শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে

♦ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা ♦ ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত স্থগিতের সম্ভাবনা নেই, মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের সঙ্গে বৈঠকের পর বাণিজ্য উপদেষ্টা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ বা পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে দুটি চিঠি পাঠানো হবে। প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে এবং বাণিজ্য উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেড ডিপার্টমেন্ট ইউএসটিআরের কাছে পাঠানো হবে।

গতকাল সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, বৈঠকে চারজন উপদেষ্টা, একজন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি, একজন স্পেশাল অ্যাম্বাসাডর, ১০ জনের মতো সচিব এবং বড় ব্যবসায়ীদের মধ্য থেকে চারজন প্রতিনিধি ছিলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, প্রতিনিয়ত তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলছি ইউএসএ অফিশিয়াল। সেটা ঢাকায় তাদের অ্যামবাসি অফিশিয়াল, ওদিক দিয়ে ইউএসএ এর ইউএসটিআর। আমাদের যেটা ডিসিশন আমরা দুটি চিঠি দেব। দুটি চিঠি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যাবে। একটা চিঠি যাবে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার তরফ থেকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে। আর একটা চিঠি যাবে আমাদের বাণিজ্য উপদেষ্টার তরফ থেকে ইউএসটিআরের কাছে।

চিঠিতে কী থাকবে? সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, চিঠিতে কী কী থাকবে, কী ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ তা নিয়েই আজকে আলোচনা হয়েছে। আজকে চারজন উপদেষ্টা ছিলেন, একজন হাইলি রিপ্রেজেন্টার ছিলেন, একজন স্পেশাল অ্যাম্বাসাডর, আমাদের প্রায় দশজনের মতো সেক্রেটারি ছিলেন, যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের মধ্য থেকে চারজন প্রতিনিধি ছিলেন। সবার সঙ্গে কথা হয়েছে, কথা হওয়ার পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে- খুব দ্রুত ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুটি চিঠি যাবে। চিঠিতে যাই থাকুক তা আমাদের বিজনেসবান্ধব হবে। আমাদের বাংলাদেশের বিজনেসের স্বার্থটা দেখা হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে কম্পিটিটিভ যেসব কান্ট্রি আছে তাদের চেয়ে আমরা আরও বিজনেসবান্ধব হব, এই চিঠিটা হবে। আরও বেশি বিজনেসবান্ধব হবে, যাতে করে ইউএসএ এবং আমাদের জন্য উইন উইন সিচুয়েশন হয় এবং আমাদের জন্য মার্কেট এক্সেসটা যেন আরও বাড়ে। আমরা চাই ইউএসএ পৃথিবীর লার্জেস্ট মার্কেট, সেখানে আমাদের আরও অনেক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করার সুযোগ আছে। যেটা আমাদের উপদেষ্টারা এবং বিজনেস লিডাররা আজকে বললেন।

বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে আছি। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি। আমাদের যোগাযোগ হচ্ছে। আমেরিকা থেকে যদি কিছু আমদানি করা লাগে আমরা তা করব। এতে করে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতিটা কমবে। তবে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে হবে। আমেরিকার ইকোনমিক বেটার ইকোনমিক। তাদের সঙ্গে আমাদের  ট্যারিফ নন ট্যারিফ বেরিয়ার যেগুলো আছে- সেগুলো দূর করা হবে। এ জন্য আলোচনা করা হবে কোনো অসুবিধা যেন না হয়।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমদু বলেন, এটা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে আমরা কেউ জানি না। এতে করে বিশ্ব অর্থনীতি বড় ধরনের নাড়াচাড়া খাবে। আমরা একটা কাজ করব, যাতে করে আমাদের আরএমজিটা রক্ষা পায়। যেন আমরা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারি। এর প্রভাব অবশ্য আমেরিকার ভোক্তাদের ওপরও পড়বে। মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর পড়বে। তবে এখানে আমরা শ্রমিকের মজুরি আর কমাতে যাব না। আমরা শ্রমের মূল্যে এমনিতেই সর্বনিম্ন পর্যায়ে আছি। শ্রমিকের খরচ কমানো যাবে না আমাদের। উৎপাদন বাড়াতে পারব। প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান বলেন, আমাদের আমদানি বাড়ানো সম্ভব। আমরা যথাসম্ভব দ্রুত এ সমস্যা সমাধান করব।

ব্যবসায়ী নেতা সৈয়দ নাসিম মনজুর বলেন, সরকারের যে পরিকল্পনা তাতে আমরা কিছুটা স্বস্তিতে আছি। আমাদের কমপেটিটিভ যেন না কমে, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হলে আমরা এটা ওভারকাম করতে পারব। আমরা ইউএসএ থেকে কী কী কিনতে পারব। সেটা দেখতে হবে। আমাদের বায়ার ও উৎপাদকদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমরা একটা নির্দেশনা দিতে পারব। স্কয়ারের টেক্সটাইলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী বলেন, আমরা আসলেই যতটা চিন্তিত ছিলাম। আজকের আলোচনায় আমরা একটা স্পষ্ট নির্দেশনা পেয়েছি।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লুৎফে সিদ্দিকী, বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক বিন হারুন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি রুবানা হক, ফারুক হাসান, বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম প্রমুখ।

ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত স্থগিতের সম্ভাবনা নেই- বাণিজ্য উপদেষ্টা : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘটনাকে হাইপার ডাইনামিক স্টোরি (দ্রুত পরিবর্তনশীল ঘটনা) বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা স্থগিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

গতকাল সকালে ঢাকার গুলশানে মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে তাঁর বাসভবনে অনুষ্ঠিত ব্রেকফাস্ট অন ট্রেড ব্যারিয়ার্স শীর্ষক বৈঠক শেষে সচিবালয়ে কয়েকজন সাংবাদিকের কাছে এমন মন্তব্য করেন। বৈঠকে শিল্প উপদেষ্টা মো. আদিলুর রহমান খান, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক কেমন হলো এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ভালো হয়েছে। আমরা একটা ধারণা পেয়েছি যে আমাদের ধরনের অর্থনীতি যাদের আছে, পাল্টা শুল্ক আরোপের কারণে তারা কী অনুসরণ করছে এবং আমরা কী পদক্ষেপ নিতে পারি।

মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স কিছু বলেছেন কি না জানতে চাইলে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, তারা তো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলবে না। আলোচনা হয়েছে, কিছু দিকনির্দেশনা পেয়েছি। এর মধ্য থেকে আমরা কী প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত হব, তা বোঝার চেষ্টা করেছি। অবশ্য গতকালই বলার চেষ্টা করেছি যে আমাদের প্রধান উপদেষ্টা এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে মূল যোগাযোগের কাজটা করবেন। আর আমরা যারা দায়িত্বে নিয়োজিত আছি, তারা অপর পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাকি কাজটা করব।

শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটা ধারণা ঘুরে বেড়াচ্ছে যে ৯ তারিখে কোনো কোনো দেশের জন্য স্থগিতাদেশ আসবে। এ ধরনের কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। ব্যাপারটা হচ্ছে যে এটা একটা হাইপার ডাইনামিক স্টোরি এবং বিশ্ববাণিজ্যে এর প্রভাব পড়েছে। দেখা যাক, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) মহাপরিচালকও এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলে বিনিয়োগ বাড়বে : গভর্নর
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলে বিনিয়োগ বাড়বে : গভর্নর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সরকারি স্কুলের সামনে ময়লা ফেলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাগেরহাটে সরকারি স্কুলের সামনে ময়লা ফেলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজিপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
কাজিপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজিপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কাজিপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ৪ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ
পটুয়াখালীতে ৪ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা বন্দরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মোংলা বন্দরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সামিয়ার
স্কুল শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সামিয়ার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খলিলুর রহমান বিকডার নতুন সভাপতি
খলিলুর রহমান বিকডার নতুন সভাপতি

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধা সরকারি কলেজে ছাত্র ফ্রন্টের নতুন কমিটি
গাইবান্ধা সরকারি কলেজে ছাত্র ফ্রন্টের নতুন কমিটি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে অটোরিকশা উল্টে বৃদ্ধ নিহত, আহত ৩
উলিপুরে অটোরিকশা উল্টে বৃদ্ধ নিহত, আহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কু‌ড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে জাতীয়তাবাদী সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ
গোবিন্দগঞ্জে জাতীয়তাবাদী সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই : আমীর খসরু
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই : আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবনির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর বগুড়া প্রেসক্লাবের
নবনির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর বগুড়া প্রেসক্লাবের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা
বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণ নিয়ে চীনের দাবির বিরোধিতা ভারতের
দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণ নিয়ে চীনের দাবির বিরোধিতা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ
ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ
গোবিন্দগঞ্জে সমবায় দলের কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্বস্তিকর দৃশ্য মানেই কল বন্ধ, অ্যাপলের ফেসটাইমে যুক্ত হচ্ছে নগ্নতা শনাক্তকারী প্রযুক্তি
অস্বস্তিকর দৃশ্য মানেই কল বন্ধ, অ্যাপলের ফেসটাইমে যুক্ত হচ্ছে নগ্নতা শনাক্তকারী প্রযুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২০ বছর পর দখলমুক্ত হলো বরিশাল জিলা স্কুলের মাঠ
২০ বছর পর দখলমুক্ত হলো বরিশাল জিলা স্কুলের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন