শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও

রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ-এ গান এখন কতটা গাওয়া হয় জানি না, ঈদ মানে যে খুশি সে তো আমরা জেনে ফেলি  বাল্যকালেই। রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ-আমাদের বাল্যকালে খুবই শোনা যেত। তখন টেলিভিশন ছিল না, রেডিও ছিল, তাতেই সন্ধ্যায় শুরু করে মধ্যরাত পর্যন্ত নানা সুরে ও বাণীতে অবিরাম এ খবর আসত কানে। দৈনিকের ঈদসংখ্যাগুলো (বইয়ের আকারে নয়, পত্রিকার সাইজেই) কিছুটা রঙিন হতো সবুজ ও সাদায় এবং তাদের সব কটিতেই অনেক অনেক কবিতা থাকত ঈদের ওপর।

এখন টেলিভিশন এসেছে নানা রকমের, দৈনিকগুলো রঙিন হয়েছে অনেক অধিক পরিমাণে, এখন আর খুশির ঈদের কথা গান গেয়ে না বললেও চলে। পণ্যের বিজ্ঞাপনই জানিয়ে দেয় উৎসব আসছে, বলে দেয় প্রস্তুত হতে, কেনার জন্য। ঈদ এখন খুবই বাণিজ্যকবলিত। হতেই হবে। আমরা কি উন্নত হচ্ছি না? প্রবেশ করছি না মুক্তবাজারে?

ঈদের প্রধান দিকটা বাণিজ্যের নয়, উৎসবেরই এবং সে উৎসবটা সামাজিক। মানুষ একে অন্যের সঙ্গে মেলে, নিজের ব্যক্তিগত, এমনকি পারিবারিক গি  থেকেও বেরিয়ে যায়। আমাদের বাল্যকালে এ সামাজিকতাটাই ছিল প্রধান। আমরা নতুন জামাকাপড় পেতাম, আত্মীয়স্বজনের বাড়ি যেতাম। খাওয়াদাওয়ার আকর্ষণ অবশ্যই ছিল, থাকতেই হবে, কিন্তু বুঝি আর না বুঝি আসল টানটা ছিল আত্মীয়তার। এখন সেটা যে কমেছে তাতে সন্দেহ প্রকাশের সুযোগটা কোথায়? মানুষে মানুষে বিচ্ছিন্নতা বেড়েছে। লোকে আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। প্রতিযোগিতা আগেও ছিল, কিন্তু এখন সেটা গগনস্পর্শী। পরিবারের সঙ্গে পরিবারের, একই পরিবারের একাংশের সঙ্গে অপরাংশের দ্বন্দ্ব, বিরোধ, প্রতিযোগিতা প্রায়ই উৎকট হয়ে ওঠে। যাতায়াতও কষ্টকর বইকি। যানবাহনের সুযোগ সংক্ষিপ্ত, যানজট ভয়ংকর। ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয় না। একটা বৃত্তের মধ্যেই ঘোরাফেরা করছি। বয়সকালে আমি নিজে থাকতাম বিশ্ববিদ্যালয় পাড়াতে। আব্বা-আম্মা থাকতেন পুরান ঢাকায়। ঈদের দিন বিকালের দিকে আমার স্ত্রী ও আমি যখন আব্বা-আম্মার সঙ্গে দেখা করতে যেতাম তখন টের পেতাম ঈদ আসলে এসেছে ওইসব পুরোনো রাস্তা ও আবাসভূমিতে, যেখানে দুই পাশ থেকে গান বাজছে, ছেলেমেয়েরা সবাই রঙিন হয়ে চলাফেরা করছে, বয়স্করা জড়িয়ে ধরছে একে অন্যকে, সর্বত্রই প্রাণ, সবার মধ্যেই টগবগে জীবন। আমরা বুঝতাম এবং নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতাম, ঈদ দেখতে হলে এখানে আসতে হয়। এখন আমার আব্বা জীবিত নেই, আম্মাও নেই, তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যখন যেতাম তখন দেখতাম আগের সেই প্রাণ আর নেই। আমার নিজের দেখার চোখ বদলেছে, এটা তো অবশ্যই সত্য, কিন্তু এত বেশি ভিড় বেড়েছে পুরান ঢাকায়, এতই জনাকীর্ণ পথঘাট যে আগের সেই সামাজিকতাটা অনেকটা চাপা ও ঢাকা পড়ে গেছে। রুদ্ধশ্বাস দশা।

সামাজিকতা এখন বিপদের মুখে পড়েছে। ঈদের উৎসব যখন সামাজিক ও সর্বজনীন হতে চায় তখন সামাজিকতার ওই বিপদগ্রস্ত দিকটা বেশ পরিষ্কার হয়ে ওঠে। উৎসবের আলো অন্ধকারটা ধরিয়ে দেয়। দুই কারণে ঘটেছে এ বিপদ। একটি আত্মকেন্দ্রিকতা, অন্যটি বৈষম্য। এরা যে পরস্পরবিচ্ছিন্ন তা নয়, একেবারেই সংলগ্ন বটে।

আত্মকেন্দ্রিকতাটা যখন তখন এবং অতি অনায়াসে চোখে পড়ে। প্রকাশটা খুবই পীড়াদায়ক হয়ে ওঠে যখন কারও মৃত্যু উপলক্ষে সমবেত হই। সেখানে খাবারদাবারের একটা আয়োজন থাকে তো বটেই, কেন থাকে তার ব্যাখ্যা নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু সেই ব্যাখ্যায় যাওয়ার দরকার নেই। তার চেয়েও ব্যাপকহারে যা ঘটে সেটা হলো মৃত মানুষটিকে ভুলে গিয়ে নিজেদের নিয়ে আলোচনা। কি মহিলা মহলে, কি পুরুষের ভিতরে কথাবার্তা চলে নিজেদের চিন্তা, দুশ্চিন্তা, অর্জন, সন্তানসন্ততির উন্নতি, এমনকি কার কী অসুখবিসুখ ও কোথায় চিকিৎসা তা নিয়েও। রাজনীতিও চলে আসে। তা নিয়ে তর্কবিতর্কের উপক্রমও ঘটে। কিন্তু যিনি মারা গেছেন তিনি থাকেন উপেক্ষিত, পরিণত হন উপলক্ষে।

এর চেয়েও বড় সত্য হলো বৈষম্য। ঈদ উপলক্ষে এ বৈষম্য যেভাবে উন্মোচিত হয়ে যায় তেমনভাবে বোধ করি আর কখনই ঘটে না। বিশেষ করে অভিজাত এলাকাগুলোতে যে দৃশ্য চোখে পড়ে তা মর্মবিদারক। বিত্তবানরা গাড়িতে করে আসেন, তাদের ড্রাইভাররা নামাজে কীভাবে যোগ দেবে তা ড্রাইভারদের নিজ নিজ দুশ্চিন্তা, মালিকদের নয়। ড্রাইভাররা তবু ভাগ্যবান, মসজিদের চারপাশে যে অসংখ্য হতদরিদ্র মানুষ জড়ো হয়, ফিতরা বা এমনি কিছু পয়সা পাবে এ আশায় হাত পেতে থাকে, পরস্পরের ভিতর ঠেলাধাক্কা বাধায়, তাদের জন্য মসজিদের ভিতরে ঢোকাটা অপ্রাসঙ্গিক, তাদের আশার কেন্দ্রবিন্দু একটাই-সহৃদয়তার সম্ভাবনা। কেবল ঈদের দিনে কি? রোজার শুরু থেকেই এ ভিড়। গ্রাম থেকে চলে আসে অসহায় মানুষ। থাকে রাস্তায়। তারা কী খায়, কেমন করে থাকে খোঁজ রাখার অবকাশ কোথায় ব্যস্ত ও বিচ্ছিন্ন মানুষের? না, কেউ খোঁজ করে না। ইসলাম ধর্মের ঘোষিত একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য যে সাম্য তা কার্যকর থাকে না।

বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্য দুটিই এসেছে পুঁজিবাদ থেকে। দেশে উন্নতি যে একেবারেই হয়নি তা নয়, কিছুটা অবশ্যই হয়েছে। অস্বীকার করবে কোন অন্ধ? কিন্তু এ উন্নতির চরিত্রটা হচ্ছে পুঁজিবাদী, যা একদিকে মানুষকে পরস্পরবিচ্ছিন্ন এমনকি আত্মবিচ্ছিন্ন করে, অন্যদিকে নির্মম হাতে বৃদ্ধি করে চলে বৈষম্য। ওই উন্নতির ফাঁদে আমরা পড়েছি। ফলে সামাজিকতা বিপদগ্রস্ত হচ্ছে। ঈদের উৎসব এসে এ সত্যটা সবলে এবং নতুনভাবে আচ্ছাদনমুক্ত করে দেয়। কিন্তু সামাজিকতা তো অত্যাবশ্যক। মানুষ তো মানুষ থাকবে না, যদি সে সামাজিক না হয়, পরিণত হবে হয় যন্ত্রে, নয়তো পশুতে। কোনোটাই তার মনুষ্যত্বের জন্য সংরক্ষক হতে পারে না। হচ্ছেও না।

আমরা সামাজিকতা চাই। খুব বেশি করেই চাই, কেননা তার ভয়াবহ অভাব দেখা দিয়েছে। এ সামাজিকতার প্রকাশ ও বিকাশে উৎসবের ভূমিকাটা খাটো করে দেখার কোনো উপায় নেই। সেসব উৎসব দরকার যেগুলো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক নয়, সামাজিক। ঈদ ও পূজা ধর্মীয় উৎসব বটে। কিন্তু একটা সময় আমাদের এ বাংলাদেশেই ছিল যখন উভয় উৎসবেই অন্যরা যোগ দিত, ঈদে হিন্দুরা দাওয়াত পেত, পূজায় মুসলমানরা দেবদেবীর মূর্তি দেখতে যেত, প্রসাদও পেয়ে যেত। এখন তেমনটা নেই। ধর্মীয় উৎসবের বাইরে যে সর্বজনীন দিনগুলো রয়েছে, যেমন পয়লা বৈশাখ, নবান্ন, একুশে ফেব্রুয়ারি ও বিজয় দিবস সেগুলো ধর্মনিরপেক্ষ, পরিপূর্ণরূপেই অসাম্প্রদায়িক ও ইহজাগতিক। তাদের পক্ষে সর্বজনীনভাবে সামাজিক হওয়ার কথা। কিন্তু হয় কি? না, হয় না। পয়লা বৈশাখ মধ্যবিত্তের জন্য যতটা আনন্দ নিয়ে আসে বিপন্ন কৃষকের জন্য তার একাংশও আনতে পারে না, উপায় নেই আনবার। একুশে ফেব্রুয়ারি শিক্ষিত মানুষ শহীদ মিনারে যায়, অন্যরা দূরেই থাকে। নবান্নও এখন আর সব মানুষের অনুষ্ঠানে নেই, এমনকি কৃষির সঙ্গে যুক্ত মানুষেরও নয়। বিজয় দিবস এলে নতুন করে পুরোনো সত্যটাই জানা হয়ে যায়-কিছু মানুষের জন্য স্বাধীনতা এসেছে, মুক্তি আসেনি জনগণের। আমরা জোর গলায় বলতে পারি এবং বলবও যে সামাজিকতা চাই। দরকার উৎসবের। প্রয়োজন আনন্দের। কিন্তু সে তো আসবে না, আসছেও না, যতদিন আসার পথের প্রতিবন্ধক দূর না হয়। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রথম ও প্রধান প্রতিবন্ধকটি হচ্ছে অর্থনৈতিক; যাকে আমরা পুঁজিবাদ বলে চিহ্নিত করতে পারি, তাকে চিনবার সুবিধার জন্য। কিন্তু অর্থনীতির সঙ্গে রাজনীতিও আছে। খুব ভালোভাবেই জড়িয়ে রয়েছে। রাজনীতি মানে রাষ্ট্রক্ষমতা। সে রাষ্ট্রক্ষমতাই আসলে নিয়ামকের ভূমিকা ধারণ করে বসে রয়েছে, অনড়ভাবে।

অনেককাল আমরা পরাধীন ছিলাম। রাষ্ট্রক্ষমতা ছিল বিদেশিদের হাতে। এখন তা চলে এসেছে স্বদেশিদের হাতে। একেই, এই চলে আসাটাকেই বলছি স্বাধীনতা। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতা তো জনগণের কাছে যায়নি, জনগণ রাষ্ট্রের কর্তা হয়নি। কর্তা একটি বিশেষ শ্রেণি। এ শাসকশ্রেণিই বিভিন্ন নামে ও পোশাকে কর্তৃত্ব করছে এবং বিচ্ছিন্ন ও বৈষম্য বৃদ্ধির সর্বনাশা কাজে নিয়োজিত রয়েছে। এদের জন্য প্রধান বিবেচ্য বিষয় জনগণের দুর্ভোগ ও যন্ত্রণা নয়, প্রধান বিষয় হলো নির্বাচন, অর্থাৎ ক্ষমতায় যাওয়া-না যাওয়া। এরা তাই সংলাপ করে নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে; সংলাপে বসে না জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে। দেশে সুশীল সমাজ আছে, তারাও যে আসলে এ শাসকশ্রেণির অপরিহার্য অংশ তা অত্যন্ত পরিষ্কার হয়ে যায় যখন দেখা যায় তাদের প্রধান উদ্বেগটা হচ্ছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের আবশ্যকতা নিয়ে। শাসকশ্রেণির বিদেশি মুরুব্বিদেরও বিবেচ্য বিষয় ওইটাই, তথাকথিত সুষ্ঠু নির্বাচন। জনগণ মরল কি বাঁচল তা নিয়ে কারও মাথাতেই কোনো ধরনের ব্যথা নেই। সমস্যাটা তো শাসকশ্রেণির কোন অংশ নির্বাচিত হবে সেটা নয়, সমস্যাটা হচ্ছে শাসকশ্রেণিকে কীভাবে পরাভূত করে মানুষের সামাজিকতা তথা মনুষ্যত্ব রক্ষা করা যাবে সেটাই। সেদিকটা উপেক্ষা করে যতই ঢাকঢোল বাজানো হোক না কেন, তাতে নতুন একটা নির্বাচনি উৎসব (আশা করব সহিংস নয়) হয়তো পাব, তাকে তামাশাও বলা যাবে, কিন্তু তাতে মনুষ্যত্ব রক্ষা করার পথে আমরা এগোতে পারব না। এগোনোর পথটা স্পষ্ট। সেটা হলো সমাজকাঠামোয় মৌলিক পরিবর্তন আনা। অর্থাৎ সমাজ এমনভাবে গণতান্ত্রিক করে তোলা যাতে মানুষে মানুষে মৈত্রী প্রতিষ্ঠিত হবে এবং সব মানুষই মুক্ত হবে।

তখন আমাদের উৎসবগুলো হবে সর্বজনীন, সবাই হয়তো সব উৎসবে আসবে না, কিন্তু সবার জন্যই দরজা থাকবে উন্মুক্ত, সুযোগ থাকবে প্রসারিত। সেজন্য রাজনীতি ও রাজনৈতিক দল দরকার হবে। তেমন রাজনীতির ও দলের যাদের অঙ্গীকার হবে বিদ্যমান শাসকশ্রেণিকে হটিয়ে রাষ্ট্রকে জনগণের করা এবং সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্য যত বেশি পরিমাণে পারা যায় সরিয়ে ফেলা।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক