শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

রমজানে আত্মশুদ্ধি ও আত্মোন্নয়ন

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
রমজানে আত্মশুদ্ধি ও আত্মোন্নয়ন

রমজান হলো আত্মশুদ্ধির মাস, এ মাসে একজন মুমিন তার হৃদয়কে তাকওয়ার আলোয় আলোকিত করে। এটি শুধু রোজা রাখার মাস নয়, বরং আত্মনিয়ন্ত্রণ, আত্মসংযম ও আল্লাহভীতি অর্জনের শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণের সময়। তাকওয়া শব্দটি কোরআনে বহুবার এসেছে এবং এটি মূলত আল্লাহভীতির মাধ্যমে নিজেকে গুনাহ থেকে রক্ষা করার নাম। রমজান মাসে সঠিকভাবে রোজা পালন করলে মুমিনের হৃদয়ে তাকওয়ার জন্ম হয়, যা তাকে পরবর্তী জীবনে গুনাহ থেকে দূরে রাখে এবং পরকালীন মুক্তির পথ দেখায়।


তাকওয়ার সংজ্ঞা

তাকওয়া শব্দটি আরবি ‘ওয়াক্বায়া’ মূল ধাতু থেকে এসেছে, যার অর্থ ‘রক্ষা করা’ বা ‘সুরক্ষা প্রদান করা’। ইসলামী পরিভাষায় তাকওয়া হলো আল্লাহকে ভয় করে তাঁর বিধান মেনে চলা এবং হারাম কাজ থেকে দূরে থাকা।

তাফসিরে বায়জাবিতে তাকওয়ার তিন স্তরের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।

এক. শিরক থেকে বেঁচে চিরস্থায়ী শাস্তি থেকে রেহাই পাওয়া।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং তাদের তাকওয়ার বিষয়ে স্থিত করে রাখলেন।’ (সুরা : ফাতহ, আয়াত : ২৬)

দুই. করণীয় কিংবা বর্জনীয়—এমন সব ধরনের কাজ হতে বিরত থাকা, যা মানুষকে পাপাচারে লিপ্ত করে। কারো কারো মতে, সগিরা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। তাকওয়ার এই সংজ্ঞাটি প্রসিদ্ধ।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলার বাণী—‘আর যদি সে জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং পরহেজগারি অবলম্বন করত, তাহলে আমি তাদের প্রতি আসমানি ও পার্থিব নিয়ামত উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে। সুতরাং আমি তাদের পাকড়াও করেছি তাদের কৃতকর্মের কারণে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৯৬)

তিন. যেসব বস্তু আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন করে তা পরিহার করে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর প্রতি ধাবিত হওয়া। এই স্তরের তাকওয়া বেশি কাম্য।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে ঈমানদাররা, আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত তেমনি ভয় করতে থাকো।’
(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০২)

রমজান তাকওয়া চর্চার মাস : কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনরা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)

এই আয়াতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে রোজার মূল উদ্দেশ্য তাকওয়া অর্জন। রোজার মাধ্যমে একজন মুমিন নিজের প্রবৃত্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ লাভ করে এবং আল্লাহর আনুগত্যের প্রতি আরো মনোযোগী হয়। এ মাসে শয়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয় এবং মুমিনরা তাদের ইবাদতে অধিক মনোযোগী হয়।

নিম্নে রমজানের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক আলোচনা করা হলো—


রোজার মাধ্যমে আত্মসংয

রোজা মানুষের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখায়। ক্ষুধা ও পিপাসার মাধ্যমে মানুষ নিজের সীমাবদ্ধতা অনুভব করে এবং আল্লাহর আদেশ পালনে আরো মনোযোগী হয়। আবু হোরায়রা (রা.) বলেন, ‘তোমাদের কারো যদি কোনো দিন রোজা পালনরত অবস্থায় ভোর হয়, তবে সে যেন স্ত্রী সম্ভোগ ও অন্যায় আচরণ না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা ঝগড়া-বিবাদ করে, তবে সে যেন বলে আমি রোজা পালনকারী, আমি রোজা পালনকারী।’

(সহিহ মুসলিম হাদিস : ১১৫১)


গুনাহ থেকে দূরে থাকা

রমজান মাসে একজন মুমিনকে নিজের চরিত্র পরিশুদ্ধ করতে হয়। মিথ্যা বলা, গিবত করা, হারাম কাজ করা—এসব থেকে দূরে থাকার শিক্ষা রোজা দেয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘রোজা (জাহান্নামের) আগুন থেকে ঢালস্বরূপ।’

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১০৭৮)

এখানে রোজাকে ঢাল বলা হয়েছে, যা তাকওয়া অর্জনের অন্যতম পথ। আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা এবং সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এই পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।

(সহিহ বুখারি  হাদিস : ১৯০৩)

আল্লাহ তাআলা আমাদের দেখেন, সর্বাবস্থায় দেখেন, তাঁর দৃষ্টি থেকে আমরা কখনোই লুকাতে পারি না—এ বিশ্বাস আমাদের মন-মস্তিষ্কে যতটা জাগরূক থাকবে, গুনাহের কাজ থেকে ততটাই বেঁচে থাকতে পারব। তাই আল্লাহ তাআলা দেখছেন—এ বিশ্বাসে কেউ যখন গোপনে পানাহার থেকে বিরত থাকছে, পরে যখন তার সামনে আরেকটি গুনাহের কাজ আসে, তখনো সে বিশ্বাসই তাকে এ গুনাহ থেকেও বাধা দিয়ে রাখে। আর রমজান মাসজুড়ে কেউ যখন এভাবে সব রকমের গুনাহের কাজ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করে, পরবর্তী সময়গুলোতেও তার জন্য তাকওয়ার এ পথ ধরে চলা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

এই হাদিস প্রমাণ করে যে শুধু পানাহার থেকে বিরত থাকাই যথেষ্ট নয়, বরং তাকওয়া অর্জন করতে হলে সর্বপ্রকার পাপ ও অনৈতিক কাজ থেকেও বিরত থাকতে হবে। রোজার হক পরিপূর্ণরূপে আদায় করতে হলে অন্যায় কাজ ছাড়তে হবে, অন্যায় কথা ছাড়তে হবে, পাপে জড়ানো যাবে না। তবেই হবে যথার্থ রোজা পালন হবে, অন্যথায় এ রোজা রাখার ফরজ দায়িত্বটুকু হয়তো পালিত হবে, কিন্তু এতে রোজার প্রাণ বলে কিছু থাকবে না।

না দেখেও আল্লাহ তাআলাকে ভয় করার এ প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে আমরা যে কেবলই হারাম কাজ থেকে বেঁচে থাকতে পারব, তা নয়; বরং এ প্রশিক্ষণ আমাদের যতটা পাকাপোক্ত হবে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ইবাদতগুলোও ততটা প্রাণবন্ত হবে।


তারাবির নামাজ

রমজান মাস হলো কোরআন নাজিলের মাস। এ মাসে তারাবির নামাজের মাধ্যমে কোরআন শ্রবণ করা এবং বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা তাকওয়া অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। আল্লাহ বলেন, ‘রমজান মাসই হলো সে মাস, যাতে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে মানুষের জন্য হিদায়াতস্বরূপ এবং সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী হিসেবে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৫)


কোরআন তিলাওয়াত

রমজান কোরআন তিলাওয়াতের শ্রেষ্ঠ সময়। এ মাসে কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করলে আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা সম্ভব। তাই আমাদের উচিত এ মাসকে কোরআনের আলোয় উদ্ভাসিত করা এবং এর শিক্ষা অনুযায়ী জীবন গঠন করা। আব্দুল্লাহ বিন আমর (রা.) কর্তৃক বর্ণিত, কিয়ামতের দিন রোজা এবং কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার প্রতিপালক! আমি ওকে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং ওর ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করো। আর কোরআন বলবে, আমি ওকে রাত্রে নিদ্রা থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং ওর ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করো। নবী (সা.) বলেন, অতএব, ওদের উভয়ের সুপারিশ গৃহীত হবে।

(মুসনাদের আহমদ, হাদিস : ৬৬২৬)


সদকা ও দানশীলতা

রমজান মাসে দান-সদকা বৃদ্ধি পায়, যা তাকওয়ার অন্যতম বহিঃপ্রকাশ। রাসুল (সা.) রমজানে সবচেয়ে বেশি দান করতেন। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ছিলেন সবচেয়ে দানশীল মানুষ, আর রমজান মাসে তিনি আরো বেশি দানশীল হয়ে উঠতেন।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬)

আর দান-সদকা অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে এবং মুমিনের মধ্যে বিনয় ও আল্লাহর ভয় সৃষ্টি করে।


লাইলাতুল কদর ও দোয়া

রমজানের শেষ দশ রাত হলো সবচেয়ে মূল্যবান, কারণ এ সময় লাইলাতুল কদর রয়েছে, যা হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও উত্তম। এই রাতগুলোতে ইবাদত করার মাধ্যমে মুমিনের তাকওয়া বৃদ্ধি পায়। আল্লাহ বলেন, ‘লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম।’ (সুরা : কদর, আয়াত : ৩)

আল্লাহ আমাদের সবাইকে রমজানের পূর্ণ ফায়দা অর্জন করার তাওফিক দান করুন এবং আমাদের হৃদয়ে তাকওয়ার আলো প্রজ্বলিত করুন।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
উট কোরবানি নিয়ে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
উট কোরবানি নিয়ে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
কোরবানির প্রস্তুতি ও পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা
কোরবানির প্রস্তুতি ও পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
হজ নিয়ে ভুয়া বিজ্ঞাপনে সৌদিতে দুই প্রবাসী গ্রেফতার
হজ নিয়ে ভুয়া বিজ্ঞাপনে সৌদিতে দুই প্রবাসী গ্রেফতার
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

৩৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

২০০ বিলিয়ন ডলারের বেশিরভাগই আফ্রিকায় দান করবেন বিল গেটস
২০০ বিলিয়ন ডলারের বেশিরভাগই আফ্রিকায় দান করবেন বিল গেটস

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ মামলায় চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর
পাঁচ মামলায় চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে গরুর খামারে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
নোয়াখালীতে গরুর খামারে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিড়িয়াখানায় জন্ম নেয়া পেঙ্গুইন শাবক নিয়েও বিজেপির রাজনীতি!
চিড়িয়াখানায় জন্ম নেয়া পেঙ্গুইন শাবক নিয়েও বিজেপির রাজনীতি!

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে হেলথ কার্ড ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ
কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে হেলথ কার্ড ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশুর হাটগুলোতে সব ধরনের নিরাপত্তা আছে : র‍্যাব
পশুর হাটগুলোতে সব ধরনের নিরাপত্তা আছে : র‍্যাব

১৪ মিনিট আগে | হাটের খবর

বাস্তবমুখী মিত্যব্যয়ীতার বাজেট দেওয়া হয়েছে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাস্তবমুখী মিত্যব্যয়ীতার বাজেট দেওয়া হয়েছে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থিতিশীল বাজারে স্বস্তিতে ক্রেতারা: আসিফ মাহমুদ
স্থিতিশীল বাজারে স্বস্তিতে ক্রেতারা: আসিফ মাহমুদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ দিন জাতীয় স্টেডিয়ামের আশপাশের দোকান বন্ধের নির্দেশ
৬ দিন জাতীয় স্টেডিয়ামের আশপাশের দোকান বন্ধের নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর-পূর্ব ভারতে বন্যা ও ভূমিধসে মৃত ৩৬, জনজীবন বিপর্যস্ত
উত্তর-পূর্ব ভারতে বন্যা ও ভূমিধসে মৃত ৩৬, জনজীবন বিপর্যস্ত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা, গাজীপুরে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর
শ্রমিকের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা, গাজীপুরে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
মোংলায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের স্টোররুমে আগুন
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের স্টোররুমে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারিয়াকান্দি পৌর আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার
সারিয়াকান্দি পৌর আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বাজেটের সঙ্গে প্রস্তাবিত বাজেটের কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
হাসিনার বাজেটের সঙ্গে প্রস্তাবিত বাজেটের কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহায় পুলিশের ছুটি বাতিল
ঈদুল আজহায় পুলিশের ছুটি বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে স্টপেজ থেকেই যাত্রীদের ছবি তুলতে হবে’
‘পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে স্টপেজ থেকেই যাত্রীদের ছবি তুলতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাগুরায় কৃষক প্রশিক্ষণ
মাগুরায় কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণচরে ইউএনওর অপসারণ ও বিচার দাবিতে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
সুবর্ণচরে ইউএনওর অপসারণ ও বিচার দাবিতে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় ২ ডাকাত আটক
ভোলায় ২ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিয়া সরোজকেই বিয়ে করছেন রিংকু সিং
প্রিয়া সরোজকেই বিয়ে করছেন রিংকু সিং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে সবজির বাজারে স্বস্তি
ফেনীতে সবজির বাজারে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের কথা না বলে নির্বাচন দিন : ফারুক
পদত্যাগের কথা না বলে নির্বাচন দিন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?
ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা
বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি তো এনসিপির মামা না যে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে: রুমিন ফারহানা
বিএনপি তো এনসিপির মামা না যে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ
জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা ছাড়াই চীনে যেতে পারবেন লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশের নাগরিকরা
ভিসা ছাড়াই চীনে যেতে পারবেন লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশের নাগরিকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ
আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনায় ট্রলার ডুবি: নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধার
মেঘনায় ট্রলার ডুবি: নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!
লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা

খবর

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়
কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত
রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত

খবর

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সম্পাদকীয়

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা
সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা

নগর জীবন

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন

ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট এবার
ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট এবার

প্রথম পৃষ্ঠা