শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা

চ্যারিটি বা দাতব্য প্রতিষ্ঠান কিংবা ট্রাস্ট অসহায় মানুষের কল্যাণে গঠিত হলেও এর আড়ালে সম্পদের সুরক্ষা ও কর ফাঁকির অভিযোগও বিস্তর। সহজে কর ফাঁকি দেওয়া, এর আড়ালে লাভের অংশ নিজেদের পকেটে ভরা আর নানা কৌশলে খরচের খাত বানিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সুযোগ তৈরি হওয়ায় চ্যারিটি আর ট্রাস্টের আসল উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। 

এসব চ্যারিটি ও ট্রাস্ট বিশেষ হারে কর দেওয়ার বাইরেও আলাদা করে করছাড় নিয়ে নীরবে নিজেদের আখের গোছাচ্ছে বলেও সমালোচনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ট্রাস্ট ও চ্যারিটি প্রতিষ্ঠানকে কর বিভাগের কঠোর নজরদারিতে আনার জোর দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহলে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, বাংলাদেশে কর ফাঁকি দেওয়া ও সম্পদ লুকানো বেশ সহজ। একদিকে কর বিভাগের সক্ষমতার অভাব, অন্যদিকে এ বিভাগের কিছু দুর্নীতিবাজ চক্রকে ‘ম্যানেজ’ করে কর ফাঁকি চলে অহরহ। বিরাট কর ফাঁকির খুব সামান্যই করের আওতায় আনা সম্ভব হয়। এ জন্য বাংলাদেশে কর-জিডিপি অনুপাতও বিশ্বে প্রায় সবার চেয়ে কম।

তবে সাধারণ কর ফাঁকির পাশাপাশি অনেক ব্যক্তি মানব কল্যাণে চ্যারিটি ও ট্রাস্ট গঠন করে থাকেন। এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য সৎ হলেও কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এর আড়ালে সম্পদের সুরক্ষা দেওয়া বা কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগও কম নয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অনেক চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান ও ট্রাস্ট বিশ্বাসের ওপর গড়ে ওঠে ঠিকই, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর সম্পদ বেড়ে গেলে তা থেকে কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য নানা কৌশল নেওয়া হয়। কখনো সরাসরি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর থেকে করছাড় নেওয়া হয়।

কখনো তদবির করে ন্যূনতম কর হার কার্যকর করা হয়। তা ছাড়া জমানো টাকা ব্যাংকে রেখে তা থেকে যে লভ্যাংশ হয়, সেটি নিজেদের পকেটে পুরতে খরচ বাড়িয়ে দেখানো হয়। কখনো নিজেদের লোকজনকে বিভিন্ন দায়িত্বে বসিয়ে বেতন ভাতা নেওয়ার মাধ্যমে টাকার খরচ দেখানো হয়। এসব কর্মকাণ্ডের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এসব প্রতিষ্ঠান অলাভজনক হলেও দেখা যাচ্ছে বেশির ভাগই লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে।

এই লাভের অংশ সরাসরি নেওয়া সম্ভব নয় বলে নানা ছুতায় তা নিচ্ছেন এর ট্রাস্টিরা। কখনো সম্মানী বা গাড়ির নামে কখনো বা অন্যান্য খরচের আড়ালে।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্ট ফান্ডে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা রাখতে হয়। এর উদ্দেশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নত মানের পড়াশোনা, ল্যাব, অবকাঠামো, গবেষণা খাতে ব্যয়ের সামর্থ্য বাড়ানো। তবে ট্রাস্টের টাকায় হরিলুটের খবর নতুন নয়। বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টিরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ দেখিয়ে ট্রাস্ট থেকে টাকা মেরে দেন।

ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও ট্রাস্টি আবুল কাশেম হায়দার বলেন, ‘ট্রাস্ট গঠন করলে আয়কর ও ভ্যাট মওকুফ নেই। ট্রাস্ট-ফাউন্ডেশন হলো চ্যারিটি। এসব থেকে মুনাফা নেওয়া যাবে না। আমাদের দেশে সব ধরনের ব্যবসায় আয়কর ও ভ্যাট আছে। এটা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও দিচ্ছে। আমার প্রতিষ্ঠান কোনো কর ফাঁকি দেয় না। কিন্তু বাংলাদেশে কর ফাঁকির প্রবণতা আছে। সরকারের যে করহার তাতে এই প্রবণতাও স্বাভাবিক।’

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘কম্পানির করহার ও ট্রাস্টের আয়ের ওপর যে করহার নির্ধারিত আছে, তার মধ্যে পার্থক্য অনেক। তাই কম্পানির আয় কম দেখিয়ে ট্রাস্টের আয়কর বড় করে দেখালে আয়কর অনেক কম দিতে হয়। সাদা চোখে কম্পনিগুলো ট্রাস্টের আড়ালে বিভিন্ন অনিয়ম করে। অনুদান-ফান্ড সংগ্রহ-বিনিয়োগ করে সেই টাকার কিছু অংশ জনকল্যাণে ব্যয় হিসেবে দেখায়। এতে নিট আয় কমে যায়। কর ফাঁকি দিতে সুবিধা হয়।’

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাস্ট সুদ, ভাড়া, রয়্যালিটি থেকে আয় করলে তাকে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আদলে কর দিতে হয়। যুক্তরাজ্যে চ্যারিটি কমিশনের অধীনে থাকা ব্রিটিশ ট্রাস্টগুলোকে সুদের আয় বাধ্যতামূলকভাবে জনকল্যাণে ব্যয় করতে হয়। বার্ষিক হিসাব ও অডিট রিপোর্ট দাখিল বাধ্যতামূলক। অনিয়ম ধরা পড়লে ট্রাস্টের অনুমোদন ও করছাড় বাতিল হয়ে যায়। অস্ট্রেলিয়ায় চ্যারিটেবল ট্রাস্ট করমুক্ত, তবে সুদসহ সব আয় জনকল্যাণে ব্যবহার করতে হয়। এর ব্যতিক্রম হলে আইন অনুযায়ী শাস্তির বিধান আছে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে আয়ের ৮৫ শতাংশ জনহিতকর কাজে ব্যয় করা বাধ্যতামূলক।

অন্যদিকে বাংলাদেশে চ্যারিটেবল ট্রাস্টগুলো বিভিন্ন ধরনের কর অব্যাহতি পায়। আয়কর আইন অনুযায়ী, কোনো ট্রাস্ট ধর্মীয়, শিক্ষামূলক বা জনহিতকর উদ্দেশ্যে গঠিত হলে তার আয়ের (যেমন বাড়িভাড়া, অনুদান, ব্যাংক সুদ) ওপর ক্ষেত্রবিশেষে করছাড় আছে। এই কাঠামোর মূল উদ্দেশ্য ছিল অলাভজনক খাতকে উৎসাহ দেওয়া এবং জনহিতকর কাজে অর্থ যেন বেশি ব্যয় হয় তা নিশ্চিত করা। অনেক ধনী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী শুধু কর ফাঁকির উদ্দেশ্যে ট্রাস্ট গঠন করছেন ও সেখান থেকে মোটা অঙ্কের ব্যাংক সুদ পাচ্ছেন।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে এ থেকে উত্তরণের উপায় হিসেবে বেশ কিছু পদক্ষেপ দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ট্রাস্টের আয়, বিশেষ করে ব্যাংক সুদ ও কার্যক্রমভিত্তিক আয়ের আলাদা করনীতির বিধান করা। জনকল্যাণে ব্যয় না হলে সুদে কর আরোপ করা। ব্যাংক আয় নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে জনকল্যাণে ব্যয় বাধ্যতামূলক করা। প্রতিবছর আর্থিক প্রতিবেদন ও অডিট বাধ্যতামূলক করা। ট্রাস্ট যদি সম্পদ গচ্ছিত রাখে বা মূলত কর ফাঁকির উদ্দেশ্যে গঠিত হয় তাহলে তার করমুক্ত সুবিধা বাতিল করে জরিমানা করা।

রাজস্ব খাতের বিশ্লেষকরা মনে করেন, নীরবে ট্রাস্ট ও চ্যারিটির আড়ালে যেসব প্রতিষ্ঠান কর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে, তাদের কর বিভাগের কঠোর নজরদারিতে আনা প্রয়োজন। একই সঙ্গে বিষদ নিরীক্ষা পরিচালনা করে কর ফাঁকি ও অনিয়ম ধরা পড়লে হ্রাসকৃত হারে কর দেওয়া ও করছাড়ের যে সুবিধা নিয়েছে, তা বাতিল করা হোক। করের ক্ষেত্রে বৈষম্য কমাতে হলে ও রাজস্ব বাড়াতে হলে কর বিভাগকে এসব সংস্কার করতে হবে। তাদের মতে, অনেক ট্রাস্টের বিপুল অঙ্কের অলস টাকা উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগেরও সুযোগ রাখা যায়। যেখান থেকে মানুষের কর্মসংস্থান হতে পারে এবং সরকারও রাজস্ব পাবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
১৩ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা
১৩ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা
১৮৭৪ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির তথ্য মিলেছে : এনবিআর
১৮৭৪ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির তথ্য মিলেছে : এনবিআর
‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’
‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের
‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের
তেল মারার সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না : খসরু
তেল মারার সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না : খসরু
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন
কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন

১৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ

৩১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ
'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার
প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন
পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক
বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস
এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো
জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি
ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা