শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৫, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বাংলাদেশ কোনো একক গোষ্ঠীর দেশ হয়ে উঠবে না

আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ রুহেল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ কোনো একক গোষ্ঠীর দেশ হয়ে উঠবে না

ফ্যাসিস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ‘রাজাকার’ মন্তব্যের পর যখন আমরা সব ভয় থেকে মুক্ত হয়ে হলে হলে ছাত্রলীগের ব্যারিকেড ভেঙে ‘তুমি কে আমি কে, রাজকার রাজাকার’ স্লোগান দেওয়া শুরু করি, তখন আমরা আসলে বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ ও তার সব ফ্যাসিস্ট কালচারাল-পলিটিক্যাল বয়ানকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করি। যে বাইনারি বয়ান আমাদের এতকাল পঙ্গু করে রেখেছিল, যা আমাদের নািসদের মতো কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে বন্দি করে রেখেছিল, যা আমাদের ঊনমানুষের জীবন যাপন করতে বাধ্য করেছিল, সেই বয়ানকে সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করি।

১৫ জুলাইয়ের পর থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আমাদের লড়াইটা শুধু আওয়ামী লীগকে খেদানোর লড়াইয়ে থেমে থাকেনি, বরং আওয়ামী ফ্যাসিস্ট ন্যারেটিভকে, তার তৈরি করা ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রকাঠামোকে ডিকনস্ট্রাকশন করা এবং পরে রিকনস্ট্রাকশন তথা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্যই মূলত আমাদের এই লড়াই। যদি শুধু রাজনৈতিক পটপরিবর্তন কিংবা ক্ষমতার ভাগাভাগির জন্য এই আন্দোলন হতো তাহলে কোনোভাবেই ছাত্র-জনতা মাঠে  নেমে আসত না, জীবন দিত না, আন্দোলনও সফল হতো না।

 একক গোষ্ঠীএই জায়গায় একটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজার মাধ্যমে আমরা মূলত এই আন্দোলনের এসেন্স এবং পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কার কেন্দ্রিক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুব সহজে পেয়ে যাব। প্রশ্নটা হলো, বিগত বছরগুলোতে পুরোপুরি  ‘অরাজনৈতিক’ থাকা জেন-জি ছেলেমেয়েরা কেন মূলত মাঠে নামতে বাধ্য হয়?

উত্তরটা সহজ। বিগত বছরগুলোতে আমাদের দেশে রাজনৈতিক সংস্কৃতি সর্বনিকৃষ্ট জায়গায় এসে পৌঁছেছিল। ১৯৯৭-র পরে জন্ম নেওয়া ‘আধুনিক’ ছেলেমেয়েরা, যাদের কাছে সারা দুনিয়ার রাজনৈতিক সংস্কৃতির জ্ঞান একেবারে হাতের মুঠোয়, তারা বাংলাদেশে প্রচলিত অসহিষ্ণু, অনুদার, ব্যক্তিকেন্দ্রিক, তোষামোদি, সহিংস রাজনীতিকে ঘৃণা করতে শুরু করে।

এবং এই রাজনীতি যখন তাদের নিজেদের ভাইদের, বন্ধুদের জীবন কেড়ে নিতে শুরু করে, তাদের নিজেদের কিংবা নিজেদের পরিচিতদের ঊনমানুষের মতো জীবন কাটাতে বাধ্য করে, তখন তাদের হাতে অপশন ছিল একটাই, তা হলো রাস্তায় নেমে আসা।

তাদের রাস্তায় নেমে আসা এবং একটি সফল বিপ্লব ঘটানোর মাধ্যমে মূলত তারা একটি শক্তিশালী বার্তা দিয়েছে। তা হলো ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’। আর এই রাজনৈতিক বন্দোবস্তে বিগত বছরগুলোতে থাকা ফ্যাসিবাদী এলিমেন্টগুলো বাই ডিফল্ট বিলুপ্ত হয়ে যেতে বাধ্য।

ফলে বাহাত্তরের ফ্যাসিবাদী সংবিধান থাকবে কি না এই- প্রশ্নের অবতারণার সুযোগ কম; যেহেতু বাই ডিফল্ট এই সংবিধান বিলুপ্ত হয়ে যেতে বাধ্য।

যদিও অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত সংবিধান বিলুপ্ত করেনি; তবে আমাদের বিশ্বাস উনারা আন্দোলনের এসেন্সকে ঠিকঠাক ধরে রেখে ফ্যাসিবাদী সংবিধানকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়েই বিলুপ্ত করবেন। এখানে কিছু  স্টেকহোল্ডারের বিরোধিতা থাকলেও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভবিষ্যেক সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়ার পথে সংবিধান বিলুপ্ত করার কোনো বিকল্প নেই বলে আমার মনে হয়।

ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো, তাত্ত্বিকভাবে এই সরকার  কোনো বিপ্লবী সরকার না; কিন্তু জনমানসপটে এই সরকার মূলত বিপ্লবী সরকারই। প্রথাগত অন্তর্বর্তী সরকারগুলোর যে ধরনের দায়দায়িত্ব থাকে, সেসবের বাইরে এই সরকারের আরো কয়েক গুণ বেশি কাজ রয়েছে।

বাজারের অবস্থা এখনো আগুন। সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়েনি। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য কমেনি। জিনিসপত্রের দাম নাগালের বাইরে। তা-ও গণমানুষের মধ্যে এই সরকার নিয়ে তেমন কোনো বিরক্তি নেই। সাধারণ মানুষ একটা ঠিকঠাক গণতান্ত্রিক কল্যাণমূলক রাষ্ট্রই চায়। তারা ফ্যাসিবাদ ২.০ চায় না। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে গণতান্ত্রিক পরিবর্তন নিয়ে আসতে না পারলে এই সরকার ব্যর্থ হবে। যেহেতু জনমানসে এই সরকার মূলত বিপ্লবী সরকার, সেহেতু বিপ্লবী সরকার বা বিপ্লব-পরবর্তী সরকারের দায়িত্ব মূলত পুরো রাষ্ট্রকাঠামোই পরিবর্তন করা। শুধু একটা নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতার পালাবদল করানোর জন্যে এই বিপ্লবে সাধারণ মানুষ শরিক হয়নি।

বাংলাদেশে আমরা এত দিন পর্যন্ত যে রাজনীতি দেখে আসছি, এই আন্দোলন সেইসব ট্র্যাডিশনাল পেশিনির্ভর রাজনীতি করা রাজনৈতিক দলগুলোকেও একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়। যদি রাজনৈতিক দলসমূহের রাজনীতিতে ‘আধুনিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি’র ছোঁয়া না থাকে, যদি রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে দখলদারি, চাঁদাবাজির মনমানসিকতার পরিবর্তন না ঘটে, তাহলে ওই রাজনৈতিক দলসমূহের ভবিষ্যৎ আওয়ামী লীগের থেকে ভিন্ন কিছু হবে না। বাংলাদেশ আর ফ্যাসিবাদ ২.০ কে কোনোভাবেই সহ্য করবে না।

যেহেতু এই অভূতপূর্ব আন্দোলন নতুন এক বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছে, নিঃসন্দেহে সেই বাংলাদেশ কোনো একক গোষ্ঠীর বাংলাদেশ হয়ে উঠবে না। বাংলাদেশ হয়ে উঠবে ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের ঊর্ধ্বে উঠে গণতান্ত্রিক-অসাম্প্রদায়িক-ইনক্লুসিভ এক দেশ। উন্নয়নশীল দেশসমূহের সামাজিক-অর্থনৈতিক-সাংস্কৃতিক দিক থেকে উন্নত হয়ে ওঠার একটি রোল মডেল।

লেখক : প্রগ্রাম অফিসার, হিমাদ্রি ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন
বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উদয়ের পথে উদয়পদ্ম
উদয়ের পথে উদয়পদ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট
নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাছ ধরার উৎসব
কলাপাড়ায় মাছ ধরার উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের
অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৫% নয়, চীনের পণ্যে মোট শুল্ক ১৪৫%: হোয়াইট হাউজ
১২৫% নয়, চীনের পণ্যে মোট শুল্ক ১৪৫%: হোয়াইট হাউজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের
‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতের কেন এমন পদক্ষেপ
ভারতের কেন এমন পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমি অফিস যেন টাকার খনি প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন
ভূমি অফিস যেন টাকার খনি প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বত্র মাতব্বরি ফলাচ্ছে জামায়াত
সর্বত্র মাতব্বরি ফলাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের প্রেমে মগ্ন নীহা
কাজের প্রেমে মগ্ন নীহা

শোবিজ

সিলেটে দেড় হাজার শ্রমিকের চুলায় জ্বলছে না আগুন
সিলেটে দেড় হাজার শ্রমিকের চুলায় জ্বলছে না আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প থামলেন তিন কারণে
ট্রাম্প থামলেন তিন কারণে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলহাসকে আবারও সহায়তা তারেক রহমানের
সেই জুলহাসকে আবারও সহায়তা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

পনেরো শতকের খঞ্জনদীঘি মসজিদ
পনেরো শতকের খঞ্জনদীঘি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্কযুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন
শুল্কযুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন না পুরোনো চ্যাম্পিয়ন
নতুন না পুরোনো চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের দাবি হেফাজতের
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের দাবি হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য হবে বাংলাদেশ
বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা দেশের রিয়েল হিরো
ব্যবসায়ীরা দেশের রিয়েল হিরো

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা মিলবে না সোশ্যাল মিডিয়া যাচাই ছাড়া
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা মিলবে না সোশ্যাল মিডিয়া যাচাই ছাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছর পর সুখবর...
ছয় বছর পর সুখবর...

শোবিজ

অনুপস্থিত ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ জন
অনুপস্থিত ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারে এলে ১৮ মাসেই ১ কোটি কর্মসংস্থান
সরকারে এলে ১৮ মাসেই ১ কোটি কর্মসংস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় লেগে দেখা মিলবে নতুন বিদেশি ফুটবলার
দ্বিতীয় লেগে দেখা মিলবে নতুন বিদেশি ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

এআই ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
এআই ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়িতা নামে একটি প্রতিবাদী মেয়ের চরিত্র করেছি
জয়িতা নামে একটি প্রতিবাদী মেয়ের চরিত্র করেছি

শোবিজ

কেনাকাটার কাজে নামছে ইসি
কেনাকাটার কাজে নামছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

শুল্ক তিন মাস স্থগিত করায় ইউনূসের ধন্যবাদ ট্রাম্পকে
শুল্ক তিন মাস স্থগিত করায় ইউনূসের ধন্যবাদ ট্রাম্পকে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ ঘণ্টার জন্য ঢাকায় শাবনূর
৮ ঘণ্টার জন্য ঢাকায় শাবনূর

শোবিজ

চট্টগ্রামে বাড়ছে খুন ও নারী সহিংসতা
চট্টগ্রামে বাড়ছে খুন ও নারী সহিংসতা

নগর জীবন

নিগারের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়
নিগারের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নাম হোক ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’
নাম হোক ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার তদন্তে গিয়ে মিলল বিপুল পরিমাণ গাঁজা
আত্মহত্যার তদন্তে গিয়ে মিলল বিপুল পরিমাণ গাঁজা

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সমাধান চান ব্যবসায়ীরা
যৌক্তিক সমাধান চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা