শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, শুক্রবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৫

চট্টগ্রামে জোড়া খুন

নেপথ্যে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধ

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
নেপথ্যে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধ

চট্টগ্রামে আন্ডারওয়ার্ল্ডের দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ এবং সরোয়ার হোসেন বাবলার মধ্যে বিরোধের জের ধরে জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার নেপথ্য হোতা হিসেবে উঠে এসেছে কারাবন্দি ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্নার নাম। মূলত অপরাধের অন্ধকার জগতের প্রতিপক্ষকে ঘায়েল এবং সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে সহযোগিতার প্রতিশোধ নিতেই হয়েছে জোড়া খুন। বাকলিয়া থানার ওসি ইফতেখার উদ্দিন বলেন, বাবলার সঙ্গে ছোট সাজ্জাদের পুরোনো বিরোধ ছিল। এরপর সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করিয়ে দেওয়ার জের ধরে জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে। সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর পরিকল্পনায় এ হত্যাকাণ্ড হয়। বুধবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীসহ বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নগরীর বায়েজিদ থানার ওসি আরিফ হোসেন বলেন, ছোট সাজ্জাদ গ্রেপ্তার হলেও তার বাহিনীর সদস্যরা কেউ কেউ এখনো সক্রিয় রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান চলমান রয়েছে। এ পর্যন্ত ছোট সাজ্জাদ গ্রুপের ১২ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জানা যায়, গত ১৫ মার্চ রাতে রাজধানীর একটি শপিং কমপ্লেক্স থেকে গ্রেপ্তার হন চট্টগ্রামের আন্ডারওয়ার্ল্ডের আলোচিত সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ। তার গ্রেপ্তারের জন্য সাজ্জাদের অনুসারীরা দায়ী করে আসছে আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেন বাবলাকে। গ্রেপ্তারের পর সাজ্জাদের স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্না ষড়যন্ত্রকারীদের হুমকি দিয়ে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করেন। এরপর গত ২৬ মার্চ সাজ্জাদের নানি রেহেনা বেগমের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। তাতে তিনি বলেন, আগে গোপনে মেরেছি। এখন ওপেন মারব। সেই ভিডিও ছড়ানোর দুই দিনের মধ্যে ফিল্মি কায়দায় নগরীর বাকলিয়া থানাধীন এক্সেস রোড এলাকায় ব্রাশফায়ার করা হয় বাবলাকে বহনকারী প্রাইভেট কারে। যাতে দুজন নিহত এবং আহত হয়েছেন দুজন। পুলিশের দাবি, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসীর বিরোধের জের ধরেই হয়েছে জোড়া খুন। কারাগারে বন্দি ছোট সাজ্জাদ এবং তার স্ত্রী তামান্নার পরিকল্পনায় হয়েছে এ হত্যাকাণ্ড।

সূত্র জানায়, অপরাধের অন্ধকার জগতের আলোচিত মুখ ছোট সাজ্জাদের অপরাধের হাতেখড়ি হয়েছে চট্টগ্রামের আলোচিত শিবির ক্যাডার হিসেবে পরিচিত সাজ্জাদ আলী খানের হাত ধরে। আলোচিত এইট মার্ডার মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাজ্জাদ খান বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার পর সাজ্জাদ হোসেনই সাজ্জাদ বাহিনীর একটি অপরাধের নিয়ন্ত্রণ নেয়। তখন তিনি পরিচিতি পান ছোট সাজ্জাদ নামে। সাজ্জাদ বাহিনীর অপর একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করত আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেন বাবলা। নগরীর বায়েজিদ, পাঁচলাইশ, চান্দগাঁও ও হাটহাজারী এলাকায় কেউ নতুন বাড়ি নির্মাণ, ব্যবসাবাণিজ্য, জমি বেচাকেনা করলেই বিদেশে বসে ফোন করতেন বড় সাজ্জাদ। চাঁদা দিতে গড়িমসি করলে শিষ্য ছোট সাজ্জাদ ও বাবলাকে দিয়ে হামলা করাতেন। কিন্তু ৫ আগস্ট ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর সাজ্জাদ তৈরি করেন নিজস্ব বাহিনী। বিএনপির এক প্রভাবশালী নেতার ছত্রছায়ায় হয়ে ওঠেন অপ্রতিরোধ্য। নিজস্ব বাহিনী করার পর বাবলার সঙ্গে তৈরি হয় দূরত্ব। করতে থাকেন একের পর এক খুন ও অপহরণ। ২০২৪ সালের ২৯ আগস্ট বায়েজিদ বোস্তামী থানার অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কে প্রকাশ্যে গুলি করে মাসুদ কায়সার ও মোহাম্মদ আনিসকে হত্যা করেন ছোট সাজ্জাদ। ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদূরপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয় আফতাব উদ্দিন তাহসীনকে। তিন মাসের মধ্যে প্রকাশ্যে তিনটি খুন আন্ডারওয়ার্ল্ডে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন সাজ্জাদ। কথায় কথায় গুলি ছোড়াই যেন তার কাছে পরিণত হয়েছে ফ্যাশনে। ২০২৪ সালের ৫ ডিসেম্বর অক্সিজেন মোড়ে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে গেলে গুলি চালিয়ে পালিয়ে যান। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসে প্রকাশ্যে বায়েজিদ থানার ওসিকে হত্যার হুমকিও দেন। এরপর নড়েচড়ে বসে চট্টগ্রামের প্রশাসন। তাকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করে সিএমপি। চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ, বায়েজিদ এবং জেলার হাটহাজারী থানার বাসিন্দাদের কাছে ছোট সাজ্জাদ বাহিনী পরিণত হয় মূর্তিমান আতঙ্কে। এ এলাকায় দখলবাজি থেকে শুরু করে চাঁদাবাজিসহ সব অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করে এ সন্ত্রাসী বাহিনী। চাঁদাবাজি, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, দখল-বেদখল, জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, বালুমহালের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রকাশ্যে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন ছোট সাজ্জাদ ও বাবলা। এরপর শুরু হয় একে অপরকে ঘায়েলের পরিকল্পনা।

জোড়া খুনের ঘটনার গ্রেপ্তার ২ : নগরীর বাকলিয়া এক্সেস রোডে জোড়া খুনের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা হলেন- কিলিং মিশনে অংশগ্রহণকারী মো. বেলাল এবং ঘটনার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মো. মানিক। বুধবার রাতে ফটিকছড়ি থানাধীন কাঞ্চননগর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বাকলিয়া থানার ওসি ইফতেখার উদ্দিন বলেন, জোড়া খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার সময় ব্যবহার করা টি-শার্ট, প্যান্ট, জুতাসহ বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
ভোটে থাকছে না পোস্টার
ভোটে থাকছে না পোস্টার
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
সর্বশেষ খবর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল

সম্পাদকীয়

মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী

সম্পাদকীয়

শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক

সম্পাদকীয়

সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা

সম্পাদকীয়

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

দুই প্রকল্পে ১০,৯৯৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি
দুই প্রকল্পে ১০,৯৯৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি

নগর জীবন

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন

গলে ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
গলে ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছে হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছে হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একী বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একী বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আল হিলালের সঙ্গে হোঁচট খেয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্টরা
আল হিলালের সঙ্গে হোঁচট খেয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্টরা

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধবিরতির প্রশংসা
পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধবিরতির প্রশংসা

পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত
বিশ্বে অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সতর্ক করল রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সতর্ক করল রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা