শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৬, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

ক্ষমতার ভারসাম্য জরুরি

মুহাম্মদ ইরফান সাদিক
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতার ভারসাম্য জরুরি

জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে পতন ঘটে বাংলাদেশের দীর্ঘ সময়ের স্বৈরাচারী শাসক শেখ হাসিনা ও তাঁর দল আওয়ামী লীগের। ৩৬ দিনব্যাপী আন্দোলন, সংঘর্ষ ও রক্তপাতের মধ্য দিয়ে দেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বপ্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের উত্খাত ঘটলেও নয়া রাজনৈতিক বাস্তবতায় দেশে ক্ষমতার শূন্যতা ও নানা রাজনৈতিক সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। দলীয়করণের ফলে অস্থিরতা বিরাজ করছে দেশের প্রশাসনিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অঙ্গনেও।

ফলে এমন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ছাত্রসমাজ ঠিক কতটুকু শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে তা-ই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

এখানে বলে রাখা ভালো, কয়েক যুগ ধরে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের নামে মূলত পরিবারতন্ত্রের চর্চা হয়ে আসছে। এই অভিযোগ মূলধারার বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের ওপরই। পরিবারতন্ত্রকে প্রশ্রয় দেওয়ার পেছনে তৃণমূল নেতাকর্মীরা যেমন দোষী, তার সঙ্গে গণমানুষের মনস্তত্ত্বেও পরিবারতন্ত্রের ওপর দৃশ্যমান নির্ভরশীলতা রয়েছে। অন্যদিকে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা ও ক্ষমতার ভারসাম্য না থাকায় এই পরিবারগুলো সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হয়ে উঠেছে দানব।

এভাবেই তিন যুগেরও বেশি সময় ধরে পরিবারতন্ত্রের দাপটে রাজনৈতিক ক্ষমতা কয়েকটি পরিবারের হাতে কুক্ষিগত হয়েছে, যারা মূলত বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। প্রধান রাজনৈতিক পরিবার হিসেবে আওয়ামী লীগ বা বিএনপিপন্থী ছাড়াও বিগত ১৫ বছরের আওয়ামী শাসনামলে উদ্ভব হয়েছে বেশ কিছু ক্ষমতাধর পরিবারের। দেশের ব্যাংকিং, পোশাক ও ঔষধশিল্পেও এ রকম কিছু পরিবারের একচ্ছত্র আধিপত্য গত ১৫ বছরে লক্ষ করা গেছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো তরুণ জনশক্তিকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করে আসছে।

তৃণমূল রাজনীতিতে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, আধিপত্য বিস্তারের লড়াই, সংঘর্ষ নতুন কিছু না। একই সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতিও মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার অপব্যবহারের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করেছে।

রাজনীতির এমনই টালমাটাল সময়ে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে, আমরা কেমন দেখতে চাই আগামী দিনের রাজনীতি?

প্রথমত, জাতীয় রাজনীতিতে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। আমাদের বিচার বিভাগ, আইনসভা ও প্রশাসনের মধ্যকার ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, কোনোভাবেই যেন কোনো একটি অংশ অতিরিক্ত ক্ষমতাধর হয়ে না ওঠে।

এখানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও অন্যতম বড় ইস্যু।

অন্যদিকে বাংলাদেশে নব্বইয়ের দশক থেকেই তারুণ্যের জোয়ার চলছে। এই তরুণ জনশক্তিকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগানোসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুস্থ রাজনৈতিক চর্চার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। একজন ছাত্র হিসেবে আমি মনে করি, অন্তত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে ডাকসু, জাকসুর মতো ছাত্রসংসদ চালু করতে হবে। এতে তরুণদের মধ্য থেকে নতুন নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে।

দ্বিতীয়ত, নির্বাচনের আগ পর্যন্ত মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর বেফাঁস মন্তব্য করে দেশে আরো বিভক্তির সৃষ্টি করা উচিত হবে না। এরই মধ্যে দেশ রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত নাজুক সময় পার করছে। অন্তত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত ছাত্র, সমন্বয়ক ও রাজনীতিবিদদের সমন্বয় করে চলা প্রয়োজন। অন্যদিকে নির্বাচনে ছাত্র সমর্থিত বিকল্প রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করলে তা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জোট গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

এ ছাড়া আগামী দিনের রাজনীতিতে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা চালু করতে হবে, দলের ভেতর ক্ষমতার পূর্ণ ভারসাম্য না থাকলে মানব থেকে আবারও দানব হয়ে ওঠার আশঙ্কা থেকেই যায়।

তৃতীয়ত, দেশের জাতীয় স্বার্থ রক্ষার ক্ষেত্রে দল-মত-নির্বিশেষে একতাবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন। বিশেষত ক্ষমতাসীন দলের ক্ষেত্রে, দলীয় স্বার্থ রক্ষার আগে জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় জোর দিতে হবে। আগামীতে ক্ষমতায় যে-ই আসুক না কেন, যেকোনো ধরনের বৈদেশিক চুক্তি স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে ন্যায্যতা ও জাতীয় স্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ধরনের অসম, দেশবিরোধী ও গোপন চুক্তি করা যাবে না।

রাজনীতিতে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে, যেন আগামীতে কোনো ব্যাংক লুটেরা, খুনি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে না পারে।

একই সঙ্গে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল পর পর দুইবারের বেশি যেন ক্ষমতায় থাকতে না পারে তা সাংবিধানিক আইনের ভিত্তিতে নিশ্চিত করতে হবে।

সব শেষে, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিদ্যমান সমস্যা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা সংকট দূরীকরণে প্রতিটি গোষ্ঠী থেকে মূলধারার রাজনৈতিক প্রতিনিধি তৈরি করতে হবে। এই রাজনৈতিক প্রতিনিধিরা যেন পার্বত্য অঞ্চলের প্রতিটি গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন তা তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত নিশ্চিত করতে হবে।


লেখক: চতুর্থ বর্ষ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন
বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উদয়ের পথে উদয়পদ্ম
উদয়ের পথে উদয়পদ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট
নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাছ ধরার উৎসব
কলাপাড়ায় মাছ ধরার উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের
অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৫% নয়, চীনের পণ্যে মোট শুল্ক ১৪৫%: হোয়াইট হাউজ
১২৫% নয়, চীনের পণ্যে মোট শুল্ক ১৪৫%: হোয়াইট হাউজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের
‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতের কেন এমন পদক্ষেপ
ভারতের কেন এমন পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমি অফিস যেন টাকার খনি প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন
ভূমি অফিস যেন টাকার খনি প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বত্র মাতব্বরি ফলাচ্ছে জামায়াত
সর্বত্র মাতব্বরি ফলাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের প্রেমে মগ্ন নীহা
কাজের প্রেমে মগ্ন নীহা

শোবিজ

সিলেটে দেড় হাজার শ্রমিকের চুলায় জ্বলছে না আগুন
সিলেটে দেড় হাজার শ্রমিকের চুলায় জ্বলছে না আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প থামলেন তিন কারণে
ট্রাম্প থামলেন তিন কারণে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলহাসকে আবারও সহায়তা তারেক রহমানের
সেই জুলহাসকে আবারও সহায়তা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

পনেরো শতকের খঞ্জনদীঘি মসজিদ
পনেরো শতকের খঞ্জনদীঘি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্কযুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন
শুল্কযুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন না পুরোনো চ্যাম্পিয়ন
নতুন না পুরোনো চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের দাবি হেফাজতের
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের দাবি হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য হবে বাংলাদেশ
বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা দেশের রিয়েল হিরো
ব্যবসায়ীরা দেশের রিয়েল হিরো

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা মিলবে না সোশ্যাল মিডিয়া যাচাই ছাড়া
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা মিলবে না সোশ্যাল মিডিয়া যাচাই ছাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছর পর সুখবর...
ছয় বছর পর সুখবর...

শোবিজ

অনুপস্থিত ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ জন
অনুপস্থিত ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারে এলে ১৮ মাসেই ১ কোটি কর্মসংস্থান
সরকারে এলে ১৮ মাসেই ১ কোটি কর্মসংস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় লেগে দেখা মিলবে নতুন বিদেশি ফুটবলার
দ্বিতীয় লেগে দেখা মিলবে নতুন বিদেশি ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

এআই ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
এআই ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়িতা নামে একটি প্রতিবাদী মেয়ের চরিত্র করেছি
জয়িতা নামে একটি প্রতিবাদী মেয়ের চরিত্র করেছি

শোবিজ

কেনাকাটার কাজে নামছে ইসি
কেনাকাটার কাজে নামছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

শুল্ক তিন মাস স্থগিত করায় ইউনূসের ধন্যবাদ ট্রাম্পকে
শুল্ক তিন মাস স্থগিত করায় ইউনূসের ধন্যবাদ ট্রাম্পকে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ ঘণ্টার জন্য ঢাকায় শাবনূর
৮ ঘণ্টার জন্য ঢাকায় শাবনূর

শোবিজ

চট্টগ্রামে বাড়ছে খুন ও নারী সহিংসতা
চট্টগ্রামে বাড়ছে খুন ও নারী সহিংসতা

নগর জীবন

নিগারের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়
নিগারের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নাম হোক ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’
নাম হোক ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার তদন্তে গিয়ে মিলল বিপুল পরিমাণ গাঁজা
আত্মহত্যার তদন্তে গিয়ে মিলল বিপুল পরিমাণ গাঁজা

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সমাধান চান ব্যবসায়ীরা
যৌক্তিক সমাধান চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা