শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৬, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

পৃথিবীতে এমন কিছু প্রজাতির সাপ আছে যেগুলোর মানুষ খাওয়ার ক্ষমতা আছে। যদিও এসব সাপের কোনওটিতেই বিষ নেই, তবুও এদের সকলের মধ্যে একটি বিষয়ে মিল রয়েছে। এরা প্রত্যেকেই বিশাল আকারের।

এগুলো নিজের আকৃতির চেয়ে কয়েক গুণ বড় শিকারকেও আস্ত গিলে ফেলার ক্ষমতা রাখে এরা। শিকারের উপায়ও অভিনব। প্রথমে ধারালো দাঁত দিয়ে শিকারকে কব্জা করে ফেলা। তারপর নিজের শরীর দিয়ে পেঁচিয়ে ধরা। 

শিকারকে এরা ততক্ষণ চেপে ধরে থাকে, যতক্ষণ না শিকারের শ্বাস বন্ধ হচ্ছে। দেহের চাপে মটমট করে ভাঙতে থাকে শিকারের হাড়। নিজের দেহ সঙ্কুচিত করে তাকে ক্রমশ পিষে ফেলে। শিকার হয়ে যায় নিস্তেজ। তারপর ধীরে ধীরে শিকারকে উদরস্থ করতে থাকে এরা।

সাধারণত বন্য শিকারকেই খাদ্য হিসেবে বেছে নেয় এই প্রজাতির সাপগুলো। তবে কখনও লোকালয়ে ঢুকে পড়লে বাদ যায় না মানুষও। অসতর্ক মুহূর্তে অতর্কিতে আক্রমণ করে মানুষের দেহকে পেঁচিয়ে গলাঃধকরণ করে এরা। ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলের ধারে যেসব বসতি রয়েছে, সেখানে প্রায়শই শোনা যায় প্রকাণ্ড সাপের খাদ্যে পরিণত হয়েছে মানুষ।

অজগর এবং অ্যানাকোন্ডার মতো সবচেয়ে বড় সাপও মূলত ইঁদুর, পাখি এবং অন্যান্য ছোট থেকে মাঝারি আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীদের খায়। কিছু পরিস্থিতিতে তারা মানুষকে শিকার করে। এমন আচরণ ঘটে যখন সাপটি কোনও ব্যক্তিকে তার স্বাভাবিক শিকার বলে ভুল করে বা অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে পড়ে অথবা খাবারের অভাব ঘটে।

পৃথিবীতে মোট পাঁচ ধরনের পাইথন বা অজগরের কথা জানা যায়- যারা হরিণ, ছাগল, শুকর, কুমির, বাছুর ছাড়া কালেভদ্রে মানুষও শিকার করে বা করার ক্ষমতা রাখে। 

চলুন জেনে নেওয়া যাক মানুষখেকো এসব সাপের তালিকা-

রেটিকুলেটেড পাইথন

প্রথমেই এই তালিকার উপরে রাখতে হবে রেটিকুলেটেড পাইথনকে। এটি বিশ্বের অন্যতম লম্বা সাপ এবং অন্যতম লম্বা সরীসৃপও বটে। ৩০ ফুটের কাছাকাছি দৈর্ঘ্য এটির। এর দেহ বিভিন্ন রঙের সমন্বয়ে গঠিত একটি জটিল জ্যামিতিক নকশা করা। এই সাপ দুর্দান্ত সাঁতারুও বটে।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাসিন্দা এই সাপটিকে সাধারণত বৃষ্টিঅরণ্য, বনভূমি এবং তৃণভূমিতে এবং প্রায়শই পানির উৎসের কাছাকাছি দেখা যায়। নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, বোর্নিও, ভিয়েতনাম এবং মালয়েশিয়ার কিছু অংশে দেখা মেলে এই সাপের।

২০২৪ সালের জুনে ইন্দোনেশিয়ায় মানুষখেকো সাপের সবচেয়ে কুখ্যাত এবং পরিচিত ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি ঘটেছিল। একজন নারীকে ১৬ ফুট লম্বা একটি এই প্রজাতির অজগরের পেটে পাওয়া গিয়েছিল। ওই নারী নিখোঁজ হওয়ার পর সেখানে একটি অজগরকে পেট ফোলা অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। সন্দেহ হওয়ায় সাপটি কেটে ফেলার পর নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

নমনীয় চোয়াল এবং পেট ও অন্ত্র প্রসারিত করার ক্ষমতা অজগরের এই প্রজাতিকে বড় প্রাণী, এমনকি মানুষকে গিলে ফেলতেও সাহায্য করে। এই মাংসাশী প্রজাতিটি সাধারণত ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী ও পাখি খায়। তাদের এমন শিকারের প্রতি প্রবল আগ্রহ রয়েছে, যা তারা পুরো গিলে ফেলতে পারে। তাই তারা সাধারণত বড় প্রাণী এড়িয়ে চলে। এরা ডিম এবং মৃতদেহও খায়।

আফ্রিকান রক পাইথন

আফ্রিকান রক পাইথন বিশ্বের বৃহত্তম সাপের প্রজাতিগুলোর মধ্যে একটি। তবে এটি রেটিকুলেটেড পাইথনের মতো লম্বা নয়। এই সাপ আফ্রিকার বেশির ভাগ অংশজুড়ে বাস করে। এগুলো বাসস্থানের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন উপ-প্রজাতিতে বিভক্ত। মধ্য আফ্রিকার রক পাইথন হল বৃহত্তম উপ-প্রজাতি।

২০০২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে একটি ১০ বছর বয়সি ছেলেকে একটি আফ্রিকান রক পাইথন গিলে ফেলার পর সংবাদ শিরোনামে উঠে আসে। এটি ছিল এই প্রজাতির মধ্যে প্রথম মানুষ খাওয়ার ঘটনা। সাপটি ছেলেটিকে পেঁচিয়ে মেরে তাকে সম্পূর্ণরূপে গিলে ফেলে।

আফ্রিকান রক পাইথন দৈর্ঘ্যে ২০ ফুটেরও বেশি হতে পারে। এর উপরের এবং নীচের চোয়ালগুলো প্রসারিত লিগামেন্ট দিয়ে সংযুক্ত। এর সাহায্যে এরা নিজের চেয়েও চওড়া প্রাণীদের গিলে ফেলতে পারে। এটি হরিণ এবং কুমিরের মতো প্রাণীদের শিকার করে বলে জানা গেছে গবষেণায়।

সবচেয়ে বড় সাপগুলোর ওজন প্রায় ২০০ পাউন্ড বা ৯০ কেজির আশপাশে হয়। এরা ছাগল এবং কিছু প্রজাতির হরিণের মতো বড় শিকার ধরতে সক্ষম। শিকারের ক্ষেত্রে তারা রেটিকুলেটেড পাইথনের মতো খুঁতখুঁতে নয়। এরা ইঁদুর, হরিণ, এমনকি কুমির এবং অন্যান্য সরীসৃপ খেতে পারে।

অ্যানাকোন্ডা

অ্যানাকোন্ডা! পানি-জঙ্গলের ত্রাস হিসেবে ‘খ্যাতি’রয়েছে অ্যানাকোন্ডার। আমাজনের এই দানবাকৃতির সাপটিকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে নানা গল্প। হলিউড থেকে শুরু করে নানা দেশে তাকে নিয়ে ছবি তৈরি হয়েছে। ঘন গভীর আমাজনের ‘মৃত্যুদূত’ হিসেবে পরিচিত অ্যানাকোন্ডা।

সবুজ অ্যানাকোন্ডা সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত সাপ। এটি দক্ষিণ আমেরিকার উষ্ণ পরিবেশের জলাভূমিতে বাস করে। সমস্ত অ্যানাকোন্ডা প্রজাতির মধ্যে সবুজ অ্যানাকোন্ডা সবচেয়ে বড়।

শিকারকে শরীর দিয়ে পেঁচিয়ে ভয়াবহ চাপ দিতে থাকে এরা। সেই চাপে শিকারের হাড়গোড় ভেঙে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকেজো হয়ে যায়। তারপর শিকারকে আস্ত গিলে খায় সাপটি। এদের শিকার ধরার কায়দাও রোমহর্ষক। এদের চলাফেরা প্রায় নিঃশব্দ। তড়িৎগতিতে পানি ভেঙে শিকারকে ঘায়েল করতে ওস্তাদ আমাজনের এই রাজা।

বিশাল ও ভারী চেহারা এবং আকারের জন্য মানুষের জন্য এরা বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। আক্রমণাত্মক হয়ে উঠলে তারা মানুষকে গিলে খাওয়ার ক্ষমতা রাখে। অ্যানাকোন্ডার মানুষ খাওয়ার ঘটনা যদিও খুবই কম।

বার্মিজ পাইথন

অজগরের প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত বার্মিজ পাইথন। বছরের পর বছর ধরে পোষা প্রাণী হিসেবে তাদের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে এই সাপের। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে মিয়ানমারে এগুলোকে পাওয়া যায়। ৩৫ কেজির আস্ত হরিণকে এক গ্রাসে গিলে ফেলার ক্ষমতা রাখে এই প্রজাতিটি। শিকার গিলে ফেলার জন্য এরা নিজেদের মুখকে ২২-২৬ সেন্টিমিটার পর্যন্ত প্রসারিত করতে পারে।

গত কয়েক বছরে ফ্লরিডায় সবচেয়ে বেশি বার্মিজ পাইথনের দেখা মিলেছে। এই সাপগুলোকে পোষার জন্য নিয়ে যাওয়া হলেও পরে তা স্থানীয় জলাভূমিতে ছেড়ে দেওয়ার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে।

বার্মিজ পাইথন খুব কমই মানুষকে আক্রমণ করে। সাপগুলো কোনও মানুষকে গিলে ফেলেছে এমন উদাহরণও পাওয়া যায়নি। তাদের আকারের সঙ্গে তুলনা করলে সেই আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
সবচেয়ে বেশি পাতার ফ্লিপ বুক তৈরি করে গিনেস রেকর্ডে কিশোর ম্যাক্স
সবচেয়ে বেশি পাতার ফ্লিপ বুক তৈরি করে গিনেস রেকর্ডে কিশোর ম্যাক্স
মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!
মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!
প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী
প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
অন্য জাতের ছেলের সঙ্গে পালানোয় মেয়েকে হত্যা করলেন বাবা
অন্য জাতের ছেলের সঙ্গে পালানোয় মেয়েকে হত্যা করলেন বাবা
সর্বশেষ খবর
গাজায় বিরল সফরে নেতানিয়াহু
গাজায় বিরল সফরে নেতানিয়াহু

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে ধূলিঝড়: হাসপাতালে ভর্তি এক হাজারের বেশি
ইরাকে ধূলিঝড়: হাসপাতালে ভর্তি এক হাজারের বেশি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের জেলেনস্কিকে দুষলেন ট্রাম্প
ফের জেলেনস্কিকে দুষলেন ট্রাম্প

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার
পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ডেটিং অ্যাপ, তবুও জাপানে জন্মহার ১২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
সরকারি ডেটিং অ্যাপ, তবুও জাপানে জন্মহার ১২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় হত্যাচেষ্টা মামলায় যুবকের ১১ বছর কারাদণ্ড
চুয়াডাঙ্গায় হত্যাচেষ্টা মামলায় যুবকের ১১ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ
টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ৯ দোকান
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ৯ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরকে আটক রেখে চাঁদা দাবি, গ্রেফতার ৫
কিশোরকে আটক রেখে চাঁদা দাবি, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নকল খাদ্যপণ্য উৎপাদনের দায়ে কারখানা সিলগালা
নকল খাদ্যপণ্য উৎপাদনের দায়ে কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র হওয়ায় শনিবার বন্ধ থাকবে জবি
রাবি ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র হওয়ায় শনিবার বন্ধ থাকবে জবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারে আটকেপড়া ২০ জন ফিরলেন স্বজনদের কাছে
মিয়ানমারে আটকেপড়া ২০ জন ফিরলেন স্বজনদের কাছে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মুন্সিগঞ্জে আইনজীবী সহকারীদের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মুন্সিগঞ্জে আইনজীবী সহকারীদের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর শিশুর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের একদিন পর শিশুর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার হার্ভার্ডের করমুক্ত মর্যাদা কেড়ে নেয়ার হুমকি ট্রাম্পের
এবার হার্ভার্ডের করমুক্ত মর্যাদা কেড়ে নেয়ার হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে সাধারণ নির্বাচন ৩ মে
সিঙ্গাপুরে সাধারণ নির্বাচন ৩ মে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাস পর জিনের অ্যালবাম ‘ইকো’
ছয় মাস পর জিনের অ্যালবাম ‘ইকো’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামে সরকারি কাজে বাধ্যতামূলক করা হলো অসমীয়া ভাষা
আসামে সরকারি কাজে বাধ্যতামূলক করা হলো অসমীয়া ভাষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট সিরিজ খেলতে ঢাকায় পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে
টেস্ট সিরিজ খেলতে ঢাকায় পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষ দিয়ে ব্যবসায়ীর দেড় লাখ টাকার মাছ নিধন করল দুর্বৃত্তরা
বিষ দিয়ে ব্যবসায়ীর দেড় লাখ টাকার মাছ নিধন করল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ৬ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, কেন্দ্র সচিব ও ৮ পর্যবেক্ষককে অব্যাহতি
ঝালকাঠিতে ৬ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, কেন্দ্র সচিব ও ৮ পর্যবেক্ষককে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো ২৫ বসতঘর
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো ২৫ বসতঘর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ২২ বসতঘর
শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ২২ বসতঘর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকারবার্গের বিচার শুরু, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ বিক্রি করতে হবে?
জাকারবার্গের বিচার শুরু, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ বিক্রি করতে হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাণিজ্যযুদ্ধ একাই লড়বে চীন?
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাণিজ্যযুদ্ধ একাই লড়বে চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ ঘিরে হেফাজতে ইসলামের বিশেষ বৈঠক
মহাসমাবেশ ঘিরে হেফাজতে ইসলামের বিশেষ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরমুজ চাষে বিপ্লব ঘটছে চট্টগ্রামে
তরমুজ চাষে বিপ্লব ঘটছে চট্টগ্রামে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড
এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ
স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল
সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী
গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী
আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান
এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা

শোবিজ

পয়লা বৈশাখে শুটিংয়ে মিমি
পয়লা বৈশাখে শুটিংয়ে মিমি

শোবিজ

সালমানকে হুমকিদাতা আটক
সালমানকে হুমকিদাতা আটক

শোবিজ

কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা

শোবিজ

কেন আড়ালে বাঁধন
কেন আড়ালে বাঁধন

শোবিজ

মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি
মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি

শোবিজ

অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই
অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই

শোবিজ

রূপগঞ্জ মেলায় জয়া
রূপগঞ্জ মেলায় জয়া

শোবিজ

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার

শোবিজ

সমালোচিত মাহি
সমালোচিত মাহি

শোবিজ

যেভাবে বাড়বে IQ
যেভাবে বাড়বে IQ

রকমারি লাইফ স্টাইল

গাঢ় রঙিন ঠোঁট!
গাঢ় রঙিন ঠোঁট!

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিখুঁত আইশ্যাডো
নিখুঁত আইশ্যাডো

রকমারি লাইফ স্টাইল

গ্রীষ্মের খাবার
গ্রীষ্মের খাবার

রকমারি লাইফ স্টাইল

ত্বকচর্চায় মৌসুমি আম
ত্বকচর্চায় মৌসুমি আম

রকমারি লাইফ স্টাইল

সঙ্গী যখন ছাতা
সঙ্গী যখন ছাতা

রকমারি লাইফ স্টাইল

চুল কেন ঝরে?
চুল কেন ঝরে?

রকমারি লাইফ স্টাইল

গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হত্যাযজ্ঞ
গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হত্যাযজ্ঞ

পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মন্দার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির শঙ্কা
বিশ্বে মন্দার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির শঙ্কা

পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে ইসরায়েলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ
মালদ্বীপে ইসরায়েলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় সাইবার হামলার অভিযোগ চীনের
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় সাইবার হামলার অভিযোগ চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কনীতি বাতিল চেয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা
ট্রাম্পের শুল্কনীতি বাতিল চেয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

ছয় ডাক্তারে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা
ছয় ডাক্তারে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

গমিরা খেলায় উপচেপড়া ভিড়
গমিরা খেলায় উপচেপড়া ভিড়

দেশগ্রাম

পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক
পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক

দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা হত্যায় গ্রেপ্তার যুবদলের আহ্বায়ক
ছাত্রদল নেতা হত্যায় গ্রেপ্তার যুবদলের আহ্বায়ক

দেশগ্রাম

টাকার বিনিময়ে কিশোরকে তুলে দিল দুই বন্ধু, মিলল লাশ
টাকার বিনিময়ে কিশোরকে তুলে দিল দুই বন্ধু, মিলল লাশ

দেশগ্রাম