্ত হলো। এখন আমাদের তরুণ সমাজ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য কাজ করছে।

আমাদের প্রায়ই শুনতে হতো আমাদের তরুণরা বিভ্রান্ত। তারা বিদেশে চলে যেতে চায়। তারা এ দেশ নিয়ে উদাসীন। বিশেষ করে তরুণ রাজনীতিমনস্ক নয়- এমন একটি কথা আমাদের সমাজে প্রচলিত ছিল। কিন্তু সেই অচলায়তন ভেঙে দিয়েছে আমাদের বিপ্লবীরা। এখন এদেশের মানুষ ঘরে ঘরে নীতিবান নির্ভীক এবং মেধাবী তরুণ চায় সবাই। আমাদের তরুণ সমাজ দেখেছে যে তারা প্রচলিত ঘুণে ধরা, নষ্টভ্রষ্ট রাজনীতির সমর্থন করে না। তারা সমর্থন করে নতুন রাজনীতি যে রাজনীতিতে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়, যে রাজনীতিতে বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়ায়। যে রাজনীতির কারও তাঁবেদারি করতে শেখায় না, বরং স্বাধীন সার্বভৌম একটি বাংলাদেশ হিসেবে মনে আত্মপ্রকাশ করতে শেখায়। তরুণরা পরাভব মানে না। তারা পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে, ক্রীতদাসের বন্দি থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে চায়।

আমাদের দেশের মানুষ বহু বছর পরে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে পারছে। তারা দেখতে পারছে যে, বাংলাদেশের নেতৃত্বের শূন্যতা নেই। বিশ্বব্যাপী যখন তরুণ সমাজ বিভ্রান্ত, রাজনীতিতে নতুন নেতৃত্বের শঙ্কা, পুরোনো বয়স্ক ব্যক্তিরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন, তরুণরা রাজনীতিতে আগ্রহহীন, সেখানে আমাদের এক সম্ভাবনাময় তরুণ নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে। আমাদের সামনে এবং জনগণের কাছে তারা আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এই তরুণরা যে বাংলাদেশকে বদলে দিতে পারবে তা মানুষ সবাই বিশ্বাস করে। আমাদের তরুণরা এই ভূখণ্ডকে মানুষের জন্য বাসযোগ্য করতে যাচ্ছে। আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড় করাতে চাইছে। এটি তরুণদের এক নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমের একটা বহিঃপ্রকাশ। সারা বিশ্বে এটি একটি অনন্য নজির।

আমরা জানি যে ২০০৪ সালে বিশ্বের সেরা দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের স্থান পেয়েছিল বিপ্লবের জন্য। একটা সময় বাংলাদেশকে নিয়ে বলা হতো এটা বন্যা, দুর্ভিক্ষ, দুর্বিপাকের দেশ। সেখান থেকে বাংলাদেশকে বলা হতো এদেশ হলো বিদেশিদের ঋণনির্ভর দেশ। তারপর এলো বাংলাদেশ সামরিক শাসনের দেশ। দেশ সম্ভাবনা বিহীন একটি দেশ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক এবং ক্ষুদ্র ঋণ জাগরণের কারণে বাংলাদেশের পরিচয় বিশ্বে পাল্টে যায়। বাংলাদেশকে শান্তিতে জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস হিসেবে পরিচিতি পায়। কদিন আগেও বিদেশে গেলে বলত তুমি কি ড. ইউনূসের দেশের? এখন বাংলাদেশকে বিশ্ব চিনছে তারুণ্যের শক্তিতে ভরপুর একটি সম্ভাবনাময় হিসেবে। তারুণ্যের প্রাণশক্তিতে ভরপুর একটি দেশ, যে দেশের তরুণরা স্বপ্ন দেখায়, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে এবং স্বপ্ন পূরণের জন্য আত্মত্যাগ করে। আগামীর ভবিষ্যতের জন্য তরুণরা বর্তমানকে বিসর্জন দেয়। এরকম তরুণ সমাজ বিশ্বে আর আছে কি? আর এজন্যই সারা বিশ্বে তারুণ্যের অহংকার জুলাই বিপ্লবের নায়করা। বিশ্বকে বদলে দেওয়ার পথ প্রদর্শক আমাদের তরুণ সমাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

এই মাত্র | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি
সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় জালে ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়
পদ্মায় জালে ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমলায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান
ডিমলায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরের শিবচরে পুকুর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরের শিবচরে পুকুর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল শোভাযাত্রা
কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল শোভাযাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে নতুন সদস্য বাড়াতে হবে : মিন্টু
বিএনপিতে নতুন সদস্য বাড়াতে হবে : মিন্টু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিলেটের ২৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
সিলেটের ২৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল কনস্টেবলের
মহাসড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল কনস্টেবলের

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
গোবিন্দগঞ্জে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরোধে খুন যুবক, অভিযানে মিলল কোটি টাকার মাদক
বিরোধে খুন যুবক, অভিযানে মিলল কোটি টাকার মাদক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু
সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি, কসাই আটক
গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি, কসাই আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভোক্তা-স্বার্থ রক্ষায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার
‘ভোক্তা-স্বার্থ রক্ষায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গু জ্বরে শিশুর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গু জ্বরে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের প্রস্তুতি সভা
নবীনগরে কৃষকদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় মাদক কারবারি আটক
মোংলায় মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থী সৌমিক নিখোঁজ
ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থী সৌমিক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চুয়াডাঙ্গায় পেশাজীবী গাড়ি চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় পেশাজীবী গাড়ি চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে