শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে কূটনীতিক হুমায়ুন কবির

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

গাজা ইস্যুতে প্রায় দুই বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে জটিল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর মধ্যে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ ওই জটিল পরিস্থিতিকে আরো জটিলতর করে তুলেছে। এই যুদ্ধের বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রভাব শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বজুড়ে পড়বে। বাংলাদেশের বিপদও বহুমুখী।

এমন প্রেক্ষাপটে সঙ্গে কথা বলেছেন অভিজ্ঞ কূটনীতিক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন সাঈদ জুবেরী

প্রশ্ন : ইরান-ইসরায়েল সংঘাত কোন দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে আপনি মনে করছেন?

উত্তর : এটি কোন দিকে যাচ্ছে বলা খুব মুশকিল। কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার দিকে যে যাচ্ছে তা বলা যায়। এই সংঘাতে তিনটি উপাদান দেখতে পাচ্ছি।

প্রথমটি হলো—ইসরায়েল যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে এই আক্রমণটি শুরু করেছিল সেটি হলো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা। দ্বিতীয়টি হলো—ইরানের ব্যালিস্টিক মিসাইল ক্যাপাসিটি ধ্বংস করা। তৃতীয়টি এখন বলা শুরু করেছে। প্রকাশ্যেই তারা ইরানের রেজিম পরিবর্তনের কথা বলছে।

এই তিনটি হলো তাদের প্রধান লক্ষ্যমাত্রা। তবে এখনো কোনো লক্ষ্যমাত্রা তারা অর্জন করতে পেরেছে বলে মনে হয় না। কারণ ইরান এখনো ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে ইসরায়েলের লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। সেটা তারা নিজেরাও বলছে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মার্কিন সাহায্য চাইছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তাতে মোটামুটি রাজি।

গত দুই দিনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যে এ রকম একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি এই যুদ্ধে কোনোভাবে অংশগ্রহণ করে তাহলে কিন্তু এটি বড় ধরনের সংঘাতে রূপ নিতে পারে। কারণ তখন ওই অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট যা আছে সেগুলোও ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে, তাদের স্থাপনাও আছে। ইরানও সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নৈতিক অধিকার পাবে। সে রকম যদি হয় তাহলে এই সংঘাতের চেহারা কোন দিকে যাবে তা বলা মুশকিল।
 
প্রশ্ন : চীন-রাশিয়া এখনো কৌশলগত অবস্থানে আছে। বিবৃতি দিচ্ছে বা নিন্দা জানাচ্ছে। কিন্তু যুদ্ধে যদি সরাসরি আমেরিকা জড়িয়ে যায়, তখন চীন কিংবা রাশিয়ার ভূমিকা কী হবে বলে মনে করেন?

উত্তর : চীন, রাশিয়া তখনো বেশ চড়া গলায় কথা বলবে, এটা আমার ধারণা। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এই মুহূর্তে তারা সংঘাতে জড়াতে চাইবে বলে মনে হয় না। কারণ গত পাঁচ-ছয় দিন যে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে, তাতে চীন বা রাশিয়ার কোনো উদ্যোগী ভূমিকা দেখছি না। আর যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধে জড়িয়েই যায়, তখন যে তারা উদ্যোগী হবে তারও নিশ্চয়তা দেখছি না। ইরান প্রকৃত পক্ষে একাই লড়ে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এতে জড়ালে যুদ্ধটা আরো ঘনীভূত হবে। কিন্তু এমন কোনো দৃশ্যমান ইঙ্গিত নেই, যাতে করে বুঝতে পারব যে এখানে ইরানের পক্ষে রাশিয়া বা চীন এসে দাঁড়াবে।

প্রশ্ন : আলোচনা আছে, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি তাইওয়ান ও ইউক্রেন দখলে চীন ও রাশিয়াকে উসকে দিতে পারে। আপনি কী বলবেন?

উত্তর : এ নিয়ে আমিও চিন্তা করেছি। ইরান আক্রমণে যুক্তরাষ্ট্র যদি যোগ দেয় তাহলে নৈতিকভাবে তারা রাশিয়ার ওপর কথা বলার অধিকার হারাবে। এর অর্থ ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার তখন অ্যাডভান্টেজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। আবার এই মুহূর্তে যদিও তাইওয়ানের ব্যাপারে কোনো আশঙ্কা নেই, কিন্তু ভবিষ্যতে এটি চীনের জন্য রসদ জোগাবে।
 

প্রশ্ন : ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়ার যুদ্ধের ক্ষেত্রে গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছিল, এখন ইরানের ক্ষেত্রে পারমাণবিক হুমকির কথা বলা হচ্ছে। বাস্তবে এসবের প্রমাণ নেই। মূল কারণটা কি ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ, ঐতিহাসিক শত্রুতা, নাকি আঞ্চলিক ক্ষমতার ভারসাম্য?

উত্তর : পাশ্চাত্যের সঙ্গে ইরানের দ্বন্দ্বের ইতিহাসটা পুরনো। এটি একসময় বাণিজ্যিক ছিল। গত শতাব্দীর পঞ্চাশ থেকে আশির দশকে এটি আদর্শিক রূপ নেয়। ইরাক যুদ্ধের পর থেকে এটি আবার ভূ-রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এবার কোনো কারণে যদি ইরান হেরে যায় বা সরকার পরিবর্তনের মতো ঘটনা ঘটে, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।


প্রশ্ন : মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ কি নিন্দা জানিয়েই সীমাবদ্ধ থাকবে? মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর ওপর এই সংঘাতের প্রভাব কোনোভাবে পড়তে পারে?

উত্তর : ওই দেশগুলোতে তো রাজতন্ত্র। তারা রাজত্ব করতেই থাকবে। আর ইরানে যদি নতুন সরকারও গঠিত হয়, তখনো দেশগুলো রাজত্ব করতে থাকবে। ইরান সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হচ্ছে, ইরান কিন্তু একটা সিভিলাইজেশন স্টেট। ইরানের সঙ্গে পশ্চিমা জগতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা আজকের নয়। অনেক জেনারেশন ধরে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলে আসছে। ফলে তাদের একেবারে ফেলে দেওয়া যাবে বলে আমার কাছে মনে হয় না। ইরানের শাসনক্ষমতায় যে-ই থাকুক, অন্য দেশগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক যে রকম আছে সেগুলো তারা চালিয়ে যাবে। এটা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা এবং ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সেই গ্যারান্টি দেয়—তোমরা যদি আমাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখো তাহলে স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে না। কিন্তু ইরান বিপ্লব ঘটিয়ে দেবে, ইরান এটা করে দেবে, ওটা করে দেবে—এই ন্যারেটিভগুলো কিন্তু পাশ্চাত্য জগতে ভালো চলে না। মধ্যপ্রাচ্যের যে রাজারা আছেন তাঁরাও এটা চান না। ইরানের বর্তমান সরকার থাকা বা যাওয়ার ফলে মোটাদাগে মধ্যপ্রাচ্যের যে স্থিতাবস্থা আছে, তার কোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত এখনো দেখছি না।
 

প্রশ্ন : ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্ববাণিজ্যে কী প্রভাব ফেলবে? তেলের দাম কি আরো বাড়বে বলে মনে করেন?

উত্তর : যুদ্ধ যদি দীর্ঘায়িত না হয় তাহলে খুব বেশি কিছু হবে না। কিন্তু যদি ইরাকের মতো দীর্ঘমেয়াদি সংঘাত চলতে থাকে তাহলে তেলের দাম বাড়বে। অথবা ইরান যদি পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেয়, তাহলে বিপদ হবে। সেটা হলে তো আমাদের মতো দেশগুলোর জন্যও বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। এসব জায়গা দিয়েই তো আমরা বাইরে আমেরিকা, ইউরোপে এক্সপোর্ট করি। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

 
প্রশ্ন : আমাদের জনশক্তি রপ্তানির একটা বড় অংশের গন্তব্য মধ্যপ্রাচ্য। সেখানেও তো প্রভাব পড়বে। গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্স—দুটি খাতই বিপদে পড়তে পারে বলে মনে করেন কি?

উত্তর : যুদ্ধ যদি চলতে থাকে তাহলে আমাদের লোক যাঁরা সেখানে আছেন তাঁদের কিভাবে সরাব সে চিন্তা তো আছেই, যেমন—ইরানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের নিয়ে আমরা ভাবছি। আর যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে আমাদের লোকগুলোকে সরাতে হবে ফিজিক্যালি। এটি মানবিক সমস্যা। তাঁরা রেমিট্যান্স পাঠান। সেটাও তো বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের তো ডাবল সমস্যা। অন্যদিকে আমাদের রেমিট্যান্স কমবে। এটা তো আমাদের জন্য একটা বিপদের আশঙ্কা। বহুমুখী বিপদ।

সৌজন্যে :  কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক