শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাজনীতির আসল শক্তি জনগণ

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির আসল শক্তি জনগণ

রাজনীতি কথাটি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চিন্তার জগতে আরো কিছু প্রাসঙ্গিক শব্দ হুড়মুড় করে ঢুকে পড়ে। এগুলো একটি আরেকটির সহযাত্রী, কখনো বা পরিপূরক। প্রথমেই আসে পারিপার্শ্বিক জগৎ, সেই জগতের মানুষ, গোষ্ঠী, দল, তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি ইত্যাদির কথা। কেন? এই জন্য যে রাজনীতি কোনো এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাব্য-সাহিত্য রচনা নয়, নয় কোনো দার্শনিক চিন্তা বা কল্পনাবিলাস।

রাজনীতি মানুষের জন্য, তার চিন্তা-চেতনা, সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা, জীবন-জগজ্জনিত তার হাজারো সমস্যাই রাজনীতির উপজীব্য এবং এ কারণেই রাজনীতি মানেই জনসম্পৃক্ততা।

এখন প্রশ্ন হলো, এই ‘জন’টা কে? তিনি কি শুধু রাজনীতিবিদ সাহেব বা সাহেবার ভাই-বেরাদর, খয়ের খাঁ, ২৪ ঘণ্টা হাত-কচলানো মোসাহেব, কিংবা তাঁর দল বা গোষ্ঠীর সদস্য/সমর্থক। না, নিশ্চয়ই তা না। ওটা হলে তো তাঁর কর্মক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে সীমিত হয়ে পড়বে মুষ্টিমেয় কিছুসংখ্যক লোকের মধ্যে।

তারা হতে পারে একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সদস্য। আবার না-ও হতে পারে। একজন রাজনীতিককে সম্পৃক্ত হতে হয় তাঁর এলাকা এবং বৃহত্তর পরিসরে এলাকা ছাড়িয়ে সমগ্র দেশের মানুষের ভাবনা-চিন্তা, সুখ-দুঃখ, সমস্যা-সম্ভাবনার সঙ্গে। এককথায়, একজন প্রকৃত রাজনীতিকের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে অবশ্যই থাকবে তাঁর নিজ এলাকার মানুষ ও পারিপার্শ্বিক জগৎ।

কিন্তু বৃহত্তর পরিসরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদিতেও তাঁর ভূমিকা পালন করতে হতে পারে। অবশ্যই তিনি যদি নিজেকে কেবল নিজ এলাকার মানুষ ও তাদের সমস্যাদি নিয়েই ব্যস্ত রাখতে চান; যেমন—আমাদের দেশের ইউনিয়ন বা উপজেলা পর্যায়ের একজন নেতা যদি শুধু নিজ এলাকায়ই নিজেকে সারা জীবন গুটিয়ে রাখতে চান, এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখ, বিপদ-আপদ, সমস্যা নিয়েই কাটিয়ে দিতে চান জীবন, তাহলে সেটাই হবে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের কর্মক্ষেত্র। এর বাইরে জেলায় বা রাজধানীতে জাতীয় পর্যায়ে রাজনীতিতে তাঁর কোনো ভূমিকা পালন না করলেও কেউ উচ্চবাচ্য করবে না। তবে হ্যাঁ, যে পরিসরেই রাজনীতি করুন না কেন, আপনার নিজস্ব পরিমণ্ডলে যে মানুষগুলোর সুখ-দুঃখের সঙ্গে আপনি নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছেন, যাদের ঝগড়া-ফ্যাসাদ, বিয়ে-শাদি থেকে শুরু করে মরণে-জিয়নে সব কিছুতে যারা আপনাকে ঘোষিত বা অঘোষিত নেতা বলে মানে, তাদের থেকে আপনি কিছুতেই দূরে থাকতে পারবেন না। আপনার ভালো লাগুক বা না-ই লাগুক, আপনি রাজনীতিক হলে অবশ্যই আপনাকে আপনার পারিপার্শ্বিক জগতের মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে থাকতে হবে।

তা না হয়ে যদি আপনি কেবল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদির চর্চায় মশগুল থাকেন তাহলে আপনি হবেন আমাদের দেশের অগণিত অনুপস্থিত ভূস্বামীর (ইংরেজিতে যাদের বলা হয় ‘অ্যাবসেন্টি ল্যান্ডলর্ড’) মতো, যাঁরা নিজের ক্ষেতে উৎপন্ন ফসলের ষোলো আনা নিতে চান, অথচ ওই জমি বা তার চাষিকে চেনেন না।
আপনি একটি এলাকার গণ্যমান্য রাজনীতিক, এলাকায় বংশমর্যাদা, শিক্ষাদীক্ষা, বিত্তবেসাত—সব ব্যাপারে আপনার একটা পরিচিতি আছে, স্থানীয় রাজনীতিতে এগুলো খুব কাজে লাগে, কিন্তু আপনি যেকোনো কারণেই হোক লোকজনের সঙ্গে তেমন একটা মেশেন না, আপদে-বিপদে তারা আপনাকে পাশে পায় না। সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান, যেমন—বিয়ে-শাদি, দাওয়াত-জিয়াফতও আপনি পারতপক্ষে এড়িয়ে চলেন। এটা কিন্তু স্থানীয় রাজনীতিতে একটা বড় রকমের মাইনাস পয়েন্ট। আপনার সম্পর্কে এলাকার মানুষ বলতে শুরু করবে, ‘ও, উনি? উনি বহুত এলেমদার লোক ঠিকই, তবে নাক উঁচু। উনি তো কাউকে মানুষই মনে করেন না।’

আর এটা তো ঠিক, আপনি আপনার এলাকায় রাজনীতি করবেন, নেতৃত্ব দেবেন, অথচ এলাকাবাসীর সঙ্গে মিশবেন না, তাদের সমস্যা কী জানবেন না, জানলেও তার সমাধানের ব্যাপারে তাদের মতামত নেবেন না—এটা হয় নাকি? একটা রাস্তা বানানো হবে, সেটা কলিমদ্দির বাড়ির পাশ দিয়ে যাবে, না সলিমদ্দির বাড়ির পাশ দিয়ে যাবে সেটা এলাকাবাসীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে স্থির না করে স্থানীয় নেতা হিসেবে আপনি বা কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিলে ওই প্রকল্প বাস্তবায়নে পদে পদে বাগড়ার সম্মুখীন হতে হবে। অথচ সংশ্লিষ্ট সব মহলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলে সবাই মনে করবে, এটা আমাদের প্রজেক্ট। একে সফল করতেই হবে। এমন প্রজেক্ট যেটা ওপর থেকে চাপিয়ে না দিয়ে নিচে থেকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়ন করা হয় সেটাকেই বলা হয় ‘বটম আপ’ প্রজেক্ট। এর বিপরীতে ওপর থেকে যে প্রজেক্ট চাপিয়ে দেওয়া হয় তাকে বলে ‘টপ ডাউন’ প্রজেক্ট।

মোফাজ্জল করিমআমাদের নেতাদের মধ্যে প্রায়ই একটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়, সেটা হচ্ছে ‘পরের মুখে ঝাল খাওয়া’। অর্থাৎ যেকোনো বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতামতকে প্রাধান্য না দিয়ে নিজের পছন্দসই চামচাদের পরামর্শমতো সিদ্ধান্ত নেওয়া। যেন এই চামচারাই জনগণ, তারাই সবজান্তা। তারা সারাক্ষণ নেতার পাশে ঘুরঘুর করে, সব কথায়ই পোঁ ধরে। এই টাউটগুলো যে নেতাকে ভাঙিয়ে টু পাইস কামাই করছে, নেতা এটা জেনেও না জানার ভান করেন। আবার কোনো কোনো নেতার সঙ্গে তাঁর টাউটদের দশ আনা ছয় আনার হিসাব-কিতাব থাকে। ফলে তৃণমূল পর্যায়েও দুর্নীতি তার জাল বিস্তার করে চলে।

প্রকৃত নেতাকে হতে হবে উচ্চ-নীচ, ধনী-গরিব, নিজ দল, বিরোধী দল—সবার নেতা। হ্যাঁ, আদর্শগতভাবে বিরোধী দলের জনগণের সঙ্গে তাঁর মতপার্থক্য থাকতেই পারে। তাই বলে তাদের সঙ্গে সাধারণ সৌজন্যমূলক আচার-আচরণ বর্জন করলে তিনি আর যা-ই হোক জননেতা হতে পারবেন না। এলাকার সমস্যাদি দূর করার কাজে আপন-পর সব এলাকাবাসীকে সম্পৃক্ত করা একজন প্রকৃত উদারচিত্ত নেতার লক্ষণ। তেমনি সব ধরনের উন্নয়নমূলক কাজে দল-মত-নির্বিশেষে এলাকাবাসী সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে। অন্যথায় ভালো কাজ করেও অনেক সময় মিছেমিছি সমালোচনা ও অহেতুক অপবাদের সম্মুখীন হতে হয়।

জনসম্পৃক্ততা না থাকলে নেতা-নেত্রীদের পরিণতি কী হয় তা আমরা জুলাই-আগস্ট ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেখেছি। তখনকার স্বৈরাচারী শাসকদের ধারণা ছিল, তাঁরা যা বলবেন বা করবেন তা দেশের আপামর জনসাধারণ চোখ বুজে মেনে নিতে বাধ্য। এ রকম ধারণার বশবর্তী হয়ে তাঁরা তাঁদের মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগী দলকানা নেতা-নেত্রী ছাড়া অন্য সবার, বিশেষ করে বিরোধী রাজনীতিকদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়েছিলেন দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে। অবশেষে যখন সচেতন ছাত্রসমাজের ডাকে সাধারণ মানুষ তাঁদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াল তখন তাঁরা লোটা-কম্বল ফেলে ভাগলেন। ওই সময় তাঁদের একমাত্র আপ্তবাক্য ছিল, ‘য পলায়তি, স জীবতি।’ গ্রামের লোকের ভাষায়, ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম।’ অথচ যদি তাঁরা শুধু নিজেদের চ্যালা-চামুণ্ডাদের নিয়ে আখের গোছাতে ব্যস্ত না থেকে, দেশে-বিদেশে সম্পদের পাহাড়-পর্বত বানাতে যত প্রকার দুর্নীতি আছে তাতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত না হয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করতেন, তাহলে হেলিকপ্টারে চড়ে পগার পার হতে হতো না। ওই সাধারণ মানুষই তাঁদের রক্ষা করার জন্য ছুটে আসত। আফসোসের বিষয়, দীর্ঘ দেড় যুগ তাঁরা জনবিচ্ছিন্ন থাকায় রাজনীতির আসল শক্তি যে জনগণ, সেই জনগণ থেকেই তাঁরা দূরে চলে গিয়েছিলেন।

দেশবাসীর এখন একটাই প্রার্থনা, দেশে যথাশীঘ্র সম্ভব একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হোক, যার ভিত্তি স্থাপিত হবে তাদের স্বপ্নের একটি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে। আর তা পেতে হলে সর্বাগ্রে যা প্রয়োজন তা জাতীয় ঐক্য, যে ঐক্য হবে সব ধরনের অপশক্তির বিরুদ্ধে। এটা ঠিক, ‘দেশটাকে এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই’ বলে যারা আবারও মঞ্চে আবির্ভূত হওয়ার পাঁয়তারা করছে, তারা দেশি-বিদেশি সব কুচক্রীর সহায়তায় একটা মরণকামড় দেবেই। কিন্তু তারা বুঝতে পারছে না, তাদের এত বড় অন্যায় ১৭ কোটি মানুষ আর সহ্য করবে না। একবার যখন জনতার ঘুম ভেঙেছে, তখন তারা নিজেদের বাসস্থানের সুরক্ষা নিশ্চিত না করে শয্যামুখো হবে না। তাদের জন্য এখন বাণী একটাই, তোমাদের আর ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ‘যার ভয়ে তুমি ভীত সে অন্যায় ভীরু তোমা চেয়ে’। (কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।

লেখক: সাবেক সচিব, কবি

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন
বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উদয়ের পথে উদয়পদ্ম
উদয়ের পথে উদয়পদ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট
নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাছ ধরার উৎসব
কলাপাড়ায় মাছ ধরার উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের
অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৫% নয়, চীনের পণ্যে মোট শুল্ক ১৪৫%: হোয়াইট হাউজ
১২৫% নয়, চীনের পণ্যে মোট শুল্ক ১৪৫%: হোয়াইট হাউজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের
‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতের কেন এমন পদক্ষেপ
ভারতের কেন এমন পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমি অফিস যেন টাকার খনি প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন
ভূমি অফিস যেন টাকার খনি প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বত্র মাতব্বরি ফলাচ্ছে জামায়াত
সর্বত্র মাতব্বরি ফলাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের প্রেমে মগ্ন নীহা
কাজের প্রেমে মগ্ন নীহা

শোবিজ

সিলেটে দেড় হাজার শ্রমিকের চুলায় জ্বলছে না আগুন
সিলেটে দেড় হাজার শ্রমিকের চুলায় জ্বলছে না আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প থামলেন তিন কারণে
ট্রাম্প থামলেন তিন কারণে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলহাসকে আবারও সহায়তা তারেক রহমানের
সেই জুলহাসকে আবারও সহায়তা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

পনেরো শতকের খঞ্জনদীঘি মসজিদ
পনেরো শতকের খঞ্জনদীঘি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্কযুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন
শুল্কযুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন না পুরোনো চ্যাম্পিয়ন
নতুন না পুরোনো চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের দাবি হেফাজতের
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের দাবি হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য হবে বাংলাদেশ
বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা দেশের রিয়েল হিরো
ব্যবসায়ীরা দেশের রিয়েল হিরো

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা মিলবে না সোশ্যাল মিডিয়া যাচাই ছাড়া
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা মিলবে না সোশ্যাল মিডিয়া যাচাই ছাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছর পর সুখবর...
ছয় বছর পর সুখবর...

শোবিজ

অনুপস্থিত ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ জন
অনুপস্থিত ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারে এলে ১৮ মাসেই ১ কোটি কর্মসংস্থান
সরকারে এলে ১৮ মাসেই ১ কোটি কর্মসংস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় লেগে দেখা মিলবে নতুন বিদেশি ফুটবলার
দ্বিতীয় লেগে দেখা মিলবে নতুন বিদেশি ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

এআই ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
এআই ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়িতা নামে একটি প্রতিবাদী মেয়ের চরিত্র করেছি
জয়িতা নামে একটি প্রতিবাদী মেয়ের চরিত্র করেছি

শোবিজ

কেনাকাটার কাজে নামছে ইসি
কেনাকাটার কাজে নামছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

শুল্ক তিন মাস স্থগিত করায় ইউনূসের ধন্যবাদ ট্রাম্পকে
শুল্ক তিন মাস স্থগিত করায় ইউনূসের ধন্যবাদ ট্রাম্পকে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ ঘণ্টার জন্য ঢাকায় শাবনূর
৮ ঘণ্টার জন্য ঢাকায় শাবনূর

শোবিজ

চট্টগ্রামে বাড়ছে খুন ও নারী সহিংসতা
চট্টগ্রামে বাড়ছে খুন ও নারী সহিংসতা

নগর জীবন

নিগারের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়
নিগারের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নাম হোক ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’
নাম হোক ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার তদন্তে গিয়ে মিলল বিপুল পরিমাণ গাঁজা
আত্মহত্যার তদন্তে গিয়ে মিলল বিপুল পরিমাণ গাঁজা

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সমাধান চান ব্যবসায়ীরা
যৌক্তিক সমাধান চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা