শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৯, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে কোরআন-সুন্নাহবিরোধী নীতি বাস্তবায়ন না করার আহ্বান জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। তারা বলেন, শেখ হাসিনার মতো ভুল করবেন না। ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশে কোরআন-সুন্নাহবিরোধী কোনো নীতি বাস্তবায়ন করার সাহস করবেন না। অবিলম্বে প্রতিবেদনসহ নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল ঘোষণা করুন। দুই মাসের মধ্যে হেফাজতে ইসলামের নেতাদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুন। শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করুন।

গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলসহ চার দফা দাবিতে অনুষ্ঠিত হেফাজত ইসলামের জনাকীর্ণ মহাসমাবেশ থেকে এসব দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া এসব দাবি বাস্তবায়নে সমাবেশ থেকে কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আগামী ২৩ মে বাদ জুমা চার দফা আদায়ে বিক্ষোভ মিছিল এবং তিন মাসের মধ্যে নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠান। এর আগে সকাল ৯টার আগে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। এরপর শাহবাগ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকার চারপাশের সব সড়কে নেতা-কর্মীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। সকাল ৯টায় হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা মহাসমাবেশস্থলে পৌঁছান। শাপলা চত্বরে মারা যাওয়া মাওলানা ইউনুছ মোল্লার বাবার বক্তব্যের মাধ্যমে মহাসমাবেশের উদ্বোধন করা হয়। বেলা সোয়া ১টার দিকে দোয়া মোনাজাতের মধ্য দিয়ে মহাসমাবেশ শেষ হয়। বাদ ফজর থেকে দেশের জেলা-উপজেলাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেন হেফাজতকর্মীরা।

চার দফা দাবিতে এই মহাসমাবেশের আয়োজন করে হেফাজত। এর মধ্যে প্রধান দাবি হলো- নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের কোরআন-সুন্নাহবিরোধী প্রতিবেদনসহ কমিশন বাতিল করা। এ ছাড়া সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনর্বহাল। ফ্যাসিবাদের আমলে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যাসহ সব হত্যার বিচার। ফিলিস্তিন ও ভারতে মুসলিম গণহত্যা এবং নিপীড়ন বন্ধে সরকারের কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি করা।

মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাহ্ বাবুনগরী। অতিথি হিসেবে বক্তব্যে দেন দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ। এ ছাড়া হেফাজতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাহমুদুর হাসান কাশেমী ও আহমেদ কাশেমী, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, কেন্দ্রীয় সদস্য মাহমুদ বিন হোসাইন, তাহরিকে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের আমির ড. মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী পীর জৈনপুরীসহ হেফাজতের শীর্ষ নেতারা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আজিজুল হক ইসলামাবাদী ও মুফতি কেফায়েত উল্লাহ আজহারী। মহাসমাবেশের ১২ দফা ঘোষণাপত্র তুলে ধরেন হেফাজতের নায়েবে আমির মাওলানা মাহফুজুল হক। কর্মসূচি ঘোষণা করেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নেতারা
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নেতারা    -বাংলাদেশ প্রতিদিন

হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, দেশে ইসলামবিরোধী গোষ্ঠী আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সম্প্রতি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন দাখিল করেছে। সাম্রাজ্যবাদের ফান্ডখোর কুখ্যাত নারীবাদীরা এদেশের সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, বিধি-বিধান, ঐতিহ্য ও পরিবারকাঠামো ধ্বংস করার পাশ্চাত্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, এমন কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবেন না- যা কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায়। এক্ষেত্রে আমরা কোনো ছাড় দেব না। তিনি এই বিতর্কিত কমিশন ও কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন অবিলম্বে বাতিল করে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীদার আলেম-ওলামার পরামর্শ নিয়ে নতুন কমিশন গঠনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলাম নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি, দেশের যৌতুকপ্রথা বন্ধে কঠোর আইন করুন। শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। সংখ্যাগুরু কিংবা সংখ্যালঘু-কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অধিকার অন্য কারও নেই। তাই ধর্ম অবমাননার শাস্তির আইনি ধারাগুলো বহাল রেখে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের ওই নির্দিষ্ট সুপারিশগুলো বাদ দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, আল্লাহ ও তাঁর রসুল (সা.)-এর নামে কটূক্তি বা বিষোদ্গার বন্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির আইন করতে হবে।

সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, মানবিক করিডোরের নামে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলা যাবে না। দিল্লির দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছি নিউইউর্কের গোলামি করার জন্য নয়। এই অপতৎপরতা বন্ধ না হলে দেশপ্রেমিক জনতাকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে। তিনি বলেন, একাত্তর সালে মুক্তিযোদ্ধারা বলেছিলেন, আমরা পিন্ডির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি, দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়। ২৪-এর জুলাইয়ের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর আমি বলতে চাই, আমরা দিল্লির দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছি নিউইউর্কের গোলামি করার জন্য নয়।

মহাসমাবেশে দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেন, হেফাজতে ইসলাম নারীবাদ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। আমি এখানে ড. ইউনূস সরকারের প্রতি প্রশ্ন করতে চাই, আপনারা কেন অপ্রয়োজনীয় ইস্যু তৈরি করছেন? আমি বলতে চাই, নারী কমিশন তৈরির জন্য জুলাই বিপ্লবে কেউ জীবন দেয় নাই। তারা জীবন দিয়েছিল এদেশ থেকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করার জন্য। কাজেই আপনারা সরকারে বসেছেন যাতে করে বাংলাদেশে আর ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে না পারে। বাংলাদেশ থেকে ভারতের আগ্রাসন মুক্ত করার জন্য। আমি মনে করি আপনাদের দায়িত্ব শুধু সে সংস্কারগুলো করা- যে সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশে আর ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারবে না। মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা দেখেছি, আপনারা অনেকগুলো সংস্কার কমিশন করেছেন- যেগুলোর কোনো প্রয়োজনই ছিল না। আপনারা রাষ্ট্রের সময় এবং সম্পদ নষ্ট করছেন। সুতরাং আমার অনুরোধ- আপনারা এই সমস্ত কমিশন বাতিল করে দেন। আমাদের এই সমস্ত কমিশনের প্রয়োজন নাই।

জাতীয় নাগরিক পার্টির-(এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের ইসলামবিরোধী সুপারিশ বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগকে ৫ আগস্ট জনগণ লালকার্ড দেখিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন মেনে নেওয়া হবে না।

ড. মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী পীর জৈনপুরী বলেন, বাক-স্বাধীনতার নামে যেই ইসলামের বিরোধিতা করবে তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি তকমা দিয়ে আমার দেশের আলেম ওলামাদের কারাগারে রাখা হয়েছে। বাবর সাহেব যদি মুক্তি পায় তাহলে জঙ্গির মামলায় আলেম ওলামারা কেন মুক্তি পাবে না। যদি তারা মুক্তি না পায় তাহলে শুধু সংস্কার কেন নির্বাচন পর্যন্ত হতে দেওয়া হবে না।

মহাসমাবেশের ১২ দফা ঘোষণাপত্রের মধ্যে রয়েছে, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন ও তাদের কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন অবিলম্বে বাতিলপূর্বক আলেম-ওলামার পরামর্শক্রমে ধর্মপ্রাণ বৃহত্তর নারীসমাজের প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে নতুন কমিশন গঠন করা।

নারীর সামাজিক উন্নয়নে পশ্চিমা মূল্যবোধ নয় বরং আমাদের নিজস্ব সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের আলোকেই বাস্তবমুখী সংস্কারের দিকে যেতে হবে। এ ছাড়াও আছে সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃস্থাপন করতে হবে এবং ধর্মপ্রাণ গণমানুষের ইমান-আমল রক্ষার্থে বহুত্ববাদ নামক আত্মঘাতী ধারণা থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে। লিঙ্গ বৈচিত্র্য, লিঙ্গ সমতা, লিঙ্গ বৈষম্য, তৃতীয় লিঙ্গ (বা থার্ড জেন্ডার), অন্যান্য লিঙ্গ ইত্যাদি শব্দের মারপ্যাঁচে, কাউকে বাদ দিয়ে নয় এমন ধোঁয়াশাপূর্ণ স্লোগানের অন্তরালে এবং অসংজ্ঞায়িত অন্তর্ভুক্তিমূলক (বা ইনক্লুসিভ) ইত্যাদি শব্দের আড়ালে এলজিবিটি ও ট্রান্সজেন্ডারবাদের স্বীকৃতি ও অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমাজবিধ্বংসী ও ধর্মবিরুদ্ধ সমকামীবান্ধব সমাজ প্রতিষ্ঠার পাঁয়তারা বন্ধ করতে হবে। শাপলা ও জুলাই গণহত্যার বিচারে গতি আনতে ট্রাইব্যুনালের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগেই ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার চিহ্নিত দোসরদের বিচার সম্পন্ন করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলে বিনিয়োগ বাড়বে : গভর্নর
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলে বিনিয়োগ বাড়বে : গভর্নর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সরকারি স্কুলের সামনে ময়লা ফেলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাগেরহাটে সরকারি স্কুলের সামনে ময়লা ফেলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজিপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
কাজিপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজিপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কাজিপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ৪ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ
পটুয়াখালীতে ৪ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা বন্দরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মোংলা বন্দরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সামিয়ার
স্কুল শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সামিয়ার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খলিলুর রহমান বিকডার নতুন সভাপতি
খলিলুর রহমান বিকডার নতুন সভাপতি

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধা সরকারি কলেজে ছাত্র ফ্রন্টের নতুন কমিটি
গাইবান্ধা সরকারি কলেজে ছাত্র ফ্রন্টের নতুন কমিটি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে অটোরিকশা উল্টে বৃদ্ধ নিহত, আহত ৩
উলিপুরে অটোরিকশা উল্টে বৃদ্ধ নিহত, আহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কু‌ড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে জাতীয়তাবাদী সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ
গোবিন্দগঞ্জে জাতীয়তাবাদী সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই : আমীর খসরু
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই : আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবনির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর বগুড়া প্রেসক্লাবের
নবনির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর বগুড়া প্রেসক্লাবের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা
বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণ নিয়ে চীনের দাবির বিরোধিতা ভারতের
দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণ নিয়ে চীনের দাবির বিরোধিতা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ
ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ
গোবিন্দগঞ্জে সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্বস্তিকর দৃশ্য মানেই কল বন্ধ, অ্যাপলের ফেসটাইমে যুক্ত হচ্ছে নগ্নতা শনাক্তকারী প্রযুক্তি
অস্বস্তিকর দৃশ্য মানেই কল বন্ধ, অ্যাপলের ফেসটাইমে যুক্ত হচ্ছে নগ্নতা শনাক্তকারী প্রযুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২০ বছর পর দখলমুক্ত হলো বরিশাল জিলা স্কুলের মাঠ
২০ বছর পর দখলমুক্ত হলো বরিশাল জিলা স্কুলের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন