শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৫, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানায় বেড়েছে শ্রমিক

অভাব পূর্ণাঙ্গ তথ্যভান্ডারের
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানায় বেড়েছে শ্রমিক

দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত রয়েছেন ৩১ লাখ শ্রমিক। তিন বছরের ব্যবধানে শ্রমিক বেড়েছে ৩ লাখ। সারা দেশে ৩ হাজার ৫৫৫টি রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানায় প্রায় ৩০ লাখ ৪০ হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। পোশাকশিল্পে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করা হলেও এ সংখ্যাটি সমর্থন করার জন্য বিস্তৃত কোনো তথ্য নেই।

পোশাক শ্রমিকের প্রকৃত সংখ্যা বের করতে ম্যাপড ইন বাংলাদেশের (এমআইবি) একটি গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। এমআইবির তথ্য সংগ্রহকারীরা বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের কারখানাগুলোতে সশরীরে উপস্থিত হয়ে দুই বছরের রপ্তানি তথ্য যাচাই করে শ্রমিকের সংখ্যা তুলে ধরেছে।

৩ হাজার ৫৫৫টি কারখানার মধ্যে প্রায় ২ হাজার ৭২০টি কারখানা বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমএই) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) সদস্য। বাকি ৮৩৬টি কারখানা ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এই খাতের কোনো বাণিজ্য সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। ২০২১ সালে রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছিল ২৮ লাখ।

এমআইবির মতে, পুরুষ ও নারী পোশাক শ্রমিকের অনুপাত এখন ৪২.৩:৫৭.৭। যদিও বছরের পর বছর ধরে একটি কথা প্রচলিত রয়েছে যে ৮০ শতাংশ পোশাক শ্রমিক নারী। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। বাণিজ্য সংগঠন দুটি নিয়মিত তথ্য হালনাগাদ না করেই তাদের নিজ নিজ কারখানার শ্রমিকদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। বছরের পর বছর ধরে অটোমেশন, মজুরি বৃদ্ধি যা এ খাতে পুরুষ কর্মীদের আকর্ষণ করে, শিশু জন্ম ও যত্ন, পরিবারের দায়িত্বসহ আরও অনেক কারণে পোশাক খাতে নারী শ্রমিকদের অংশগ্রহণ ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে।

পোশাক শ্রমিকদের এ সংখ্যার সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, তারা কারখানাগুলো পরিদর্শন করে এবং অনুসরণ করে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছে।

এ ছাড়াও বিজিএমইএ এবং বিকেএমএইএর সদস্য নয় এমন ৫৮১টি পোশাক কারখানা তাদের উৎপাদন ক্ষমতার ২০ থেকে ৭৯ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, তারাও ৩৩ হাজার ৯৩৪ জনের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে।

এমআইবির সিনিয়র সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট কোঅর্ডিনেটর জাবির আল শেরাজী বলেন, ২০১৭ সালে যখন জরিপ শুরু হয়েছিল প্রাথমিকভাবে ১১ হাজার ৫০০টি কারখানার নাম ছিল বা বাইরে থেকে কারখানা হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে তারা সব জায়গা পরিদর্শন করেছেন এবং তথ্য যাচাই করেছেন। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত তারা সর্বশেষ তথ্য হালনাগাদ সম্পন্ন করেছেন এবং এমআইবির তথ্যভান্ডারের তালিকাভুক্ত কারখানাগুলো পরিদর্শন করেছেন। একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য যাচাই এবং যাচাই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এমআইবির তথ্যভান্ডারে ৩ হাজার ৫৫৫টি কারখানা রয়েছে। প্রায় ১ হাজার ৬৫৯টি নিট পোশাক, ১ হাজার ০৯৮টি ওভেন পোশাক এবং ৭০৭টি সোয়েটার এবং ৪২০টি নিট এবং ওভেন উভয় ধরনের পোশাক তৈরি করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সাল থেকে ২৪ সালের মধ্যে এমআইবি দেশজুড়ে ৬৬৭টি তৈরি পোশাক কারখানা যুক্ত করেছে এবং ৮৯৭টি কারখানাকে অকার্যকর বলে মনে হওয়ায় তালিকা থেকে অপসারণ করেছে। নীতিনির্ধারক, শ্রম অধিকার আদায়ে নিয়োজিত সংস্থা এবং পোশাকশিল্পের মালিকদের জন্য এ তথ্যগুলো নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

এমআইবি তথ্যভান্ডারে পোশাক কারখানার অবস্থান, যোগাযোগের তথ্য, পণ্য, সদস্যপদ, সামাজিক ও পরিবেশ সনদ, উৎপাদন ক্ষমতা, প্রধান ব্র্যান্ড, রপ্তানি গন্তব্য, প্রতিষ্ঠাকাল, নিকটস্থ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, পুলিশ স্টেশন এবং হাসপাতালের মতো ১২টি তথ্য পাবেন অংশীজনরা। এ ছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়নে রপ্তানির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কোম্পানির কার্যক্রম মূল্যায়ন করার মানদণ্ড পরিবেশ, সামাজিক এবং শাসনসম্পর্কিত তথ্য যুক্ত করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান পোশাক শ্রমিকদের এ সংখ্যার সঙ্গে একমত পোষণ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা কারখানাগুলো পরিদর্শন করে এবং অনুসরণ করে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছে। তবুও কিছু কারখানা যোগ নাও হতে পারে কারণ এটি অস্বীকার করার উপায় নেই যে এখনো এমন কারখানা রয়েছে যারা বিভিন্ন কারণে তথ্য সরবরাহ করতে ইচ্ছুক নয়। কিন্তু এ তথ্য অন্য যে কোনো তথ্যের তুলনায় বাস্তবসম্মত। জায়ান্ট গ্রুপের এ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, স্থায়িত্বের জন্য নিয়মিত হালনাগাদ তথ্য নিশ্চিত করার জন্য বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং সরকারের এটি পর্যবেক্ষণ করা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি প্রণোদনার তৃতীয় কিস্তি ছাড়
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি প্রণোদনার তৃতীয় কিস্তি ছাড়
ভেজাল মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
ভেজাল মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
ব্যবসায় ঝুঁকি রাজনৈতিক সামাজিক অস্থিরতায়
ব্যবসায় ঝুঁকি রাজনৈতিক সামাজিক অস্থিরতায়
ব্যাংকের সংকট মোকাবিলায় দেবে তহবিল সহায়তা
ব্যাংকের সংকট মোকাবিলায় দেবে তহবিল সহায়তা
কার্ডে লেনদেন বেড়েছে ১৬৬ শতাংশ
কার্ডে লেনদেন বেড়েছে ১৬৬ শতাংশ
ওজিএস বাংলাদেশের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ
ওজিএস বাংলাদেশের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ
সংকটে সিরাজগঞ্জের তাঁতশিল্প
সংকটে সিরাজগঞ্জের তাঁতশিল্প
দেওভোগে পোশাকের পাইকারি বাজার জমজমাট
দেওভোগে পোশাকের পাইকারি বাজার জমজমাট
তৈরি পোশাকের মূল্য সংযোজন কমেছে
তৈরি পোশাকের মূল্য সংযোজন কমেছে
৫০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানির প্রতিশ্রুতি
৫০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানির প্রতিশ্রুতি
কুমিল্লার কচুর লতি যাচ্ছে ২৫ দেশে
কুমিল্লার কচুর লতি যাচ্ছে ২৫ দেশে
ব্যবসা সম্প্রসারণের গতি কমেছে ফেব্রুয়ারিতে
ব্যবসা সম্প্রসারণের গতি কমেছে ফেব্রুয়ারিতে
সর্বশেষ খবর
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৪৬ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক