শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৮:০৯, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫

ছোট দলের বাড়ছে কদর

♦ জোট গঠনে তৎপর বড় দুই দল ♦ আসনের নিশ্চয়তা চায় ছোটরা
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট দলের বাড়ছে কদর

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতিতে ছোট দলগুলোর কদর বাড়ছে। নিজেদের জোটের পরিধি বাড়াতে চাচ্ছে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি। হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলনে সঙ্গে থাকা সমমনা জোটদল-এর বাইরের ডান, বাম, মধ্যপন্থি সব সংগঠনকেই এবার সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনি ছক কষছে বিএনপি। সর্বশেষ ইসলামি রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি নজর তাদের। অন্যদিকে অন্যতম রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীও নানা কৌশল ও ছক আঁটছে নির্বাচন ঘিরে। মান-অভিমান ভুলে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করছে। ফলে ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর গুরুত্ব ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বিএনপিসহ সংশ্লিষ্ট দলগুলোর নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

অতীতে জামায়াতে ইসলামী কখনোই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে রাজনৈতিক বা ধর্ম বিষয়ে কোনো আলোচনা করেনি। এবারই প্রথম জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান নিজে চলে গেছেন চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করীমের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বরিশালের চরমোনাইয়ের বাড়িতে। দুই নেতা ব্যক্তিগত শুভেচ্ছা বিনিময় নয়, রাজনীতি করার জন্য বৈঠক করেছেন। এভাবে জামায়াতে ইসলামী আরও ছোট দলগুলোর সঙ্গেও নির্বাচনের আগে বৈঠক করবে বলে জানা গেছে। এসব বৈঠকের লক্ষ্য ছোট দলগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে নিজেদের পক্ষে আনা।

অন্যদিকে এবার ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সর্ববৃহৎ দল বিএনপি। তাদের সঙ্গে আলোচনাও শুরু করেছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। কিন্তু ছোট দলের অধিকাংশই আগামী নির্বাচনে তাদের আসন ভাগাভাগির বিষয়টি এখনই নিশ্চিত করতে চায়। এ নিয়ে বড় দলগুলো বিশেষ করে বিএনপির সঙ্গে ভিতরে ভিতরে তাদের আলাপ-আলোচনাও চলছে। বিএনপি দেশব্যাপী তাদের নির্বাচনি তৎপরতা চালানোর পাশাপাশি ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে ব্যাপক প্রচার শুরু করেছে। পুরনো জোট ও সমমনা দলের পাশাপাশি বাম দলীয় ঐক্যজোটসহ অন্যান্য দল ও জোটকে কাছে টানারও উদ্যোগ নিয়েছে।

বিশেষ করে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের জোর উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে যখন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন তথা জোট গঠনের সক্রিয় তৎপরতা চলছে, ঠিক তখনই প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি এ উদ্যোগ নিল। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে তিনটি ইসলামি সংগঠনই প্রধানত সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এগুলো যথাক্রমে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিশ ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। দেশের মাদরাসা ও কওমি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর এসব সংগঠনের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে দুটি সংগঠনের সঙ্গে বিএনপির ইতোমধ্যে আনুষ্ঠানিক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত সপ্তাহে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে খেলাফত মজলিশের আমির মাওলানা আবদুল বাসিত আজাদের নেতৃত্বে তাঁর দলের নেতাদের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৈঠক করেন। আর গতকাল দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের সঙ্গে তাঁদের কার্যালয়ে গিয়ে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সংশ্লিষ্ট একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্য করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। প্রয়োজনে নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি বা আসন বণ্টনের বিষয়টিও নিশ্চিত করতে চায় সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি। নির্বাচনের পর সরকার গঠন বিশেষ করে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের ক্ষেত্রে ইসলামি দলের প্রতিনিধি রাখার বিষয়েও ইসলামি সংগঠনগুলোকে ইঙ্গিত প্রদান করা হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে।

জানা যায়, বিএনপি মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ও তৎপরতা চালাচ্ছে। দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীও ইসলামপন্থি দলগুলো নিয়ে বৃহত্তর নির্বাচনি ঐক্য গঠনের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছে। থেমে নেই বাম দলগুলোও। তারা এক ছাতার নিচে আসার চেষ্টায় তৎপর। তবে শেষ মুহূর্তে এ ছাতাসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বৃহৎ নির্বাচনি জোটের দিকেই ঝুঁকতে পারেন তারা।

এদিকে, মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী দলগুলো এক প্ল্যাটফরমে আনতে চায় বিএনপি। দলটির সব কার্যক্রমই এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে। যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে তাগিদ প্রদানের পাশাপাশি জোটের পরিধি বাড়ানোর বিষয়টিও জোরদার করছে বিএনপি। বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির মাধ্যমে অন্তত ৪০টি দল ও সংগঠনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচনে বিজয়ী হলে সমমনা দলগুলো নিয়ে জাতীয় সরকার এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার বিদায়ের আন্দোলনে যেসব দল রাজপথে ছিল আমরা সবাইকে নিয়ে আগামীতে নির্বাচন এবং পরবর্তীতে ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠন করতে চাই। সে লক্ষ্যে আমরা দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ও বৈঠক করে চলেছি।

অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী আনুষ্ঠানিক জোট গঠনের ঘোষণা না দিলেও নির্বাচন সামনে রেখে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলো এক প্ল্যাটফরমে আনার চেষ্টা করছে। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বৈরাচার সরকারের সময়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকা দলগুলোর বাইরের ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছেন দলটির নেতারা। তাঁরা বলছেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী পরিস্থিতিতে ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে। এটা থিম ধরে ইসলামভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় শুরু করেছেন নেতারা। এরই মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ১২-দলীয় জোট, জাকের পার্টি, খেলাফত মজলিস, ফরায়েজী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামাবাদী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সিনিয়র নায়েবে আমির আবদুল মাজেদ আতাহারী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আবু জাফর কাসেমী, জামিয়া মাদানিয়ার মুহতামিম মনিরুজ্জামান কাসেমী, জনসেবা আন্দোলনের আমির ফখরুল ইসলামসহ ব্যক্তিপর্যায়ে বিভিন্ন মাদরাসার শিক্ষক ও আলেমের সঙ্গে জামায়াত আমির পৃথক মতবিনিময় করেছেন।

খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল জলিল বলেন, জুলাই বিপ্লবের ঐক্য ধরে রাখতে আমরা বিএনপিসহ সবার সঙ্গেই আলোচনা করছি। এসব আলোচনায় নির্বাচনসহ নানা বিষয়েই কথা হচ্ছে।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে নানা তৎপরতা চলবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমরা যারা স্বৈরাচার হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলনে ছিলাম, তারা সম্মিলিতভাবে রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
সর্বশেষ খবর
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

এই মাত্র | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক