শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৮, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

৯ ডিসেম্বর ২০১৯ দৈনিক যুগান্তরে প্রয়াত প্রবীণ কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ‘বিলাতের রাজনীতিতে টিউলিপ ও জায়মা সমাচার’ কলামে লিখেছেন, ‘বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নাতনি এবং তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জায়মা রহমান বিলাতের লিঙ্কনস-ইন থেকে সসম্মানে ব্যারিস্টারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন তিনি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান। এ কৃতিত্ব অর্জনের জন্য তাঁকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। তিনি বংশের গৌরব বৃদ্ধি করেছেন।’

কলামের শেষের দিকে তিনি লিখেছেন, ‘তারেক রহমান নাকি আশা করেন- ব্রিটিশ আইনজীবী মহলে ব্যারিস্টার জায়মার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করে তাদের সাহায্যে খালেদা জিয়ার কারামুক্তি ঘটাবেন এবং নিজেকেও সব মামলা-মোকদ্দমা ও কারাদণ্ডাদেশ থেকে মুক্ত করে দেশে ফিরতে পারবেন। তাঁর নেতৃত্বে বিএনপি আবার ক্ষমতায় যাবে এবং শেখ পরিবারের ওপর কঠোর প্রতিশোধ নেবে। জায়মাকে ব্রিটিশ এমপি করার ব্যাপারে তাঁর আশা, এবারের নির্বাচনেও টিউলিপ সিদ্দিকের জয় ঠেকাতে না পারলেও ভবিষ্যতে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠাতে পারলে ব্রিটিশ রাজনীতিতে টিউলিপ তথা শেখ পরিবারের প্রভাব ঠেকানো যাবে।’

জনাব চৌধুরীর লেখায় পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয় যে তারেক রহমান তাঁর মেয়ে জায়মা রহমানকে ভবিষ্যতের কাণ্ডারি হিসেবে গড়ে তুলছেন।

তিনি দেখতে পাচ্ছেন যে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এবং বিশেষ করে ব্রিটিশ রাজনীতিতে জায়মা রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবেন। আইনজীবী হিসেবে জায়মা রহমানের সাফল্য খালেদা জিয়ার কারামুক্তি এবং তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসার সম্ভাবনা বাড়াবে। এ ছাড়া জায়মাকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাঠিয়ে শেখ পরিবারের রাজনৈতিক প্রভাব ঠেকানোর চেষ্টা করবেন, যা বিএনপির ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের পথ খুলে দিতে পারে।

জনাব চৌধুরীর বক্তব্যে স্পষ্ট হয়ে উঠে যে তারেক রহমান তাঁর কন্যা জায়মা রহমানকে আন্তর্জাতিক মানের আইন ও রাজনীতির নেতৃত্বে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করছেন। যা তিনি অব্যাহত রেখেছেন।

জায়মা রহমান ২৬ অক্টোবর ১৯৯৫ সালে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈশব কাটে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাসায়—যেখানে তাঁর দাদি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকতেন। এই বাসায় তাঁর মা-বাবাও থাকতেন। জায়মা ঢাকা শহরের বারিধারার আইএসডি (ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব ঢাকা) স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা শুরু করেন।

২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ১/১১ ঘটনাবলি পরবর্তী সময়ে, ১১ সেপ্টেম্বর তিনি তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাজ্যে চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডনের ম্যারি মাউন্ট গার্লস স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি লন্ডনের কুইন ম্যারি ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন। পরে যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ‘ইনার টেম্পল’ থেকে বার অ্যাট ল’ সম্পন্ন করেছেন জায়মা রহমান।

৪ ডিসেম্বর ২০২১ লন্ডন থেকে ব্যারিস্টার আবু সায়েম লিখেছেন, মেয়েটির নাম জায়মা রহমান, শহীদ জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার দৌহিত্রী। তাঁর পিতা নিপীড়িত মানুষের আশ্রয়স্থল মজলুম জননেতা তারেক রহমান, মা ডাক্তার জুবাইদা রহমান। মেয়েটির নানা মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান, নানি বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ইকবাল মান্দ বানু। জিয়া পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম জায়মা রহমান মেধা ও মননে অতুলনীয় একজন মানুষ।

আমার খুব নিকট থেকে দেখা, মার্জিত-রুচিশীল-সুশিক্ষিত, নরম মনের একজন মেয়ে, একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। জায়মা রহমান রাজনীতিতে আসবেন কি না, এলে কখন আসবেন, তা সময়ই বলে দেবে। কারো নসিহতের দরকার নেই। দেশটা আমাদের। আজ হোক কাল হোক, আমরা আমাদের দেশ বুঝে নেবই। আমরা জানি, দেশ, জাতি ও মানুষের দুর্দিনে জিয়া পরিবার বসে থাকে না।’

শৈশবে জায়মা রহমান সুখের দিন কাটালেও রাজনৈতিক কারণে তাঁর পরবর্তী জীবন ছিল দুঃখ-কষ্টে পরিপূর্ণ। তবে এই দুঃখের মধ্যেও তিনি তাঁর বাবা-মা, তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের অমূল্য স্নেহ, মমতা এবং পথপ্রদর্শনে নিজেকে এক দৃঢ়, আত্মবিশ্বাসী এবং যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। লন্ডনে কাটানো সময়টা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জের হলেও সেই চ্যালেঞ্জগুলোই তাঁকে মনের দৃঢ়তা এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রেরণা দিয়েছে। পিতা-মাতার দিকনির্দেশনায় জীবনের কঠিন সময়গুলোকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে তিনি আজ নিজেকে একজন প্রতিশ্রুতিশীল এবং বিশ্বমানের ব্যক্তিত্ব হিসেবে তৈরি করেছেন।

ফলে তারেক রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণে রাজধানীর ওয়াশিংটন ডিসিতে গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি এই ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠিত হয়।

গত ১১ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মার্কিন কংগ্রেসের আয়োজিত ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ কমিটি চিঠি দিয়ে আমন্ত্রণ জানায়। জায়মা রহমান লন্ডন থেকে যুক্তরাষ্ট্র যান। ১৯৫৩ সাল থেকে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বিশ্বনেতারা অংশ নেন।

ব্যারিস্টার জায়মা রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে উইমেনস ফেলোশিপ ফাউন্ডেশনের নেত্রী রেবেকা ওয়াগনার ও অন্য সদস্যদের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিশ্বশান্তি বিষয়ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস এবং লেবার বিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট এ ডেস্ট্রোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

রবার্ট এ ডেস্ট্রো বর্তমানে ট্রাম্প প্রশাসনের ট্রানজিশন টিমের সঙ্গে কাজ করছেন। তিনি একজন আমেরিকান আইনজীবী, শিক্ষাবিদ, সরকারি কর্মকর্তা এবং মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকার আইন নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচন, কর্মসংস্থান এবং সংবিধান আইন বিষয়ে তাঁর বিশেষজ্ঞতার জন্য তিনি বিশেষভাবে সম্মানিত।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে প্রবেশ করছেন, যা ভবিষ্যতে বিএনপির নেতৃত্বের ধারায় নতুন মাত্রা যোগ করবে। ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধী পরিবারের মতো জিয়া পরিবার থেকেও ধারাবাহিক নেতৃত্ব আসবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

বিএনপির একাধিক নেতা মনে করেন, এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে জায়মা রহমান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দলকে প্রতিনিধিত্ব করবেন, যা তার রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে আরো উজ্জ্বল করবে। ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে তিনি বিশ্বনেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ পেয়েছেন, যা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা হবে।

মা বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যজনিত কারণে তারেক রহমান অনুষ্ঠানে যেতে না পারলেও তাঁর কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যা তাঁর রাজনীতিতে প্রথম পদক্ষেপ। লন্ডনে শিক্ষাজীবন কাটানো জায়মা রহমান এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফরমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক যোগাযোগ গড়ে তুলবেন, যা তাঁকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সাহায্য করবে। বিএনপির নেতারা মনে করছেন, রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হিসেবে তাঁর রাজনীতিতে আসা স্বাভাবিক এবং ভবিষ্যতে তিনি বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন। সিনিয়র নেতারা জায়মা রহমানের মধ্যে খালেদা জিয়ার প্রতিচ্ছবি দেখছেন। তাঁরা বলেছেন, ‘তিনি রাজনীতিতে আসলে বাংলাদেশের রাজনীতি আরো শক্তিশালী হবে।’

নেটিজেনরা ফেসবুকে জায়মা রহমানের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘জিয়া পরিবারের সুনাম ধরে রাখবে, বিএনপির ভবিষ্যৎ কর্ণধার, শহীদ জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরি’ ইত্যাদি মন্তব্য। জায়মা রহমানের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বিএনপি ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অভিনন্দন জানানো অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র এবং রাজনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বিদেশে থেকে দলের হাল ধরে রেখেছেন এবং বিএনপিকে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তারেক রহমান শুধু নিজেকে নয়, তাঁর একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম এক যোগ্য প্রতিশ্রুতিশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলছেন। তাঁর লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি উন্নত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলা, যাতে তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের নেতা হিসেবে জায়মা রহমান এটি অব্যাহত রাখেন।

জায়মা রহমান আইন ও রাজনীতি বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সমৃদ্ধ শিক্ষা লাভ করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, জায়মা রহমান একদিন বাংলাদেশের নেতৃত্বে আসবেন এবং দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন—যেখানে জনগণের কল্যাণ হবে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। পাশাপাশি তিনি নিরাপদ পৃথিবী এবং মানবতা রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।

অভিনন্দন, অভিবাদন ও শুভ কামনা প্রিয় জায়মা রহমান। আপনার প্রতিটি পদক্ষেপে সাফল্য ও অর্জন ছড়িয়ে পড়ুক জনগণের কল্যাণে। আমরা আশাবাদী যে আপনি বাংলাদেশের জন্য আরো বড় অর্জন বয়ে আনবেন, যা দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক