শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০১, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২২:৩৬, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ দ্রুত সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সংস্কার সময়ের প্রয়োজনে ভিন্ন ভিন্নভাবে করা প্রয়োজন। তাই সংস্কারের অজুহাত দিয়ে নির্বাচন বিলম্বিত করা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনেরা এসব কথা বলেন। বেসরকারি টেলিভিশন ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদক কবি হাসান হাফিজ, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক মনজুরুল ইসলাম, অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, এবি পার্টির সভাপতি মুজিবুর রহমান মঞ্জু, এনসিপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ। বৈঠক সঞ্চালনা করেন নিউজটোয়েন্টিফোরের হেড অব নিউজ শরিফুল ইসলাম খান।

‘সংকট এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়’

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, আমাদের রাষ্ট্র কী অবস্থায় আছে সেটা বোঝার জন্য গতকালের (সোমবারের) ঘটনা যথেষ্ট। এই রাষ্ট্র ভেতর থেকে যেমন দুর্বল-ভঙ্গুর, সঙ্গে সঙ্গে এই ভঙ্গুর রাষ্ট্র আরও অনেক কিছুকে ভঙ্গুর করে দিচ্ছে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে সেই মাইলস্টোনের মতো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে কয়েকডজন পরিবারকে, ভঙ্গুর করে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাসকে, আমাদের আস্থাকে। কাজেই আমরা একটা সংকটের মধ্যে আছি এবং এই সংকট সর্বগ্রাসী সংকট।

সংকট কালে কালে নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যুগে যুগে আমাদের সামনে নতুন করে চ্যালেঞ্জ আসবে। সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। এভাবেই কিন্তু ইতিহাস এগিয়ে চলবে। আবার বিপ্লবের পরেও যে সংকট থাকবে না, কন্ট্রাডিকশন (বৈপরীত্য) থাকবে না তা নয়। কন্ট্রাডিকশন যদি না থাকে তাহলে সমাজের অগ্রগতি সম্ভব হবে না। কাজেই সংকট আমাদেরকে যেমন বিপদে ফেলে, কষ্ট দেয়; সংকট আবার আমাদের কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়।

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, তিন তিনটি নির্বাচন হয়েছিল শেখ হাসিনার সময়। এই তিনটি নির্বাচনে যে ভয়াবহ ধরনের ঘটনা ঘটেছে... কাজেই যে নির্বাচনহীন একটা অবস্থা, এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য সমাধান হচ্ছে নির্বাচন এবং একটা সুষ্ঠু, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক, নির্ভরযোগ্য এবং যেটাকে ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য) বলা হয়—যে ধরনের একটা সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠবে না, কোনও সন্দেহ থাকবে না, এই ধরনের একটা নির্বাচন যদি আমরা করতে পারি, আমার মনে হয় আমরা যে সংকটের মধ্যে আছি, সেই সংকটের অন্তত অর্ধেক সমাধান আমরা করতে পারি।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, আমাদের সার্বভৌমত্বের সংকট রয়েছে। আরেকটা হচ্ছে আমাদের গণতন্ত্রের সংকট। সার্বভৌমত্বের সংকটটা কীভাবে এসেছে? আপনারা জানেন, শেখ হাসিনার ১৫-১৬ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের স্বার্থ ভারতীয় আধিপত্যবাদের কাছে যেভাবে বিসর্জন দেওয়া হয়েছিল এবং যেভাবে বাংলাদেশকে একেবারে কুমড়ো টুকরোর মতো ফালিফালি করে দিল্লির শাসকদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল, তার মধ্য দিয়ে আমাদের একটা সার্বভৌমত্বের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। জুলাই-আগস্টের যে অভ্যুত্থান, সেই অভ্যুত্থান আমাদের বুঝতে সাহায্য করেছে যে, আমরা কত বড় বিপদের মধ্যে ছিলাম। আমরা স্বাধীন হয়েও পরাধীন হয়ে পড়েছিলাম। আমি মনে করি গত বছরের অভ্যুত্থানের একটা বড় অর্জন হচ্ছে আমাদের মধ্যে সার্বভৌমত্বের চেতনাটা জাগ্রত হয়েছে, জোরদার হয়েছে, তীক্ষ্ণ হয়েছে। আগামী দিনে এই সার্বভৌমত্ব নিয়ে যদি কোনও খেলা হয়, তাহলে এই জাতি যে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।

‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়’

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, আমরা সবাই নির্বাচনের পক্ষে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। জনগণের সরকার বা নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়। আমরা সবাই জানি যে, ড. ইউনূস সরকার যদি নির্বাচন না দিতে পারে, তাহলে বাংলাদেশে কী রকম সমস্যা হবে। নির্বাচনটা কিন্তু আপনাদের ওনার কাছ থেকে আদায় করে নিতে হবে। সুতরাং আমরা যখন ওনার সরকার নিয়ে কথা বলব, আমাদের সাবধানতার সঙ্গে ওনাকে আমাদের মেসেজটাও দিতে হবে।

তিনি বলেন, সবার একটাই ভাবনা নির্বাচন আমরা কীভাবে করব, যে নির্বাচনটা শুধু একটা ইলেকশন হবে না, নির্বাচনটা বাংলাদেশে একটা স্থিতিশীল রাজনৈতিক ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যাবে। সেই স্থিতিশীল ব্যবস্থার দিকে নিতে যে নির্বাচনের দরকার সেই নির্বাচনের জন্য আমি বলি সংস্কার হওয়া দরকার। সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। পরবর্তী যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা এটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। যেখানে সাতশ’ বছরের গণতান্ত্রিক ইতিহাস আছে সেখানেও কিন্তু এখন সংস্কার হচ্ছে। সামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে নানা রকম সংস্কার জাতির সামনে আসে।

‘অর্থনৈতিক সংকটও আছে’

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, সংকট উত্তরণের একটি পথ নির্বাচন। রাজনৈতিক সংকটটা দৃশ্যমান, সেটা বেশি আলোচিত হচ্ছে। কিন্তু অর্থনৈতিক সংকটও হচ্ছে। এইটার ভেতরে যে অর্থনৈতিক সংকট আছে সেটা খুব বেশি আলোচিত না। বৈষম্যবিরোধী প্রয়াসকে দৃশ্যমান এবং কার্যকর করার জন্য আলোচনার দরকার। রাজনৈতিক দলের বড় বিতর্ক হলো সংস্কার। সংস্কার দুই রকম হতে পারে। সামনের দিকেও হতে পারে, পেছন দিকেও হতে পারে। খুব সতর্ক থাকতে হবে, আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সংস্কার করতে গিয়ে যেন পেছন দিকে ফিরিয়ে না নিই।

‘অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হলে দেশ আবার পিছিয়ে যাবে’

বিএনপি নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই সরকার নিজেই সংকট তৈরি করেছে বলে আমার ধারণা। তারা যদি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফেরার জন্য উদ্যোগী হতো, তাহলে গত এক বছরে অনেক দৃষ্টান্ত রাখতে পারতো। নির্বাচনকে ঠেকানোর জন্য অথবা বিলম্বিত করার জন্য কাজ করছে তারা। এই জায়গা থেকে যদি আমরা বের হতে পারি তাহলে সংকট উত্তরণের পথ বের হবে।

তিনি বলেন, ইতিহাসখ্যাত জুলাই অভ্যুত্থান শুধু ৩৬ দিনের কোনও ঘটনা নয়। এর পেছনের পূর্ববর্তী ঘটনা, আন্দোলন, জেল- জুলুম, ত্যাগ-তীতিক্ষা রয়েছে। নির্বাচন করতে সুদীর্ঘকাল লাগবে বিষয়টি এমন নয়। এখনও নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য নানা ধরনের তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

সরকারের সংস্কার করার ইচ্ছা থাকলে বিএনপির দেওয়া ৩১ দফা যথেষ্ট ছিল মন্তব্য করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, আমরা যদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হই, তাহলে দেশ আবারও পিছিয়ে যাবে।

হানাহানিতে সরকারের ব্যর্থতা বেশি

হাসান হাফিজ বলেন, আমাদের দেশে এর আগে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭১-এর স্বাধীনতাযুদ্ধ, ’৯০-এর আন্দোলন হয়েছে। সর্বশেষ ’২৪-এর অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে ছাত্ররা। তারা রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। দল গঠন করে নির্বাচন অংশ নিলে সেটি হবে তাদের জন্য একটি পরীক্ষা। ছাত্ররা ক্ষমতাধর হয়েছে, এটা আমাদের জন্য কতটুকু সঠিক হবে সেটি ভাববার বিষয়।  

তিনি বলেন, এখন একটি নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি হয়েছে ‘মব জাস্টিস’। প্রতিনিয়ত মারামারি হানাহানি হচ্ছে, এর জন্য রাজনৈতিক দল ও সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। তবে আমি বলব সরকারের ব্যর্থতাই বেশি।

‘নিজেদের দোষ ঢাকতে বিদেশিদের দোষ দিই’

রেজাউল করিম লোটাস বলেন, আমাদের মধ্যে এক ধরনের প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে নিজেদের দোষকে ঢাকার জন্য বিদেশিদের দোষ দিই। কখনও দিল্লিকে দিই, কখনও পিন্ডিকে দিই, আবার কখনও আমেরিকাকে দোষারোপ করি। আমাদের যে সংস্কার কমিশন করা হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সদস্যই বিদেশ থেকে এসেছেন। আর সংস্কারের যে প্রক্রিয়া দেখছি তাতে মনে হচ্ছে ১০-১৫ বছর আগে এক ধরনের পরীক্ষার পদ্ধতি ছিল ‘টিক’ দেওয়া। এখন সংস্কারও ঠিক একই পদ্ধতিতে হচ্ছে। এভাবে সংস্কার হতে পারে না।

সংস্কার ও নির্বাচন একইসঙ্গে চলতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কার তার মতো করে এগিয়ে যাবে, একইসঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়াও এগিয়ে যাবে। আর এখন পর্যন্ত সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয় দৃশ্যমান কোনও অগ্রগতি নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ইস্যু নিয়ে সংস্কার ও নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। এ কারণে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কোনও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না। তাই সংস্কার হওয়া উচিত ছিল একটি রোডম্যাপ অনুযায়ী। কত দিনে সংস্কার হবে এবং কী কী বিষয় হবে তা নির্দিষ্ট থাকা দরকার।

সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন

মনজুরুল ইসলাম বলেন, এখন বর্তমান সরকারই সংকট তৈরি করেছে। কারণ যারা সরকারের সমালোচনা করবে তাদের সরকার বিভিন্ন সংস্কার কমিশনে ঢুকিয়েছে। কিন্তু এসব কমিশনের ব্যয় কত হচ্ছে তা বলছে না সরকার।  

তিনি আরও বলেন, সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন। সরকার কে গঠন করবে তা জনগণই ঠিক করবে।

সংস্কারকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন করা হচ্ছে

তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, সংকট আসলে কী সে বিষয়ে সবার আগে জানা প্রয়োজন। ৫ আগস্টের আগে সংকট ছিল ফ্যাসিবাদের পতন এবং শেখ হাসিনাকে উৎখাত করতে হবে। সেই সংকটের সমাধান হয়ে গেছে। এখন গত এক বছরের মধ্যে যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার মনে হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা সংকট, অর্থনৈতিক সংকট। অভ্যুত্থানের সময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে ঐক্য ছিল সেখানে এখন বিভাজন তৈরি হয়েছে। আর এই বিভাজনের মূল জায়গা হচ্ছে সংস্কার। সংস্কার আগে হবে নাকি নির্বাচন আগে হবে, আবার কেউ বলছে নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে, এই বিষয়টাকে বারবার সামনে আনা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের কিছু কিছু বুদ্ধিজীবী সংস্কারকে এত বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন যাতে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে বিএনপি শুধু নির্বাচন চাচ্ছে, সংস্কার চাচ্ছে না এমনটিও বলা হচ্ছে। আমরা দেখলাম, ১৩ জুন লন্ডনে বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু আমরা দেখছি, সেই জায়গা থেকেও সরে এসে সামনে আনা হচ্ছে, আগে নির্বাচন না সংস্কার। আমাদের দরকার একটি সমঝোতা। আর এই সমঝোতার জন্য আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের কাছে উপস্থাপন করব। জনগণ যেটি পছন্দ করবে সেটিই সংস্কার হবে। এজন্য জাতীয় নির্বাচনটা সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ।

সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

জোনায়েদ সাকি বলেন, সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটা সংকট ছিল ৫ আগস্টের আগে, যে ফ্যাসিবাদকে উৎখাত করতে হবে। এই সংকট সমাধান হয়ে গেছে। এখন এই এক বছরের মাথায় যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার কাছে মনে হয় যে অর্থনৈতিক সংকট, আইনশৃঙ্খলা সংকট। মূল জায়গাটাই তৈরি হচ্ছে যে, সংস্কার আগে না পরে।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি দাবি ছিল দেশকে স্বাধীন করতে হবে, পাকিস্তানকে দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে। কিন্তু এর কিছুদিন পরে দেখা গেল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে ভিন্ন ভিন্ন চেতনা সৃষ্টি হলো। ঠিক একইভাবে ’২৪-এর আন্দোলনের আগে শেখ হাসিনার পতনের বিষয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলেও এখন সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে। সংস্কারের বিষয়ে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের সামনে উপস্থাপন করব। সেটি জনগণ কতটি গ্রহণ করবে সেটি দেখার বিষয়। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আমি মনে করি এই দাবিটিও সঠিক নয়।

দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে

ডা. জাহেদ উর রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর মনে হয়েছে আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সেই জায়গা থেকে দূরে সরে এসেছি। বর্তমানে দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে যা এখন দৃশ্যমান।

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা ধরনের খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীরা স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা না থাকলে এগোতে চায় না। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ‘মব’ সৃষ্টি করে।

মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার আগে নির্ধারণ করতে হবে কোন কোন বিষয় সংকট সৃষ্টি করছে। আমাদের সবচেয়ে বড় সংকট ছিল আমাদের মাথার ওপর যে জগদ্দল পাথর ছিল, আমরা সেটা সরাতে পেরেছি। কিন্তু কিছু কিছু সংকট দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য থাকায় বেশি দিন এই সরকারের ক্ষমতায় থাকা ঠিক হবে না।

ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, দেশের সংকটের মূল কারণ শেখ হাসিনা। এই হাসিনা বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থা তৈরি করে গেছে। বিদ্যমান প্রশাসন-পুলিশসহ সবই তার তৈরি। এখন এগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন