শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫

অব্যক্ত আলাপ

মার্জিয়া নীলিমা
প্রিন্ট ভার্সন
অব্যক্ত আলাপ

গল্প

হেমন্তের নরম রোদ এসে পড়েছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই পাশে। মুক্তাগাছা মুন সিনেমা হলের পাশ দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম, দেখলাম- সাদা পাঞ্জাবি-লুঙ্গি পরা এক বৃদ্ধ মাথায় চারাগাছের ঝাঁপি নিয়ে বিকেলের হাটে যাচ্ছেন। সাথে সাথে তার দ্বিগুণ লম্বা ছায়াও যাচ্ছে। একটা হাত ঝাঁপির ওপর তুলে আর একটা হাত দ্রুত সামনে-পিছনে যাওয়া-আসা করছে। নরম রোদে ধানগাছগুলো হেসে যাচ্ছে। দেখলে যে কারও মনে খুশির বান ডাকবে। ঝিরিঝিরি বাতাসে ধানগাছগুলো দুলছিল। হেমন্তের নরম সোনারাঙা রোদ ধানের শীষগুলো আমাকে ডাকছিল। আমার বামপাশে রীনা আপা বসেছিলেন, তিনি সেই ডাক শুনতে পাননি। যেমন আমার আব্বার ডাক অনেকেই শুনতে পেতেন না। এই তো সেদিন বুধবার সকাল বেলা, আমি যখন আব্বার কাছে গেলাম, তার মুখজুড়ে হাসি ছড়িয়ে পড়ছিল। আব্বার মুখে আমার হাত রাখতেই সেই হাসির কিছু হাসি মুক্তোর দানার মতো ছড়িয়ে পড়ল ঘরের মেঝেতে। কিছু রহস্যমিশ্রিত হাসি হেসে জানালা দিয়ে চলে গেল। আমি আব্বার মুখ ও গলায় হাত দিয়ে ছোট বাচ্চার মতো আদর করতে লাগলাম। তারপর আমার হাত আব্বার হাতের আঙুল ধরে একটু ওপরে তুলতেই পুরো হাতটা অশক্ত হয়ে, হালকা থেকে হালকা হয়ে আমার হাত থেকে পড়ে গেল। তখনো তিনি হাসছিলেন। তার মুখ, ঠোঁটের কোণা, নাকের দুই পাশ, এমনকি বন্ধ হয়ে থাকা দুই চোখের কিনারাও সুগন্ধি ছড়িয়ে হাসছে।

বুকের ওপর থেকে পাতলা কাপড়টা সরাতেই, মৃদু হাওয়া উড়িয়ে নিয়ে গেল আব্বার শিয়রে রাখা সাদা ফেব্রিকে সাদা সুতোয় হাতের কাজ করা পাঞ্জাবিটা। উড়িয়ে নিয়ে যেতে শুধু দেখলাম। আটকানোর মতো কিছুই করতে পারলাম না। সাদা পাঞ্জাবি সাদা আকাশে বিদ্যুৎ চমকানোর মতো ওপরে উড়ে গিয়ে মিলিয়ে গেল।

আব্বাকে ডাকতে যেয়ে শক্তি পাচ্ছিলাম না। আমার ভিতর থেকে ‘আব্বা আব্বা’ ডাকতে চাইছিলাম। কিন্তু কিছুতেই সেই ডাক গভীরভাবে ডাকতে পারছিলাম না। ফিসফিস করে শুধু ‘আব্বা’ বলে বারবার ডাকছিলাম। পাশের ড্রয়িংরুমে মেজো ভাই কারও সাথে কথা বলছিলেন। আমি আব্বার প্রশস্ত বুকের দিকে তাকিয়ে বললাম, ভাই আব্বা তো কথা বলে না। আব্বার বুক থেকে খুশবুর ঢেউ আমাদের বিমোহিত করে রাখছিল। অন্য রুম থেকে আম্মা এসেই প্রিয়জনকে প্রিয় নাম ধরে ডেকে, মাথার নিচ থেকে বালিশটা সরিয়ে রাখলেন। আমি অবাক হলাম, আব্বার মাথার বালিশ তারই প্রিয়সঙ্গিনী সরিয়ে দিল! যাকে বাসর রাত থেকে সঙ্গিনী পেয়ে একসঙ্গে সাতষট্টি বছর সুখে-দুঃখে পার করলেন। শুধু দেখেই যাচ্ছিলাম। আমার কী করণীয়। আম্মা ভাইকে বলছে- পাগুলো সোজা করে দে। পাগুলো সোজা করতেই আমার মনে পড়ে গেল আমার শৈশবের কথা। আমাকে কোলে করে আব্বা হেঁটে হেঁটে স্কুলে নিয়ে ভর্তি করে দিয়েছিলেন। আর একবার আমাকে সাথে নিয়ে পিকনিকে গিয়েছিলেন। মধুপুরে অনেক গাছ-গাছালির ছায়ার নিচ দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন। আজ সেই পা নিথর। আম্মার মুখ থেকে হাহাকার সুর একটু পরপর বের হচ্ছে। আবার বললেন- মাথাটা উত্তরমুখী করে দে। আম্মা যা-যা করতে বলছেন ভাই সেভাবে তাই করছেন। কেউ প্রেসার দেখছে। কিন্তু প্রেসারের মেশিনে কোনো কালো রিডিং কাজ করছে না। ছোট ভাই ডাক্তার ডেকে নিয়ে আসল।

আম্মা নিজেই আব্বার মুখটা পশ্চিমমুখী করে দেন। আম্মা কিছুটা সামনের দিকে ঝুঁকে বলছেন, পাখি হয়ে উড়ে গেলা। একটা বার ডাকলা না। কতই না ডাকতা। কত যত্নে আগলাইয়া রাখতা। কাগজে ‘ভালোবাসি’ কোনো দিন লেখ নাই। কোনো দিন ছবিও তোল নাই। কিন্তু পরম আদরে, আলিঙ্গনে, সম্মানে একসঙ্গে থেকেছি।

ভাই বললেন, আম্মা ডাক্তার সাব এসেছেন। আম্মা বরাবরের মতো মাথার কাপড়টা টেনে অন্য রুমে চলে যান। আমি আব্বার আঙুল থেকে প্রেসার মাপার মেশিনটা বের করে বললাম, এটা নষ্ট তাই কাজ করছে না। হাসপাতালেও এ রকম কয়েকবার হয়েছিল, দেখেছিলাম। ডাক্তার বললেন, আচ্ছা ঠিক আছে আমি সব দেখছি। মহিলারা সব রুম থেকে বের হয়ে গেলাম।

আব্বার বিভিন্ন রিপোর্ট, কাগজের জন্য ডাক্তারের কাছে আমাকেই ডাকত। কিন্তু আজকে ডাকছে না। নিজেই রুমের ভিতর ঢুকলাম। দেখি বেডে চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন আব্বা। তাঁর বুকে ডাক্তার এক হাতের ওপর আর এক হাত দিয়ে জোরে জোরে চাপ দিচ্ছেন। তাঁর হাতটা সরিয়ে বললাম, আব্বা তো ব্যথা পাচ্ছেন। আব্বার যে নরম শরীর! সারা জীবন শক্ত কোনো কাজ করেন নাই।

এই বুকে কতদিন আমি ঘুমিয়েছি। আবার সকাল বেলা যখন আম্মা উঠে চলে যেতেন আমি বিছানায় আব্বার তসবি-টুপি নিয়ে খেলা করতাম। খেলতে খেলতে একসময় আমার মাথাটা আব্বার বুকের ওপর রেখে ওপরের ছাদের দিকে তাকিয়ে টিকটিকিদের দৌড়াদৌড়ি দেখতাম, আর হাসতাম। যখন বিছানা থেকে নামিয়ে দিতে বলতাম- ঘুমের চোখে আমাকে নামিয়ে দিয়ে জুতো পরতে বলতেন। সেই বিস্তীর্ণ বুকে এত জোরে জোরে ব্যথা দিচ্ছে।

বড় বোনের ছেলে বলল, নানা ভাই উঠবে। আমি রুম থেকে আবার বের হয়ে আসলাম। সোফাতে বসতেই কেমন জানি কান্না আসছে। কিছুতেই কান্না থামাতে পারছিলাম না।

এর আগে কোনো দিন এত জোরে কাঁদিনি। আজ আমার এ কী হলো! দেয়ালগুলো ফাঁকা হয়ে ভিতরের আস্তর খোলা লাল ইট আমার দিকে চেয়ে আছে। আব্বার নাতি-নাতনিরা চোখের পানি ফেলতে-ফেলতে এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। নাতিদের একজন বলল, নানাভাই উঠবে। তা হলে তো আব্বা হাঁটতে পারবেন। আগের মতো সব ঘুরে ঘুরে দেখবেন। এমন সময় ঘর থেকে শব্দ আসল সবাই সরেন। তাকিয়ে দেখি চাদরে মুড়িয়ে নিচে নিয়ে গেল আব্বাকে। তখনই মসজিদের মিনার থেকে মাইকে ভেসে এলো ঘোষণা। একটি শোক সংবাদ...!

আম্মাকে আব্বা অনেক দূর থেকে এনেছিলেন। আম্মা ছিলেন মফস্বলের মেয়ে। জেলা শহর থেকে মফস্বল যেতে তখন ভালো রাস্তা হয়নি। আব্বা আর তাঁর ছোট বোনের স্বামী বাইসাইকেল চালিয়ে বিয়ে বাড়ি গিয়েছিলেন। দাদা অন্য মুরুব্বিদের নিয়ে আগের দিন চলে গিয়েছিলেন। দক্ষিণপাড়ার এক পুকুরে সাঁতার কেটে গোসল করেন। পাজামা- পাঞ্জাবি পরে, আতর মেখে, পশ্চিমপাড়ার খান বাড়িতে যান কবুল করে বিয়ে করতে।

আম্মা ছিলেন মা-হারা সন্তান। তার এক ভাই ছিলেন। আর প্রাইমারিতে পড়ানো বাবা মাসে বিশ টাকা মাইনে পেতেন। ছোট সংসার চলে যেত। আম্মা খুব ছোট থাকায় তাঁর নানুও থাকতেন একসাথে। আম্মাকে অর্ধেক পথ গরুরগাড়ি দিয়ে, বাকি অর্ধেক পথ পালকি দিয়ে জ্ঞানের ঘাট দিয়ে নতুন শ্বশুরবাড়ি নিয়ে আসেন।

পালকি থেকে নামিয়ে একটি জলচৌকিতে দাঁড় করিয়ে রাখে আম্মাকে। একটা পানিভর্তি বড় গামলা এনে তার মধ্যে পা ভিজিয়ে হাঁটতে বলেন। সেই সময়েই আব্বা এসে উপস্থিত হন। এসব করতে নিষেধ করেন। আব্বার কারণে প্রথম বিপদ থেকে রক্ষা পান মা। কিন্তু ভিতরে ভিতরে দাদি, ফুফুদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হলো। সারা দিন কাজ করতে হতো। কারণ ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ জনের বিশাল পরিবার। দুপুরের খাবার খেতে সময় পেতেন না। বিকেল বেলা এক হাতে পানির গ্লাস ধরে, অন্য হাতে ভাতের লোকমা মুখে দিয়ে, পানি দিয়ে খালি ভাত গিলতেন। তখন টাইমের কল ছিল। চৌবাচ্চা থেকে পানি টেনে নিয়ে গোসলখানায় জমিয়ে রাখা হতো। শ্বশুর-শাশুড়ি, ননদ-দেবরদের গোসল করে রেখে আসা কাপড় ধুতে ধুতে অনেক সময় সন্ধ্যা হয়ে যেত। সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বকা দিত। একদিন আব্বা এসে দেখে ফেলেন, দাদা-দাদি খুব খারাপ ব্যবহার করছেন। দাদি ছিলেন মান্নাফ বেপারীর একমাত্র মেয়ে। আব্বার নানা ছিলেন অনেক ধনী। তখন আব্বা আম্মাকে নানার বাড়ি রেখে আসেন। আসার সময় আম্মার হাতে কিছু টাকা দিয়ে আসেন।

আব্বার অনেক প্রশংসার পাশাপাশি গুণের কথাও আম্মা বলতেন। আম্মাকে নানার বাড়ি বেড়াতে পাঠানোর আগেই- আব্বা খবর জানিয়ে দিতেন। আম্মার নানু খবর শুনে আগেভাগে কুয়া থেকে পানি তুলে কিছু পানি গরম করে, জলে ভাসা সাবান এবং গামছা নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকতেন। কিছুক্ষণ পরপর আনুখালাকে পাঠাতেন- গাড়ির শব্দ শোনা যায় নাকি। সারা দিনে একটি, দুটি গাড়ি চলত তখন। নতুন রাস্তা। বাড়ির সামনে শুধু ধানখেত। তারপর ষোল মৌহিষের রাস্তা, এরপর আরও অনেক ধানখেত। পুবে মেইন কাঁচাপাকা সড়ক। সূর্য পশ্চিমে যাবে যাবে। আনুখালা বাড়ির ভিতর দৌড় দিয়ে বলে : নানু বুজি আইছে, বুজি আইছে!

আম্মার নানু বোরকা খুলে লেবুর শরবত খেতে দেন। রান্নাঘর থেকে আবার গরম করা পানি কুয়ার পাড়ে নিয়ে নাতিকে গোসল করিয়ে দেন। জলেভাসা সাবান দিয়ে মাথার জট হওয়া চুল ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে দেন।

খাওয়ার পর চুলে তেল দিতে গিয়ে রাগে ফস ফস করে। মওলানা আরিফ রাব্বানী আসুক। তারে কেডা কইছিল বিদেশে বিয়া দিতে। দেশে কি জাতের ছেলেপুলা ছিল না।

এই বলে চিরুনি দিয়ে এমন জোরে চুল আঁচড়ালেন যেন, এক হাত লম্বা চুল তিন হাত হয়ে গেছে। আম্মার চিবুকে হাত দিয়ে বলেন, দেখ কত চুল উঠে পড়ছে।

চুল তো উঠবেই। ফজরের নামাজ পড়ে নিজের ঘর থেকে বের হয়ে মাগরিবের নামাজের সময় নিজের ঘরে ঢুকতেন। অন্য দুই বেলার নামাজ শাশুড়ির ঘরেই পড়তেন। মাথার চুল আঁচড়ানো তো দূরের কথা, নিজের মুখটাও দেখার সুযোগ ছিল না।

আব্বার যেদিন বাড়ি থেকে আম্মাকে নিয়ে আসার কথা থাকত। আম্মা সেদিন কিছুক্ষণ পরপর পাটশোলার বেড়ার ফাঁক দিয়ে সড়কের দিকে তাকিয়ে থাকতেন।

বেড়ার গা ঘেঁষেই একটা কামিনি ফুলের গাছ ছিল। সেই ফুলের গন্ধ আমাদের প্রিয় ছিল।

আমার বোন আব্বাকে দেখতে নিচে চলে গেলেন।

আব্বা নিজেই তাঁর শেষবেলার সাদা তিন টুকরো কাপড় মদিনা থেকে কিনে এনেছিলেন,

বিশ বছর আগে। ভাদ্র মাস আসলে আমরা শুধু তা রোদে দিতাম। তারপর ভাঁজ করে আবার রেখে দিতাম। আম্মা বড় ভাগ্নের ছেলেকে ভাঁজ করা সেই সাদা কাপড় স্টিলের আলমিরা থেকে বের করে দেন। এর মধ্যেই আরও তিন-চারজন চলে আসে কাপড় নিতে। আব্বা সারা জীবন সাদা পোশাক পরতেন। মামি-চাচিরা বলতেন- ভাইসাহেবের মনও সাদা। সাবান দিয়ে গোসলের আগে মগ, বালতির জন্য দুজন নিচ থেকে ছুটে আসলো। আমার মেয়ে পাশে বসে জিগ্যেস করে- মা বরইপাতা, বাঁশপাতা দিয়ে কী করে? আমার মেয়েকে বললাম, এসব দিয়ে নানাভাইকে গোসল করাবে, সাজাবে। ও বলে, আমি নানাভাইকে দেখব।

আমার নানা বাড়ির সবাই আম্মাকে বুজি ডাকে।

মামা এসে বলেন, বুজি কই?, চলেন নিচে যাই। শেষ দেখা দেখে আসেন। কত সুন্দর লাগছে।

সারা জীবনই তাকে সুন্দর লেগেছে। কোথাও গেলে মানুষ তাকিয়ে থাকত। আম্মা আরও কিছু বলতে যেয়ে আটকে যান। আম্মার সাথে সাথে আমরাও নিচে যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়ালাম।

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
সর্বশেষ খবর
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ
জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক
বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি নেতা রোকনউদ্দিন মিয়ার মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি নেতা রোকনউদ্দিন মিয়ার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা
সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, বাড়ছে অপরাধ
ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, বাড়ছে অপরাধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৭০ হাজার
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৭০ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা