শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি

মুফতি উবায়দুল হক খান
অনলাইন ভার্সন
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি

ইতিহাসে এমন অনেক নেতা এসেছেন, যাঁরা রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মতো একাধারে নবী, শাসক, বিচারক, সেনাপতি ও নীতিনির্ধারক—এমন পরিপূর্ণরূপে নেতৃত্বদানকারী দ্বিতীয় কেউ নেই। তাঁর রাষ্ট্রনীতি ছিল আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রাপ্ত ওহির আলোকে পরিচালিত, যা মানবজাতির জন্য আদর্শ ও পথপ্রদর্শক।

রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ভিত্তি : তাওহিদের ওপর ভিত্তি স্থাপন   

মহানবী (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি সর্বপ্রথম বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে গঠিত।

মদিনায় হিজরতের পর তিনি যে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন, তার মূল ভিত্তি ছিল তাওহিদ তথা আল্লাহর একত্ববাদ। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে—‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করো এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না...।’
(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩)

রাসুল (সা.) রাষ্ট্রে এমন পরিবেশ তৈরি করেন, যেখানে মানুষের প্রথম পরিচয় ছিল ‘মুসলিম’। গৌত্র, বর্ণ, শ্রেণি ইত্যাদি পার্থক্য থাকলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে সবাই ছিল এক উম্মাহ।

সংবিধান : মদিনা সনদ

রাষ্ট্র গঠনের সূচনায়ই রাসুলুল্লাহ (সা.) একটি লিখিত দলিল প্রণয়ন করেন, যা ইতিহাসে ‘মদিনা সনদ’ নামে পরিচিত। এটি ছিল ইসলামী রাষ্ট্রের প্রথম সংবিধান। এতে মুসলমান, ইহুদি ও অন্য গোত্রগুলোর পারস্পরিক অধিকার, দায়িত্ব ও সহাবস্থানের নীতিমালা বর্ণিত হয়।

এই সনদের অন্যতম নীতিমালা ছিল—‘সব সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্বাধীনতা থাকবে, সব নাগরিক রাষ্ট্র রক্ষার জন্য দায়বদ্ধ, অন্যায় ও সন্ত্রাস প্রতিরোধে সবাই সম্মিলিতভাবে কাজ করবে।’ এটি ছিল বহুধর্মীয় সমাজে সহাবস্থানের অনন্য দৃষ্টান্ত।

ন্যায়বিচার ও শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রে বিচারপ্রক্রিয়া ছিল নিরপেক্ষ ও সর্বজনীন। কেউ ধনী বা প্রভাবশালী হওয়ায় তাকে ছাড় দেওয়া হতো না। একবার কুরাইশ গোত্রের এক প্রভাবশালী নারী চুরি করলে অনেকে সুপারিশ করতে চায়, কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের পূর্ববর্তীরা ধ্বংস হয়েছে এ জন্য যে তারা প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ক্ষমা করত আর দুর্বলদের শাস্তি দিত। আল্লাহর কসম! আমার মেয়েও যদি চুরি করত, আমি তার হাত কেটে দিতাম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৭৮৮)

এ থেকে বোঝা যায়, নবী (সা.)-এর রাষ্টনীতি ছিল কঠোর ন্যায়বিচারভিত্তিক, যেখানে প্রভাব ও আত্মীয়তার প্রভাব পড়ত না।

পারস্পরিক পরামর্শভিত্তিক শাসনব্যবস্থা

রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনায় শুরা অর্থাৎ পরামর্শমূলক পদ্ধতির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তুমি তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো এবং যখন তুমি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করো, তখন আল্লাহর ওপর ভরসা করো।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)

বদর যুদ্ধ, উহুদের যুদ্ধ, খন্দক যুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিতেন। এটি ছিল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিচালনার ভিত্তিপ্রস্তর।

অর্থনৈতিক ন্যায়নীতি

ইসলামী রাষ্ট্রে অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি। রাসুলুল্লাহ (সা.) সুদের প্রচলন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেন—‘আল্লাহ সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন এবং ব্যবসাকে হালাল করেছেন...।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৭৫)

তিনি রাষ্ট্রীয় কোষাগারের মাধ্যমে গরিবদের জন্য জাকাত ও সদকার ব্যবস্থা করেন। চোরদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরেন।

নৈতিকতা ও শিক্ষা : রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি প্রেরিত হয়েছি উত্তম চরিত্র পরিপূর্ণ করার জন্য।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৮৯৫২)

তাঁর রাষ্ট্রে শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। বদরের বন্দিদের মধ্যে যারা পড়তে পারত, তাদের বিনিময়ে মুসলমান শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার দায়িত্ব দিলে মুক্তি দেওয়া হতো।

সংখ্যালঘুদের অধিকার ও সহাবস্থান

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি ছিল ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা রক্ষায় অগ্রণী। ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ধর্ম পালনে কোনো বাধা দেওয়া হতো না। তিনি ঘোষণা করেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো অমুসলিম সংখ্যালঘুর ওপর জুলুম করে, তার অধিকার হরণ করে—আমি কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে মামলা করব।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩০৫২)

যুদ্ধনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক

রাসুলুল্লাহ (সা.) যুদ্ধের সময় শিশু, নারী, বৃদ্ধ ও গাছপালার ক্ষতি করতে নিষেধ করতেন। একাধিক হাদিসে তাঁর এই নীতি পাওয়া যায়। যেমন—‘তোমরা কোনো নারী, শিশু, বৃদ্ধ বা গাছ কেটে দেবে না...।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২৬১৪)

এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়ক ও শাসকদের কাছে চিঠি লিখে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেন, যা তাঁর পররাষ্ট্র কার্যক্রমের প্রমাণ।

নারীর মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সময় নারীর মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত ছিল। কোরআনের মাধ্যমে নারীর উত্তরাধিকার, মতামতের অধিকার ও সম্মান রক্ষা নিশ্চিত করা হয়। ইরশাদ হয়েছে— ‘পুরুষদের যেমন উপার্জন, তেমনি নারীদেরও উপার্জনের অধিকার আছে।’
(সুরা : নিসা, আয়াত : ৩২)

সামাজিক ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ

মুসলমানদের মধ্যে একতা ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন করেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা ঈমান আনবে না যতক্ষণ না একে অপরকে ভালোবাসবে...।’ (মুসলিম, হাদিস : ৫৪)

এটি ছিল সামাজিক স্থিতিশীলতা ও সহমর্মিতার ভিত্তি।

চিরস্থায়ী অনুকরণীয় মডেল

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি শুধু একটি যুগের জন্য নয়, বরং চিরস্থায়ী মানবসভ্যতার জন্য অনুকরণীয় মডেল। তাঁর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত মদিনার রাষ্ট্র ছিল ন্যায়বিচার, সহনশীলতা, শিক্ষা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক ন্যায়নীতি, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও পরামর্শের এক অনন্য দৃষ্টান্ত। কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পরিচালিত এই রাষ্ট্রব্যবস্থার মধ্যে আজকের জটিল রাজনৈতিক জগতের জন্য অনেক দিকনির্দেশনা রয়েছে।

আসুন, আমরা প্রিয় নবীর রাষ্ট্রনীতিকে আত্মস্থ করি; আমাদের ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্টীয় জীবনে এর অনুশীলন করি, যেন আমরা প্রকৃত ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের পথে এগিয়ে যেতে পারি। আল্লাহ আমাদের ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের ফরজ পরিধি
ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের ফরজ পরিধি
বসনিয়ার রাভনো মসজিদে ৮৫ বছর পর আজান
বসনিয়ার রাভনো মসজিদে ৮৫ বছর পর আজান
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
শানে মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
শানে মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মহানবী (সা.)-এর নামে বানিয়ে বলার পরিণতি
মহানবী (সা.)-এর নামে বানিয়ে বলার পরিণতি
কতটুকু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা ফরজ
কতটুকু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা ফরজ
সর্বশেষ খবর
আজকের দিনটি বাংলাদেশিদের জন্য প্রেরণার : তারেক রহমান
আজকের দিনটি বাংলাদেশিদের জন্য প্রেরণার : তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এআইয়ের কারণে চাকরি পাচ্ছেন না কম্পিউটার সায়েন্স স্নাতকেরা!
এআইয়ের কারণে চাকরি পাচ্ছেন না কম্পিউটার সায়েন্স স্নাতকেরা!

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীর দুই থানার ও‌সি বদ‌লি
টঙ্গীর দুই থানার ও‌সি বদ‌লি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নামিবিয়ায় পুলিশ ভ্যান ও কারাগার বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬
নামিবিয়ায় পুলিশ ভ্যান ও কারাগার বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ছাইয়ে ঢেকে যেতে পারে টোকিও, এআই ভিডিওতে সতর্কবার্তা
ছাইয়ে ঢেকে যেতে পারে টোকিও, এআই ভিডিওতে সতর্কবার্তা

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুেদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুেদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার
সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় জাতীয় কবির প্রয়াণ দিবসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
কোটালীপাড়ায় জাতীয় কবির প্রয়াণ দিবসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অটোরিকশার ধাক্কায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে অটোরিকশার ধাক্কায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনায় খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পাবনায় খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে
সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েট দিবস আজ, নানা কর্মসূচি গ্রহণ
কুয়েট দিবস আজ, নানা কর্মসূচি গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিদের স্তব্ধ করে লিগস কাপ জিতল সিয়াটল
মেসিদের স্তব্ধ করে লিগস কাপ জিতল সিয়াটল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টে গণপিটুনিতে ২৩ জনের মৃত্যু
আগস্টে গণপিটুনিতে ২৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড মোস্তাফিজের
দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড মোস্তাফিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে শাবিতে মশাল মিছিল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে শাবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি
রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’
‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান
উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি
ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা
পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫
মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!
হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল
ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান
প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান
সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য
ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি
নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট
বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুফতা
ইয়েমেনের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুফতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে
ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে

প্রথম পৃষ্ঠা