শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী

স্কুলে আমাদের ড্রয়িং টিচার ছিলেন আনোয়ার উল্লাহ। গুণী মানুষ। গান গাইতেন। ক্রিকেট খেলতেন। বার্ষিক মিলাদ মাহফিলের দিন খাওয়ানো হতো তাঁরই রান্না করা বিরিয়ানি। নিজের ইতিবাচক ব্যাপারগুলো তিনি তাঁর ছাত্রদের মধ্যে সঞ্চারণে সচেষ্ট থাকতেন। অন্যদের কথা জানি না, সুযোগ পেলে আজও বাহাদুরি দেখানোর মতলবে যে আঁকাআঁকি করি তা ওই অঙ্কনগুরু প্রদত্ত বিদ্যারই ছায়াপাত। স্টুডেন্টস কমনরুমের দেয়ালে ঝুলন্ত ফ্রেমবন্দি ছবি আর হিতকথাগুলোর অধিকাংশই তুলির ছোঁয়ায় শিল্পমণ্ডিত করেছেন আনোয়ার উল্লাহ স্যার।

দেয়ালশোভিত হিতকথার প্রায় সবই মুখস্থ করে ফেলেছিল সহপাঠী ফজলুল হাকিম। এ জন্য তার প্রতি খুবই প্রীতিভাব পোষণ করছিলেন আউস। আনোয়ারের ‘এ’+উল্লাহর ‘ইউ’+স্যারের ‘এস’। তিনে মিলে ‘আউস’ শব্দটির উদ্ভাবক ফজলুল রঙ্গ করে বলে- ‘আউস-এর মতো আর্টিস্ট হবাম/এটা আমার দীর্ঘকালের হাউস/আর্টিস্ট হইয়া আঁকুম ছবি ঢাউস ঢাউস।’

বিচ্ছুর বিচ্ছু ফজলুর রঙ্গতামাশার সংবাদ পেয়ে গেলেন আউস। নীতিনিষ্ঠ কড়ামেজাজি আনোয়ার উল্লাহ স্যার ফাজলামোর বিরুদ্ধে কুপিত হয়ে কী কী করতে পারেন, তার অলিখিত তালিকা প্রস্তুত। সম্ভাব্য হচ্ছে- পিরিয়ড শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসের শেষ বেঞ্চটির ওপর ফজলুকে দাঁড় করিয়ে রাখা হবে। তা হলো না। কারুকাজখচিত পাঞ্জাবি পরা, সুবিন্যস্ত দাড়িভরা মুখে ‘মজা পেলাম’ স্টাইলের হাসি ফুটিয়ে স্যার বললেন, হয়ার ইজ মাই মিসগাইডেড হনুমান ফজলু? ভয়ার্ত ফজলু মাথা গুঁজে বসা ছিল লাস্ট বেঞ্চের আগের বেঞ্চে। শাস্তি হবে না, হলেও সেটা কঠিন হচ্ছে না, টের পেয়ে ফজলু আওয়াজ ছাড়ল ‘ইয়েস স্যার!’

সপাং সপাং বেত ঘুরিয়ে আনোয়ার উল্লাহ স্যার বলেন, তোর সিট তো সেকেন্ড রোতে। অত দূরে গিয়ে বসলি যে? ওখানে কী কড়ই গাছের ডাল ধরে ঝুলে পড়বার ফন্দি করছিস? সামনে আয়...। আয় বলছি... আজ তোর ইয়েস স্যারের তেরোটা বাজানোর আগে থামছি না।

স্যারের টেবিলের কাছে গিয়ে দাঁড়ায় আপাতত সুবোধ বালক ফজলুল হাকিম। তাকে এবং ক্লাসকে স্যার জানান, মহান পুরুষদের বাণী মুখস্থ করলে মহত্ত্ব অর্জনের অলৌকিক ট্রেনের যাত্রীসাধনবাসনা জাগ্রত হয় মনে করাটা ভুল। মুখে এক অন্তরে আরেক হওয়া তো এই ব-দ্বীপের জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য। অধিবাসী মানুষ যেখানে ঐতিহ্যচ্যুত হওয়ার প্রয়োজনবোধ করে না, সেখানে একটা হনুমান সুন্দর সুন্দর কিছু কথা উচ্চারণ করে বলে তার লেজ খসতে শুরু করেছে ধরে নেওয়াটা বিরাট আহাম্মকি।

নিজের দুই কান নিজ হাতে ধরে রেখে লাস্ট বেঞ্চে দাঁড় করিয়ে রাখার শাস্তি-পদ্ধতি পরিহার করে ড্রয়িং স্যার ‘ডান হাতে ছয়/বাম হাতে ছয়’ বেত্রাঘাত রীতি প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। তিনি বলেন, সমস্যা হলো ডেপুটি সুপার অব পুলিশের ছেলে ফজলু একডজন বেতের ঘা পেয়েছে, এই দুঃখজনক খবর শহরে ছড়িয়ে পড়বে। বাবা-মার কানেও খরবটা পৌঁছাবে। তাঁরা মর্মাহত হবেন। এই পরিস্থিতি এড়ানোর উপায়ও একটা আছে। ক্লাসের সবাই বলে, কী স্যার! সেটা কী!

‘মহৎ পুরুষদের যেসব বাণী মুখস্থ করেছি নিজের জীবনে সেগুলো প্রয়োগের যথাসাধ্য চেষ্টা আমি করব’- এই অঙ্গীকার ঘোষণা করবে ফজলুল হাকিম। আমরা করতালি দিলাম। সহাস্যবদন স্যারও করতালি দেন। ফজলু অঙ্গীকার করলে আবার করতালি। সঙ্গে ছিল হর্ষধ্বনি। হঠাৎ ফজলুকে টান মেরে মঞ্চে (যেখানে স্যারের টেবিল-চেয়ার) ওঠান আউস। বলেন : এখন ফজলু আমাদের সাত মহৎপ্রাণের মুখনিঃসৃত বাণী শোনাবে।

ফজলু উচ্চারিত ওসব বাণীর পাঁচটি আজও আমার মনে আছে : (১) ‘ট্রাই টু লার্ন সামথিং অ্যাবাউট এভরিথিং অ্যান্ড এভরিথিং অ্যাবাউট সামথিং।’ (২) ‘লাইফ ইজ নট ফাইন্ডিং ইয়োরসেলফ। লাইফ ইজ অ্যাবাউট ক্রিয়েটিং ইয়োরসেলফ।’ (৩) ‘নিজ দায়িত্ব পালনে ব্রতী হও, অন্যে তোমার কাছে কৈফিয়ত চাইবে না।’ (৪) ‘কর্মই বিরক্তি, পাপ ও দারিদ্র্য’- এ তিন অমঙ্গল দূর করে। (৫) ‘গৌরব ক্ষণিকের কিন্তু অখ্যাতি চিরকালের।’

কথাগুলো বলে গেছেন : (১) টমাস হেনরি হাক্সলি, (২) জর্জ বার্নার্ড শ, (৩) হজরত আলী, (৪) ভলতেয়ার ও (৫) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।

প্রচণ্ড ধমক : একবার স্কুলে সাজ সাজ রোয়াব ওঠে। অনেক উঁচু, প্রায় পাঁচ ফুট ব্যাসের কাণ্ড দুই শিশু গাছকে দুই পাশে রেখে যে রাস্তাটি গেছে মূল ভবনের বারান্দা পর্যন্ত তার সংস্কার হলো। ফুল বাগান করা হয় পারিপাটি। স্কাউটরা যন্ত্রসুরের রেওয়াজ করছে কবি গোলাম মোস্তফা রচিত, ‘খাইবার দ্বারে তার পতাকাবাহী/মেঘনা কূলের যত বীর সিপাহী...।’ গান; সঙ্গে বাজছে ড্রাম। মিলনায়তনের মঞ্চে সমবেত কণ্ঠের ‘বরিষো ধরা মাঝে শান্তির বারি’ গানের অনুশীলন করাচ্ছেন বিখ্যাত গায়ক সত্য গোপাল নন্দী। সব আয়োজন এক ব্যক্তিকে তুষ্ট করার জন্য। তিনি চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিদ্যালয় পরিদর্শক। কিন্তু তাঁর মর্যাদা উচ্চতা ক্ষমতা আভিজাত্যের ইঙ্গিতবাহী শব্দ ‘রেন্জ ইনসপেক্টর’ আসছেন। রেন্জ ইনসপেক্টর আসছেন ধ্বনিত হচ্ছিল। নির্ধারিত দিনে তিনি এলেন।

ক্ষমতাধররা আসেন, দেখেন এবং নাকি জয় করেন। স্ফীত উদর, মোটাসোটা ফরসাদেহী মাঝারি উচ্চতায় রেন্জ ইনসপেক্টর (আর আই) এলেন, দেখলেন এবং ধমক মারলেন। প্রচণ্ড ধমক। শিক্ষকরা তাঁকে অতি বিনীত ভঙ্গিতে অভ্যর্থনা জানানোর পরপরই তিনি প্রতিটি ক্লাসে ঢুঁ মারেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপও করলেন। হোয়াটস ইয়োর নেম, হাউ ইয়োর স্কোর ইন দ্য লাস্ট একজাম, টেলমি হু ইজ দ্য প্রভিন্সিয়াল ওয়ার্কস মিনিস্টার ইত্যাদি।

পূর্তমন্ত্রী কে? প্রশ্নটি আমাকেই করা। উত্তরটা সঠিক দিতে পারায় বুক প্রসারিত হয়। কিন্তু মন করে খচখচ। শিক্ষালয় পরিদর্শক শিক্ষামন্ত্রীর নাম জানতে চাওয়া উচিত ছিল। আমি শিক্ষার্থী; আমি শিক্ষামন্ত্রী বুঝব- পূর্তমন্ত্রীর কাছে আমার কী কাম? তবে আল্লায় বাঁচাইছে। বাণিজ্য বা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নাম জানতে চাননি। কোনো কাম না থাকায় ওই দুজনের নাম ছিল অজানা।

এ ক্লাস, ও ক্লাস ঘুরে আর আই মহোদয়ের স্টুডেন্টস কমন রুমে প্রবেশ। স্যারদের পিছু পিছু আমরাও ওই রুমে। আর আই হেড স্যারের সঙ্গে কিছুক্ষণ পিংপং খেলার পর দেয়ালে শোভিত ছাত্রদের আঁকা বিভিন্ন ছবি দেখতে লাগলেন। দেখেন আর ফাইন! ভেরি নাইস। একসেলেন্ট বলেন। একটি ফ্রেমের সামনে এসে তিনি থমকে দাঁড়ান। প্রশ্ন করেন, ‘হু রোট দিস্?’ সামনে এগিয়ে গিয়ে আনোয়ার উল্লাহ সহাস্যে বলেন, ‘আমি স্যার।’

‘আপনি? আর ইউ ইনসেন?’ গর্জে ওঠেন আর আই, ‘নামান। এখনই নামান।’ ধমকের চোটে বিষণ্ন হয়ে গেলেন আউস। দ্রুত ফ্রেমটি নামানো হলে দেখি তাতে লেখা- ‘মৃত্যুই জীবনের অপরিহার্য পরিণাম।’ আর আই কটমট করে হেড স্যারের দিকে তাকিয়ে বলেন, “ছেলেপিলেদের হতাশা শেখানোর অধিকার কে আপনাদের দিয়েছে? চোখের সামনে বারবার ‘মৃত্যু মৃত্যু মৃত্যু’ লেখা দেখলে ওদের মনে ভয়ংকর প্রশ্ন জাগবে। ওরা তখন ভাববে- মরেই তো যাব, পড়ালেখা করে কী লাভ?”

উচিত-অনুচিত : মরণচিন্তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। যা ঘটবেই তার জন্য উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দেন মনোবিদরা। সমাজহিতৈষীদের কেউ কেউ বলেন, মরণচিন্তা পুরোপুরি বর্জন অনুচিত। মরণ আসন্ন, এই বোধ নাকি মানুষের লোভলালসার নিয়ন্ত্রক। মনে আছে, সেবা সংগঠন ‘বাঁচতে শেখো’র পরিচালক অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ২০১৮ সালে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রদত্ত সম্মাননা গ্রহণের পর দেওয়া ভাষণে আত্মকেন্দ্রিকতা পরিহার করে দুস্থের কল্যাণে নিবেদিত হওয়ার জন্য বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।

অ্যাঞ্জেলা বলেন, ‘একটা বালিকণা পৃথিবীতে যত কোটি বছর বেঁচে থাকে তার লাখ লাখ ভাগের এক ভাগ সময়ও মানুষ বাঁচে না। তাহলে অর্থবিত্তের জন্য মানুষের কেন এত লোভ? কেন এত হাহাকার?’

সময় জীবনকে দিয়ে অনেক কিছু করিয়ে নেয়। সময়ের নির্দেশে আমরা ‘খাই খাই/দাও দাও আরও দাও’ করি। চাওয়া আর চাওয়া ছাড়া যেন আর কোনো করণীয় নেই। ওই উদগ্র বাসনায় মানুষ এতটাই তাড়িত হয় যে ধেয়ে আসা অলৌকিক ট্রেন সে দেখতে পায় না। আধুনিক এক কবিতায় আছে-“কুয়াশার ভিতর দিয়ে ছুটে আসছে অলৌকিক ট্রেন/দাঁড়িয়ে আছি প্ল্যাটফর্মে তার অপেক্ষায়/তার যাত্রী হতেই হবে আমরা নিরুপায়/‘এসে গেছি, ভেতরপানে এসো’, হাঁক দেবে নিঃশব্দ এক সাইরেন।”

গেল বছর ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে হঠাৎ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে যায় আমার বোধ। সাইরেনের আওয়াজ পাই। নিজেকে বলি, আমায় আজই হয়তো হয়ে যেতে হবে অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী। সহকর্মীরা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে দেখি এক সহকর্মী-(যার নাম আর আমার নাম অভিন্ন) আমাকে আগলে রেখে দোয়া করছেন আর ফুঁ দিচ্ছেন। তবে কি রাব্বুল আলামিন তার প্রার্থনায় সাড়া দিয়ে ট্রেনটির গতি শ্লথ করে দিলেন?

ট্রেনে ওঠার প্রস্তুতি নেওয়ার রেওয়াজ আছে পাশ্চাত্যের দেশে দেশে। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে কবরে ঢুকবার জন্য পছন্দসই জমি কিনে রাখা হয়। শংকর রচিত ভ্রমণকাহিনিতে আছে : গোরস্থানের এজেন্ট বলছেন, ‘স্যার এই প্লটটা নিন। চমৎকার কবর হবে। আরামে থাকবেন। মূল্য মাত্র আট হাজার ডলার।’ সম্ভাব্য ক্রেতা (বয়স ৮৫) বলেন, ‘গাছ কোথায়! ছায়া আসবে কোথা থেকে? গরমকালে সূর্যতাপ সোজা এসে আঘাত হানবে কবরে। গরমে যে সেদ্ধ হয়ে যাব। আট হাজার ডলারে আমি নিজেকে সেদ্ধ করবার জন্য ডেকচি কিনতে এসেছি ভেবেছেন?’

মহান সম্রাট জালালউদ্দিন মুহাম্মদ আকবর অলৌকিক ট্রেনে সহজে সওয়ার হওয়ার উপায় বাতলে দিয়ে বলেছেন, ‘দুনিয়া একটা সেতু। এটা পার হয়ে যেয়ো। এর উপর কোনো বাড়িঘর বানিয়ো না।’

লেখক :  সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
সর্বশেষ খবর
মালবাহী ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
মালবাহী ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প
ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস
ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা