শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০১, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২২:৩৬, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ দ্রুত সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সংস্কার সময়ের প্রয়োজনে ভিন্ন ভিন্নভাবে করা প্রয়োজন। তাই সংস্কারের অজুহাত দিয়ে নির্বাচন বিলম্বিত করা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনেরা এসব কথা বলেন। বেসরকারি টেলিভিশন ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদক কবি হাসান হাফিজ, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক মনজুরুল ইসলাম, অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, এবি পার্টির সভাপতি মুজিবুর রহমান মঞ্জু, এনসিপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ। বৈঠক সঞ্চালনা করেন নিউজটোয়েন্টিফোরের হেড অব নিউজ শরিফুল ইসলাম খান।

‘সংকট এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়’

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, আমাদের রাষ্ট্র কী অবস্থায় আছে সেটা বোঝার জন্য গতকালের (সোমবারের) ঘটনা যথেষ্ট। এই রাষ্ট্র ভেতর থেকে যেমন দুর্বল-ভঙ্গুর, সঙ্গে সঙ্গে এই ভঙ্গুর রাষ্ট্র আরও অনেক কিছুকে ভঙ্গুর করে দিচ্ছে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে সেই মাইলস্টোনের মতো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে কয়েকডজন পরিবারকে, ভঙ্গুর করে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাসকে, আমাদের আস্থাকে। কাজেই আমরা একটা সংকটের মধ্যে আছি এবং এই সংকট সর্বগ্রাসী সংকট।

সংকট কালে কালে নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যুগে যুগে আমাদের সামনে নতুন করে চ্যালেঞ্জ আসবে। সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। এভাবেই কিন্তু ইতিহাস এগিয়ে চলবে। আবার বিপ্লবের পরেও যে সংকট থাকবে না, কন্ট্রাডিকশন (বৈপরীত্য) থাকবে না তা নয়। কন্ট্রাডিকশন যদি না থাকে তাহলে সমাজের অগ্রগতি সম্ভব হবে না। কাজেই সংকট আমাদেরকে যেমন বিপদে ফেলে, কষ্ট দেয়; সংকট আবার আমাদের কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়।

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, তিন তিনটি নির্বাচন হয়েছিল শেখ হাসিনার সময়। এই তিনটি নির্বাচনে যে ভয়াবহ ধরনের ঘটনা ঘটেছে... কাজেই যে নির্বাচনহীন একটা অবস্থা, এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য সমাধান হচ্ছে নির্বাচন এবং একটা সুষ্ঠু, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক, নির্ভরযোগ্য এবং যেটাকে ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য) বলা হয়—যে ধরনের একটা সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠবে না, কোনও সন্দেহ থাকবে না, এই ধরনের একটা নির্বাচন যদি আমরা করতে পারি, আমার মনে হয় আমরা যে সংকটের মধ্যে আছি, সেই সংকটের অন্তত অর্ধেক সমাধান আমরা করতে পারি।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, আমাদের সার্বভৌমত্বের সংকট রয়েছে। আরেকটা হচ্ছে আমাদের গণতন্ত্রের সংকট। সার্বভৌমত্বের সংকটটা কীভাবে এসেছে? আপনারা জানেন, শেখ হাসিনার ১৫-১৬ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের স্বার্থ ভারতীয় আধিপত্যবাদের কাছে যেভাবে বিসর্জন দেওয়া হয়েছিল এবং যেভাবে বাংলাদেশকে একেবারে কুমড়ো টুকরোর মতো ফালিফালি করে দিল্লির শাসকদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল, তার মধ্য দিয়ে আমাদের একটা সার্বভৌমত্বের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। জুলাই-আগস্টের যে অভ্যুত্থান, সেই অভ্যুত্থান আমাদের বুঝতে সাহায্য করেছে যে, আমরা কত বড় বিপদের মধ্যে ছিলাম। আমরা স্বাধীন হয়েও পরাধীন হয়ে পড়েছিলাম। আমি মনে করি গত বছরের অভ্যুত্থানের একটা বড় অর্জন হচ্ছে আমাদের মধ্যে সার্বভৌমত্বের চেতনাটা জাগ্রত হয়েছে, জোরদার হয়েছে, তীক্ষ্ণ হয়েছে। আগামী দিনে এই সার্বভৌমত্ব নিয়ে যদি কোনও খেলা হয়, তাহলে এই জাতি যে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।

‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়’

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, আমরা সবাই নির্বাচনের পক্ষে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। জনগণের সরকার বা নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়। আমরা সবাই জানি যে, ড. ইউনূস সরকার যদি নির্বাচন না দিতে পারে, তাহলে বাংলাদেশে কী রকম সমস্যা হবে। নির্বাচনটা কিন্তু আপনাদের ওনার কাছ থেকে আদায় করে নিতে হবে। সুতরাং আমরা যখন ওনার সরকার নিয়ে কথা বলব, আমাদের সাবধানতার সঙ্গে ওনাকে আমাদের মেসেজটাও দিতে হবে।

তিনি বলেন, সবার একটাই ভাবনা নির্বাচন আমরা কীভাবে করব, যে নির্বাচনটা শুধু একটা ইলেকশন হবে না, নির্বাচনটা বাংলাদেশে একটা স্থিতিশীল রাজনৈতিক ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যাবে। সেই স্থিতিশীল ব্যবস্থার দিকে নিতে যে নির্বাচনের দরকার সেই নির্বাচনের জন্য আমি বলি সংস্কার হওয়া দরকার। সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। পরবর্তী যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা এটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। যেখানে সাতশ’ বছরের গণতান্ত্রিক ইতিহাস আছে সেখানেও কিন্তু এখন সংস্কার হচ্ছে। সামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে নানা রকম সংস্কার জাতির সামনে আসে।

‘অর্থনৈতিক সংকটও আছে’

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, সংকট উত্তরণের একটি পথ নির্বাচন। রাজনৈতিক সংকটটা দৃশ্যমান, সেটা বেশি আলোচিত হচ্ছে। কিন্তু অর্থনৈতিক সংকটও হচ্ছে। এইটার ভেতরে যে অর্থনৈতিক সংকট আছে সেটা খুব বেশি আলোচিত না। বৈষম্যবিরোধী প্রয়াসকে দৃশ্যমান এবং কার্যকর করার জন্য আলোচনার দরকার। রাজনৈতিক দলের বড় বিতর্ক হলো সংস্কার। সংস্কার দুই রকম হতে পারে। সামনের দিকেও হতে পারে, পেছন দিকেও হতে পারে। খুব সতর্ক থাকতে হবে, আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সংস্কার করতে গিয়ে যেন পেছন দিকে ফিরিয়ে না নিই।

‘অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হলে দেশ আবার পিছিয়ে যাবে’

বিএনপি নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই সরকার নিজেই সংকট তৈরি করেছে বলে আমার ধারণা। তারা যদি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফেরার জন্য উদ্যোগী হতো, তাহলে গত এক বছরে অনেক দৃষ্টান্ত রাখতে পারতো। নির্বাচনকে ঠেকানোর জন্য অথবা বিলম্বিত করার জন্য কাজ করছে তারা। এই জায়গা থেকে যদি আমরা বের হতে পারি তাহলে সংকট উত্তরণের পথ বের হবে।

তিনি বলেন, ইতিহাসখ্যাত জুলাই অভ্যুত্থান শুধু ৩৬ দিনের কোনও ঘটনা নয়। এর পেছনের পূর্ববর্তী ঘটনা, আন্দোলন, জেল- জুলুম, ত্যাগ-তীতিক্ষা রয়েছে। নির্বাচন করতে সুদীর্ঘকাল লাগবে বিষয়টি এমন নয়। এখনও নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য নানা ধরনের তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

সরকারের সংস্কার করার ইচ্ছা থাকলে বিএনপির দেওয়া ৩১ দফা যথেষ্ট ছিল মন্তব্য করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, আমরা যদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হই, তাহলে দেশ আবারও পিছিয়ে যাবে।

হানাহানিতে সরকারের ব্যর্থতা বেশি

হাসান হাফিজ বলেন, আমাদের দেশে এর আগে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭১-এর স্বাধীনতাযুদ্ধ, ’৯০-এর আন্দোলন হয়েছে। সর্বশেষ ’২৪-এর অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে ছাত্ররা। তারা রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। দল গঠন করে নির্বাচন অংশ নিলে সেটি হবে তাদের জন্য একটি পরীক্ষা। ছাত্ররা ক্ষমতাধর হয়েছে, এটা আমাদের জন্য কতটুকু সঠিক হবে সেটি ভাববার বিষয়।  

তিনি বলেন, এখন একটি নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি হয়েছে ‘মব জাস্টিস’। প্রতিনিয়ত মারামারি হানাহানি হচ্ছে, এর জন্য রাজনৈতিক দল ও সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। তবে আমি বলব সরকারের ব্যর্থতাই বেশি।

‘নিজেদের দোষ ঢাকতে বিদেশিদের দোষ দিই’

রেজাউল করিম লোটাস বলেন, আমাদের মধ্যে এক ধরনের প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে নিজেদের দোষকে ঢাকার জন্য বিদেশিদের দোষ দিই। কখনও দিল্লিকে দিই, কখনও পিন্ডিকে দিই, আবার কখনও আমেরিকাকে দোষারোপ করি। আমাদের যে সংস্কার কমিশন করা হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সদস্যই বিদেশ থেকে এসেছেন। আর সংস্কারের যে প্রক্রিয়া দেখছি তাতে মনে হচ্ছে ১০-১৫ বছর আগে এক ধরনের পরীক্ষার পদ্ধতি ছিল ‘টিক’ দেওয়া। এখন সংস্কারও ঠিক একই পদ্ধতিতে হচ্ছে। এভাবে সংস্কার হতে পারে না।

সংস্কার ও নির্বাচন একইসঙ্গে চলতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কার তার মতো করে এগিয়ে যাবে, একইসঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়াও এগিয়ে যাবে। আর এখন পর্যন্ত সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয় দৃশ্যমান কোনও অগ্রগতি নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ইস্যু নিয়ে সংস্কার ও নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। এ কারণে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কোনও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না। তাই সংস্কার হওয়া উচিত ছিল একটি রোডম্যাপ অনুযায়ী। কত দিনে সংস্কার হবে এবং কী কী বিষয় হবে তা নির্দিষ্ট থাকা দরকার।

সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন

মনজুরুল ইসলাম বলেন, এখন বর্তমান সরকারই সংকট তৈরি করেছে। কারণ যারা সরকারের সমালোচনা করবে তাদের সরকার বিভিন্ন সংস্কার কমিশনে ঢুকিয়েছে। কিন্তু এসব কমিশনের ব্যয় কত হচ্ছে তা বলছে না সরকার।  

তিনি আরও বলেন, সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন। সরকার কে গঠন করবে তা জনগণই ঠিক করবে।

সংস্কারকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন করা হচ্ছে

তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, সংকট আসলে কী সে বিষয়ে সবার আগে জানা প্রয়োজন। ৫ আগস্টের আগে সংকট ছিল ফ্যাসিবাদের পতন এবং শেখ হাসিনাকে উৎখাত করতে হবে। সেই সংকটের সমাধান হয়ে গেছে। এখন গত এক বছরের মধ্যে যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার মনে হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা সংকট, অর্থনৈতিক সংকট। অভ্যুত্থানের সময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে ঐক্য ছিল সেখানে এখন বিভাজন তৈরি হয়েছে। আর এই বিভাজনের মূল জায়গা হচ্ছে সংস্কার। সংস্কার আগে হবে নাকি নির্বাচন আগে হবে, আবার কেউ বলছে নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে, এই বিষয়টাকে বারবার সামনে আনা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের কিছু কিছু বুদ্ধিজীবী সংস্কারকে এত বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন যাতে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে বিএনপি শুধু নির্বাচন চাচ্ছে, সংস্কার চাচ্ছে না এমনটিও বলা হচ্ছে। আমরা দেখলাম, ১৩ জুন লন্ডনে বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু আমরা দেখছি, সেই জায়গা থেকেও সরে এসে সামনে আনা হচ্ছে, আগে নির্বাচন না সংস্কার। আমাদের দরকার একটি সমঝোতা। আর এই সমঝোতার জন্য আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের কাছে উপস্থাপন করব। জনগণ যেটি পছন্দ করবে সেটিই সংস্কার হবে। এজন্য জাতীয় নির্বাচনটা সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ।

সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

জোনায়েদ সাকি বলেন, সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটা সংকট ছিল ৫ আগস্টের আগে, যে ফ্যাসিবাদকে উৎখাত করতে হবে। এই সংকট সমাধান হয়ে গেছে। এখন এই এক বছরের মাথায় যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার কাছে মনে হয় যে অর্থনৈতিক সংকট, আইনশৃঙ্খলা সংকট। মূল জায়গাটাই তৈরি হচ্ছে যে, সংস্কার আগে না পরে।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি দাবি ছিল দেশকে স্বাধীন করতে হবে, পাকিস্তানকে দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে। কিন্তু এর কিছুদিন পরে দেখা গেল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে ভিন্ন ভিন্ন চেতনা সৃষ্টি হলো। ঠিক একইভাবে ’২৪-এর আন্দোলনের আগে শেখ হাসিনার পতনের বিষয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলেও এখন সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে। সংস্কারের বিষয়ে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের সামনে উপস্থাপন করব। সেটি জনগণ কতটি গ্রহণ করবে সেটি দেখার বিষয়। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আমি মনে করি এই দাবিটিও সঠিক নয়।

দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে

ডা. জাহেদ উর রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর মনে হয়েছে আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সেই জায়গা থেকে দূরে সরে এসেছি। বর্তমানে দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে যা এখন দৃশ্যমান।

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা ধরনের খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীরা স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা না থাকলে এগোতে চায় না। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ‘মব’ সৃষ্টি করে।

মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার আগে নির্ধারণ করতে হবে কোন কোন বিষয় সংকট সৃষ্টি করছে। আমাদের সবচেয়ে বড় সংকট ছিল আমাদের মাথার ওপর যে জগদ্দল পাথর ছিল, আমরা সেটা সরাতে পেরেছি। কিন্তু কিছু কিছু সংকট দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য থাকায় বেশি দিন এই সরকারের ক্ষমতায় থাকা ঠিক হবে না।

ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, দেশের সংকটের মূল কারণ শেখ হাসিনা। এই হাসিনা বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থা তৈরি করে গেছে। বিদ্যমান প্রশাসন-পুলিশসহ সবই তার তৈরি। এখন এগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!
সর্বশেষ খবর
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

২২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে জয় বাংলা স্লোগানে টিকটক
ভিডিও তৈরি, আটক  ১২
চট্টগ্রামে জয় বাংলা স্লোগানে টিকটক ভিডিও তৈরি, আটক ১২

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম রেকর্ড বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম রেকর্ড বেড়েছে যে কারণে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
গাইবান্ধায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে কুয়ালালামপুরে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে কুয়ালালামপুরে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ইসলামিক স্টাডিজ গ্রুপের বার্ষিক সাধারণ সভা
বগুড়ায় ইসলামিক স্টাডিজ গ্রুপের বার্ষিক সাধারণ সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম
বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি
সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা
বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা
পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা