শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি। এ নিয়ে নানা যুক্তি ও প্রস্তাব তুলে ধরছে রাজনৈতিক দলগুলো। এরই মধ্যে কয়েকটি দল সুনির্দিষ্ট করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। কোনো কোনো দল অনির্বাচিত সরকার বেশি দিন ক্ষমতায় থাকা অনুচিত বলেও মন্তব্য করেছে। সংস্কার প্রস্তাবের পাশাপাশি নির্বাচন নিয়ে সরব হয়ে উঠছে তারা। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এ পর্যন্ত ২৫টি রাজনৈতিক দল সংস্কার নিয়ে আলোচনায় অংশ নিয়েছে। প্রতিটি দলই নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা হওয়ায় তাঁর প্রতি এ দাবি জানিয়েছে দলগুলো। তাদের যুক্তি সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচিত সরকার সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে পারে। কোনো কোনো দল সংস্কারের জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় সময় দিয়ে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। অপরদিকে সংস্কার ও নির্বাচন প্রক্রিয়া মুখোমুখি দাঁড় করানোর সুযোগ নেই বলে জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

সংস্কার সংলাপে অংশ নিয়ে বিএনপি ঐকমত্য কমিশনের কাছে নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছে। দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ কমিশনকে সিরিয়াসলি সহযোগিতা করছেন বলে জানান। পাশাপাশি বেশির ভাগ সংস্কার নির্বাচিত সরকার করতে পারে বলে মত প্রকাশ করেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে সালাহ উদ্দিন আহমেদ মূলত দ্রুত নির্বাচনের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন বলে জানান দলটির নেতারা। সংস্কার সংলাপের পর জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, ক্রেডিবল এবং সাসটেইনেবল ডেমোক্র্যাসির ব্যাপারে জামায়াত অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা শুধু রাষ্ট্রীয়ভাবে নয়, আমাদের দলের ভিতরে গণতান্ত্রিক চর্চা করি। আমরা এমন নির্বাচন চাই, যেটিকে দেশের মানুষ নির্বাচন বলবে। সারা দুনিয়া নির্বাচন বলবে। আমরা সুষ্ঠু স্বচ্ছ নির্বাচনের পক্ষে। এ ব্যাপারে আমাদের কো-অপারেশন থাকবে, টু মেক ইট ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পরে বলেন, নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে। তার আগে বিচার এবং সংস্কার দৃশ্যমান করতে হবে। এর জন্য যেটুকু সময় পাওয়া প্রয়োজন, সরকার সে সময়টুকু পেতে পারে। কোনোভাবেই কাজ ব্যতিরেকে সময় পেতে পারে না। সংস্কার সংলাপে অংশ নিয়ে বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা আমাদের বলেছিলেন ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে চাই। আমরা তাঁর কথায় বিশ্বাস রাখি। নির্বাচনের সময়সীয়া নির্দিষ্ট হওয়া দরকার বলে মন্তব্য করেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি বলেন, ডিসেম্বরের পরে যদি নির্বাচন নিতে হয়, তাহলে কী কারণে নিচ্ছে, সেটি ব্যাখ্যা করতে হবে। সংস্কার কার্যক্রমের আইনি বৈধতা নেওয়ার জন্য জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চেয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ভবিষ্যতে যেন কেউ সংস্কার কিংবা জাতীয় সনদকে আইনি বা কোনোভাবে যেন চ্যালেঞ্জ করতে না পারে, বাতিল করতে না পারে। গণভোটের পরে জাতীয় নির্বাচনের আশা করে দলটি।

১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে যথাসময়ে নির্বাচন দাবি জানিয়েছি। জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ঐকমত্য হওয়া একান্ত জরুরি। ডিসেম্বরের মধ্যে সরকারের কাছে নির্বাচন দাবি জানিয়েছি। বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোদাচ্ছের হোসেন বাবুল জানান, যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেগুলো শেষ করে নির্বাচন দিয়ে দেওয়া উচিত। অন্যদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে গিয়ে অনির্বাচিত সরকার বেশি দিন থাকায় দেশে নানা সমস্যা দেখছে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ। তিনি বলেন, আমরা ওনার কাছে (ড. ইউনূস) এটাই আশা করি যে আপনি এমন একটা ভোটের ব্যবস্থা করে দিন, যাতে মানুষ বলতে পারে দীর্ঘ ১৫ বছর পর আমরা এমন একটা ভোট দেখতে পেরেছি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কোনো কারণ এখন পর্যন্ত আমি লক্ষ করি না। প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলেছেন এমনকি ঐকমত্য কমিশনের কাজ শুরু হওয়ার আগে থেকেই তিনি বলেছেন, একটা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তিনি নির্বাচনটা দেখতে চান। সেই লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনও কাজ করেছে কিছুটা। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতিও আমি দেখতে পাই। ফলে এ কারণে নির্বাচন পিছিয়ে যাবে বা এ কারণে নির্বাচনের দীর্ঘসূত্রতা দেখা দেবে- এরকম কিছু আমার কাছে মনে হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
রিজার্ভ ২২.২৪ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ২২.২৪ বিলিয়ন ডলার
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়ল আরও ছয় মাস
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়ল আরও ছয় মাস
মাদকের টাকা জোগাতে সন্তান বিক্রি
মাদকের টাকা জোগাতে সন্তান বিক্রি
ধর্ষণ মামলায় গায়ক নোবেলের জামিন বাবা হওয়ার খবর
ধর্ষণ মামলায় গায়ক নোবেলের জামিন বাবা হওয়ার খবর
যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টা!
যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টা!
দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস
মব সৃষ্টি করে সাবেক সিইসিকে লাঞ্ছনার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
মব সৃষ্টি করে সাবেক সিইসিকে লাঞ্ছনার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
এস আলমের ২৪ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৪ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ
এক দিনে করোনা আক্রান্ত ২১ জন
এক দিনে করোনা আক্রান্ত ২১ জন
আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৪ শতাংশ
আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৪ শতাংশ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনকে আসামি করে তদন্ত প্রতিবেদন
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনকে আসামি করে তদন্ত প্রতিবেদন
বর্ষা আসতেই তিন রোগের হুমকি
বর্ষা আসতেই তিন রোগের হুমকি
সর্বশেষ খবর
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল
ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের চাপায় হেলপার নিহত
বাসের চাপায় হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম
বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় গোসল করতে নেমে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পদ্মায় গোসল করতে নেমে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ কারেন্ট জালসহ আটক ৩
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ কারেন্ট জালসহ আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে