শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

কীভাবে একদিন বিদ্যুতের উৎস হয়ে উঠতে পারে ভেজা বাতাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে একদিন বিদ্যুতের উৎস হয়ে উঠতে পারে ভেজা বাতাস

বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী নিকোলা টেসলা চেয়েছিলেন, ঝড়ো আকাশে মেঘের মধ্যে যেভাবে বিদ্যুৎ জমা হয়– সেই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে তিনি বাতাসের আর্দ্রতা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন। তার জীবদ্দশায় তা হয়নি ঠিকই– কিন্তু টেসলার মৃত্যুর কয়েক দশক পর হয়তো এখন তার চিন্তা বাস্তবে রূপ পেতে যাচ্ছে।

ল্যাবরেটরিতে যারা ব্যাপারটা দেখছিলেন– তারা যেন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না যে ঘটনাটা আসলেই ঘটছে।

একটি পরীক্ষামূলক যন্ত্র, যা বাতাসের আর্দ্রতা অনুভব করতে পারে– তা বৈদ্যুতিক তরঙ্গ উৎপাদন করছে।

ঠিক তাই। কিন্তু আপনার হয়তো ধারণা ছিল যে, না, এটা কখনও সম্ভব নয়।

“যে কোনও কারণেই হোক যে ছাত্রটি এ যন্ত্র নিয়ে কাজ করছিল– সে ওটাকে বিদ্যুতের প্লাগে লাগাতে ভুলে গিয়েছিল,” - বলছিলেন ম্যাসাচুসেটস অ্যামহার্স্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের জুন ইয়াও, “সেখান থেকেই এ গল্পের শুরু।”

পাঁচ বছর আগের ওই দিন থেকে ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা এমন একটা প্রযুক্তি তৈরির জন্য কাজ করছেন যা আর্দ্র বাতাসে ভাসমান জলের কণা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। একে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় হাইগ্রোইলেকট্রিসিটি।

এটা এমন এক ধারণা যা নিয়ে বহু বছর ধরেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছে।

নিকোলা টেসলা এবং আরও কয়েকজন অতীতে এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু খুব আশাপ্রদ কোনও ফল পাননি। কিন্তু এখন সে ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে যে একটা পরিবর্তন আসন্ন।

পৃথিবীতে অনেকগুলো গবেষণা দল এখন বাতাসে ভাসমান পানির অণু থেকে বৈদ্যুতিক চার্জ বের করে নেবার নতুন নতুন পন্থা আবিষ্কার করছে।

এটা করা সম্ভব, কারণ পানির অণুগুলো নিজেদের মধ্যে অতি ক্ষুদ্র পরিমাণে চার্জ বিনিময় করে, এবং বিজ্ঞানীরা ঠিক সেটাকেই নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন।

এ ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জটা হল যথেষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ এক জায়গায় জড়ো করতে পারা– যাতে তা নানা কাজে ব্যবহার করা যায়।

তবে এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন যে, তারা হয়তো একটা ছোট কম্পিউটার বা সেন্সরকে শক্তি যোগানোর মত যথেষ্ট বিদ্যুৎ এভাবে তৈরি করতে পারবেন।

এর ফলে যে সম্ভাবনাটা তৈরি হচ্ছে তা রীতিমত চাঞ্চল্যকর। কারণ ভেবে দেখুন– এর অর্থ হল আমাদের চারপাশেই নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ভেসে বেড়াচ্ছে, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা।

ইয়াও এবং তার সহযোগীরা ২০২০ সালে একটা গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছিলেন। তাতে বলা হয়েছিল এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্টি হওয়া অতিক্ষুদ্র প্রোটিনের তার– বাতাস থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে জমিয়ে রাখতে পারে।

ঠিক কীভাবে তা হয় সেটা নিয়ে এখনও আলোচনা চলছে, তবে সম্ভবত এই বস্তুটির মধ্যে অতিসূক্ষ্ম গর্ত আছে যা ভাসমান পানির অণু আটকে রাখতে পারে। এই প্রোটিন-কণার ঘষা লাগলে পানির অণু থেকে চার্জ নির্গত হয়।

ইয়াও বলছেন, এক সময় সেই প্রোটিনের তারের মধ্যে দুটি স্তরে চার্জ জমা হয় এবং তার মাত্রায় একটা পার্থক্য তৈরি হয়।

“মেঘের মধ্যে ঠিক এই ব্যাপারটাই ঘটে থাকে” – বলছেন ইয়াও – যদিও তা অনেক বড় আকারে এবং নাটকীয় মাত্রায়। ঝড়ো আকাশে জমা মেঘে বিপরীতধর্মী বৈদ্যুতিক চার্জ জমা হয়– যা এক পর্যায়ে বজ্রপাতের আকারে নির্গত হয়ে থাকে।

এর মানে হল– পানির অণুর চলাচলকে প্রভাবিত করতে পারলে এবং চার্জের পার্থক্য সৃষ্টির পরিবেশ তৈরি করতে পারলে– আপনার পক্ষে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, বলছেন ইয়াও। “এই ডিভাইসটি পৃথিবীর যে কোনও জায়গাতেই কাজ করতে পারবে।”

ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা ২০২৩ সালের মে মাসে একটি ফলো-আপ জরিপ প্রকাশ করলেন।

এর জন্য তারা এমন একটা কাঠামো তৈরি করলেন যা অতি ক্ষুদ্র গর্তে ভরা– কিন্তু কয়েক রকমের পদার্থ দিয়ে তৈরি। তারা ব্যবহার করেন গ্রাফিন অক্সাইডের কণা, পলিমার, এবং কাঠ থেকে পাওয়া আঁশজাতীয় সেলুলোজ ‘ন্যানোফাইবার’।

এর প্রতিটিতেই কাজ হল– যদিও ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায়। এতে তারা ধারণা করলেন যে কাঠামোটাই আসল ব্যাপার, কী উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে তা নয়।

এসব পরীক্ষার জন্য ডিভাইসটি ছিল মানুষের এক গাছা চুলের চাইতেও সরু। আর তাতে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তার পরিমাণও অত্যন্ত কম– এক ভোল্টের একটা ছোট ভগ্নাংশ মাত্র।

ইয়াও আভাস দিচ্ছেন, এ জিনিসটাই আরও বড় আকারে করলে হয়তো বেশ কয়েক ভোল্ট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়া যেতে পারে।

হয়তো এমন কোনও তরল পদার্থও এতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা শুধু একটা সারফেসে ছিটিয়ে দিলেই তা তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুতের একটা উৎসে পরিণত হতে পারে।

লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের একজন প্রকৌশলী রেশমা রাও– যিনি এ জরিপে জড়িত ছিলেন না– বলছেন, “আমার মনে হচ্ছে এটা খুবই উত্তেজনাকর। কারণ উপাদানের ক্ষেত্রে এখানে বিরাট নমনীয়তা রয়েছে।”

তবে এটা ভাবা বাস্তবানুগ হবে না যে এই প্রযুক্তি দিয়ে পুরো একটা বাড়ি বা বা গাড়ির মতো জিনিসের জন্য বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।

রেশমা রাও বলছেন, বাতাসের আর্দ্রতা থেকে যেটুকু বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে তা দিয়ে হয়তো সেন্সর বা ছোট ইলেকট্রনিক ডিভাইসই চালানো সম্ভব হতে পারে।

অবশ্য ইয়াও-এর দলটিই যে শুধু এ নিয়ে কাজ করছে তা নয়।

ইসরায়েলের একটি গ্রুপ ২০২০ সালে এমন একটি উপায় উদ্ভাবন করে যাতে দুটি ধাতব টুকরোর ভেতর দিয়ে আর্দ্র বায়ু প্রবাহিত করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হয়।

ভেজা বাতাস যখন ধাতব টুকরোটির ওপর দিয়ে বয়ে যায় তখন টুকরোটিতে বৈদ্যুতিক চার্জ উৎপন্ন হয়।

ভেজা বাতাস থেকে বিদ্যুৎ- প্রথম ব্যাপারটা নজরে আসে ১৮৪০ সালে প্রথম এই ব্যাপারটা নজরে আসে ১৮৪০ সালে- ব্রিটেনের উত্তরাঞ্চলীয় শহর নিউক্যাসলে।

সেখানকার একটি কয়লাখনির ট্রেনের চালক তার হাতে একটা অদ্ভূত শিরশিরে অনূভূতি টের পেলেন। এরপর তিনি খেয়াল করলেন, তার হাতের আঙুল আর ইঞ্জিনের লিভারের মধ্যে ক্ষুদ্র একটা বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ লাফিয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে।

যে বিজ্ঞানীরা ঘটনাটার অনুসন্ধান করেছিলেন তারা শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তে আসেন যে স্টিম ইঞ্জিনের বাষ্প যখন বয়লারের ধাতুর সংস্পর্শে আসছে তখন তাতে একটা বৈদ্যুতিক চার্জ জমা হচ্ছে।

ইসরায়েলে ২০২০ সালের রিপোর্টটির সহ-লেখক একজন গবেষক হচ্ছেন কলিন প্রাইস।

তিনি বলছেন, তাদের ল্যাবরেটরি পরীক্ষাতে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা খুবই কম। তবে তারা এখন পদ্ধতিটি আরও উন্নত করার জন্য কাজ করছেন। একটা সীমাবদ্ধতা হচ্ছে– তাদের দরকার ৬০% আপেক্ষিক আর্দ্রতার বাতাস।

অন্যদিকে, ইয়াও এবং তার সহকর্মীরা মাত্র ২০% আর্দ্রতার বাতাসেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছিলেন।

আর্দ্র বাতাসকে জ্বালানির উৎস হিসেবে ব্যবহারের লক্ষ্যে আরও একটি গবেষণা চালাচ্ছে পর্তুগালের একটি দল– যার অর্থায়ন করছে ক্যাচার নামে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের এক প্রকল্প।

কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন লিসবন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী সভিৎলানা ল্যুবচিক এবং তার ছেলে আন্দ্রিই।

তারা একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করছেন যা এ বছরের শেষ নাগাদ সম্পন্ন হবে। তারা কাজে লাগাচ্ছেন জিরকোনিয়াম অক্সাইডের তৈরি ১.৬ ইঞ্চি ব্যাসের একটি চাকতি– যা আর্দ্র বাতাস থেকে পানির অণু আটকে ফেলতে পারে এবং তাকে ক্ষুদ্র একটি চ্যানেলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত করতে পারে।

এর ফলে যে চার্জ তৈরি হয় তা দেড় ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। এরকম দুটি চাকতি দিয়ে একটি এলইডি বাতি জ্বালানো সম্ভব।

ল্যুবচিক বলছেন, আরও বেশি এই জিরকোনিয়াম অক্সাইডের চাকতি জোড়া দিলে আরও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব।

প্রক্রিয়াটির বিস্তারিত তথ্য এ বিজ্ঞানীরা এখনও প্রকাশ করেননি, বা অন্য বিজ্ঞানদের দিয়ে যাচাই করানো হয়নি।

এই হাইগ্রো-ইলেকট্রিক্যাল পদ্ধতিগুলো নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে, বলছেন রাও। “এটা কীভাবে কাজ করে তার মূল নীতিগুলো নিয়ে আরও অনুসন্ধান দরকার।”

তার পরে আছে এসব প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ব্যবহারের প্রশ্ন। ক্যানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সারাহ জর্ডনের মতে, এসব প্রযুক্তিকে একদিকে যেমন যথেষ্ট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে- আবার খরচের দিক থেকেও অন্য নবায়নযোগ্য প্রযুক্তিগুলোর সাথে পাল্লা দিতে হবে।

সৌর বিদ্যুৎ ও বায়ুচালিত বিদ্যুৎ এর মধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আগামী দশকগুলোতে এগুলোর গুরুত্ব হয়তো আরও বেড়ে যাবে।

কিন্তু তার পরও হাইগ্রো-ইলেকট্রিসিটি থেকে যে বিদ্যুতের নতুন উৎস বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে– তা আশার কথা, বলছেন রেশমা রাও। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে রহস্যময় বস্তু, নিয়মিত ছড়াচ্ছে এক্স-রে ও রেডিও তরঙ্গ
মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে রহস্যময় বস্তু, নিয়মিত ছড়াচ্ছে এক্স-রে ও রেডিও তরঙ্গ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে তিনটি ভয়াবহ গ্রহাণু, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে তিনটি ভয়াবহ গ্রহাণু, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
পানির নিচে হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার ইঙ্গিত!
পানির নিচে হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার ইঙ্গিত!
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
ডাইনোসরের গায়ে পালক, বরফে বাস—বিজ্ঞান বদলে দিল পুরনো ধারণা
ডাইনোসরের গায়ে পালক, বরফে বাস—বিজ্ঞান বদলে দিল পুরনো ধারণা
মহাশূন্যে বেঁচে থাকার ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাকটেরিয়ার আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল
মহাশূন্যে বেঁচে থাকার ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাকটেরিয়ার আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল
প্রশান্ত মহাসাগর ছোট হয়ে আসছে, জন্ম নিতে পারে নতুন মহাদেশ
প্রশান্ত মহাসাগর ছোট হয়ে আসছে, জন্ম নিতে পারে নতুন মহাদেশ
সর্বশেষ খবর
সিএমএম আদালতের কর্মচারীরা পেলেন মাসব্যাপী আইনগত প্রশিক্ষণ
সিএমএম আদালতের কর্মচারীরা পেলেন মাসব্যাপী আইনগত প্রশিক্ষণ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে
ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বগুড়ায় মাওলানা তায়েব আলীর দাফন সম্পন্ন
বগুড়ায় মাওলানা তায়েব আলীর দাফন সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধামরাইয়ে নিজ বাড়ি থেকে মা ও দুই ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ধামরাইয়ে নিজ বাড়ি থেকে মা ও দুই ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার
এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২৩ মামলার পলাতক সন্ত্রাসী আবছার গ্রেফতার
২৩ মামলার পলাতক সন্ত্রাসী আবছার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে অমানবিক বৈষম্য বিলোপে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি
বাজেটে অমানবিক বৈষম্য বিলোপে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় পরিবেশ দূষণের দায়ে এক কারখানা বন্ধ, অপরটিকে জরিমানা
ভালুকায় পরিবেশ দূষণের দায়ে এক কারখানা বন্ধ, অপরটিকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ
আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন পান করবেন লেবু চা?
কেন পান করবেন লেবু চা?

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নাইজেরিয়ায় ‘ডাকাত ভেবে’ সেনাবাহিনীর বিমান হামলা, ২০ বেসামরিক নিহত
নাইজেরিয়ায় ‘ডাকাত ভেবে’ সেনাবাহিনীর বিমান হামলা, ২০ বেসামরিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পশুর হাট, স্কুল বন্ধ রাখার অভিযোগ
কুমিল্লায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পশুর হাট, স্কুল বন্ধ রাখার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি
২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই
বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা
নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে
গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা
সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি
প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ
কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে
জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সর্বাধিক পঠিত
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুস্থ গরু চেনার উপায়
সুস্থ গরু চেনার উপায়

১৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা
বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নগদের গ্রাহকদের অর্থ ও তথ্য চরম ঝুঁকিতে : বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের গ্রাহকদের অর্থ ও তথ্য চরম ঝুঁকিতে : বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হজের আগে আড়াই লাখ অননুমোদিত হজযাত্রীকে ফিরিয়ে দিল সৌদি
হজের আগে আড়াই লাখ অননুমোদিত হজযাত্রীকে ফিরিয়ে দিল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় পা রাখলেন হামজা
ঢাকায় পা রাখলেন হামজা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাচ্ছে আইপিএল
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাচ্ছে আইপিএল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?
ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএনএ পরীক্ষায় ফাঁস হলো ১৭ বছরের গোপন সত্য
ডিএনএ পরীক্ষায় ফাঁস হলো ১৭ বছরের গোপন সত্য

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট
গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট

নগর জীবন

জি এম কাদের ও স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা
জি এম কাদের ও স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান
গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

বাজেট রূপান্তরের বদলে সংখ্যার খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে
বাজেট রূপান্তরের বদলে সংখ্যার খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশেদ খান মেনন ফের ৫ দিনের রিমান্ডে
রাশেদ খান মেনন ফের ৫ দিনের রিমান্ডে

নগর জীবন

পরিবারের জন্যই ইতি টানলেন ক্লাসেন
পরিবারের জন্যই ইতি টানলেন ক্লাসেন

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বাড়ছে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বাড়ছে

নগর জীবন

লোকাল হিরো রাকিব
লোকাল হিরো রাকিব

মাঠে ময়দানে