শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

কীভাবে একদিন বিদ্যুতের উৎস হয়ে উঠতে পারে ভেজা বাতাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে একদিন বিদ্যুতের উৎস হয়ে উঠতে পারে ভেজা বাতাস

বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী নিকোলা টেসলা চেয়েছিলেন, ঝড়ো আকাশে মেঘের মধ্যে যেভাবে বিদ্যুৎ জমা হয়– সেই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে তিনি বাতাসের আর্দ্রতা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন। তার জীবদ্দশায় তা হয়নি ঠিকই– কিন্তু টেসলার মৃত্যুর কয়েক দশক পর হয়তো এখন তার চিন্তা বাস্তবে রূপ পেতে যাচ্ছে।

ল্যাবরেটরিতে যারা ব্যাপারটা দেখছিলেন– তারা যেন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না যে ঘটনাটা আসলেই ঘটছে।

একটি পরীক্ষামূলক যন্ত্র, যা বাতাসের আর্দ্রতা অনুভব করতে পারে– তা বৈদ্যুতিক তরঙ্গ উৎপাদন করছে।

ঠিক তাই। কিন্তু আপনার হয়তো ধারণা ছিল যে, না, এটা কখনও সম্ভব নয়।

“যে কোনও কারণেই হোক যে ছাত্রটি এ যন্ত্র নিয়ে কাজ করছিল– সে ওটাকে বিদ্যুতের প্লাগে লাগাতে ভুলে গিয়েছিল,” - বলছিলেন ম্যাসাচুসেটস অ্যামহার্স্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের জুন ইয়াও, “সেখান থেকেই এ গল্পের শুরু।”

পাঁচ বছর আগের ওই দিন থেকে ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা এমন একটা প্রযুক্তি তৈরির জন্য কাজ করছেন যা আর্দ্র বাতাসে ভাসমান জলের কণা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। একে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় হাইগ্রোইলেকট্রিসিটি।

এটা এমন এক ধারণা যা নিয়ে বহু বছর ধরেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছে।

নিকোলা টেসলা এবং আরও কয়েকজন অতীতে এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু খুব আশাপ্রদ কোনও ফল পাননি। কিন্তু এখন সে ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে যে একটা পরিবর্তন আসন্ন।

পৃথিবীতে অনেকগুলো গবেষণা দল এখন বাতাসে ভাসমান পানির অণু থেকে বৈদ্যুতিক চার্জ বের করে নেবার নতুন নতুন পন্থা আবিষ্কার করছে।

এটা করা সম্ভব, কারণ পানির অণুগুলো নিজেদের মধ্যে অতি ক্ষুদ্র পরিমাণে চার্জ বিনিময় করে, এবং বিজ্ঞানীরা ঠিক সেটাকেই নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন।

এ ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জটা হল যথেষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ এক জায়গায় জড়ো করতে পারা– যাতে তা নানা কাজে ব্যবহার করা যায়।

তবে এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন যে, তারা হয়তো একটা ছোট কম্পিউটার বা সেন্সরকে শক্তি যোগানোর মত যথেষ্ট বিদ্যুৎ এভাবে তৈরি করতে পারবেন।

এর ফলে যে সম্ভাবনাটা তৈরি হচ্ছে তা রীতিমত চাঞ্চল্যকর। কারণ ভেবে দেখুন– এর অর্থ হল আমাদের চারপাশেই নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ভেসে বেড়াচ্ছে, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা।

ইয়াও এবং তার সহযোগীরা ২০২০ সালে একটা গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছিলেন। তাতে বলা হয়েছিল এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্টি হওয়া অতিক্ষুদ্র প্রোটিনের তার– বাতাস থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে জমিয়ে রাখতে পারে।

ঠিক কীভাবে তা হয় সেটা নিয়ে এখনও আলোচনা চলছে, তবে সম্ভবত এই বস্তুটির মধ্যে অতিসূক্ষ্ম গর্ত আছে যা ভাসমান পানির অণু আটকে রাখতে পারে। এই প্রোটিন-কণার ঘষা লাগলে পানির অণু থেকে চার্জ নির্গত হয়।

ইয়াও বলছেন, এক সময় সেই প্রোটিনের তারের মধ্যে দুটি স্তরে চার্জ জমা হয় এবং তার মাত্রায় একটা পার্থক্য তৈরি হয়।

“মেঘের মধ্যে ঠিক এই ব্যাপারটাই ঘটে থাকে” – বলছেন ইয়াও – যদিও তা অনেক বড় আকারে এবং নাটকীয় মাত্রায়। ঝড়ো আকাশে জমা মেঘে বিপরীতধর্মী বৈদ্যুতিক চার্জ জমা হয়– যা এক পর্যায়ে বজ্রপাতের আকারে নির্গত হয়ে থাকে।

এর মানে হল– পানির অণুর চলাচলকে প্রভাবিত করতে পারলে এবং চার্জের পার্থক্য সৃষ্টির পরিবেশ তৈরি করতে পারলে– আপনার পক্ষে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, বলছেন ইয়াও। “এই ডিভাইসটি পৃথিবীর যে কোনও জায়গাতেই কাজ করতে পারবে।”

ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা ২০২৩ সালের মে মাসে একটি ফলো-আপ জরিপ প্রকাশ করলেন।

এর জন্য তারা এমন একটা কাঠামো তৈরি করলেন যা অতি ক্ষুদ্র গর্তে ভরা– কিন্তু কয়েক রকমের পদার্থ দিয়ে তৈরি। তারা ব্যবহার করেন গ্রাফিন অক্সাইডের কণা, পলিমার, এবং কাঠ থেকে পাওয়া আঁশজাতীয় সেলুলোজ ‘ন্যানোফাইবার’।

এর প্রতিটিতেই কাজ হল– যদিও ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায়। এতে তারা ধারণা করলেন যে কাঠামোটাই আসল ব্যাপার, কী উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে তা নয়।

এসব পরীক্ষার জন্য ডিভাইসটি ছিল মানুষের এক গাছা চুলের চাইতেও সরু। আর তাতে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তার পরিমাণও অত্যন্ত কম– এক ভোল্টের একটা ছোট ভগ্নাংশ মাত্র।

ইয়াও আভাস দিচ্ছেন, এ জিনিসটাই আরও বড় আকারে করলে হয়তো বেশ কয়েক ভোল্ট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়া যেতে পারে।

হয়তো এমন কোনও তরল পদার্থও এতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা শুধু একটা সারফেসে ছিটিয়ে দিলেই তা তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুতের একটা উৎসে পরিণত হতে পারে।

লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের একজন প্রকৌশলী রেশমা রাও– যিনি এ জরিপে জড়িত ছিলেন না– বলছেন, “আমার মনে হচ্ছে এটা খুবই উত্তেজনাকর। কারণ উপাদানের ক্ষেত্রে এখানে বিরাট নমনীয়তা রয়েছে।”

তবে এটা ভাবা বাস্তবানুগ হবে না যে এই প্রযুক্তি দিয়ে পুরো একটা বাড়ি বা বা গাড়ির মতো জিনিসের জন্য বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।

রেশমা রাও বলছেন, বাতাসের আর্দ্রতা থেকে যেটুকু বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে তা দিয়ে হয়তো সেন্সর বা ছোট ইলেকট্রনিক ডিভাইসই চালানো সম্ভব হতে পারে।

অবশ্য ইয়াও-এর দলটিই যে শুধু এ নিয়ে কাজ করছে তা নয়।

ইসরায়েলের একটি গ্রুপ ২০২০ সালে এমন একটি উপায় উদ্ভাবন করে যাতে দুটি ধাতব টুকরোর ভেতর দিয়ে আর্দ্র বায়ু প্রবাহিত করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হয়।

ভেজা বাতাস যখন ধাতব টুকরোটির ওপর দিয়ে বয়ে যায় তখন টুকরোটিতে বৈদ্যুতিক চার্জ উৎপন্ন হয়।

ভেজা বাতাস থেকে বিদ্যুৎ- প্রথম ব্যাপারটা নজরে আসে ১৮৪০ সালে প্রথম এই ব্যাপারটা নজরে আসে ১৮৪০ সালে- ব্রিটেনের উত্তরাঞ্চলীয় শহর নিউক্যাসলে।

সেখানকার একটি কয়লাখনির ট্রেনের চালক তার হাতে একটা অদ্ভূত শিরশিরে অনূভূতি টের পেলেন। এরপর তিনি খেয়াল করলেন, তার হাতের আঙুল আর ইঞ্জিনের লিভারের মধ্যে ক্ষুদ্র একটা বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ লাফিয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে।

যে বিজ্ঞানীরা ঘটনাটার অনুসন্ধান করেছিলেন তারা শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তে আসেন যে স্টিম ইঞ্জিনের বাষ্প যখন বয়লারের ধাতুর সংস্পর্শে আসছে তখন তাতে একটা বৈদ্যুতিক চার্জ জমা হচ্ছে।

ইসরায়েলে ২০২০ সালের রিপোর্টটির সহ-লেখক একজন গবেষক হচ্ছেন কলিন প্রাইস।

তিনি বলছেন, তাদের ল্যাবরেটরি পরীক্ষাতে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা খুবই কম। তবে তারা এখন পদ্ধতিটি আরও উন্নত করার জন্য কাজ করছেন। একটা সীমাবদ্ধতা হচ্ছে– তাদের দরকার ৬০% আপেক্ষিক আর্দ্রতার বাতাস।

অন্যদিকে, ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা মাত্র ২০% আর্দ্রতার বাতাসেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছিলেন।

আর্দ্র বাতাসকে জ্বালানির উৎস হিসেবে ব্যবহারের লক্ষ্যে আরও একটি গবেষণা চালাচ্ছে পর্তুগালের একটি দল– যার অর্থায়ন করছে ক্যাচার নামে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের এক প্রকল্প।

কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন লিসবন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী সভিৎলানা ল্যুবচিক এবং তার ছেলে আন্দ্রিই।

তারা একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করছেন যা এ বছরের শেষ নাগাদ সম্পন্ন হবে। তারা কাজে লাগাচ্ছেন জিরকোনিয়াম অক্সাইডের তৈরি ১.৬ ইঞ্চি ব্যাসের একটি চাকতি– যা আর্দ্র বাতাস থেকে পানির অণু আটকে ফেলতে পারে এবং তাকে ক্ষুদ্র একটি চ্যানেলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত করতে পারে।

এর ফলে যে চার্জ তৈরি হয় তা দেড় ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। এরকম দুটি চাকতি দিয়ে একটি এলইডি বাতি জ্বালানো সম্ভব।

ল্যুবচিক বলছেন, আরও বেশি এই জিরকোনিয়াম অক্সাইডের চাকতি জোড়া দিলে আরও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব।

প্রক্রিয়াটির বিস্তারিত তথ্য এ বিজ্ঞানীরা এখনও প্রকাশ করেননি, বা অন্য বিজ্ঞানদের দিয়ে যাচাই করানো হয়নি।

এই হাইগ্রো-ইলেকট্রিক্যাল পদ্ধতিগুলো নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে, বলছেন রাও। “এটা কীভাবে কাজ করে তার মূল নীতিগুলো নিয়ে আরও অনুসন্ধান দরকার।”

তার পরে আছে এসব প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ব্যবহারের প্রশ্ন। ক্যানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সারাহ জর্ডনের মতে, এসব প্রযুক্তিকে একদিকে যেমন যথেষ্ট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে- আবার খরচের দিক থেকেও অন্য নবায়নযোগ্য প্রযুক্তিগুলোর সাথে পাল্লা দিতে হবে।

সৌর বিদ্যুৎ ও বায়ুচালিত বিদ্যুৎ এর মধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আগামী দশকগুলোতে এগুলোর গুরুত্ব হয়তো আরও বেড়ে যাবে।

কিন্তু তার পরও হাইগ্রো-ইলেকট্রিসিটি থেকে যে বিদ্যুতের নতুন উৎস বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে– তা আশার কথা, বলছেন রেশমা রাও। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!
সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু
মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু
ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?
ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?
নারীরা কেন ‘জীনগক বিষন্নতা’র উচ্চ ঝুঁকিতে?
নারীরা কেন ‘জীনগক বিষন্নতা’র উচ্চ ঝুঁকিতে?
বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
নোবেল এনে দেয়া ‘নিরাপত্তা রক্ষী' কোষ আসলে কি?
নোবেল এনে দেয়া ‘নিরাপত্তা রক্ষী' কোষ আসলে কি?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
বছরের প্রথম সুপারমুন
বছরের প্রথম সুপারমুন
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ
তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ
সর্বশেষ খবর
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা
বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে মিছিল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারদর
বাজারদর

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী : পোপ লিও
সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী : পোপ লিও

পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন
বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা