শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ফেব্রুয়ারির ভাবনা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
ফেব্রুয়ারির ভাবনা

লিখতে বসে ভাবছিলাম কী নিয়ে লিখব, হঠাৎই খেয়াল হলো লেখাটি যেদিন ছাপা হবে, সেদিন ফেব্রুয়ারি মাসের পয়লা তারিখ। ফেব্রুয়ারি মাস—আমাদের ভাষার মাস, আশার মাস, ভালোবাসার মাস। আজ থেকে ৭৩ বছর আগে বাঙালি জাতির যে উজ্জীবন হয়েছিল ১৯৫২-র ফেব্রুয়ারি মাসে, সেটাই আলোকবর্তিকা হয়ে পরবর্তীকালে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে এই জাতিকে মাথা উঁচু করে পথ চলতে শিখিয়েছিল। আজ সারা বিশ্বে ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখ যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে।

কেন? এত মাস, এত দিন থাকতে এই দিনটিকেই বিশ্ববাসী কেন বেছে নিল মাতৃভাষা দিবসের অর্ঘ্যদানের জন্য? এর উত্তর বাংলা ভাষাভাষী সব মানুষেরই জানা আছে। কারণ তারাই ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকার রাজপথ বুকের রক্তে রঞ্জিত করেছিল মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য। সেই থেকে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি?’ সেই থেকে ‘ভুলব না, ভুলব না, ভুলব না সেই একুশে ফেব্রুয়ারি ভুলব না। রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই—এই দাবিতে ধর্মঘট/বরকত-সালামের রক্তে লাল ঢাকা রাজপথ।’

সেই ১৯৫২, সেই একুশে ফেব্রুয়ারি। আজ থেকে ৭৩ বছর আগে আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। স্কুলের নাম বগুড়া জিলা স্কুল। যেমন লেখাপড়ায়, তেমনি খেলাধুলা-সংস্কৃতি চর্চায় দারুণ অগ্রসর ছিল এই স্কুল।

আমার আব্বা সরকারি চাকরিজনিত কারণে তখন সিলেটের মৌলভীবাজার থেকে বদলি হয়ে উত্তরবঙ্গের এই জেলা শহরে এসেছেন। সেই সুবাদে আমি ও আমার অগ্রজ লেখাপড়া-গানবাজনা-নাটক-ডিবেটিং-স্কাউটিং ইত্যাদির পীঠস্থান বগুড়া জিলা স্কুলের ছাত্র। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে বগুড়া ছিল সামনের কাতারের সৈনিক। এর একটি অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বোধ হয়, ওই শহর ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা ভাষাসৈনিক গাজীউল হকের শহর। একুশে ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে ঢাকায় ছাত্রদের আত্মাহুতির পর সারা দেশেই লেখাপড়া বলতে গেলে লাটে উঠেছিল।
আমাদের সময় কাটত শহরের কেন্দ্রবিন্দু সাতমাথা ও তার আশপাশের রাজপথে মিটিংয়ে-মিছিলে। তখনকার দু-একটা স্লোগান এখনো মনে আছে : রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই/পুলিশি জুলুম চলবে না। (অমুকের) কল্লা চাই। (অমুকের) চামড়া তুলে নেব আমরা ইত্যাদি। একুশের গোলাগুলির পর সারা দেশে, বিশেষ করে ঢাকায়, আন্দোলন এতটাই দুর্বার হয়ে উঠেছিল যে সরকার আর দ্বিতীয়বার গুলিবর্ষণের সাহস পায়নি। তখন দল-মত-নির্বিশেষে সবাই ভাষা আন্দোলনে শরিক হয়েছিল। হ্যাঁ, ব্যতিক্রম ছিল শুধু সরকারের সুবিধাভোগী উর্দুভাষী মুষ্টিমেয় কিছু পা-চাটার দল। কিন্তু সংখ্যায় তারা ছিল নগণ্য। অবশেষে পূর্ববঙ্গের (বাংলাদেশের) ন্যায্য দাবির কাছে পাকিস্তান সরকার মাথা নত করতে বাধ্য হলো। বছর দুয়েকের মধ্যে উর্দুর পাশাপাশি বাংলাও রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি লাভ করল। আর পূর্ববঙ্গবাসী সারা বিশ্বকে জানিয়ে দিল : বাঙালি জাতি মাথা নত করতে জানে না।

১৯৪৭-এ পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে নব্য স্বাধীন দেশটিতে পশ্চিমের সংখ্যালঘিষ্ঠ শাসকরা যে বৈষম্যের বেড়াজালে পূর্ববঙ্গকে বেঁধে রেখেছিল, তার বিরুদ্ধে ধূমায়িত অসন্তোষ এ অঞ্চলের শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে দীর্ঘদিন জমা হতে হতে একাত্তরে তা মুক্তিযুদ্ধের আকারে বিস্ফোরিত হলো, যে যুদ্ধ বহুকাল পর বাংলার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। এই ঐক্য ছিল বায়ান্নতে, আবার এই ঐক্য দেখা গেল একাত্তরে। এর ফল ছিল অমোঘ, অনিবার্য। এক দানবীয় পরাশক্তিকে পরাজিত করে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো একাত্তরে।

তারপর? তার পরের ইতিহাস অম্লমধুর। হওয়ার কথা ছিল, শুধুই মধুর। তা না হয়ে এত কষ্টার্জিত স্বাধীনতার স্বাদ তেতো লাগতে শুরু করল অচিরেই। কেন? কার দোষে? এর কারণ হয়তো অনেক। দেশবাসী অনেকের উদগ্র হিংসা, লোভ-লালসা, সর্বোপরি সর্বগ্রাসী দুর্নীতি। যে ঐক্য এ জাতির অমূল্য সম্পদ ছিল বায়ান্নতে, একাত্তরে, দ্রুতই তা ক্ষীয়মাণ হতে লাগল। তার কারণও বোধ হয় দ্রুত নির্ধন থেকে ধনী হয়ে যাওয়ার দুর্মর আকাঙ্ক্ষা ও ক্ষমতার মসনদে আরোহণের জায়েজ-নাজায়েজ পন্থা অবলম্বন।

তালিকা দীর্ঘ না করে এটুকু বলা যায়, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে আমরা বলতে গেলে কোনো শিক্ষাই গ্রহণ করিনি। এমনকি যে ভাষার জন্য আমরা বিশ্বসভায় একটি চির উজ্জ্বল, চিরভাস্বর আসন লাভ করেছি, আমাদের সেই চির অভিমানী বাংলা ভাষার জন্যও তো আমাদের যা করা অবশ্য কর্তব্য ছিল, তা আমরা করিনি। বরং বলতে দ্বিধা নেই, পাকিস্তানি আমলে বাংলা ভাষার উত্কর্ষ সাধনের জন্য, মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য যেটুকু করা হয়েছিল, স্বাধীনতার পর গত অর্ধশতাব্দীতে সেটুকুও আমরা করতে পারিনি। (বলা উচিত, করিনি। কারণ আমাদের মাতৃভাষা, আমাদের রাষ্ট্রভাষার জন্য কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করলে কেউ নিশ্চয়ই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।)

স্বাধীনতার পর থেকে আমরা একটি বিষয়ে অনেক আদেশ-নির্দেশ, অনেক সিদ্ধান্ত, অনেক দাবিদাওয়ার কথা শুনেছি। সেটা কী? সেটা হচ্ছে সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু করার সিদ্ধান্ত ও তা বাস্তবায়নের জন্য আদেশ-নির্দেশ, সভা-সমিতি-সেমিনার ইত্যাদি। এতে যে একেবারে কোনো কাজ হয়নি, তা বলা যাবে না। যেমন স্বাধীনতার আগে সরকারি অফিস-আদালতে যেখানে বাংলা ভাষা ছিল অচ্ছুত, অস্পৃশ্য, আজ অর্ধশতাব্দী পর তা নিজ মহিমায় সুপ্রতিষ্ঠিত। এখন কোনো সরকারি অফিসে আপনি বাংলায় একটি দরখাস্ত লিখে দাখিল করলে কেউ সেটা ফেরত দেবেন না। তবে যিনি ওই দরখাস্তের ওপর ব্যবস্থা নেবেন, তাঁর মনমানসিকতা কতটুকু বদলেছে গত ৫০ বছরে, সেটা একটা প্রশ্ন বটে। কারো চলনে-বলনে, আচার-আচরণে সাহেবিয়ানা দেখলে অনেকেই এখনো শ্রদ্ধাবনত হয়ে পড়েন। আর এর উল্টোটা, যেমন বাঙালি পোশাক-আশাক এবং আঞ্চলিক ভাষা বা বাংলা ভাষা দেখলে-শুনলে কেউ কেউ মুখে না বললেও মনে মনে বলেন ‘লোকটা তো আস্ত ক্ষ্যাত’। অবশ্যই এটা হীনম্মন্যতা। এদের প্রতি আমার বিনীত প্রশ্ন : যদি কোনো অদৃশ্য ক্ষমতাবলে আপনার মরহুম দাদাজি বা নানাজি কবর থেকে উঠে এসে আপনার সামনে দাঁড়িয়ে কুশল জিজ্ঞেস করেন এই বলে : বাই, বালা আছোনি? (ভাই, ভালো আছ নাকি?), তখন তাঁর পরনের লুঙ্গি আর ঘাড়ের গামছা দেখে এবং মুখের জবান শুনে কি আপনার ‘টাসকি’ লেগে যাবে? এবং মুখে বলবেন : ‘হু আর ইউ ম্যান? গেট আউট ফ্রম হিয়ার, অ্যান্ড গেট লস্ট।’

স্বাধীনতার পর কখনো কখনো দেখেছি রাস্তার পাশের দোকানপাটের সাইনবোর্ডের ইংরেজি লেখা পাল্টে বাংলায় সাইনবোর্ড লেখার হিড়িক। এই অভিযানও জোরেশোরে চলল কিছুদিন। তারপর যথা পূর্বং তথা পরং। এখন ঢাকা শহরে ইংরেজি সাইনবোর্ড বেশি, না বাংলা সাইনবোর্ড, বলা মুশকিল। এখন আর কেউ এ নিয়ে মাথা ঘামান বলে মনে হয় না।

তবে একটা বিষয় নিয়ে অবশ্যই মাথা ঘামাতে হবে। তা হচ্ছে বাংলা বানান। আমাদের শৈশবে-কৈশোরে পাঠশালায় এবং হাই স্কুলের নিচের ক্লাসে বাংলা বানানের জন্য শিক্ষক মহোদয়দের বকুনি-কানমলা এবং কখনো কখনো বেত্রাঘাত সহ্য করে আমরা বাড়ী (বাড়ি নয়) ফিরতাম, আর ভোরবেলা ‘পাখী সব করে রব...’ আমাদের ঘুম ভাঙাত। আর এখন? এখনো শিশু-কিশোররা স্কুল ছুটির পর বাড়ি (বাড়ী নয়) ফেরে, এখনো পাখিরা (আমাদের সময়ের পাখীদের দীর্ঘ ইকার হয়তো সময়ের বিবর্তনে হ্রস্ব হয়ে গেছে, বয়সের ছাপ শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের ওপরও নিশ্চয়ই পড়ে!) কলরব করে আমাদের ঘুম ভাঙায়।

আমাদের চাকরিজীবনে যখন বাংলায় অফিসের ফাইলে নোট লেখার প্রচলন শুরু হলো, তখন বাংলায় বানানের বেলা শুরু হলো এক ধরনের অরাজকতা। কেউ কেউ রীতিমতো তর্ক জুড়ে দিত : আরে, দন্ত্য ন মূর্ধন্য ণ একটা হলেই হলো। যেটাই হোক, বাংলা বানানের প্রমিতীকরণের ব্যাপারে তর্ক চলে না। ভাষার কৌলীন্য, সৌন্দর্য ইত্যাদি রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সবার, যারা ভাষা ব্যবহার করি, তাদের। আর এ বিষয়ে অর্থাৎ প্রমিতীকরণের ব্যাপারে বাংলা একাডেমি এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চয়ই তাদের দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারে না। এককথায়, আমরা আমাদের প্রাণের ভাষার মর্যাদাহানিকর কিছু যাতে না ঘটে, সে ব্যাপারে অবশ্যই আমরা সচেতন থাকব।

একটু লঘু সুরে লেখাটি শেষ করতে চাই পাঠকের সানুগ্রহ অনুমতি নিয়ে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে আমি তখন সচিবালয়ে নৌপরিবহন ও বিমান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। আমার অধীনে একজন কেরানি ছিলেন, যাঁর বয়স ছিল আনুমানিক ৩০-৩২ বছর। কাজেকর্মে খুবই নিষ্ঠাবান ও সৎ। এই কর্মচারীটির একটি ‘নোটের’ গল্প আমি অনেকবার অনেকের কাছে করেছি। একদিন ফাইলে তাঁর লেখা একটি মন্তব্য পড়ে আমি একা একাই খুব হেসেছিলাম। তখন আমরা সবাই ইংরেজি বাদ দিয়ে বাংলায় লেখালেখি শুরু করেছি। তা সেদিন আমার ওই সহকর্মী তাঁর একটি ফাইলের নোট লেখা শুরু করেন এভাবে : ‘ভূতপূর্ব পৃষ্ঠায় সচিব মহোদয়ের নির্দেশ দ্রষ্টব্য’।...জানি না ভদ্রলোক কোথায় আছেন, কিভাবে আছেন। তবে ইহধামেই থাকুন আর ভূতপূর্বই হয়ে গিয়ে থাকুন, দোয়া করি আল্লাহপাক তাঁকে ভালো রাখুন। আরো দোয়া করি সব ভাষাশহীদ, মুক্তিযুদ্ধের শহীদ, চব্বিশের জুলাই-আগস্ট শহীদদের জন্য—আল্লাহপাক তাঁদের সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি
mkarim [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক