শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

আবদুস সালাম
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বিদেশিরা বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে চলমান সংকটের স্থায়ী সমাধান দিতে পারে শুধু গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক সরকার। তিনি বলেন, জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারাটাই হবে অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের বিগত আট মাসের কার্যক্রম এবং বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আবদুস সালাম : ষড়যন্ত্রকারীরা বর্তমান সরকারকে ব্যর্থ করতে পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্র যেন সফল না হয়, এজন্য সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। আর এটা শুধু একা বিএনপির দায়িত্ব নয়; সব রাজনৈতিক দলকেই ভূমিকা রাখতে হবে। কারণ রাজনীতিবিদরাই রাষ্ট্রের দায়িত্ব নেবেন। দায়িত্ব না নিলেও রাজনীতিবিদদেরকেই কিংবা রাজনৈতিক দলগুলোকেই জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। এখন বিএনপি ক্ষমতায় নেই। তারপরও জনগণ আমাদের প্রশ্ন করে, দেশ কোন দিকে যাচ্ছে, নির্বাচন হবে কি না, আপনারা কী করছেন? আন্দোলন করে ফ্যাসিবাদ তাড়াতে গিয়ে যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, তা কোনোভাবেই নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। নইলে পরাজিত ফ্যাসিবাদ আবার ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হবে। এর দায় বর্তাবে বর্তমান সরকার, সব আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দল এবং শক্তিগুলোর ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সুষ্ঠু ভোট হলে আগামী নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে কোন দলকে বিবেচনা করছেন?

আবদুস সালাম : জনগণই ঠিক করবে, কে ক্ষমতায় যাবে, আর কে বিরোধী দলে। ধারণার ওপর সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে আবার সেই শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আমলের মতোই অবস্থা হবে। হাসিনা বলতো, একটা বিরোধী দল তো পাইলাম না। তার মানে তার দলটি সরকারি দল এটা আগেই ঘোষণা দিয়ে ফেলছেন। দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য এ ধরনের কাজ মঙ্গলজনক হবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সামগ্রিক কার্যক্রমকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আবদুস সালাম : ছাত্ররাজনীতি করেই আজকে আমরা এই পর্যায়ে এসেছি। ছাত্ররাজনীতি করেই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোতেও আছি। দেশ স্বাধীন করার সময় যে স্লোগান দিয়েছি, সেই একই স্লোগান নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় জনগণকে দিতে হয়েছে। সেই একই স্লোগান দিতে হয়েছে চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানেও। এজন্যই বলব, যারা নতুন প্রজন্ম তাদের দায়দায়িত্ব অনেক বেশি। আমাদের আয়ুষ্কাল ফুরোচ্ছে। প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের পক্ষে আর বেশি দিন দেশের রাজনীতিতে অবদান রাখা সম্ভব হবে না। কিন্তু তরুণদের হাতে অফুরন্ত সময় আছে। তাদের ওপরই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে। চব্বিশের এই চেতনা যদি নষ্ট হয়ে যায়, তবে যতই তারা সিনিয়রদের সমালোচনা করুন না কেন, দিন শেষে এর দায় তাদের কাঁধেই বেশি আসবে। তারা তাদের কথাবার্তা, আচার-আচরণ, চলাফেরায় এমনভাবে এগোতে হবে যেন জনগণের মধ্যে হতাশা চেপে না বসে। একাত্তরে-নব্বইয়ে তরুণরা যেভাবে ব্যর্থ হয়েছে চব্বিশেও যদি তাই হয় তবে এই ব্যর্থতার গ্লানি জনগণ আর বইতে পারবে না। এই দায়ভার তারা আমাদের কাঁধে দিতে পারবে না। এটা তাদের ওপরই বর্তাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগে সংকট চলছে। এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

আবদুস সালাম : অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বিদেশিরা বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান দিতে পারে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক সরকার। আপনি যখন কোনো দেশে ব্যবসা করতে যাবেন তখন প্রথমেই দেখবেন দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আছে তারা কী ক্ষণস্থায়ী না দীর্ঘস্থায়ী। যখন দেখবেন ক্ষণস্থায়ী তখন স্বাভাবিকভাবেই আপনি সেখানে ব্যবসা করতে চাইবেন না। পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত সরকারের সময়কালে বর্তমান সরকারের তৈরি করা সরকারব্যবস্থা কতটুকু বহাল থাকবে, সেটা নিয়েও ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এদিকে ফ্যাসিস্ট রেজিমের প্রধান পলাতক শেখ হাসিনা এখনো নিজেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী দাবি করছেন। এমতাবস্থায় জনগণের ভোটে একটা নির্বাচিত-সাংবিধানিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি যদি পরের নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারে তবে আওয়ামী শাসনামলের সঙ্গে পার্থক্য কী হবে?

আবদুস সালাম : বিএনপির জন্মই হয়েছিল তখন, যখন আওয়ামী লীগ ব্যর্থ হয়েছিল। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রতিটি পদক্ষেপে প্রমাণ করেছেন এ দেশের মানুষের স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য বিএনপি কাজ করে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্যেই তিনি ১৯ দফা দিয়েছিলেন। এর মধ্য দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মধ্যে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াও তাঁর শাসনামলে প্রতিটি খাতে সংস্কার করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়সহ আরও অনেক কাজ তিনি করেছেন। চূড়ান্ত পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়াই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অনেকের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়কের বিল সংসদে পেশ করেছিলেন। নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী থাকার পরও তিনি এই আইনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছেন। কাজেই বিএনপি সব সময় প্রমাণ করেছে তারা সংস্কারের পক্ষে। জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বিএনপি একটা চিরস্থায়ী রাজনৈতিক দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার বলছে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন। কিন্তু অনেকের কথাবার্তায় এই টাইমলাইনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপি কী ভাবছে?

আবদুস সালাম : অন্তর্বর্তী সরকারকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। এই উপমহাদেশে আমরা এমন একটি জাতি যারা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। এই দেশের মানুষ মুখের ভাষাকে প্রতিষ্ঠিত করতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। বারবার গণতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য রক্ত দিতে হয়েছে। এ দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদকে কখনোই মেনে নেয়নি। পাকিস্তান আমল থেকে নির্বাচনের জন্য লড়াই করেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে দীর্ঘকাল ধরে জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে। এ দেশের জনগণ বিশেষ করে যুবসমাজ ভুলেই গেছে কবে তারা ভোট দিতে পেরেছিল। মানুষ আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে আছে তারা কখন ভোট দিতে পারবে। অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো, তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। জনগণ তাদের রায় দিতে কখনো ভুল করে না। আমরা যারা রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্বে ছিলাম, আছি কিংবা ভবিষ্যতে আসব তাদের ভুল হতে পারে। কিন্তু জনগণ কখনো ভুল করে না। দেশ কীভাবে পরিচালনা করতে হবে, তা জানার জন্য জনগণের রায় জানাটা খুব জরুরি। জনগণ কাকে কীভাবে চাইছে, সেই রায় নিতে তাদের কাছে ফিরে যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক এখন কেমন?

আবদুস সালাম : আধিপত্যবাদী শক্তিকে রুখে দিতেই বিএনপির জন্ম হয়েছে। বিএনপি সবাইকে নিয়ে পথ চলেছে। সবাইকে নিয়ে পথ চলতে গিয়ে বিএনপিকে অনেক কিছু ছাড় দিতে হয়েছে। ত্যাগ করতে হয়েছে। অনেক সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। বিএনপি এসব করেছে দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে। আমরা যারা দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি তাদের মধ্যকার চিন্তা-চেতনার পার্থক্য ও বিভক্তির কারণে ফ্যাসিবাদের শক্তির উত্থান ঘটেছিল। আবারও আমাদের বিভেদের সাহায্য নিয়ে তাদের উত্থান ঘটতে পারে। আমাদের এই বিভেদের সাহায্য নিয়ে আধিপত্যবাদী ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দোসররা যেন আবার বাংলাদেশে ফিরে আসতে না পারে, এটি নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এজন্য আমাদের যত দ্রুত সম্ভব জনগণের কাছে ফিরে যেতে হবে। জনগণ যে রায় দেবে, তা মেনে নিয়ে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ পরিচালনায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে হবে। তার আগপর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও বলেছেন, বিএনপি নির্বাচিত হলেও আমরা সবাইকে নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালনা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে এখন আপনাদের প্রত্যাশা কী?

আবদুস সালাম : আমরা কোনোভাবেই চাই না এই সরকার ব্যর্থ হোক। অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা ও রক্তের বিনিময়ে এই সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুধু চব্বিশের জুলাই নয়, এর আগের দীর্ঘ ১৫ বছরের সংগ্রামে অবদান রাখা প্রতিটি নির্যাতিত মানুষের অবদানের ওপর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা ফ্যাসিবাদকে তাড়িয়েছি সেই স্বপ্নটা যাতে ভূলুণ্ঠিত না হয়। সেদিকে লক্ষ রেখে তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য হবে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব অর্পণ করা। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া, এটাই তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

আবদুস সালাম : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
রিজার্ভ ২২.২৪ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ২২.২৪ বিলিয়ন ডলার
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়ল আরও ছয় মাস
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়ল আরও ছয় মাস
মাদকের টাকা জোগাতে সন্তান বিক্রি
মাদকের টাকা জোগাতে সন্তান বিক্রি
ধর্ষণ মামলায় গায়ক নোবেলের জামিন বাবা হওয়ার খবর
ধর্ষণ মামলায় গায়ক নোবেলের জামিন বাবা হওয়ার খবর
যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টা!
যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টা!
দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস
মব সৃষ্টি করে সাবেক সিইসিকে লাঞ্ছনার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
মব সৃষ্টি করে সাবেক সিইসিকে লাঞ্ছনার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
এস আলমের ২৪ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৪ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ
এক দিনে করোনা আক্রান্ত ২১ জন
এক দিনে করোনা আক্রান্ত ২১ জন
আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৪ শতাংশ
আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৪ শতাংশ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনকে আসামি করে তদন্ত প্রতিবেদন
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনকে আসামি করে তদন্ত প্রতিবেদন
বর্ষা আসতেই তিন রোগের হুমকি
বর্ষা আসতেই তিন রোগের হুমকি
সর্বশেষ খবর
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি
আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের
প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন
রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ
পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান
মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার
চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি
ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন
পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার
আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক
ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর
গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত
সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে