শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৯, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৪৩, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

মানুষের জীবনে এমন অনেক মুহূর্ত আসে, যখন আর্থিক সংকটে পড়ে কেউ কারো সাহায্য নেওয়া ছাড়া সামনে আগানোর উপায় থকে না। এই সহযোগিতার একটি রূপ হলো ঋণ। তবে ইসলাম ঋণকে হালকাভাবে নেয়নি। এটি একদিকে যেমন কারো উপকারের মাধ্যম, তেমনি দায়িত্ব ও পরিণতির দিক থেকেও অত্যন্ত গম্ভীর এক বিষয়।

ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে ঋণ গ্রহণ ও প্রদান, উভয়ের জন্যই কিছু গুরুত্বপূর্ণ আদব ও বিধান রয়েছে। লেনদেনের শুদ্ধতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে, কারণ এটি পরকালের মুক্তির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত।

যদি কারো আমলনামায় ইবাদতের নেকি থাকে, কিন্তু মানুষের হক নষ্ট করার গুনাহও থাকে, তাহলে জান্নাত ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন কঠিন হয়ে যাবে। এমনকি কেউ যদি নিজের প্রাণকে আল্লাহর রাস্তায় কোরবানিও করে দেয়, আবার বারবার শহীদের মর্যাদা অর্জন করে, তবু যদি সে কারো হক আদায় না করে থাকে, যা তার ওপর ফরজ ছিল, তাহলে সে জান্নাতের নিয়ামত থেকে বঞ্চিত থাকবে, যতক্ষণ না তার ওয়ারিশরা তার পক্ষ থেকে সেই হক আদায় করে দেয়।

নিচে ঋণসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিক তুলে ধরা হলো—

১. চরম প্রয়োজন ছাড়া ঋণ গ্রহণ না করা

আমাদের জীবনে কিছু জিনিস মৌলিক প্রয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, আর কিছু জিনিস আমাদের ইচ্ছা বা খায়েশের সঙ্গে সম্পর্কিত। মানুষের উচিত তার স্বভাব এমনভাবে গড়ে তোলা, সে তার প্রয়োজনগুলো মধ্যম পথে পূরণ করার চেষ্টা করে। এ জন্য কখনো কখনো মানুষকে ঋণও নিতে হয়, যা শরিয়তেও অনুমোদিত। তবে ইচ্ছা বা খায়েশের ক্ষেত্রে, কখনো এগুলো জায়েজ ও মুবাহ (অনুমোদিত) হয়, আর কখনো নাজায়েজ ও হারাম হয়।

যেসব ইচ্ছা মুবাহ, সেগুলো নিজের আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী পূরণ করতে কোনো সমস্যা নেই এবং এতে গুনাহও হবে না। তবে নাজায়েজ ও হারাম ইচ্ছাগুলো আর্থিক সামর্থ্য থাকলেও পূরণ করা উচিত নয়, আর ঋণ নিয়ে এগুলো পূরণ করার তো প্রশ্নই ওঠে না।

২.ঋণের লেনদেন লিখে রাখা

শরিয়ত আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করেছে। ঋণের লেনদেন লিখে রাখা এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা দ্বন্দ্ব এড়াতে এবং হক রক্ষায় সহায়ক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! যখন তোমরা একে অপরের কাছে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঋণের লেনদেন করো, তখন তা লিখে রাখো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮২)

৩. সুদী ঋণের লেনদেন থেকে বিরত থাকা

সুদ শরিয়তে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং সুদী ঋণের লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য মুমিনদের প্রতি সুস্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) সুদ গ্রহণকারী, সুদ দানকারী, সুদের লেনদেন লিখে রাখা ব্যক্তি এবং এর সাক্ষীদের ওপর লানত করেছেন এবং বলেছেন, তারা সবাই গুনাহে সমান অংশীদার। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩৯৪৮)

৪. ঋণ পরিশোধের নিয়ত করা

ঋণ গ্রহণের সময় পরিশোধের দৃঢ় নিয়ত থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এটি শুধু নৈতিক দায়িত্বই নয়, বরং আল্লাহর সাহায্য লাভের মাধ্যম। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের সম্পদ (ঋণ) গ্রহণ করে এবং পরিশোধের নিয়ত রাখে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩৮৭)

৫.ঋণ পরিশোধে গড়িমসি না করা

ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করা শুধু নৈতিক দায়িত্ব লঙ্ঘনই নয়, বরং এটি শরিয়াহর দৃষ্টিতে জুলুম হিসেবে গণ্য। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, সম্পদশালী ব্যক্তির গড়িমসি করা জুলুম। (বুখারি, হাদিস : ২৪০০)

তাই কোনো ব্যক্তির কাছে ঋণ পরিশোধের সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যদি সে ঋণ পরিশোধ না করে, তবে সে জালিম।

৭. ঋণের দাবি নরমভাবে করা

ঋণের দাবি নরমভাবে করা একটি শরিয়ত নির্দেশ এবং নৈতিক কর্তব্য। এটি শুধু সম্পর্ক সংরক্ষণে সাহায্য করে না, বরং আল্লাহর রহমত ও বরকত আকর্ষণ করে। রাসুল (সা.)-এর নরমতার উদাহরণ আমাদের শিক্ষা দেয়। হজরত জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা সেই ব্যক্তির ওপর রহম করেন, যে ব্যক্তি ক্রয়-বিক্রয় এবং ঋণ আদায়ের সময় নরম ব্যবহার করে। (বুখারি, হাদিস : ২০৭৬)

৮. ঋণগ্রহীতাকে সময় দেওয়া

ঋণগ্রহীতা যদি অসচ্ছল হয়, তবে তাকে সময় দেওয়া শরিয়াহের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ, যা মানবিকতা ও করুণার প্রকাশ ঘটায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, যদি ঋণগ্রহীতা অসচ্ছল হয়, তবে তাকে সচ্ছলতা না আসা পর্যন্ত সময় দাও।(সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮০)

এই আয়াতটি স্পষ্টভাবে নির্দেশ দেয়, ঋণগ্রহীতা যদি আর্থিক সংকটে থাকে, তবে তাকে জোর না করে সচ্ছলতা না আসা পর্যন্ত সময় দেওয়া উচিত। এটি রহম ও ন্যায়বিচারের একটি প্রকাশ।

৯. ঋণ পুরোপুরি বা কিছু অংশ মাফ করে দেওয়া

সামর্থ্য থাকলে ঋণ পুরোপুরি বা কিছু অংশ মাফ করে দেওয়া এটি রহমের প্রকাশ। আল্লাহ তাআলা বলেন, আর যদি (ঋণগ্রহীতাকে) ঋণ সদকা করে দাও (অর্থাৎ পুরোটা মাফ করে দাও বা যতটুকু সম্ভব ততটুকু মাফ করে দাও), তবে এটি তোমাদের জন্য অনেক উত্তম, যদি তোমরা এর গুরুত্ব জানতে। (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮০)

১০. ঋণগ্রহীতার জন্য পঠিতব্য দোয়া

ঋণগ্রহীতার জন্য একটি বিশেষ দোয়া রয়েছে, যা রাসুলুল্লাহ (সা.) শিখিয়েছেন এবং এটি পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ঋণ পরিশোধের সাহায্য প্রার্থনা করা যায়। আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, একজন মুকাতাব (চুক্তিবদ্ধ দাস) তাঁর কাছে এসে বলল, ‘আমি আমার মুক্তির জন্য চুক্তিবদ্ধ অর্থ পরিশোধে অক্ষম হয়ে পড়েছি, আমাকে সাহায্য করুন।’ আলী (রা.) বললেন, ‘আমি কি তোমাকে এমন কিছু কথা শিখিয়ে দেব না, যা আমাকে আল্লাহর রাসুল (সা.) শিখিয়েছিলেন? যদি তোমার ওপর ছবির পাহাড় (তায় কাবিলায় অবস্থিত আরবের একটি বড় পাহাড়) সমান ঋণও থাকে, তবে আল্লাহ তা পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেবেন।’

তিনি বললেন, এই দোয়া পড়ো, ‘আল্লাহুম্মাকফিনী বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থ ‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী কোরো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে সচ্ছলতা দান করো।’ (জামি তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৬৩)

১১. ঋণ পরিশোধের সময় ঋণদাতার জন্য দোয়া

ঋণগ্রহীতা যখন তার দায়িত্ব পূরণ করে, তখন তাকে দোয়া দিয়ে বরকত প্রার্থনা করা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ। ইসমাঈল ইবন ইবরাহিম ইবন আবদুল্লাহ ইবন আবি রবিআ থেকে তাঁর পিতার মাধ্যমে হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি (সা.) আমার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিলেন। এরপর যখন তিনি আমাকে পরিশোধ করলেন, তখন তিনি আমাকে এই দোয়া দিয়েছিলেন, ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফি আহলিকা ওয়া মালিকা।’ আল্লাহ তোমার পরিবার ও সম্পদে বরকত দান করুন। (নাসায়ি, হাদিস : ৪৬৮৩)

ঋণ নেওয়া ও দেওয়া, দুটিই দ্বিনের আলোকে পরিচালিত হলে পারস্পরিক ভালোবাসা ও আস্থা গড়ে ওঠে এবং দুনিয়া-আখিরাতে শান্তি আসে। আমাদের উচিত, ঋণ বিষয়ে যত্নশীল হওয়া, সুদের ভয়াবহতা থেকে বাঁচা এবং মানুষের হক আদায়ে সদা সচেষ্ট থাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভুয়া জ্বালানির খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, নগর ভবনে দুদকের অভিযান
ভুয়া জ্বালানির খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, নগর ভবনে দুদকের অভিযান

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের জন্য সাপোর্ট সেল ও পোর্টাল উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের জন্য সাপোর্ট সেল ও পোর্টাল উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিসিআই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
বিসিসিআই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক ১
ফটিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক ১

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে অযাচিতভাবে ভোট চেয়ে বহিষ্কার ছাত্রদল নেতা
ডাকসু নির্বাচনে অযাচিতভাবে ভোট চেয়ে বহিষ্কার ছাত্রদল নেতা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা ভাসানী সেতুর ক্যাবল চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২
মওলানা ভাসানী সেতুর ক্যাবল চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইটনায় অটোরিকশা ছিনতাই করতে চালককে হত্যা, আটক তিন
ইটনায় অটোরিকশা ছিনতাই করতে চালককে হত্যা, আটক তিন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি
বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এখনো নিরক্ষর দেশের ২২ শতাংশ জনগোষ্ঠী
এখনো নিরক্ষর দেশের ২২ শতাংশ জনগোষ্ঠী

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের
নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিবপুরে আখ চাষে দ্বিগুণ লাভ, কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি
শিবপুরে আখ চাষে দ্বিগুণ লাভ, কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বেনাপোল বন্দর থেকে পিস্তলসহ ভারতীয় ড্রাইভার-হেলপার আটক
বেনাপোল বন্দর থেকে পিস্তলসহ ভারতীয় ড্রাইভার-হেলপার আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়েই মধুর ক্যান্টিনে মেঘমল্লার বসু
হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়েই মধুর ক্যান্টিনে মেঘমল্লার বসু

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বদরুদ্দীন উমর ছিলেন প্রগতির সংগ্রামের এক উজ্জ্বল বাতিঘর: প্রধান উপদেষ্টা
বদরুদ্দীন উমর ছিলেন প্রগতির সংগ্রামের এক উজ্জ্বল বাতিঘর: প্রধান উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টেসলা ইলন মাস্ককে দিচ্ছে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ
টেসলা ইলন মাস্ককে দিচ্ছে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-কিশোরদের মেধা অন্বেষণের বড় প্ল্যাটফর্ম ‌‘নতুন কুঁড়ি’ : তথ্য সচিব
শিশু-কিশোরদের মেধা অন্বেষণের বড় প্ল্যাটফর্ম ‌‘নতুন কুঁড়ি’ : তথ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে জাল নোটসহ আটক ১
মেহেরপুরে জাল নোটসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি, পাহাড়ি ঢলে ৬০০ পরিবার পানিবন্দি
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি, পাহাড়ি ঢলে ৬০০ পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মেট্রো রেলের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে মেট্রো রেলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক