শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

ভূস্বর্গখ্যাত কাশ্মীর নিঃসন্দেহে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর একটি। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি ইসলাম কাশ্মীরের গৌরব-গরিমার অন্যতম দিক। ধারণা করা হয়, ইসলামের প্রাথমিক যুগেই কাশ্মীরে মুসলমানদের আগমন ঘটেছিল। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের দাবি—মহানবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় তাঁর একদল সাহাবি কাশ্মীরে আগমন করেন এবং তাঁরা স্থানীয় শাসক ভিনাদত্তের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা কিছুদিন কাশ্মীরে অবস্থান করার পর চীনের দিকে যাত্রা করেন। সেখান থেকে সিল্ক রোড হয়ে নিজ দেশে ফিরে যান।

অন্য একদল গবেষকের দাবি, ৭১১ খ্রিস্টাব্দে সেনাপতি মুহাম্মদ বিন কাসেম সিন্ধু জয় করার পর তিনি ভারতবর্ষের নানা দিকে মুসলিম বাহিনী প্রেরণ করেন। সে সময় সেনাপতি হুমাম বিন সুম্মাহকে কাশ্মীর অভিযানে পাঠান।

স্থানীয় শাসকরা তাঁদের আন্তরিক অভ্যর্থনা জানান এবং উপহারস্বরূপ একটি বড় জমিদারি দান করেন। ফলে সেনা অভিযানে অংশ নেওয়া কয়েকটি আরব পরিবার কাশ্মীরে থেকে যায়। তারা সে সময় কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি মসজিদও নির্মাণ করে।

কাশ্মীরের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ কলহন তাঁর ‘রাজতরঙ্গিনি’ বইয়ে লিখেছেন, খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীতে কাশ্মীরের রাজা হর্ষদেব তাঁর দরবারে বহু আরব মুসলিমকে সভাসদ ও সৈন্য হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন। এর দ্বারা প্রমাণিত হয়, কাশ্মীরে ইসলাম ও মুসলমানদের উপস্থিতি বহু আগেই ঘটেছিল। তবে বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের মতে, কাশ্মীরে ইসলামের প্রসার ঘটেছিল খ্রিস্টীয় চতুর্দশ শতকের শুরুর দিকে। তখন মধ্য এশিয়া, পারস্য ও আফগান অঞ্চল থেকে বহু মুসলিম অভিবাসী, আলেম ও সুফি কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁরা কাশ্মীরে দ্বিন প্রচারে আত্মনিয়োগ করেন এবং তাঁদের কেউ কেউ কাশ্মীরে স্থায়ীভাবে বসবাসও শুরু করেন।

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখেন সুফি আলেম শায়খ শরফুদ্দিন আবদুর রহমান (রহ.)। তিনি বর্তমান তুর্কমেনিস্তানের অধিবাসী ছিলেন। মোঙ্গলীয়দের অত্যাচার থেকে আত্মরক্ষা করতে তিনি কাশ্মীরে আসেন। কাশ্মীরের শ্রীনগরে নিজ আবাস গড়েন। ইংরেজ ঐতিহাসিক লরেন্সের মতে, কাশ্মীরে ইসলামের প্রচার শুরু হলে ১৩২৪ খ্রিস্টাব্দে স্থানীয় শাসক রেনজু শাহ রিনচেন সুফি আবদুর রহমান বুলবুল শাহ (রহ.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন। 

তিনি একজন লাদাখি রাজপুত্র ছিলেন, যিনি ১৩২০ খ্রিস্টাব্দে পিতার মৃত্যুর পর কাশ্মীরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর নাম হয় সুলতান সদরুদ্দিন। তাঁর ইসলাম গ্রহণ কাশ্মীরের ধর্মীয় ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক ঘটনাও বটে। কেননা তাঁর ইসলাম গ্রহণের প্রভাবে তাঁর বেশির ভাগ প্রজা ইসলাম গ্রহণ করেছিল। তাঁর পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অনেক সদস্যও তখন ইসলাম গ্রহণ করেন। যেমন তাঁর ভগ্নিপতি রাওন চন্দর। 

এ ছাড়া বৌদ্ধদের একটি বড় অংশ এবং যারা ধর্মীয় জুলুম ও বর্ণ প্রথা থেকে মুক্তি পেতে চাইত তাদের অনেকে ইসলাম গ্রহণ করে। সুলতান রেনজু শাহ রিনচেন পরে সুফি বুলবুল শাহ (রহ.)-এর জন্য শ্রীনগরে একটি খানকা নির্মাণ করেন এবং মুসলমানদের জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। এটিই ছিল কাশ্মীরে প্রথম মসজিদ। শ্রীনগরের নাওয়াদকল নামক স্থানে অবস্থিত মসজিদটি বুলবুল শাহর নামে পরিচিত।

সুফি বুলবুল শাহ কাশ্মীরে ইসলামের যে বীজ রোপণ করেছিলেন তা ফুলে-ফলে বিকশিত হয়েছিল মীর সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.)-এর প্রচেষ্টায়। তিনি ১৩৭২ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৭৭৪ হিজরিতে ইরানের হামদান শহর থেকে কাশ্মীরে এসেছিলেন। সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। যিনি একই সঙ্গে একজন কোরআনে হাফেজ, ফকিহ, প্রাজ্ঞ আলেম, লেখক ও সাহিত্যিক ছিলেন। তিনি ইতিহাসের পাতায় ‘আলী সানি’ নামেও পরিচিত। তাঁর সঙ্গে আরো সাত শতাধিক ‘সৈয়দ’ (রাসুল সা.-এর বংশধর) কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁরা চার মাস কাশ্মীরে অবস্থান করে মক্কায় যান এবং সেখান থেকে ফিরে এসে ৭৮১ থেকে ৭৮৩ হিজরি পর্যন্ত কাশ্মীরে অবস্থান করেন। এরপর তিনি তুর্কমেনিস্তান যান এবং ৭৮৬ হিজরিতে সেখানেই তাঁর ইন্তেকাল হয়।

শায়খ আলী হামদানি (রহ.)-এর হাতে ৩৭ হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর উৎসাহে তৎকালীন শাসক সুলতান কুতুবুদ্দিন কাশ্মীরে একাধিক মাদরাসা ও মসজিদ নির্মাণ করেন, যা উপত্যকায় ইসলামী শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আল্লামা হামদানি (রহ.) কাশ্মীরে শুধু ধর্মীয় জ্ঞান, আধ্যাত্মিকতা ও নৈতিকতার প্রসার ঘটাননি, বরং তিনি পারস্যের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্পকলারও বিকাশ ঘটান। তাঁর মাধ্যমে কাশ্মীরে কার্পেটশিল্প, শাল বোনা, ক্যালিগ্রাফি ও তাঁতশিল্পের বিকাশ ঘটে। এতে কাশ্মীরবাসীর জীবনযাত্রার মানও উন্নত হয়।

মীর সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.)-এর পর তাঁর সুযোগ্য সন্তান মীর মুহাম্মদ হামদানি কাশ্মীরে ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি ৭৯৬ হিজরি মোতাবেক ১৩৯৪ খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁর দাওয়াতে সুলতান সিকান্দরের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপতি ‘সুহ ভাট’ ইসলাম গ্রহণ করেন। মুসলমান হওয়ার পর তিনি ‘সাইফুদ্দিন’ নাম ধারণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণ বহু কাশ্মীরিকে ইসলাম গ্রহণে উৎসাহিত করেছিল। সুলতান মীর মুহাম্মদ হামদানি (রহ.)-এর জন্য শ্রীনগরে একটি খানকা নির্মাণ করেন। খানকাটি বর্তমানে খানকাহ-ই-মাওলা নামে পরিচিত।

মীর মুহাম্মদ হামদানি (রহ.) ছাড়াও বেশ কয়েকজন সুফি আলেম কাশ্মীরে ইসলাম প্রসারে অবদান রাখেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েক হলেন বাবা জাইনুদ্দিন (রহ.), সৈয়দ মুহাম্মদ হেসারি (রহ.), শেখ হামজা মাখদুমি (রহ.), সৈয়দ আহমদ কিরমানি (রহ.) ও শেখ নুরুদ্দিন দায়ি (রহ.)। শেখ নুরুদ্দিন দায়ি (রহ.) কাশ্মীরের দুর্গম অঞ্চলে ইসলামের আলো পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ জন্য তাঁকে ‘আলমদার-ই-কাশ্মীর বা কাশ্মীরের ধ্বজাবাহী বলা হয়। তিনি একজন দক্ষ কবিও ছিলেন। এসব মহান দ্বিন প্রচারকের প্রচেষ্টায় কাশ্মীরের ৮০ শতাংশ মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে।

১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোগল শাসকরা কাশ্মীরের শাসনভার গ্রহণ করেন। তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতায় উপত্যকায় ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য উর্বর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এ সময় জম্মুর কিশতওয়ার অঞ্চলের রাজা জয় সিংহ মুসলমান হন। তিনি বিখ্যাত ইসলাম প্রচারক সৈয়দ ফরিদুদ্দিন বাগদাদি (রহ.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন। ফলে উপত্যকায় ইসলামের অগ্রযাত্রা আরো গতিশীল হয়। তথ্যঋণ : জিন্দেগি নাও ও কাশ্মীর উজমা

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৬৭৪৮ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৬৭৪৮ জন হাজি
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সর্বশেষ খবর
কাশিয়ানীতে কিশোর গ্যাংয়ের ৮ সদস্য গ্রেফতার
কাশিয়ানীতে কিশোর গ্যাংয়ের ৮ সদস্য গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ৮১ জন আক্রান্ত
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ৮১ জন আক্রান্ত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৬৭৪৮ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৬৭৪৮ জন হাজি

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাফে প্রেমীদের নতুন ঠিকানা ‘ক্যাফে লিও’
ক্যাফে প্রেমীদের নতুন ঠিকানা ‘ক্যাফে লিও’

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৌলতপুরে মাদক বিরোধে কুপিয়ে হত্যা, আহত আরও এক যুবক
দৌলতপুরে মাদক বিরোধে কুপিয়ে হত্যা, আহত আরও এক যুবক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শয্যা বাড়লেও, জনবল-সরঞ্জামের ঘাটতিতে ভেঙে পড়েছে ফুলগাজী স্বাস্থ্য সেবা
শয্যা বাড়লেও, জনবল-সরঞ্জামের ঘাটতিতে ভেঙে পড়েছে ফুলগাজী স্বাস্থ্য সেবা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার জন্য নয়, মূল্যবোধের জন্য ভারতে এসেছি: আদনান সামি
টাকার জন্য নয়, মূল্যবোধের জন্য ভারতে এসেছি: আদনান সামি

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৩ অভিবাসীর নিহতের ঘটনায় দোষীদের কারাদণ্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৩ অভিবাসীর নিহতের ঘটনায় দোষীদের কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজও অবরুদ্ধ এনবিআর, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলছে
আজও অবরুদ্ধ এনবিআর, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলছে

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা
চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পরিবেশ পদক পেল স্নোটেক্স আউটারওয়্যার
জাতীয় পরিবেশ পদক পেল স্নোটেক্স আউটারওয়্যার

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির শাস্তির মুখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার জেডন সিলস
আইসিসির শাস্তির মুখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার জেডন সিলস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ পর্যন্ত ইনিংস ব্যবধানেই হারলো বাংলাদেশ
শেষ পর্যন্ত ইনিংস ব্যবধানেই হারলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএসইউতে স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
আইএসইউতে স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে’
‘বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা