শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

প্রস্তুতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

♦ অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ♦ রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণে নেই কার্যকর উদ্যোগ ♦ আলোচনাতেও নেই সন্তোষজনক অগ্রগতি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
প্রস্তুতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

আগামী ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবে বাংলাদেশ। যা এখন চূড়ান্ত। ক্ষণ গণনাও শুরু করেছে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এলডিসি তালিকা থেকে বেরোনোর পর রপ্তানি ও কূটনৈতিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে, সেক্ষেত্রে প্রস্তুতিতে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণে নেই কোনো কার্যকর উদ্যোগ, সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনাতেও নেই সন্তোষজনক অগ্রগতি। চলতি মাস শেষে এ সংক্রান্ত অগ্রগতি প্রতিবেদন দেখতে চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর আগে গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত বৈঠকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ বিষয়ে প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ দিয়েছিলেন তিনি।

জানা যায়, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ মানে হলো একটি দেশ অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং অবকাঠামোগতভাবে উন্নত হয়েছে এমন একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এটি দেশের জন্য গর্বের বিষয়। কিন্তু এর কিছু বড় চ্যালেঞ্জও আছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এই উত্তরণের পর বাংলাদেশ অনেক ধরনের আন্তর্জাতিক সুবিধা হারাবে। যেমন- ইউরোপ, কানাডা ও জাপানের বাজারে তৈরি পোশাক ও অন্যান্য পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ আইনে ছাড়, বাণিজ্য সহায়তা ও অনুদানমূলক ঋণ পাবে না। এসব সুবিধা বঞ্চিত হওয়ার অর্থ হলো-রপ্তানির বাজারে বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ বৃদ্ধি। অর্থাৎ এসব দেশের বাজারে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির জন্য অতিরিক্ত শুল্ক গুনতে হবে। এতে করে রপ্তানি খাতের ওপর বড় ধরনের ধাক্কা আসবে। অবশ্য তখন বাণিজ্য সুবিধা পেতে হলে বাংলাদেশকে এর প্রস্তুতি হিসেবে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট এফটিএ করতে হবে। যেসব কাজ মূলত উত্তরণের আগেই সম্পন্ন করতে হবে। যা হবে মূলত উভয় দেশের অর্থনৈতিক কূটনৈতিক সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে। যেহেতু সময় পিছানোর আর কোনো সুযোগ নেই তাই প্রস্তুতি যাই থাকুক স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশকে বের করে দেবে জাতিসংঘ।

অর্থবিভাগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ইউরোপ, আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের নতুন নতুন বাজার সৃষ্টির জন্য বিদেশে থাকা বাংলাদেশি মিশনগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ্ইউনূস। ড. ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হওয়ার পর আমেরিকার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ঊল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হলেও ্ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে তা হয়নি। তবে চায়না ও জাপানের সঙ্গেও কূটনৈতিক সম্পর্ক আগের চেয়ে ভালো পর্যায়ে রয়েছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী। তিনি বলেন, আমরা একেক দেশের সঙ্গে ইন্ডিভিউজুয়ালি সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করছি।

সূত্র জানায়, বাংলাদেশের মোট রপ্তানির ৮০ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক (গার্মেন্ট) খাত থেকে। যদি এই খাতে কোনো সমস্যা হয় বা প্রতিযোগিতা বাড়ে, তাহলে অর্থনীতি বড় ঝুঁকিতে পড়বে। অন্য খাতগুলো এখনো তেমনভাবে গড়ে ওঠেনি। এজন্য রপ্তানি খাতকে বহুমুখীকরণ করার ব্যাপারে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। অবশ্য অতীতের সরকারগুলো বছরের পর বছর এ ধরনের কথা বলে এলেও বাস্তবে এক্ষেত্রে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ কোনো সুস্পষ্ট শুল্কনীতি ঘোষণা করতে পারেনি। অথচ পাকিস্তান ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে তারা সব পণ্যের শুল্ক ৯-১০ শতাংশে নামিয়ে আনবে। এ সংক্রান্ত প্রস্তুতিতে নেপালও বিষয়ভিক্তিকভাবে অনেকখানি এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রতিযোগিতা কঠিন হয়ে যাবে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এলডিসি থেকে বের হলে সবচেয়ে সমস্যায় পড়তে হবে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে। কারণ, এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পেয়ে আসছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো আঞ্চলিক বা দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতেও (যেমন ভারত, চীন) এ ধরনের শুল্ক সুবিধা পেয়ে থাকে। বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী, ২০২৬ সালে এসব সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়নে জিএসপির আওতায় এই শুল্কমুক্ত সুবিধা থাকবে ২০২৯ সাল পর্যন্ত। বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে ওষুধশিল্প। এলডিসি থেকে বের হলে ওষুধশিল্পের ওপর মেধাস্বত্ব বিধিবিধান আরও কড়াকড়ি হবে। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোকে আবিষ্কারক প্রতিষ্ঠানকে মেধাস্বত্বের জন্য অর্থ দিতে হয় না। এ কারণে এলডিসির গরিব নাগরিকেরা স্বল্প মূল্যে ওষুধ পায়। ২০৩৩ সালের আগে কোনো দেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হয়ে গেলে ওষুধশিল্পের এই সুবিধা থাকবে না।

আমাদের শিল্প খাতে উৎপাদনশীলতা কম, দক্ষ শ্রমিকের ঘাটতি, প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকা, দুর্নীতি ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, রাজস্ব আদায় কম, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি, বৈদেশিক ঋণের চাপ। এসব সমস্যা অনেক দিনের। যা বছরের পর বছর আরও ঘনীভূত হয়েছে। কিন্তু এসব সমস্যা সমাধানের কার্যকর কোনো উদ্যোগ আমরা দেখতে পাইনি। ফলে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে গেলে এসব চ্যালেঞ্জ আরও বেড়ে যাবে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত এলডিসি থেকে উত্তরণ সংক্রান্ত বৈঠকে পাঁচটি অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপ নির্ধারণ করা হয়েছিল। ১. জাতীয় সিঙ্গেল উইন্ডো পুরোপুরি চালু করা, ২. জাতীয় শুল্কনীতি ২০২৩ বাস্তবায়ন, ৩. জাতীয় লজিস্টিকস নীতি ২০২৪ অনুযায়ী অবকাঠামো উন্নয়ন, ৪. সাভার ট্যানারি ভিলেজে ইটিপি স্থাপন ও চালু রাখা এবং ৫. গজারিয়ায় এপিআই পার্ক চালু করে ওষুধ খাত শক্তিশালী করা। এর কোনোটিতেই তেমন কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি গত তিন মাসে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারেনি ক্ষমতাসীনরা
জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারেনি ক্ষমতাসীনরা
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ভ্যান ভাড়া নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষে ১০ জন আহত
ভ্যান ভাড়া নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষে ১০ জন আহত
ক্রিকেট ব্যাটে পাঁচ সহস্রাধিক ইয়াবা দুই যুবক আটক
ক্রিকেট ব্যাটে পাঁচ সহস্রাধিক ইয়াবা দুই যুবক আটক
গাজাবাসীর ভিজিট ভিসার কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীর ভিজিট ভিসার কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে
খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক