শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৫, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরেজমিন

ক্ষোভ ঘৃণার সাক্ষী গণভবন

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষোভ ঘৃণার সাক্ষী গণভবন

সেই গণভবন এখন একটি পরিত্যক্ত বাড়ি। ৫ আগস্টের আগে এ বাড়িতে কড়া পাহারায় সপরিবার থাকতেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে সেখানে ঢুকে পড়ে লাখো মানুষ। ক্রোধে, ক্ষোভে ব্যাপক ভাঙচুর, লুটপাট চলে। পরিত্যক্ত সেই বাড়িটি এখন শেখ হাসিনার ওপর মানুষের ক্ষোভ আর ঘৃণার অন্যতম সাক্ষী হিসেবে আছে। বাড়িটির পাহারায় এখন আনসার সদস্যরা। নিয়ন্ত্রণে আছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় জাদুঘরের অনুমতি নিয়ে গণভবনে প্রবেশ করে ঘুরে দেখার সুযোগ হয় এই প্রতিবেদকের।

জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর-পশ্চিমে ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকে হাতের ডানেই লাল দোতলা বাড়িটিতেই ছিল শেখ হাসিনার আবাস। এ ভবনের দক্ষিণে বিশাল মাঠ, সেখানে শিশুদের দু-একটি খেলনা রাইড। মাঠের সবখানে লম্বা ঘাস।

পূর্বে পুকুর এবং উত্তরে ফাঁকা স্থান ছেড়ে কিছুটা দূরে জিআই তারের জালে ঘেরা টেনিস কোর্ট। সঙ্গে লাগানো পানির পাম্প ও গরুর খামার। এ ছাড়া কর্মচারীদের থাকার কয়েকটি ঘর। আর পশ্চিমে মিরপুর সড়ক পর্যন্ত প্রায় বিস্তীর্ণ চাষের জমি। যেখানে ধান, গম, ভুট্টা ও সবজিসহ নানা দেশি ফলের চাষ। মিরপুর সড়কসংলগ্ন সার্বক্ষণিক বন্ধ থাকা ১ নম্বর গেটের পাশে এবং ২ নম্বর গেটের পাশেও দেখা গেছে কৃষি চাষাবাদের কিছু উপকরণ। কয়েকটি ঘাস-কাটার মেশিন। চারদিকে নানা গাছ-গাছালিতে ভরা। ১ নম্বর গেটের পাশে বিদ্যুতের সাবস্টেশন ও জেনারেটর মেশিন। ভিতরের দিকে যেতে রাস্তার পাশে অন্তত ৭টি বিধ্বস্ত গাড়ি। বিভিন্ন জায়গায় ভাঙা সীমানাপ্রাচীর।

এখানে কথা হয় আনসার সদস্য মশিউর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমরা আসছি অল্প কয়েক দিন হলো। কোথায় কী আছে কিছু বলতে পারি না।

মূল ভবনের পূর্বের দরজার পাশে রাখা আছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত গোলাম নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি। সেই রিকশাটি হৃদয় স্পর্শ করেছে সবারই। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ছবি দেখে চোখের কোণে জল আসেনি এমন মানুষ হয়তো কমই আছে। রিকশাটিকে স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে গণভবনের জুলাই-গণ অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে রাখার কথা জানানো হয়েছে।

শেখ হাসিনার সরকারি এ আবাসে দুই ডজনের বেশি কক্ষ আছে। নিচতলায় ছয়টি বেডরুম। দুটি বিশাল হলরুম। সেখানে সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠক করতেন। তিনটি ড্রয়িং ও লিভিং রুম। এর সিলিংয়ে এখনো ঝুলছে ভাঙা ঝাড়বাতির অংশবিশেষ। দোতলায় সাতটি বেডরুম। ভবনের মূল নকশার বাইরে গিয়ে কাচে ঘেরা লিফট স্থাপন করা হয়েছে। দোতলার বেডরুমগুলোকে কলাপসিবল গেট দিয়ে সুরক্ষিত রাখা ছিল। মাঝে রাজকীয় সিঁড়ি। পশ্চিম এবং পূর্বেও সিঁড়ি। অন্ধকারাচ্ছন্ন বিশাল ঘরগুলোর কাচভাঙা জানালার ফাঁক দিয়ে দিনে সূর্যের আলো ঢোকে।

দোতলার পূর্বে বড় একটি ড্রয়িং রুম। এ ড্রয়িং রুমে দাঁড়িয়ে বিশাল পুকুরটি দেখা যায়। এ পুকুরে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী মাছ ধরতেন।

তবে তার বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতি আর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় কয়েক সহস্রাধিক মানুষকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনা হয়েছে। সেসব অভিযোগ বিচারাধীন।

পূর্বদিকের দরজা দিয়ে মূল ভবনের ভিতরে ঢুকতেই ধুলায় ঢেকে থাকা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে অসংখ্য কাগজ, কাচ, সিরামিক, কাঠের টুকরা এবং ভাঙা আসবাবপত্র পড়ে থাকতে দেখা যায়। মেঝের কোথাও কোথাও কুকুরছানার মল। আবার ঘরের কোথাও কোথাও মাকড়সার জাল। প্রতিটি দেয়ালে স্বৈরাচার ও আওয়ামী লীগবিরোধী নানা স্লোগান লেখা। শেখ হাসিনার বেডরুমের বাইরে বারান্দায় বেশ কিছু কাগজের মধ্যে একটি চোখে পড়ল। পড়ে থাকা কাগজগুলোর কয়েকটি পাতায় বিডিআর বিদ্রোহের নেপথ্য, কারা কারা সংশ্লিষ্ট এবং ঘটনা তদন্তে কী কী পাওয়া যায়নি তা উল্লেখ করা। করিডর পেরিয়ে দক্ষিণ দিকে একটি কক্ষে পাওয়া গেল আরেকটি কাগজ। সেখানে পত্রিকার কাটিং থেকে বিভিন্ন হামলায় আহত-নিহত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের তালিকা করা। এ ছাড়া ২০১১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডিতে সাবেক সচিবদের নিয়ে করা বৈঠকের সারসংক্ষেপও পাওয়া গেছে। সেখানে অবসরপ্রাপ্ত সচিবরা তৎকালীন সরকারকে নানা পরামর্শ দিয়েছিলেন তাও লিপিবদ্ধ করা। সরকারি নানা সংস্থায় নিয়োগ দিতে কয়েকজনের জীবনবৃত্তান্তও দেখা গেল।

ধ্বংসস্তূপের নিচে পাওয়া আরেকটি কাগজে ছয়জনের একটি তালিকা রয়েছে, যাদের অর্থদাতা ও উসকানিদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।

দক্ষিণ লাইনে মাঝে একটি কক্ষের ভিতরে গিয়ে মনে হলো এটিতে হয়তো থাকতেন শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। মেঝেতে এক কোণে মা, খালা এবং বোনের সঙ্গে থাকা জয়ের একটি ছবি পাওয়া গেল। পাশে বিটিসিএলের নানা প্রকল্পের একটি তালিকা এবং কাজের অগ্রগতির পরিমাণ লেখা একটি কাগজ ছিল। সেখানে বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প স্থাপনের একটি পরিকল্পনা প্রতিবেদনও ছিল। পাশের আরেকটি কক্ষের বারান্দায় পাওয়া গেল রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের ভিজিটিং কার্ড এবং পোষা প্রাণীর ভাঙা খাঁচা। এ ছাড়া বিভিন্ন ইংরেজি পত্রিকা, ২০২৪ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রাপ্তদের নামের তালিকা, বিভিন্ন অনুষ্ঠানের লিখিত বক্তৃতা এবং বাজেটের কাগজপত্রও দেখা গেছে। 

এ গণভবনে গত বছরের ৫ আগস্ট ব্যাপক লুটপাট হয়। নগদ অর্থ, আসবাব, ফ্রিজ থেকে শুরু করে শাড়ি, গয়না, দামি খাবার সবকিছু লুটপাট করা হয়। যদিও পরবর্তী সময়ে অনেকে লুটের জিনিস ফেরত দিয়ে গেছেন। তবে এখনো অনেক কিছু ধ্বংসস্তূপ আর ধুলার মধ্যে পড়ে আছে। প্রতিটি কক্ষ ঘুরে চোখে পড়ে অসংখ্য গ্রাফিতি। এর মধ্যে একটা আমার বাপের দেশ, জয় গণতন্ত্র-২০২৪, আমার তন্ত্র তোমার তন্ত্র গণতন্ত্র, ফেনীতে ছাত্র হত্যার বিচার করব ইত্যাদি।

ভবনের নিচতলায় বলরুম থেকে বেরিয়ে পশ্চিমে বিভিন্ন আসবাবপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখার চিত্র দেখা গেল। তখন সেখানে এগুলোর তালিকা ও ছবি তুলে রাখছিলেন জাতীয় জাদুঘরের কর্মচারীরা। সেখানে দামি দামি ফ্রিজ, এসি, সোফা, স্ক্যানার মেশিন, আর্চওয়ে এবং পাওয়ার টিলার রাখা।

ভবনের মূল প্রবেশপথ দিয়ে বের হওয়ার সময় চোখে পড়ে একটি গ্রাফিতি। সাদা দেয়ালে লাল কালিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে একটি বার্তা লেখা। আরেক পাশে লেখা হাসু আপা পালাইছে। পশ্চিমের প্রবেশপথে ছাত্রলীগকে ইঙ্গিত করে একটি বার্তা লেখা। বাইরে দেয়ালে লেখা- যেই আসবি চুরি করবি না। বিপরীতে পড়ে রয়েছে একটি ডেন্টাল চেয়ার, একটি ম্যাসাজ চেয়ার আরেকটি ট্রেডমিল।

তবে শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার পর গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তরের কাজ চলছে বলে জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার। জানা গেছে, বাংলাদেশে যত সরকার কিংবা রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন তাঁদের মধ্যে শুধু শেখ হাসিনাই গণভবনে বসবাস করেছেন। এ ছাড়া অন্য কোনো সরকার কিংবা রাষ্ট্রপ্রধান সেখানে বসবাস করেননি। যদিও নানাবিধ রাষ্ট্রীয় কাজে গণভবন ব্যবহৃত হয়েছে। শেখ হাসিনা যখন ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন তখন তিনি ১ টাকার বিনিময়ে গণভবন বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বসবাস করতে শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়ার পরও তিনি সেখানে বাস করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তীব্র রাজনৈতিক বিতর্কের মুখে শেখ হাসিনা ২০০১ সালে গণভবন ছাড়তে বাধ্য হন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী
নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম
বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী
নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল
৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

নগর জীবন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ
এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ