শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

আবদুস সালাম
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বিদেশিরা বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে চলমান সংকটের স্থায়ী সমাধান দিতে পারে শুধু গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক সরকার। তিনি বলেন, জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারাটাই হবে অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের বিগত আট মাসের কার্যক্রম এবং বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আবদুস সালাম : ষড়যন্ত্রকারীরা বর্তমান সরকারকে ব্যর্থ করতে পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্র যেন সফল না হয়, এজন্য সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। আর এটা শুধু একা বিএনপির দায়িত্ব নয়; সব রাজনৈতিক দলকেই ভূমিকা রাখতে হবে। কারণ রাজনীতিবিদরাই রাষ্ট্রের দায়িত্ব নেবেন। দায়িত্ব না নিলেও রাজনীতিবিদদেরকেই কিংবা রাজনৈতিক দলগুলোকেই জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। এখন বিএনপি ক্ষমতায় নেই। তারপরও জনগণ আমাদের প্রশ্ন করে, দেশ কোন দিকে যাচ্ছে, নির্বাচন হবে কি না, আপনারা কী করছেন? আন্দোলন করে ফ্যাসিবাদ তাড়াতে গিয়ে যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, তা কোনোভাবেই নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। নইলে পরাজিত ফ্যাসিবাদ আবার ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হবে। এর দায় বর্তাবে বর্তমান সরকার, সব আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দল এবং শক্তিগুলোর ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সুষ্ঠু ভোট হলে আগামী নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে কোন দলকে বিবেচনা করছেন?

আবদুস সালাম : জনগণই ঠিক করবে, কে ক্ষমতায় যাবে, আর কে বিরোধী দলে। ধারণার ওপর সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে আবার সেই শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আমলের মতোই অবস্থা হবে। হাসিনা বলতো, একটা বিরোধী দল তো পাইলাম না। তার মানে তার দলটি সরকারি দল এটা আগেই ঘোষণা দিয়ে ফেলছেন। দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য এ ধরনের কাজ মঙ্গলজনক হবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সামগ্রিক কার্যক্রমকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আবদুস সালাম : ছাত্ররাজনীতি করেই আজকে আমরা এই পর্যায়ে এসেছি। ছাত্ররাজনীতি করেই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোতেও আছি। দেশ স্বাধীন করার সময় যে স্লোগান দিয়েছি, সেই একই স্লোগান নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় জনগণকে দিতে হয়েছে। সেই একই স্লোগান দিতে হয়েছে চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানেও। এজন্যই বলব, যারা নতুন প্রজন্ম তাদের দায়দায়িত্ব অনেক বেশি। আমাদের আয়ুষ্কাল ফুরোচ্ছে। প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের পক্ষে আর বেশি দিন দেশের রাজনীতিতে অবদান রাখা সম্ভব হবে না। কিন্তু তরুণদের হাতে অফুরন্ত সময় আছে। তাদের ওপরই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে। চব্বিশের এই চেতনা যদি নষ্ট হয়ে যায়, তবে যতই তারা সিনিয়রদের সমালোচনা করুন না কেন, দিন শেষে এর দায় তাদের কাঁধেই বেশি আসবে। তারা তাদের কথাবার্তা, আচার-আচরণ, চলাফেরায় এমনভাবে এগোতে হবে যেন জনগণের মধ্যে হতাশা চেপে না বসে। একাত্তরে-নব্বইয়ে তরুণরা যেভাবে ব্যর্থ হয়েছে চব্বিশেও যদি তাই হয় তবে এই ব্যর্থতার গ্লানি জনগণ আর বইতে পারবে না। এই দায়ভার তারা আমাদের কাঁধে দিতে পারবে না। এটা তাদের ওপরই বর্তাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগে সংকট চলছে। এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

আবদুস সালাম : অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বিদেশিরা বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান দিতে পারে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক সরকার। আপনি যখন কোনো দেশে ব্যবসা করতে যাবেন তখন প্রথমেই দেখবেন দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আছে তারা কী ক্ষণস্থায়ী না দীর্ঘস্থায়ী। যখন দেখবেন ক্ষণস্থায়ী তখন স্বাভাবিকভাবেই আপনি সেখানে ব্যবসা করতে চাইবেন না। পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত সরকারের সময়কালে বর্তমান সরকারের তৈরি করা সরকারব্যবস্থা কতটুকু বহাল থাকবে, সেটা নিয়েও ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এদিকে ফ্যাসিস্ট রেজিমের প্রধান পলাতক শেখ হাসিনা এখনো নিজেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী দাবি করছেন। এমতাবস্থায় জনগণের ভোটে একটা নির্বাচিত-সাংবিধানিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি যদি পরের নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারে তবে আওয়ামী শাসনামলের সঙ্গে পার্থক্য কী হবে?

আবদুস সালাম : বিএনপির জন্মই হয়েছিল তখন, যখন আওয়ামী লীগ ব্যর্থ হয়েছিল। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রতিটি পদক্ষেপে প্রমাণ করেছেন এ দেশের মানুষের স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য বিএনপি কাজ করে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্যেই তিনি ১৯ দফা দিয়েছিলেন। এর মধ্য দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মধ্যে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াও তাঁর শাসনামলে প্রতিটি খাতে সংস্কার করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়সহ আরও অনেক কাজ তিনি করেছেন। চূড়ান্ত পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়াই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অনেকের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়কের বিল সংসদে পেশ করেছিলেন। নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী থাকার পরও তিনি এই আইনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছেন। কাজেই বিএনপি সব সময় প্রমাণ করেছে তারা সংস্কারের পক্ষে। জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বিএনপি একটা চিরস্থায়ী রাজনৈতিক দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার বলছে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন। কিন্তু অনেকের কথাবার্তায় এই টাইমলাইনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপি কী ভাবছে?

আবদুস সালাম : অন্তর্বর্তী সরকারকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। এই উপমহাদেশে আমরা এমন একটি জাতি যারা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। এই দেশের মানুষ মুখের ভাষাকে প্রতিষ্ঠিত করতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। বারবার গণতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য রক্ত দিতে হয়েছে। এ দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদকে কখনোই মেনে নেয়নি। পাকিস্তান আমল থেকে নির্বাচনের জন্য লড়াই করেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে দীর্ঘকাল ধরে জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে। এ দেশের জনগণ বিশেষ করে যুবসমাজ ভুলেই গেছে কবে তারা ভোট দিতে পেরেছিল। মানুষ আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে আছে তারা কখন ভোট দিতে পারবে। অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো, তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। জনগণ তাদের রায় দিতে কখনো ভুল করে না। আমরা যারা রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্বে ছিলাম, আছি কিংবা ভবিষ্যতে আসব তাদের ভুল হতে পারে। কিন্তু জনগণ কখনো ভুল করে না। দেশ কীভাবে পরিচালনা করতে হবে, তা জানার জন্য জনগণের রায় জানাটা খুব জরুরি। জনগণ কাকে কীভাবে চাইছে, সেই রায় নিতে তাদের কাছে ফিরে যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক এখন কেমন?

আবদুস সালাম : আধিপত্যবাদী শক্তিকে রুখে দিতেই বিএনপির জন্ম হয়েছে। বিএনপি সবাইকে নিয়ে পথ চলেছে। সবাইকে নিয়ে পথ চলতে গিয়ে বিএনপিকে অনেক কিছু ছাড় দিতে হয়েছে। ত্যাগ করতে হয়েছে। অনেক সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। বিএনপি এসব করেছে দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে। আমরা যারা দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি তাদের মধ্যকার চিন্তা-চেতনার পার্থক্য ও বিভক্তির কারণে ফ্যাসিবাদের শক্তির উত্থান ঘটেছিল। আবারও আমাদের বিভেদের সাহায্য নিয়ে তাদের উত্থান ঘটতে পারে। আমাদের এই বিভেদের সাহায্য নিয়ে আধিপত্যবাদী ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দোসররা যেন আবার বাংলাদেশে ফিরে আসতে না পারে, এটি নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এজন্য আমাদের যত দ্রুত সম্ভব জনগণের কাছে ফিরে যেতে হবে। জনগণ যে রায় দেবে, তা মেনে নিয়ে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ পরিচালনায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে হবে। তার আগপর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও বলেছেন, বিএনপি নির্বাচিত হলেও আমরা সবাইকে নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালনা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে এখন আপনাদের প্রত্যাশা কী?

আবদুস সালাম : আমরা কোনোভাবেই চাই না এই সরকার ব্যর্থ হোক। অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা ও রক্তের বিনিময়ে এই সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুধু চব্বিশের জুলাই নয়, এর আগের দীর্ঘ ১৫ বছরের সংগ্রামে অবদান রাখা প্রতিটি নির্যাতিত মানুষের অবদানের ওপর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা ফ্যাসিবাদকে তাড়িয়েছি সেই স্বপ্নটা যাতে ভূলুণ্ঠিত না হয়। সেদিকে লক্ষ রেখে তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য হবে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব অর্পণ করা। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া, এটাই তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

আবদুস সালাম : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
এডিপি কমছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা
এডিপি কমছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা
মৌসুমি ভিসায় কর্মী নেবে ইতালি
মৌসুমি ভিসায় কর্মী নেবে ইতালি
ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কে কমবে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি
ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কে কমবে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে স্বাগত
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে স্বাগত
আইনজীবী বাবা হত্যা মামলায় ছেলের ফাঁসি
আইনজীবী বাবা হত্যা মামলায় ছেলের ফাঁসি
লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনে আদালতের আদেশ
লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনে আদালতের আদেশ
ভিসায় জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডেনের
ভিসায় জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডেনের
এনআইডি সংশোধনে মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করবে ইসি
এনআইডি সংশোধনে মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করবে ইসি
চিন্ময়কে চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ
চিন্ময়কে চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ
অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ইতালির সঙ্গে সই সমঝোতা স্মারক
অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ইতালির সঙ্গে সই সমঝোতা স্মারক
রাতভর সংঘর্ষে একজন নিহত গুলিবিদ্ধ অনেকে
রাতভর সংঘর্ষে একজন নিহত গুলিবিদ্ধ অনেকে
বিশেষ মহলের তৎপরতায় নারীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিশেষ মহলের তৎপরতায় নারীদের মধ্যে আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা
উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা