শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে কূটনীতিক হুমায়ুন কবির

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

গাজা ইস্যুতে প্রায় দুই বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে জটিল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর মধ্যে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ ওই জটিল পরিস্থিতিকে আরো জটিলতর করে তুলেছে। এই যুদ্ধের বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রভাব শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বজুড়ে পড়বে। বাংলাদেশের বিপদও বহুমুখী।

এমন প্রেক্ষাপটে সঙ্গে কথা বলেছেন অভিজ্ঞ কূটনীতিক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন সাঈদ জুবেরী

প্রশ্ন : ইরান-ইসরায়েল সংঘাত কোন দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে আপনি মনে করছেন?

উত্তর : এটি কোন দিকে যাচ্ছে বলা খুব মুশকিল। কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার দিকে যে যাচ্ছে তা বলা যায়। এই সংঘাতে তিনটি উপাদান দেখতে পাচ্ছি।

প্রথমটি হলো—ইসরায়েল যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে এই আক্রমণটি শুরু করেছিল সেটি হলো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা। দ্বিতীয়টি হলো—ইরানের ব্যালিস্টিক মিসাইল ক্যাপাসিটি ধ্বংস করা। তৃতীয়টি এখন বলা শুরু করেছে। প্রকাশ্যেই তারা ইরানের রেজিম পরিবর্তনের কথা বলছে।

এই তিনটি হলো তাদের প্রধান লক্ষ্যমাত্রা। তবে এখনো কোনো লক্ষ্যমাত্রা তারা অর্জন করতে পেরেছে বলে মনে হয় না। কারণ ইরান এখনো ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে ইসরায়েলের লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। সেটা তারা নিজেরাও বলছে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মার্কিন সাহায্য চাইছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তাতে মোটামুটি রাজি।

গত দুই দিনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যে এ রকম একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি এই যুদ্ধে কোনোভাবে অংশগ্রহণ করে তাহলে কিন্তু এটি বড় ধরনের সংঘাতে রূপ নিতে পারে। কারণ তখন ওই অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট যা আছে সেগুলোও ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে, তাদের স্থাপনাও আছে। ইরানও সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নৈতিক অধিকার পাবে। সে রকম যদি হয় তাহলে এই সংঘাতের চেহারা কোন দিকে যাবে তা বলা মুশকিল।
 
প্রশ্ন : চীন-রাশিয়া এখনো কৌশলগত অবস্থানে আছে। বিবৃতি দিচ্ছে বা নিন্দা জানাচ্ছে। কিন্তু যুদ্ধে যদি সরাসরি আমেরিকা জড়িয়ে যায়, তখন চীন কিংবা রাশিয়ার ভূমিকা কী হবে বলে মনে করেন?

উত্তর : চীন, রাশিয়া তখনো বেশ চড়া গলায় কথা বলবে, এটা আমার ধারণা। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এই মুহূর্তে তারা সংঘাতে জড়াতে চাইবে বলে মনে হয় না। কারণ গত পাঁচ-ছয় দিন যে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে, তাতে চীন বা রাশিয়ার কোনো উদ্যোগী ভূমিকা দেখছি না। আর যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধে জড়িয়েই যায়, তখন যে তারা উদ্যোগী হবে তারও নিশ্চয়তা দেখছি না। ইরান প্রকৃত পক্ষে একাই লড়ে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এতে জড়ালে যুদ্ধটা আরো ঘনীভূত হবে। কিন্তু এমন কোনো দৃশ্যমান ইঙ্গিত নেই, যাতে করে বুঝতে পারব যে এখানে ইরানের পক্ষে রাশিয়া বা চীন এসে দাঁড়াবে।

প্রশ্ন : আলোচনা আছে, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি তাইওয়ান ও ইউক্রেন দখলে চীন ও রাশিয়াকে উসকে দিতে পারে। আপনি কী বলবেন?

উত্তর : এ নিয়ে আমিও চিন্তা করেছি। ইরান আক্রমণে যুক্তরাষ্ট্র যদি যোগ দেয় তাহলে নৈতিকভাবে তারা রাশিয়ার ওপর কথা বলার অধিকার হারাবে। এর অর্থ ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার তখন অ্যাডভান্টেজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। আবার এই মুহূর্তে যদিও তাইওয়ানের ব্যাপারে কোনো আশঙ্কা নেই, কিন্তু ভবিষ্যতে এটি চীনের জন্য রসদ জোগাবে।
 

প্রশ্ন : ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়ার যুদ্ধের ক্ষেত্রে গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছিল, এখন ইরানের ক্ষেত্রে পারমাণবিক হুমকির কথা বলা হচ্ছে। বাস্তবে এসবের প্রমাণ নেই। মূল কারণটা কি ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ, ঐতিহাসিক শত্রুতা, নাকি আঞ্চলিক ক্ষমতার ভারসাম্য?

উত্তর : পাশ্চাত্যের সঙ্গে ইরানের দ্বন্দ্বের ইতিহাসটা পুরনো। এটি একসময় বাণিজ্যিক ছিল। গত শতাব্দীর পঞ্চাশ থেকে আশির দশকে এটি আদর্শিক রূপ নেয়। ইরাক যুদ্ধের পর থেকে এটি আবার ভূ-রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এবার কোনো কারণে যদি ইরান হেরে যায় বা সরকার পরিবর্তনের মতো ঘটনা ঘটে, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।


প্রশ্ন : মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ কি নিন্দা জানিয়েই সীমাবদ্ধ থাকবে? মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর ওপর এই সংঘাতের প্রভাব কোনোভাবে পড়তে পারে?

উত্তর : ওই দেশগুলোতে তো রাজতন্ত্র। তারা রাজত্ব করতেই থাকবে। আর ইরানে যদি নতুন সরকারও গঠিত হয়, তখনো দেশগুলো রাজত্ব করতে থাকবে। ইরান সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হচ্ছে, ইরান কিন্তু একটা সিভিলাইজেশন স্টেট। ইরানের সঙ্গে পশ্চিমা জগতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা আজকের নয়। অনেক জেনারেশন ধরে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলে আসছে। ফলে তাদের একেবারে ফেলে দেওয়া যাবে বলে আমার কাছে মনে হয় না। ইরানের শাসনক্ষমতায় যে-ই থাকুক, অন্য দেশগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক যে রকম আছে সেগুলো তারা চালিয়ে যাবে। এটা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা এবং ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সেই গ্যারান্টি দেয়—তোমরা যদি আমাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখো তাহলে স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে না। কিন্তু ইরান বিপ্লব ঘটিয়ে দেবে, ইরান এটা করে দেবে, ওটা করে দেবে—এই ন্যারেটিভগুলো কিন্তু পাশ্চাত্য জগতে ভালো চলে না। মধ্যপ্রাচ্যের যে রাজারা আছেন তাঁরাও এটা চান না। ইরানের বর্তমান সরকার থাকা বা যাওয়ার ফলে মোটাদাগে মধ্যপ্রাচ্যের যে স্থিতাবস্থা আছে, তার কোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত এখনো দেখছি না।
 

প্রশ্ন : ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্ববাণিজ্যে কী প্রভাব ফেলবে? তেলের দাম কি আরো বাড়বে বলে মনে করেন?

উত্তর : যুদ্ধ যদি দীর্ঘায়িত না হয় তাহলে খুব বেশি কিছু হবে না। কিন্তু যদি ইরাকের মতো দীর্ঘমেয়াদি সংঘাত চলতে থাকে তাহলে তেলের দাম বাড়বে। অথবা ইরান যদি পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেয়, তাহলে বিপদ হবে। সেটা হলে তো আমাদের মতো দেশগুলোর জন্যও বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। এসব জায়গা দিয়েই তো আমরা বাইরে আমেরিকা, ইউরোপে এক্সপোর্ট করি। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

 
প্রশ্ন : আমাদের জনশক্তি রপ্তানির একটা বড় অংশের গন্তব্য মধ্যপ্রাচ্য। সেখানেও তো প্রভাব পড়বে। গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্স—দুটি খাতই বিপদে পড়তে পারে বলে মনে করেন কি?

উত্তর : যুদ্ধ যদি চলতে থাকে তাহলে আমাদের লোক যাঁরা সেখানে আছেন তাঁদের কিভাবে সরাব সে চিন্তা তো আছেই, যেমন—ইরানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের নিয়ে আমরা ভাবছি। আর যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে আমাদের লোকগুলোকে সরাতে হবে ফিজিক্যালি। এটি মানবিক সমস্যা। তাঁরা রেমিট্যান্স পাঠান। সেটাও তো বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের তো ডাবল সমস্যা। অন্যদিকে আমাদের রেমিট্যান্স কমবে। এটা তো আমাদের জন্য একটা বিপদের আশঙ্কা। বহুমুখী বিপদ।

সৌজন্যে :  কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
নির্মাতাকে হানি ট্র্যাপে ফেলে কোটি টাকা আত্মসাৎ, ইনফ্লুয়েন্সর কীর্তি গ্রেফতার
নির্মাতাকে হানি ট্র্যাপে ফেলে কোটি টাকা আত্মসাৎ, ইনফ্লুয়েন্সর কীর্তি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | অন্যান্য

জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা-ডেঙ্গু : এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
করোনা-ডেঙ্গু : এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে স্ত্রীর লাশ পুকুরে ফেলে পালালেন স্বামী!
সিলেটে স্ত্রীর লাশ পুকুরে ফেলে পালালেন স্বামী!

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে