শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫

ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা

রাজিব ভাটিয়া
অনলাইন ভার্সন
ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা

ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি (এইপি) দেশের পররাষ্ট্র নীতির কাঠামোতে উচ্চ গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। এই অঞ্চলের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা ও সম্পদ বরাদ্দ করার মধ্য দিয়ে এবং অঞ্চলটির রাষ্ট্রসমূহ কর্তৃক সম্মুখীন হওয়া মানবিক সহায়তা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং  ক্ষমতার ভারসাম্য সংক্রান্ত নানাবিধ বিষয় সমাধানের ক্ষেত্রে এটি স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। ভারতের নেতৃবৃন্দ ও কূটনীতিকগণ দ্বিপাক্ষিক, উপ-আঞ্চলিক ও আঞ্চলিক স্তরে সমস্ত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্রিয় ও গঠনমূলকভাবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। ভারত পূর্বাঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ক্রীড়নক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

পটভূমি, প্রবণতা

কিন্তু অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি (এইপি) স্থবির নয়, এটি গতিশীল। এর বিকাশকে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। ঔপনিবেশিক যুগের আগে, পুরোহিতগণ, সন্ন্যাসীগণ, ব্যবসায়ীগণ ও সাধারণ মানুষ শতাব্দীজুড়ে ভারতের উপকূলীয় এলাকাসমূহ থেকে পূর্ব অভিমুখে যাতায়াত করতেন। এই ঘটনাটি আজও ওড়িশার 'বালি যাত্রা' উৎসবের মাধ্যমে স্মরণ করা হয়ে থাকে। ভারতের শিল্পকলা ও সংস্কৃতির গভীর প্রভাব কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ায় হিন্দু ও বৌদ্ধ মন্দিরসমূহে সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়। স্বাধীনতার পরে, পারস্পরিক যোগাযোগ অব্যাহত থাকে ও বিস্তৃতি লাভ করে, তবে সেটা অধিকতর মাত্রায় রাজনৈতিক প্রকৃতির ছিল, যার ফলশ্রুতিতে, উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি সহযোগিতা সৃষ্টি হয় যা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন গঠন করে। স্নায়ুযুদ্ধের অবসান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতে শুরু করার ক্ষেত্রে ভারতের জন্য একটি নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করে যখন দেশটি বড় আকারে অর্থনৈতিক উদারীকরণে প্রবৃত্ত হয়। এভাবেই ১৯৯০-এর দশকের প্রথম দিকে লুক ইস্ট পলিসি-র সূচনা হয়।

এই পটভূমিতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৩ নভেম্বর ২০১৪-এ মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত ৯ম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনের অধিবেশনে মঞ্চে উঠে ঘোষণা করেন, "ছয় মাস আগে ক্ষমতায় আসার পর থেকে, আমার সরকার অগ্রাধিকারের  একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি নিয়ে এগিয়ে চলেছে এবং আমাদের লুক ইস্ট পলিসিকে অ্যাক্ট ইস্ট পলিসিতে রূপান্তরিত করতে সম্মত হয়েছে।"

পুরোনো নীতি থেকে নতুন নীতিতে পরিবর্তন শুধুমাত্র নাম পরিবর্তন ছিল না। এটি ছিল একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে দেশের বিস্তীর্ণ স্বার্থসমূহের অন্বেষণ করার জন্য ভারতের বাড়তি সংকল্পকে প্রতিফলিত করে, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ পুনর্বিন্যাস। নীতির লক্ষ্য এখন শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া নয়, বরং পুরো পূর্ব এশিয়া, যদিও সেটা আসিয়ান-এর 'কেন্দ্রিকতা'-র প্রতি কোনো আপস ছাড়াই। তদুপরি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও কৌশলগত হিসাবনিকাশ পূর্ববর্তী মূলত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতার প্যাকেজের সাথে যোগ করা হয়েছিল। একটি নতুন নীতিগত লক্ষ্য ছিল ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের দিকে যথাযথ মনোযোগ দেওয়া এবং আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেওয়া। অবশেষে, যখন চীনের আগ্রাসন বৃদ্ধি পাচ্ছিল, তখন ভারতের প্রতিশ্রুতিসমূহ বাস্তবায়নে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া ছিল নতুন নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

একই দশকের শেষের দিকে, এইপি-র ওপর ভিত্তি করে ভারতের ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশন গড়ে উঠেছিল, যেখানে ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে গভীর আন্ত:সংযুক্তির ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল। এটি সাগার (সিকিউরিটি অ্যান্ড গ্রোথ ফর অল ইন দ্য রিজিওন - অঞ্চলের সবার জন্য নিরাপত্তা ও উন্নতি) মতবাদের দ্বারা আরও শক্তিশালী হয়েছিল। ধারাবাহিকভাবে, ভারত একটি মুক্ত, উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে সমর্থন করে, যা একটি নীতিভিত্তিক আন্তর্জাতিক আদর্শের উপর নির্মিত, যেমনটি পররাষ্ট্র মন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর ২০২২ সালের আগস্টে থাইল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দেওয়ার সময় জোর দিয়ে বলেছিলেন।

প্রভাব

বিগত দশকে (২০১৪–২০২৪) এইপি-র প্রভাব বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। প্রথমত, আসিয়ান-এর সাথে ভারতের সম্পর্ক শক্তিশালী থেকে আরও শক্তিশালী হয়েছে। বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন একটি মূল্যবান সুযোগ প্রদান করে, যা প্রগতির পর্যালোচনা করতে এবং রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, ও সাংস্কৃতিক, শিক্ষাবিষয়ক ও মানুষে-মানুষে বন্ধনের ক্ষেত্রে আরও কিছু কাজ করার ব্যাপারে সহায়ক। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০১৪-১৫ সালে ৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২৩-২৪ সালে ১২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে ভারত থেকে আসিয়ান-এ বার্ষিক এফডিআই প্রবাহ ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২৩ সালে ৫.৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যেখানে ২০০০-২৪ সাল পর্যন্ত ভারতের মধ্যে আসিয়ান-এর মোট বিনিয়োগ ১১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে মূল্যায়িত হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, ভারত ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে ১৪তম পূর্ব এশিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক ওশান্স ইনিশিয়েটিভস (আইপিওআই) চালু করেছে। এটি সাতটি স্তম্ভে কেন্দ্রিত, যেমন সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সামুদ্রিক পরিবেশ ও সামুদ্রিক সম্পদ এবং এটি আসিয়ান আউটলুক অন ইন্দো-প্যাসিফিক (এওআইপি)-এর জন্য একটি প্রাকৃতিক সঙ্গতি। দুটি উদ্যোগের মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রকল্পসমূহ আলোচনাধীন রয়েছে ও ধীরে ধীরে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

তৃতীয়ত, আসিয়ান-এর সীমানা অতিক্রম করে এবং একটি বিস্তৃত কৌশলগত পদ্ধতি গ্রহণ করে ভারত কোয়াড নামে পরিচিত চার-শক্তির একটি গোষ্ঠী গঠন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে নেতা হয়ে উঠেছে। এর অন্যান্য সদস্যরা হলো যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া। সম্প্রতি, এই গোষ্ঠী তার ২০তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করেছে। ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে, চার দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীগণ উল্লেখ করেছেন, “একটি বিপর্যয়ের জরুরি প্রতিক্রিয়া হিসেবে যেটা শুরু হয়েছিল, সেটা আমাদের অঞ্চলের মানুষের জন্য ইতিবাচক ফলাফল প্রদানকারী একটি পূর্ণাঙ্গ অংশীদারত্বে রূপ নিয়েছে।”

চতুর্থত, এইপি ভারতকে ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ), বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টোরাল, টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) ও প্যাসিফিক আইল্যান্ডস ফোরাম (পিআইএফ)-এর মতো অন্যান্য আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে শক্তিশালী করার জন্য উৎসাহিত করেছে। এই সংস্থাগুলোর ক্রমাগত শক্তিশালীকরণ ও তাদের বহুমুখী কার্যক্রমে ভারতের ক্রমবর্ধমান ভূমিকা নীতিটির সাফল্যের প্রমাণ। তবে এই ক্ষেত্রে আরও অনেক কিছু করার প্রয়োজন।

সম্ভাবনা

এইপি'র সাফল্য ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি উল্লেখ করেছেন, এই নীতি আসিয়ানের সঙ্গে সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করেছে, “এতে শক্তি, দিকনির্দেশনা ও গতি সংযোজন করেছে।” তবে আগামী বছরগুলোতে এই অঞ্চলের সামনে থাকা চ্যালেঞ্জসমূহ আরও তীক্ষ্ণ হবে। হোয়াইট হাউজে নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্টের আগমনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও তীব্র হতে পারে। দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরে চীনের আক্রমণাত্মক ও বলপ্রয়োগমূলক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বহু বছরের আলোচনার পরও, দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে কার্যকরী কোড অব কন্ডাক্ট (সিওসি) কবে প্রতিষ্ঠিত হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা বিদ্যমান।

যদিও ভারত রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকনোমিক পার্টনারশিপ (আরসিইপি)-তে যোগ দিতে পারেনি, যা তার আসিয়ান বন্ধুদের হতাশ করেছিল, তবে বর্তমানে ভারত-আসিয়ান পণ্য বাণিজ্য চুক্তি (এআইটিআইজিএ)-এর পর্যালোচনা সময়মতো সম্পন্ন করা উচিত, যার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের উল্লেখযোগ্য উন্নতির জন্য আরও ভালো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।

মিয়ানমারের গভীর সংকট ভারতের বৃহৎ সংযোগ প্রকল্পগুলোর অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে, যেমন ত্রিপক্ষীয় মহাসড়ক ও কালাদান বহুমুখী পরিবহণ প্রকল্প। আসিয়ান ও মিয়ানমারের প্রতিবেশীদের উচিত মিয়ানমারের বিভিন্ন অংশীজনকে সহিংস সংঘাত থেকে সরিয়ে এনে শান্তিপূর্ণ আলোচনায় ফিরে আসার জন্য তাদের প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করা।

বিস্তৃত এই অঞ্চলের চ্যালেঞ্জসমূহের প্রতি মনোযোগী থাকলেও, ভারতের কূটনীতিকে প্রধান অংশীদারদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর করার দিকে মনোযোগী থাকতে হবে। এই প্রেক্ষাপটে, প্রজাতন্ত্র দিবস উদ্‌যাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোর ভারত সফর ভবিষ্যতের জন্য শুভ সংকেত বহন করে।

রাজীব ভাটিয়া গেটওয়ে হাউজের ডিস্টিংগুইশড ফেলো। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যাপক কূটনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন প্রাক্তন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত, তিনি India-Myanmar Relations: Changing Contours বইটির রচয়িতা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক