শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০১, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সংস্কার পরিকল্পনা নির্ভর বাজেট চাই

ড. মোস্তাফিজুর রহমান।
অনলাইন ভার্সন
সংস্কার পরিকল্পনা নির্ভর বাজেট চাই

আমাদের অর্থনৈতিক সংস্কারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় হাত দিতে হবে। বর্তমানে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। সবার আগে এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। এর পরই বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের যে পরিকল্পনা আছে, সেখানে অগ্রাধিকার পুনর্নির্ধারণ করতে হবে। ব্যাংকিং খাতের সংস্কারে যে কাজ চলছে সেটা শক্তিশালী করতে হবে। রপ্তানি বাড়াতে সংস্কারের প্রয়োজন। এই খাতের বাজার ও পণ্য বৈচিত্র্যকরণের জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। সংস্কার পরিকল্পনা নির্ভর বাজেট চাইসামনে সরকারের আয় ও ব্যয়ের হিসাব বা বাজেট আসছে।

আর এই বাজেট সামনে রেখে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার দরকার আছে। সংস্কার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নির্ভর করবে বাজেটে নেওয়া পদক্ষেপের ওপর। অনেক বিষয়ে সংস্কার করতে আগামী অর্থবছরের বাজেটে পদক্ষেপ নিতে হবে। কিছু কিছু পদক্ষেপ হবে মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোতে। এর মধ্যে বেশ কিছু সংস্কার পদক্ষেপ নিয়ে পরিকল্পনা আসতে হবে। এই পরিকল্পনাগুলো হবে মধ্য মেয়াদের। আমাদের এখন সবচেয়ে বড় যা দরকার হবে তা হলো বিনিয়োগ। এই বিনিয়োগ বাড়িয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নজর দিতে হবে। আবার সরবরাহব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে, যাতে সরবরাহ চেইনটা আরো শক্তিশালী হয়। এর মাধ্যমে সরবরাহ ও চাহিদার যে পার্থক্য আছে, সেটা কমিয়ে আনতে হবে। সামনের দিনগুলোতে সময়মতো আমদানি করতে পদক্ষেপ নিতে হবে।

সামনে রমজান আসছে। এই সময়ে অনেক পণ্যের চাহিদা বাড়বে। এটি বিবেচনা করে রমজানে বাড়তি চাহিদা থাকা পণ্য ও সেবা সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আগে থেকে পদক্ষেপ নিতে হবে। এর জন্য সরকারের আগাম পরিকল্পনাগুলো থাকতে হবে। দেশের চাহিদানির্ভর পণ্যের আমদানি ও মজুদ ঠিক করতে হবে। আমাদের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির মধ্যে আরো সংস্কার দরকার। সংস্কার করে এগুলোর আরো একটু দক্ষতা বাড়ানো প্রয়োজন। এ জন্য সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি পুনর্গঠন করতে হবে। সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি থেকে ধীরে ধীরে আমাদের সামাজিক নিরাপত্তায় যাওয়ার পরিকল্পনা নিতে হবে। এই সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি থেকে টেকসই সামাজিক নিরাপত্তার দিকে নিয়ে যেতে হবে। এ জন্য সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। এটা এমন হতে পারে, সর্বজনীন পেনশন স্কিম ও সর্বজনীন ন্যূনতম মজুরি- এমন সব কার্যক্রমের দিকে যেতে হবে। যদিও এগুলো মধ্যমেয়াদি কাজ, তার পরও এসব সংস্কারের দিকে আমাদের যেতে হবে।

সংস্কার পরিকল্পনা নির্ভর বাজেট চাইঅর্থনৈতিক সংস্কারের কথা চিন্তা করলে এখন দুই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। বাজেট সামনে রেখে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য যেসব পরিকল্পনা নেওয়া হবে সেসবের মধ্যে স্বল্পমেয়াদি সংস্কার কার্যক্রম নিতে হবে। আরো কিছু নিতে হবে মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোতে। তিন বছর মেয়াদি এই বাজেট কাঠামোতে বেশ কিছু সংস্কারের প্রয়োজন হবে। এসব পরিকল্পনা গ্রহণ করেই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

এখন বিশেষায়িত মূল্যস্ফীতির চাপ অর্থনীতিতে অব্যাহত আছে। ফলে স্থির আয়ের মানুষের ওপর যে চাপ ক্রমান্বয়ে পুঞ্জীভূত হচ্ছিল, সেটা যায়নি। চাপ থেকে গেছে। এই চাপ কমাতে নজর দিতে হবে। এই চাপ কমাতে বৈদেশিক মুদ্রার মূল্যমানের স্থিতিশীলতা আনার মাধ্যমে করতে হবে। এই মুহূর্তে বেশি করা দরকার সরবরাহ সক্ষমতা বাড়ানো; বিশেষ করে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে।

ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের সংস্কারে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। রাজস্ব সংস্কারে কাজ হচ্ছে। এই দুটি সংস্কার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাংকিং ও রাজস্ব সংস্কারের জন্য কমিশনও গঠন করা হয়েছে। এই সংস্কার কাজ যত তাড়াতাড়ি সম্পন্ন করতে পারি তত মঙ্গল। ব্যাংকিং খাত বড় চ্যালেঞ্জিং। এটা করতে না পারলে মূলধন ব্যয় ও সুদহার নিয়ন্ত্রণ কঠিন হবে, যেহেতু এর সঙ্গে বিনিয়োগ সম্পৃক্ত। আর বিনিয়োগের ওপর নির্ভর করবে কর্মসংস্থান। আবার বিনিয়োগের সঙ্গে সরবরাহব্যবস্থা সম্পৃক্ত রয়েছে। ফলে সরবরাহ ও চাহিদা নির্ভর করবে বিনিয়োগের ওপর। সুতরাং বিনিয়োগকে একটি স্বস্তির জায়গায় নিতে হবে। তাহলেই মূল্যস্ফীতি একটি স্বস্তির জায়গায় নিয়ে আসতে পারব।

রাজস্ব সংস্কার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাজস্ব সংস্কারের মাধ্যমে কিভাবে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বাড়ানো যায়, কিংবা সরকারের আয় শক্তিশালী করা যায় তার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। এই সংস্কারের মধ্যে আছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের পুনর্গঠন। আবার বিভিন্ন কর কাঠামোর মধ্যে পরিবর্তন বা প্রণোদনা কাঠামোর পরিবর্তন- এগুলো সংস্কারের মধ্যে রাখতে হবে।

সরকারের ব্যয় বা বাজেট বাস্তবায়নে সংস্কারের একটি বড় বিষয় আছে। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এই বাজেট বাস্তবায়ন করে। তাই মন্ত্রণালয়গুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি ও জবাবদিহি দরকার। সার্বিকভাবে জবাবদিহি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার কাজ করতে হবে। পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা যাতে বাড়ে এ জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার দরকার। সরকারের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই জবাবদিহির সংস্কৃতি, স্পষ্টতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কাজ করতে হবে। এগুলোই এখন বড় কাজ। প্রশাসনিক বিভিন্ন সংস্কার করলে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়বে বলে আমার মনে হয়। প্রশাসনিক সংস্কার কমিটি গঠন করা হয়েছে। এখন কমিটি কাজগুলো যত দ্রুত করবে, তাদের পরামর্শ যত দ্রুত পাওয়া যাবে তত ভালো। এগুলো বাস্তবায়নের জন্য যেসব সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া যাবে সেটা গুরুত্বপূর্ণ।

দেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক। দেশের প্রবৃদ্ধি যেটা হয়েছে, সেখানে বণ্টনের ন্যায্যতা অনেক কম ছিল। যার ফলে আয়বৈষম্য, ভোগবৈষম্য ও সম্পদবৈষম্য বেড়েছে। দুর্নীতির মাধ্যমে দেশ থেকে টাকা পাচার হয়েছে। প্রকল্প থেকে টাকা পাচার হয়েছে। মানুষের প্রত্যাশা ছিল, আরো ভালোভাবে ন্যায্যতার মাধ্যমে বণ্টন হবে। এই বণ্টনের ক্ষেত্রে ভালো কিছু আকাঙ্ক্ষা মানুষের আছে। দ্বিতীয়ত, আমাদের সমপর্যায়ের দেশগুলো, বিশেষ করে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া আমাদের ছাড়িয়ে গেছে। সুতরাং সেই দিকটি আমাদের মনে রাখতে হবে। কিভাবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উচ্চ স্তরে হবে, ন্যায্যতা নিশ্চিত হবে-এ দুই দিকে আরো বেশি প্রচেষ্টা থাকতে হবে। দেশের আর্থ-সামাজিক সূচকে অবশ্যই উন্নতি হয়েছে, যেখানে ধারাবাহিকভাবে সরকার ও সরকারবর্হিভূত ব্যক্তি খাতসহ অনেকের ভূমিকা আছে। দেশের উন্নয়নে জনগণের বড় ভূমিকা আছে। কিন্তু নীতিমালা, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও সুশাসন শক্তিশালী করার মাধ্যমে আমাদের জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধির গতি বাড়ানো এবং বণ্টনের ন্যায্যতা নিশ্চিত করা দরকার। এ দুটিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

লেখক: সম্মাননীয় ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক