শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

ঔপনিবেশিকেরা দখলদারিত্বের একেবারে প্রথম দিকেই যে কাজটা শুরু করেন, তা হলো নিজেদের ভাষাকে শাসিতদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া। ভাষা তো কতগুলো শব্দের সমষ্টি মাত্র নয়, ভাষাতে সংস্কৃতি এবং চিন্তা-চেতনা থাকে; দখলদার শাসকরা চান নিজেদের সংস্কৃতি ও চিন্তাধারা শাসিতদের চিন্তা-চেতনায় এমনভাবে অনুপ্রবিষ্ট করবেন, যাতে শাসিতরা শাসকদের উন্নততর প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করতে শিখবে এবং বশ্যতাকে স্বাভাবিক বলে মেনে নেবে। শাসকরা ধর্মান্তরিত করার ব্যাপারে তেমন উৎসাহ দেখান না; সেটা এই জন্য যে, তাঁরা জানেন- তাতে প্রবল বিরোধিতা আসবে। কিন্তু ভাষা শিখতে মানুষ খুব একটা আপত্তি করবে না, বিশেষ করে যদি কাজটা শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়। কারণ শিক্ষার্থীরা দেখবে, ওই ভাষা শিখলে শাসকদের কাছাকাছি যাওয়া সম্ভব হচ্ছে এবং সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে, সমাজে সম্মান বাড়ছে; ধর্মবিশ্বাসেরও কোনো ক্ষতি হচ্ছে না। ইংরেজ শাসকরাও ওই কাজটিই করেন। ভাষা শিক্ষা দেওয়ার মধ্য দিয়ে তারা একটি অনুগত শ্রেণি তৈরি করে নেন। পাকিস্তানি শাসকরাও পূর্ববঙ্গে একটি অভ্যন্তরীণ উপনিবেশ তৈরির তালে ছিলেন। সেটাই মূল অনুপ্রেরণা, যার তাগিদে উর্দুকে চাপিয়ে দিতে তাদের ওই চেষ্টা।

স্বাধীন বাংলাদেশে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা হয়েছে ঠিকই কিন্তু রাষ্ট্রের ভাষা হয়নি। উচ্চ আদালতে এবং উচ্চশিক্ষায় আজও বাংলার পূর্ণ প্রতিষ্ঠা ঘটেনি। প্রশাসনের ওপর তলাতেও ইংরেজির প্রতি পক্ষপাত বিদ্যমান। তিন ধারার শিক্ষা আগেও ছিল, এখন শুধু যে আছে তা-ই নয়, আরও ব্যাপক ও গভীর হয়েছে। এর মূল কারণ এই যে, শ্রেণিবিভাজন দূর হয়নি বরং আগের তুলনায় আরও গভীর ও কঠিন হয়েছে। সমাজের ওপর তলার লোকেরা ছেলেমেয়েদের ইংরেজি মাধ্যমে পড়তে পাঠায়, এবং পরে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। হতদরিদ্র মানুষের ছেলেমেয়েরা সরকারি সাধারণ শিক্ষা বা মাদ্রাসায় যায় এবং সেখান থেকে যে শিক্ষা পায়, তাতে কর্মজীবনে বিশেষ সুবিধা পাওয়ার ঘটনাটা প্রায়শই প্রত্যাশিত পর্যায়ে ঘটে না। তারা গরিবই  থেকে যায়। বেকার হয়, এবং হতাশায় ভোগে। শিক্ষার মূলধারার মাধ্যম বাংলা ঠিকই, কিন্তু সে-ধারা নানা-কারণে এবং আঘাতে দুর্দশাগ্রস্ত। ভাষা সম্বন্ধে দাবি করা হয় যে, সে শ্রেণি, ধর্ম, বর্ণ, কোনো ব্যবধানই মানে না। ভাষা কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, ভাষার ব্যবহারে সব ব্যবহারকারীর সমান অধিকার ও সুযোগ থাকা চাই। কিন্তু বাস্তবে তো সেটা সত্য হয় না। বাংলাদেশে বিশেষভাবেই সত্য হয়নি।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীভাষা আন্দোলন আমাদের জন্য মুক্তিসংগ্রামের পথরেখা যেমন তৈরি করে দিয়েছে, তেমনি একটি গৌরবজনক উত্তরাধিকারেও আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। ইতিহাস এবং উত্তরাধিকার-দুটি বিষয়েই আমাদের সচেতন থাকা অত্যাবশ্যক, যাতে আমরা নিজেদের চিনতে পারি, বুঝতে সক্ষম হই, এবং সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি।

প্রশ্ন থাকে- মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কেন উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করতে অমন ব্যগ্র হয়েছিলেন। উর্দু তো তাঁর মাতৃভাষা নয়, নিজের মাতৃভাষা গুজরাটিতে তিনি কথা বলতেন না, তাঁর কথাবার্তা ছিল ইংরেজি ভাষাতেই। এবং ঢাকার জনসভাতেও বিস্ময়কর ঘোষণাটি তিনি দিয়েছিলেন ইংরেজি ভাষাতেই। যে-পাঞ্জাবিদের পক্ষে তিনি ছিলেন, উর্দু তাদেরও মাতৃভাষা নয়। প্রশ্নের উত্তরটা হলো এই যে, উর্দু পশ্চিম পাকিস্তানিদের মাতৃভাষা না হলেও যোগাযোগের ও সাহিত্যের ভাষা ছিল বৈকি। কবি ইকবাল নিজে পাঞ্জাবি ছিলেন, কিন্তু তিনি পাঞ্জাবি ভাষায় কবিতা লেখেননি, লিখেছেনে উর্দু ও ফার্সি ভাষায়। পশ্চিমে পাকিস্তানপন্থিরা উর্দুকে মুসলমানদের নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করতেন। উর্দুর এই গ্রহণযোগ্যতা ও আভিজাত্য ছিল ওই ভাষার প্রতি জিন্নাহর পক্ষপাতিত্বের একটি কারণ।

বাংলাদেশ একটি প্রান্তিক পুঁজিবাদী রাষ্ট্র। এর উন্নতি পুঁজিবাদী পথ ধরেই এগিয়েছে, তার বাইরে যায়নি। পুঁজিবাদী উন্নয়ন বৈষম্য সৃষ্টি করে। বাংলাদেশেও সেটাই করে চলেছে। ফলে নাগরিকদের জন্য সমান অধিকারের কথা সংবিধানে লেখা থাকলেও সমাজে সেটা নেই। আর সমান সুযোগ থাকার তো প্রশ্নই ওঠে না। সব রকমের সুযোগই প্রথমে পায় বিত্তবানরা। বাকিটার কিছু অংশ যায় মধ্যবিত্তের কাছে, চুঁইয়ে যা পড়ে, সেটা পায় নিম্নবিত্ত ও দরিদ্ররা। ধনবৈষম্যের এ কারণেই শিক্ষা ক্ষেত্রেও বৈষম্য বাড়ছে। শিক্ষা সর্বজনীন হয়নি; দরিদ্র মানুষেরা কোনোমতে অক্ষরজ্ঞান যদি লাভ করেনও কিন্তু তার খুব বেশি এগোতে পারেন না। মাতৃভাষার মাধ্যমে দেশে একটি অভিন্ন শিক্ষা-ধারা গড়ে তোলার স্বপ্নটা ধূসর হয়ে পড়েছে। অথচ সবাই জানেন ও স্বীকার করেন যে, মাতৃভাষা যদি মাধ্যম না হয় তাহলে শিক্ষা গভীর, স্থায়ী, যথার্থ ও সর্বজনীন হয় না। স্বাধীন বাংলাদেশ মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষার ব্যবস্থা করবে এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্র সেটা রক্ষা করতে পারল না। কারণ প্রধানত যে বুর্জোয়ারা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা করতলগত করে ফেললেন, তাঁরা দেশপ্রেমিক নন, তাঁরা সাম্রাজ্যবাদে অনুগত পুঁজিবাদে বিশ্বাসী। এবং পুঁজিবাদের মূল ভাষা এখন ইংরেজি। যেটিকে শাসকরা অতিশয় আদরের সঙ্গে আঁকড়ে ধরেছেন, কিছুতেই ছাড়বেন না।

বিশ্বে বাংলাভাষীর সংখ্যা এখন কমপক্ষে পঁচিশ কোটি। মাতৃভাষার সংখ্যার হিসেবে বাংলা ভাষার বৈশ্বিক অবস্থান পঞ্চম। কথা ছিল চর্চার ব্যাপারে বাংলাদেশই প্রধান উদ্যোক্তা ও কেন্দ্র হবে। বাংলাদেশ সেটা হতে পারেনি। অখণ্ড বাংলার জন্য মর্মান্তিক ক্ষতি ঘটে গেছে সাতচল্লিশের দেশভাগে। সে সময়ে কলকাতার যে ব্রাহ্মণ্যবাদীরা দেশকে ভাগ করার ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি আগ্রহী ছিলেন, তাঁরাই এখন বলছেন যে, হিন্দির দাপটে পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাষা যে কেবল কোণঠাসা হয়ে পড়েছে তা-ই নয়, কঠিন দুর্দশাতেও নিক্ষিপ্ত হয়েছে। সেখানে হিন্দির আগ্রাসন অনেকটা ঔপনিবেশিক ধরনেরই। বাংলাদেশেও যেন ঔপনিবেশিকতার অবসান ঘটেনি; স্বদেশি শাসক ও বিত্তবানেরা এখানে অনেক ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক শাসকদের মতোই আচরণ করার চেষ্টা করেন। দেশের অভ্যন্তরে তাঁরা উৎপাদনে নয়, লুণ্ঠনেই অধিক আগ্রহ প্রদর্শন করেন। এবং দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করাকে তাঁরা সব কাজের সেরা কাজ হিসেবে গণ্য করে থাকেন।

একুশে ফেব্রুয়ারি যে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে তার কারণ একটাই; অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল দেশগুলোতে মাতৃভাষার দুর্দশা। এবং ওই দুর্দশার কারণও অভিন্ন, সেটা হলো পুঁজিবাদের দুঃশাসন। মাতৃভাষার জন্য আন্তর্জাতিক সংগ্রামটা তাই পুঁজিবাদবিরোধী সংগ্রামেরই অংশ। যে-সংগ্রাম এক দিন পূর্ববঙ্গে শুরু হয়েছিল, সেটা এখন বিশ্বব্যাপী হওয়া আবশ্যক। বাংলাভাষাকে মর্যাদাবান করার জন্য তাই একদিকে যেমন প্রয়োজন জ্ঞানবিজ্ঞান ও সাহিত্যের চর্চায় তাকে সমৃদ্ধ করে তোলা, অন্যদিকে তেমনি আবশ্যক পুঁজিবাদের অবসান ঘটানোর সংগ্রামকে বেগবান করে তোলা।

পুঁজিবাদের আগ্রাসন কিন্তু শহীদ দিবস হিসেবে আমাদের সাংবাৎসরিক একুশে ফেব্রুয়ারির উদ্যাপনের ভিতরও ঢুকে পড়েছে। তার একটা প্রমাণ এটা যে, একুশের উদ্যাপন সর্বজনীন হয়ে ওঠেনি, মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভিতরই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে। কেবল তা-ই নয়, উদ্যাপনের ব্যাপারে মধ্যবিত্তরাও ক্রমান্বয়ে আগ্রহ হারাচ্ছে। আরেকটি ঘটনা হচ্ছে এই যে, একুশের প্রভাতফেরি এখন চলে গেছে মধ্যরাতে। মধ্যরাতে অনুষ্ঠান শুরু করাটা বিশ্ব পুঁজিবাদের যে-ধারার সঙ্গে আমরা যুক্ত, তার অন্তর্গত মূল দেশগুলোর রীতি; বাঙালির রীতি নয়। বাঙালি তার সব অনুষ্ঠানই শুরু করে প্রত্যুষে; যখন সূর্য ওঠে, প্রকৃতি জাগে, মানুষের ঘুম ভাঙে, পাখিরা গান গেয়ে ওঠে সেই সময়ে। একুশের উদ্যাপনও আমরা সূর্যোদয়ের সঙ্গেই শুরু করতাম, মধ্যরাতে করার কথা আমাদের কল্পনাতেও ছিল না। এবং এটাও মোটেই তাৎপর্যবিহীন নয় যে, প্রভাতফেরিকে মধ্যরাতে ঠেলে পাঠানোর ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে ১৯৭০ সালে, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত। রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা আসবে, কিন্তু জনগণের মুক্তি যে অনাগতই রয়ে যাবে, ঘটনাটি যে তারই পূর্বাভাস দিচ্ছিল এমনটা বলা বোধহয় অন্যায্য হবে না। ওদিকে আবার পণ্য-ব্যবসায়ীরা এক কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তাঁরা ‘ভালোবাসা দিবস’ নিয়ে এসেছেন; প্রতি বছর যেটা ঘটে একুশের কয়েক দিন আগে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও তার উত্তরাধিকার বিষয়ে ভাবতে গেলে ভাষার শত্রু এবং মিত্র উভয়ের কথাই ভাবনায় এসে যায়। মিত্র হচ্ছে বাংলা ভাষা যাঁরা ব্যবহার করেন এবং একে সমৃদ্ধকরণে ব্রতী হন তাঁরা; শত্রু হলো পুঁজিবাদ ও তার অনুষঙ্গগুলো।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
সর্বশেষ খবর
২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত
২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন
হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন

৫১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম
আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল
ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২
কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ
নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবারও নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবারও নেই বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জুয়ায় জড়িত ১৪৯ রেফারিকে বরখাস্ত করল তুরস্ক
জুয়ায় জড়িত ১৪৯ রেফারিকে বরখাস্ত করল তুরস্ক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির দুই নেতা
সিরাজগঞ্জে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির দুই নেতা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের ক্ষতি
নীলফামারীতে টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের ক্ষতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
কুমিল্লায় ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে : আব্দুস সালাম
১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে : আব্দুস সালাম

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন
চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা
জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন
আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব
নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান
রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা
গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী
বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা
রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা