শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৭, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ২১:২৪, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

নেতিবাচক প্রভাব কেটেছে ২০২৪-এর রেকর্ড বৃষ্টির

সংযুক্ত আরব আমিরাতে টেকসই বন্যা ব্যবস্থাপনায় গতি ফিরছে আবাসন ব্যবসায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংযুক্ত আরব আমিরাতে টেকসই বন্যা ব্যবস্থাপনায় গতি ফিরছে আবাসন ব্যবসায়

গত বছরের এপ্রিলে সংযুক্ত আরব আমিরাতে রেকর্ড বৃষ্টি ও বন্যা পরিস্থিতির কারণে কিছুটা শঙ্কা দেখা দিয়েছিল আবাসন ব্যবসায় বিনিয়োগকারী ও ক্রেতাদের মধ্যে। দেশটিতে এখনো বন্যা নিয়ে আবাসন ক্রেতারা কিছুটা চিন্তিত থাকলেও আমিরাতের সরকার ও আবাসন ব্যবসায়ীদের কিছু সময়োপযোগী উদ্যোগ এবং কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ- সেই উদ্বেগ কাটিয়ে পরিস্থিতি অনুকূলে নিয়ে এসেছে। এতে গতি ফিরেছে দেশটির আবাসন ব্যবসায়।

খালিজ টাইমস এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের এপ্রিলে শারজাহতে আবাসন কিনতে যায় ভারতীয় প্রবাসী সুমাইয়া খান  এবং তার স্বামী। সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসের সুবাদে তখন তারা চাইছিলেন আবাসন খাতে বিনিয়োগ করতে। যাতে করে পরিবার নিয়ে আমিরাতে  তারা বসবাস করতে পারেন। ওই সময়টাতে যখন তারা কেনার মতো আবাসন খুঁজছিল- তখনই রেকর্ড বৃষ্টি হয় দেশটিতে।

সুমাইয়া খান বলেন, তখন দেখি কিছু কিছু এলাকায় পুরোপুরি বন্যার প্রভাব পড়েছে। তবে তখন খেয়াল করলাম শারজাহতে বন্যা পরিস্থিতি ততটা নেই। এতে করে আমরা তখনই একটি আবাসন বুক করে ফেলি। পরের সপ্তাহে আমরা আবার সেখানে পরিদর্শনে গেলে- তখনও দেখতে পাই বন্যা সেভাবে কোনো প্রভাব ফেলেনি। পরে আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাই। 

যদিও ২০২৪ সালের এপ্রিলের সেই রেকর্ড বৃষ্টির এক বছর পরে এসেও আবাসন ক্রেতাদের মধ্যে দেশটির বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সংশয় দেখা যাচ্ছে। দেখা যায়, বেশির ভাগ ক্রেতাই এখন আবাসন কেনার আগে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে ভাবছে।’ যেমনটি ম্যানিফেস্ট রিয়েল স্টেটের সিইও জেফ রাজু কুরুভিলা বললেন। তার ভাষ্য, এখন তাদের প্রায় ৫০ শতাংশ ক্রেতাই আবাসন কেনার আগে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চান। যদিও তা আবাসন কেনাবেচায় কোনো প্রভাব ফেলছে না।

জেফ রাজু আরও বলেন, দুবাইয়ে বন্যা পরিস্থিতির দ্রুত পুনরুদ্ধার এবং সরকারের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ ক্রেতাদের আশ্বস্ত করছে। এর মধ্যে ডেভেলপাররা বিনামূল্যে মেরামতের উদ্যোগ নিচ্ছে। পাশাপাশি ড্রেনেজ সিস্টেমের উপরও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, জুমেইরাহ, মেইদান, দক্ষিণ দুবাই ও নশামার মতো আধুনিক অবকাঠামো সম্পন্ন এলাকাগুলো উচ্চতর উচ্চতা বা উন্নত নিষ্কাশনের কারণে ভালো ফলাফল করেছে এবং সেখানে টেকসই চাহিদা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

এদিকে, ইব্রাহিম আব্দুল করিম নামের মেট্রোপলিটন প্রিমিয়াম প্রপার্টির এক ঊর্ধ্বতন কর্তা বললেন, গত বছরের এপ্রিলের বন্যার কারণে আবাসন ক্রেতাদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব দেখা গেছে। যদিও এ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ও সরকারের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ আবাসনে বিনিয়োগকারী ও ক্রেতাদের আস্থা ফেরাতে পেরেছে। এরপরও ভবিষ্যতের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে ভাবাচ্ছে ক্রেতা ও বিনিয়োগকারীদের। অনেক ভূমির মালিককে দেখেছি তারা ভবিষ্যতের ক্ষতি কমানোর জন্য বীমা কভারেজ ও ভবিষ্যতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিচ্ছেন।

তাই গত বছরের এপ্রিলের বন্যা নিয়ে তৈরি শঙ্কা কেটে যেতে শুরু করেছে। এখন আরব আমিরাতে সবমিলিয়ে আবাসন ব্যবসা পুরোনো অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। রিফাইন নামের এক আবাসন প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা অংশীদার থমাস ওয়েন বললেন, আমিরাতে  বন্যা পরিস্থিতি একটি সাময়িক প্রভাব । এ নিয়ে দেশটির সরকার স্থিতিস্থাপকতা ও দ্রুত পুনরুদ্ধার বিষয়ে সচেষ্ট।

তিনি বলেন, ২০২৪ এর এপ্রিলের রেকর্ড বৃষ্টির মাত্র এক মাস পরেই, দেশটির ভ্যালুস্ট্র্যাট মূল্য সূচকে সম্পত্তির মূল্য বার্ষিক ২৭.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়। যার মধ্যে ভিলা ৩২.৫ শতাংশ এবং অ্যাপার্টমেন্ট ২২.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এই ধারা ২০২৫ সালেও অব্যাহত রয়েছে, মার্চ মাসে সূচকটি ২১০.৮ পয়েন্টে পৌঁছেছিল - যা গত বছরের তুলনায় ২৫.৯ শতাংশ বেশি।

তিনি আরও বলেন, এপ্রিলের রেকর্ড বৃষ্টি ক্রেতাদের মনোভাবের উপর কিছুটা প্রভাব ফেলেছিল। এতে বন্যা-প্রতিরোধী সচেতনতা আরও বেড়েছে, নতুন উন্নয়নে টেকসই এবং স্থিতিস্থাপক নগর পরিকল্পনা প্রাধান্য পাচ্ছে। অনেক ডেভেলপার এখন ভবিষ্যতের ঝুঁকি কমাতে কাজ করছে এবং দীর্ঘমেয়াদী কৌশল এবং অবকাঠামোগত দিক নিয়ে কাজ করা হচ্ছে।

একই ইঙ্গিত দিলেন মেট্রোপলিটন প্রিমিয়াম প্রপার্টির ইব্রাহিম আব্দুল করিমও। তিনি বলেন, ডেভেলপাররা অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা এখন ভবিষ্যতের বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত। উদাহরণ হিসেবে তিনি এ খাতে দুবাইয়ের ৮.২ বিলিয়ন ডলারের সময়োপযোগী বিনিয়োগের কথা তুলে ধরেন। আশা করা যাচ্ছে এই উদ্যোগের মাধ্যমে দিনে ২০ মিলিয়ন ঘনমিটারেরও বেশি পানি নিষ্কাশন সম্ভব।

তিনি বলেন, মুডনের মতো এলাকায় দুবাই সরকারের  সড়ক ও পরিবহন কর্তৃপক্ষের (RTA) সহযোগিতায় একটি কৌশলগত জলাবদ্ধতা অপসারণ পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে, যার মাধ্যমে বন্যার পানি নির্দিষ্ট উপহ্রদে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব। এই উদ্যোগগুলো ভবিষ্যতের জলবায়ু চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমলো লেনদেন
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক: আলোচনা ও মুক্ত বাণিজ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ সিপিডির
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক: আলোচনা ও মুক্ত বাণিজ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ সিপিডির
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
ব্যবসা-বিনিয়োগে সংকট বাড়ছে
ব্যবসা-বিনিয়োগে সংকট বাড়ছে
ফের দাম বাড়লো স্বর্ণের
ফের দাম বাড়লো স্বর্ণের
আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল: বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ফাউন্টেইনের সংস্কারে সময় লাগবে ৫ মাস, শেষ শো আজ
দুবাই ফাউন্টেইনের সংস্কারে সময় লাগবে ৫ মাস, শেষ শো আজ

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টানা শুটিংয়ের পরে ইতালিতে এক মাসের ছুটিতে প্রভাস
টানা শুটিংয়ের পরে ইতালিতে এক মাসের ছুটিতে প্রভাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম