শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

সেনা সদরের প্রেস ব্রিফিং

করিডর, দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে আপসহীন

♦ সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন নেই ♦ মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করিডর, দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে আপসহীন

করিডর, দেশের নিরাপত্তা সার্বভৌমত্ব ইস্যুতে সেনাবাহিনী আপসহীন বলে জানিয়েছে সেনা সদর দপ্তর। পাশাপাশি অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর কোনো টানাপোড়েন নেই। একই সঙ্গে কেউ মব তৈরি করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে সেনাবাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।

গতকাল সেনা সদর দপ্তরের অফিসার্স মেসে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এসব কথা জানানো হয়। সময় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন সেনাবাহিনীর মিলিটারি অপারেশনসের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা এবং সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম। সময় তাঁরা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

করিডর নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা বলেন, করিডর একটি স্পর্শকাতর ইস্যু। দেশের স্বার্থ সেনাবাহিনীর কাছে সবার আগে। তাই দেশের স্বাধীনতা, নিরাপত্তা সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো ধরনের আপস নয়। তিনি বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত পরিস্থিতি যে কোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে সংবেদনশীল। সেনাবাহিনী বিষয়েও সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। করিডর নিয়ে সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা বলেন, যেভাবে কথা আসছে যে সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর বিশাল মতপার্থক্য হয়েছে, বিভেদ রয়েছে, মিডিয়াতে বিষয়টি যেভাবে আসছে, এরকম আসলেই কিছু হয়নি। আমরা একে অপরের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে সুন্দরভাবে কাজ করছি। এটা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করার কোনো সুযোগ নেই। বিষয়গুলো জটিলভাবে চিন্তা না করে সহজভাবে ভাবার আহ্বান জানিয়ে নাজিম-উদ-দৌলা বলেন, আমরা যেন বিষয়টিকে এমনভাবে না দেখি যে সরকার সেনাবাহিনী ভিন্ন ভিন্ন চিন্তা করছে এবং একে অপরের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে। এটা কখনোই নয়। সরকার সেনাবাহিনী একসঙ্গে কাজ করছে। ভবিষ্যতেও আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাব বলে সুদৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, এমন কোনো কাজে সেনাবাহিনী সম্পৃক্ত হবে না। এর আগে আনুষ্ঠানিক ব্রিফিংয়ে বিগত ৪০ দিনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম। ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে মব ভায়োলেন্স সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নিতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের সঙ্গে তুলনা করলে বর্তমানে অনেক ক্ষেত্রে স্থিতিশীল বা কোথাও উন্নতিও আছে। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখভালের দায়িত্ব কেবল সেনাবাহিনীর একার নয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অন্য সংস্থাগুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতির আরও উন্নতি করতে হবে।

চট্টগ্রামের একটি কারখানায় সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফের ৩০ হাজার পোশাক পাওয়ার বিষয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা বলেন, কেএনএফ মূলত বম কমিউনিটিভিত্তিক সংগঠন। পোশাক পাওয়ার সংবাদটি একটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ। সংগঠনটির অস্ত্রের ব্যবহার আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামে দেখছি। তাদের আক্রমণে আমাদের কয়েকজন সেনাসদস্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং আহত হয়েছেন। সেই প্রেক্ষাপটে নিশ্চয়ই এটা ভালো কোনো খবর নয়। ৩০ হাজার ইউনিফর্ম পাওয়ার ছবি দেখার পর আমরা সঙ্গে সঙ্গে কথা বলেছি এটা আসলে ব্যাপারটা কী বিষয়ে আমাদের জানতে হবে। পোশাক কাদের জন্য তৈরি করা হয়েছিল সেটা আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। এটা নিয়ে ইতোমধ্যে কাজ চলছে। সংগঠনের সঙ্গে অন্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে। বিষয়টি দেশের নিরাপত্তার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ব্যাপারে যতটুকু ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, আমাদের দায়িত্বের মধ্যে যেটা পড়ে সেটা আমরা করব।

বাংলাদেশ একটা ছায়াযুদ্ধের মধ্যে আছে সেটা বিভিন্ন মাধ্যমে বলা হচ্ছে। আরসা বাংলাদেশের লোকজনকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে এবং বাংলাদেশে ঢুকে তারা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অনেক সময় বিভিন্ন মাধ্যমে খবর আসছে তাদের কাছে ভারী ভারী অস্ত্র আছে, তাদের কাছে অস্ত্র কোথা থেকে আসছে। এসব বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে আসলে বর্ডার কি আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে নাকি আমরা বর্ডার কম্প্রোমাইজ করেছি এমন প্রশ্নের জবাবে সেনাবাহিনীর এই কর্মকর্তা বলেন, আমি যদি এক লাইনে উত্তর দিতে চাই-অবশ্যই আমরা বর্ডার কম্প্রোমাইজ করিনি। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের গায়ে বিন্দুমাত্র শক্তি থাকবে আমরা কখনোই বর্ডার কম্প্রোমাইজ করব না। এটা আমাদের দেশ। আর দেশকে আমরা যে কোনো মূল্যে রক্ষা করব। এটা আপনার দেশ, এটা আমাদের দেশ। কোনো একটা সম্প্রদায়ের মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব বিনষ্ট হতে পারে সেটা কখনোই হবে না। বাংলাদেশ মিয়ানমার বর্ডার অত্যন্ত জটিল একটি পরিস্থিতির মুখে আছে। মিয়ানমার সরকারের অস্তিত্ব বিলীনের মুখে। আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যটিকে প্রায় দখল করে নিয়েছে। তাদের দখলে রাখাইন রাজ্যের ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ রয়েছে। আরাকান আর্মি কোনো অথরাইজ সংগঠন নয়। জায়গাটাতে না আছে কোনো সরকারের অস্তিত্ব, না আছে আরাকান আর্মিকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টা। মুহূর্তে বাংলাদেশ মিয়ানমারের বর্ডারে যে পরিস্থিতি যে কোনো সময়ের তুলনায় সংবেদনশীল। সে ক্ষেত্রে এই সময়ে ওই এলাকায় কিছু সশস্ত্র গ্রুপের মুভমেন্ট করাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তার মানে এই নয় যে এটাকে আমরা স্বীকৃতি দেব বা দেখেও না দেখার ভান করব। ঘোলাটে পরিস্থিতিতে ধরনের মুভমেন্ট হতে পারে, কিন্তু আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই বিজিবি প্রাথমিকভাবে ডিফারেন্টলি সাপোর্টেড বাই আর্মি আমরা বর্ডারে প্রচণ্ডভাবে নজরদারি রাখছি। এখানে যেন সার্বভৌমত্ব বিঘ্নিত হতে না পারে এমন পরিস্থিতি যেন সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে আমরা ওয়াকিবহাল আছি। তবে অবশ্যই এই মুভমেন্টটি উদ্বেগের বিষয় এবং কাঙ্ক্ষিত নয়।

ভারত থেকে সীমান্ত দিয়ে নাগরিকদের পুশইন প্রসঙ্গে ব্রিগেডিয়ার নাজিম বলেন, এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। গ্রহণযোগ্য নয়। বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সীমান্তে বিষয়গুলো মোকাবিলা করছে। তবে যদি কোনো কারণে প্রয়োজন হয় বা সরকার আদেশ দিলে বিষয়ে সেনাবাহিনীও কাজ করবে। তবে বিষয়টি কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না।

এদিকে নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেনা সদরের কর্নেল শফিকুল ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে সেনাবাহিনী ক্ষমতা গ্রহণ করবে এমন গুজবের কোনো ভিত্তি নেই। সেনাবাহিনীর ক্ষমতা নেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই, এমনকি বিষয়ে আমাদের অভ্যন্তরেও কোনো আলোচনা হয়নি।

সেনাবাহিনী জানায়, জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন সময়ে যারা আহত হয়েছেন, তাদের সুচিকিৎসার জন্য সেনাবাহিনী এখন পর্যন্ত হাজার ৫৯৬ জনকে দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে, যার মধ্যে ৩৬ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কোরবানির পশুর হাটে চাঁদাবাজি নিরাপত্তা বিধান নিয়ে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে চাঁদাবাজ ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্য বৃদ্ধি পায়, মূল সড়কের পাশে পশুর হাটের অবস্থান হওয়ায় রাস্তাঘাটে যানজটের সৃষ্টি হয়। যার ফলে জনসাধারণের মাঝে দুর্ভোগ জানমালের নিরাপত্তা হুমকি সৃষ্টি হয়। সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল বিশেষ অভিযানের মাধ্যমে পশুর হাটে চাঁদাবাজি জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সচেষ্ট থাকবে। ঈদুল আজহার সময় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিষয়ে বলা হয়, ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সুশৃঙ্খল যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঈদের আগে পরে মিলে দুই সপ্তাহের বিশেষ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর অংশ হিসেবে জাতীয় মহাসড়কগুলোয় নির্বিঘ্নে যান চলাচল নিশ্চিত করতে ঢাকাসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল মহাসড়কে দিন-রাত টহল পরিচালনা, গাড়ির অতিরিক্ত গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য স্পর্শকাতর স্থানে চেকপোস্ট স্থাপনসহ টিকিট কালোবাজারি বা বেশি দামে টিকিট বিক্রি রোধ এবং জনগণের মধ্যে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এসব কার্যক্রম ঈদুল ফিতরের মতোই মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। একই সঙ্গে জনসাধারণকে নির্বিঘ্নে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানোসহ পরিবার-পরিজনের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ এবং আনন্দঘনভাবে ঈদ উদ্‌যাপনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

সেনা সদর আরও জানায়, গত ৪০ দিনে সেনাবাহিনী ২৪১টি অবৈধ অস্ত্র ৭০৯ রাউন্ড গোলাবারুদ এবং গত আগস্ট থেকে পর্যন্ত সর্বমোট হাজার ৬১১টি অবৈধ অস্ত্র লাখ ৮৫ হাজার ৭৬১ রাউন্ড গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে। ছাড়াও গত এক মাসে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত মোট হাজার ৯৬৯ জনকে এবং পর্যন্ত সর্বমোট ১৪ হাজার ২৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে কিশোর গ্যাং, তালিকাভুক্ত অপরাধী, অপহরণকারী, চোরাচালানকারী, প্রতারক দালাল চক্র, চাঁদাবাজ, ডাকাত, ছিনতাইকারী ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। সেনা সদরের ব্রিফিংয়ে আরও বলা হয়, বিগত ৪০ দিনে যৌথ অভিযানে ৪৮৭ জন মাদক কারবারি এবং আগস্ট থেকে পর্যন্ত মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হাজার ৪০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ মাদকদ্রব্য, যেমন ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, অবৈধ মদ ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়েছে, যার মাধ্যমে এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি নিরাপত্তা বিরাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ পাকিস্তান আজ মুখোমুখি
বাংলাদেশ পাকিস্তান আজ মুখোমুখি
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
আলটিমেটাম ৪৪ আমলার অপসারণে
আলটিমেটাম ৪৪ আমলার অপসারণে
হাসিনার আমলে পাচার ২০০০ কোটি ডলার : গভর্নর
হাসিনার আমলে পাচার ২০০০ কোটি ডলার : গভর্নর
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিন : বিএনপি
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিন : বিএনপি
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
পুলিশি তৎপরতা বাড়াতে আইজিপির নির্দেশ
পুলিশি তৎপরতা বাড়াতে আইজিপির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’
বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের ড্রোন প্রশিক্ষণ দেবে চীন
বাংলাদেশিদের ড্রোন প্রশিক্ষণ দেবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে অজ্ঞান পার্টির ৪ সদস্য গ্রেফতার, ১৭টি মোবাইল উদ্ধার
বরিশালে অজ্ঞান পার্টির ৪ সদস্য গ্রেফতার, ১৭টি মোবাইল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুরনো মাছ ধরার জাল দিয়ে রুশ ড্রোন আটকাচ্ছে ইউক্রেন!
পুরনো মাছ ধরার জাল দিয়ে রুশ ড্রোন আটকাচ্ছে ইউক্রেন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ হেফাজতে স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী
পুলিশ হেফাজতে স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী

নগর জীবন

সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অসহনীয় দাবদাহে নারীরাই বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত
অসহনীয় দাবদাহে নারীরাই বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ঘুষ ও সন্ত্রাসে জনপ্রিয় এমএফএস
অর্থ পাচার ঘুষ ও সন্ত্রাসে জনপ্রিয় এমএফএস

পেছনের পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

আমরা দেশের জন্য কাজ করতে চাই
আমরা দেশের জন্য কাজ করতে চাই

নগর জীবন

রাজশাহীতে সাবেক এমপির মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
রাজশাহীতে সাবেক এমপির মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

নগর জীবন

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে
নির্বাচনের জন্য জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে

নগর জীবন

রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণই চ্যালেঞ্জ
রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণই চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের আত্মহত্যা

নগর জীবন