শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৯, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে কোরআন-সুন্নাহবিরোধী নীতি বাস্তবায়ন না করার আহ্বান জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। তারা বলেন, শেখ হাসিনার মতো ভুল করবেন না। ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশে কোরআন-সুন্নাহবিরোধী কোনো নীতি বাস্তবায়ন করার সাহস করবেন না। অবিলম্বে প্রতিবেদনসহ নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল ঘোষণা করুন। দুই মাসের মধ্যে হেফাজতে ইসলামের নেতাদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুন। শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করুন।

গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলসহ চার দফা দাবিতে অনুষ্ঠিত হেফাজত ইসলামের জনাকীর্ণ মহাসমাবেশ থেকে এসব দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া এসব দাবি বাস্তবায়নে সমাবেশ থেকে কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আগামী ২৩ মে বাদ জুমা চার দফা আদায়ে বিক্ষোভ মিছিল এবং তিন মাসের মধ্যে নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠান। এর আগে সকাল ৯টার আগে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। এরপর শাহবাগ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকার চারপাশের সব সড়কে নেতা-কর্মীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। সকাল ৯টায় হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা মহাসমাবেশস্থলে পৌঁছান। শাপলা চত্বরে মারা যাওয়া মাওলানা ইউনুছ মোল্লার বাবার বক্তব্যের মাধ্যমে মহাসমাবেশের উদ্বোধন করা হয়। বেলা সোয়া ১টার দিকে দোয়া মোনাজাতের মধ্য দিয়ে মহাসমাবেশ শেষ হয়। বাদ ফজর থেকে দেশের জেলা-উপজেলাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেন হেফাজতকর্মীরা।

চার দফা দাবিতে এই মহাসমাবেশের আয়োজন করে হেফাজত। এর মধ্যে প্রধান দাবি হলো- নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের কোরআন-সুন্নাহবিরোধী প্রতিবেদনসহ কমিশন বাতিল করা। এ ছাড়া সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনর্বহাল। ফ্যাসিবাদের আমলে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যাসহ সব হত্যার বিচার। ফিলিস্তিন ও ভারতে মুসলিম গণহত্যা এবং নিপীড়ন বন্ধে সরকারের কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি করা।

মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাহ্ বাবুনগরী। অতিথি হিসেবে বক্তব্যে দেন দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ। এ ছাড়া হেফাজতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাহমুদুর হাসান কাশেমী ও আহমেদ কাশেমী, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, কেন্দ্রীয় সদস্য মাহমুদ বিন হোসাইন, তাহরিকে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের আমির ড. মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী পীর জৈনপুরীসহ হেফাজতের শীর্ষ নেতারা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আজিজুল হক ইসলামাবাদী ও মুফতি কেফায়েত উল্লাহ আজহারী। মহাসমাবেশের ১২ দফা ঘোষণাপত্র তুলে ধরেন হেফাজতের নায়েবে আমির মাওলানা মাহফুজুল হক। কর্মসূচি ঘোষণা করেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নেতারা
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নেতারা    -বাংলাদেশ প্রতিদিন

হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, দেশে ইসলামবিরোধী গোষ্ঠী আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সম্প্রতি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন দাখিল করেছে। সাম্রাজ্যবাদের ফান্ডখোর কুখ্যাত নারীবাদীরা এদেশের সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, বিধি-বিধান, ঐতিহ্য ও পরিবারকাঠামো ধ্বংস করার পাশ্চাত্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, এমন কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবেন না- যা কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায়। এক্ষেত্রে আমরা কোনো ছাড় দেব না। তিনি এই বিতর্কিত কমিশন ও কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন অবিলম্বে বাতিল করে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীদার আলেম-ওলামার পরামর্শ নিয়ে নতুন কমিশন গঠনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলাম নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি, দেশের যৌতুকপ্রথা বন্ধে কঠোর আইন করুন। শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। সংখ্যাগুরু কিংবা সংখ্যালঘু-কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অধিকার অন্য কারও নেই। তাই ধর্ম অবমাননার শাস্তির আইনি ধারাগুলো বহাল রেখে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের ওই নির্দিষ্ট সুপারিশগুলো বাদ দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, আল্লাহ ও তাঁর রসুল (সা.)-এর নামে কটূক্তি বা বিষোদ্গার বন্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির আইন করতে হবে।

সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, মানবিক করিডোরের নামে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলা যাবে না। দিল্লির দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছি নিউইউর্কের গোলামি করার জন্য নয়। এই অপতৎপরতা বন্ধ না হলে দেশপ্রেমিক জনতাকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে। তিনি বলেন, একাত্তর সালে মুক্তিযোদ্ধারা বলেছিলেন, আমরা পিন্ডির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি, দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়। ২৪-এর জুলাইয়ের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর আমি বলতে চাই, আমরা দিল্লির দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছি নিউইউর্কের গোলামি করার জন্য নয়।

মহাসমাবেশে দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেন, হেফাজতে ইসলাম নারীবাদ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। আমি এখানে ড. ইউনূস সরকারের প্রতি প্রশ্ন করতে চাই, আপনারা কেন অপ্রয়োজনীয় ইস্যু তৈরি করছেন? আমি বলতে চাই, নারী কমিশন তৈরির জন্য জুলাই বিপ্লবে কেউ জীবন দেয় নাই। তারা জীবন দিয়েছিল এদেশ থেকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করার জন্য। কাজেই আপনারা সরকারে বসেছেন যাতে করে বাংলাদেশে আর ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে না পারে। বাংলাদেশ থেকে ভারতের আগ্রাসন মুক্ত করার জন্য। আমি মনে করি আপনাদের দায়িত্ব শুধু সে সংস্কারগুলো করা- যে সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশে আর ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারবে না। মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা দেখেছি, আপনারা অনেকগুলো সংস্কার কমিশন করেছেন- যেগুলোর কোনো প্রয়োজনই ছিল না। আপনারা রাষ্ট্রের সময় এবং সম্পদ নষ্ট করছেন। সুতরাং আমার অনুরোধ- আপনারা এই সমস্ত কমিশন বাতিল করে দেন। আমাদের এই সমস্ত কমিশনের প্রয়োজন নাই।

জাতীয় নাগরিক পার্টির-(এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের ইসলামবিরোধী সুপারিশ বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগকে ৫ আগস্ট জনগণ লালকার্ড দেখিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন মেনে নেওয়া হবে না।

ড. মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী পীর জৈনপুরী বলেন, বাক-স্বাধীনতার নামে যেই ইসলামের বিরোধিতা করবে তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি তকমা দিয়ে আমার দেশের আলেম ওলামাদের কারাগারে রাখা হয়েছে। বাবর সাহেব যদি মুক্তি পায় তাহলে জঙ্গির মামলায় আলেম ওলামারা কেন মুক্তি পাবে না। যদি তারা মুক্তি না পায় তাহলে শুধু সংস্কার কেন নির্বাচন পর্যন্ত হতে দেওয়া হবে না।

মহাসমাবেশের ১২ দফা ঘোষণাপত্রের মধ্যে রয়েছে, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন ও তাদের কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন অবিলম্বে বাতিলপূর্বক আলেম-ওলামার পরামর্শক্রমে ধর্মপ্রাণ বৃহত্তর নারীসমাজের প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে নতুন কমিশন গঠন করা।

নারীর সামাজিক উন্নয়নে পশ্চিমা মূল্যবোধ নয় বরং আমাদের নিজস্ব সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের আলোকেই বাস্তবমুখী সংস্কারের দিকে যেতে হবে। এ ছাড়াও আছে সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃস্থাপন করতে হবে এবং ধর্মপ্রাণ গণমানুষের ইমান-আমল রক্ষার্থে বহুত্ববাদ নামক আত্মঘাতী ধারণা থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে। লিঙ্গ বৈচিত্র্য, লিঙ্গ সমতা, লিঙ্গ বৈষম্য, তৃতীয় লিঙ্গ (বা থার্ড জেন্ডার), অন্যান্য লিঙ্গ ইত্যাদি শব্দের মারপ্যাঁচে, কাউকে বাদ দিয়ে নয় এমন ধোঁয়াশাপূর্ণ স্লোগানের অন্তরালে এবং অসংজ্ঞায়িত অন্তর্ভুক্তিমূলক (বা ইনক্লুসিভ) ইত্যাদি শব্দের আড়ালে এলজিবিটি ও ট্রান্সজেন্ডারবাদের স্বীকৃতি ও অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমাজবিধ্বংসী ও ধর্মবিরুদ্ধ সমকামীবান্ধব সমাজ প্রতিষ্ঠার পাঁয়তারা বন্ধ করতে হবে। শাপলা ও জুলাই গণহত্যার বিচারে গতি আনতে ট্রাইব্যুনালের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগেই ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার চিহ্নিত দোসরদের বিচার সম্পন্ন করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না
কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
সর্বশেষ খবর
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি
অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো
অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?
সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়
রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়
ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি
পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা