শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন

দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের স্থলবেষ্টিত ছোট্ট দেশ অ্যান্ডোরা। ফ্রান্স ও স্পেনের মধ্যবর্তী পিরেনীয় পর্বতমালার কোলে এর অবস্থান। অ্যান্ডোরার দাফতরিক নাম ‘প্রিন্সিপালিটি অব অ্যান্ডোরা’। ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ও স্পেনের উরজেল বিশপ যৌথভাবে অ্যান্ডোরা শাসন করেন।

তবে প্রধানমন্ত্রীই দেশের অভ্যন্তরীণ নির্বাহী ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন। ইউরোপের ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্রের তালিকায় অ্যান্ডোরার অবস্থান ষষ্ঠ। এর আয়তন মাত্র ৪৬৮ বর্গকিলোমিটার। অ্যান্ডোরা মূলত আইবেরীয় উপদ্বীপের পার্বত্য অঞ্চল।

পার্বত্য ভূমি, উপত্যকা, নদী ও সবুজ বনই দেশটির বৈশিষ্ট্য। অ্যান্ডোরার অর্থনীতি পর্যটননির্ভর। প্রতি বছর বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে ৮০ লাখ পর্যটক এখানে আগমন করে। শুষ্কমুক্ত লেনদেন অ্যান্ডোরার অর্থনীতিকে গতিশীল করেছে বলে ধারণা করা হয়।

‘অ্যান্ডোরা লা ভেল্লা’ দেশটির রাজধানী, যা ইউরোপের উচ্চতম রাজধানী হিসেবেই পরিচিত। দেশটির মোট জনসংখ্যা ৮৫ হাজার। যার বেশির ভাগই খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বী। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউয়ের তথ্য মতে, অ্যান্ডোরায় দুই হাজার ২২৪ জন মুসলমান বাস করে, যা মোট জনসংখ্যার ২.৬ শতাংশ। দেশটিতে বসবাসরত মুসলমানের প্রায় শতভাগই সুন্নি মতাদর্শে বিশ্বাসী।

প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষকদের মতে, অ্যান্ডোরায় সাড়ে ৯ হাজার বছর আগে মানুষের আগমন ঘটেছিল। তখন মূলত ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষ এখানে শিকার করতে আসত। আর খ্রিষ্টপূর্ব ৬৫০০ অব্দে এখানে স্থায়ীভাবে মানুষের বসবাস শুরু হয়। খ্রিষ্টপূর্ব ১৯ সালে রোমানরা অ্যান্ডোরা দখল করে এবং ৪৭৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তারা দেশটি শাসন করে। রোমানদের কাছ থেকে জার্মান বংশোদ্ভূত ভিসিগথরা অ্যান্ডোরার দখল নেয়। তাদের সঙ্গেই মুসলিম বাহিনীর সংঘাত হয়। খণ্ডকালীন মুসলিম শাসনের পর দেশটি ফ্রান্সের দখলে চলে যায়। ১৮১৪ সালে স্বাধীনতা (অধিকতর স্বশাসন) লাভের আগ পর্যন্ত দেশটি ফ্রান্সের প্রত্যক্ষ শাসনাধীন ছিল। ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ সালে গণভোটের মাধ্যমে অ্যান্ডোরার সংবিধান কার্যকর হয়।

৭১১ খ্রিস্টাব্দে ভিসিগথ রাজা রডারিককে পরাজিত করে মুসলিম বাহিনী স্পেন জয় করে। ৭১৫ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম বাহিনী অ্যান্ডোরা জয় করে। মুসলিম বাহিনী সর্বপ্রথম অ্যান্ডোরার সিগরি উপত্যকা জয় করেছিল। মুসলমানরা ৮০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় ৮৫ বছর দেশটি শাসন করে। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের দাবি, অ্যান্ডোরায় মুসলিম শাসন ২০০ বছর স্থায়ী হয়েছিল। তারা সম্ভবত অ্যান্ডোরার অংশবিশেষের ওপর মুসলিম শাসকদের নিয়ন্ত্রণ ও অব্যাহত অভিযানগুলোর সময়কেও হিসাবভুক্ত করেছেন।

মূলত অ্যান্ডোরায় মুসলিম শাসন ছিল অস্থিতিশীল। মুসলিম বাহিনী পুরো অ্যান্ডোরাও বিজয় করতে পারেনি। মুসলিম বাহিনী পর্বতসংকুল ভূমি ও বৈরী প্রকৃতি এবং ভৌগোলিকভাবে কম গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কারণে অ্যান্ডোরার প্রতি খুব বেশি আগ্রহী ছিল না। তারা এই অঞ্চল অতিক্রম করে আধুনিক ফ্রান্সের সীমানায় প্রবেশ করতে চেয়েছিল। কিন্তু সামরিকভাবে সাফল্য না পাওয়ায় তারা আইবেরীয় অঞ্চলের সমতল ভূমির দিকে মনোযোগ দেয়। এছাড়া, ফ্রাংকিশ শাসকরা ইউরোপের অন্য দেশগুলোর সাহায্যে অ্যান্ডোরাসহ মুসলিম স্পেনের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ‘যুদ্ধাঞ্চল’ গড়ে তুলেছিল। যেন মুসলিম বাহিনী ইউরোপের মূল ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে না পারে। এটাও অ্যান্ডোরায় মুসলিম শাসন স্থায়ী না হওয়ার একটি রাজনৈতিক কারণ।

মুসলিম শাসনাবসানের পর থেকে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অ্যান্ডোরায় মুসলিম উপস্থিতির সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। ১৯৭০ সালের পর দেশটিতে মুসলমানের সংখ্যা বাড়তে থাকে। বর্তমানে দেশটিতে প্রায় আড়াই হাজারের মতো মুসলমান বাস করে। যাদের বেশিরভাগ উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে আগমন করেছে। অ্যান্ডোরা সাংবিধানিকভাবে ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বললেও দেশটিতে মুসলমানদের কোনো ধর্মীয় স্থাপনা গড়ে তোলার অনুমতি নেই। বারবার চেষ্টা করেও মুসলিমরা মসজিদ ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার অনুমতি পায়নি, সরকার তাদের জমি বরাদ্দ দিতে অস্বীকার করেছে।

অ্যান্ডোরায় একটি মুসলিম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র আছে, যা একই সঙ্গে নামাজের স্থান ও মাদ্রাসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ৫০ জন শিক্ষার্থী এখানে লেখাপড়া করে। পাশাপাশি এখানে বিভিন্ন সময়ে ধর্মবিষয়ক কর্মশালা ও বক্তৃতার আয়োজন করা হয়। এখানে জুমা ও ঈদের নামাজ আদায় করতে লোকজন সমবেত হয়। ২০০২ সালে রাজধানী অ্যান্ডোরা লা ভেল্লার একটি পরিত্যক্ত গির্জা কিনে এই মুসলিম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ১৪ জুন ২০০২ অ্যান্ডোরা সরকার মুসলিম সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে একটি অলাভজনক সাংস্কৃতিক সংস্থা হিসেবে নিবন্ধন দেয়। এছাড়া, দেশটিতে অনিবন্ধিত একাধিক নামাজঘর আছে বলে অনুমান করা যায়।

তথ্যসূত্র : দাওয়াহ ডট সেন্টার, আল-আইন ডটকম ও উইকিপিডিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
মক্কা ও মদিনায় হজযাত্রীদের যেসব ভুল হয়
মক্কা ও মদিনায় হজযাত্রীদের যেসব ভুল হয়
আলবেনিয়ায় ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
আলবেনিয়ায় ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
ইসলামে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
সর্বশেষ খবর
সংলাপের দরজা ‘বন্ধ’ না করতে রাশিয়া-ইউক্রেনের প্রতি এরদোয়ানের আহ্বান
সংলাপের দরজা ‘বন্ধ’ না করতে রাশিয়া-ইউক্রেনের প্রতি এরদোয়ানের আহ্বান

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

'রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সাথে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব নিরসনে সরকার আন্তরিক'
'রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সাথে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব নিরসনে সরকার আন্তরিক'

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া
শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি
বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির ২৬৪ এডহক কর্মচারীর চাকরি স্থায়ী
রাবির ২৬৪ এডহক কর্মচারীর চাকরি স্থায়ী

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জনপ্রিয় হচ্ছে বিনা তিল
নবীনগরে জনপ্রিয় হচ্ছে বিনা তিল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদ্রাসা শিক্ষকদের মে মাসের এমপিওর চেক ছাড়
মাদ্রাসা শিক্ষকদের মে মাসের এমপিওর চেক ছাড়

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাম পরিবর্তন হলো বগুড়া সরকারি মহিলা কলেজের
নাম পরিবর্তন হলো বগুড়া সরকারি মহিলা কলেজের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোমরা সীমান্ত থেকে ৪ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
ভোমরা সীমান্ত থেকে ৪ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দি-বিনিময় চুক্তির আওতায় পিকে হালদারকে ফেরাবে দুদক : মহাপরিচালক
বন্দি-বিনিময় চুক্তির আওতায় পিকে হালদারকে ফেরাবে দুদক : মহাপরিচালক

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু পরিবর্তন রোধে পেঙ্গুইনের মল!
জলবায়ু পরিবর্তন রোধে পেঙ্গুইনের মল!

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আখাউড়ায় এক প্রতারক গ্রেফতার
আখাউড়ায় এক প্রতারক গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপে নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টি, হাতিয়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
লঘুচাপে নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টি, হাতিয়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার ৪
অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার ৪

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৫ উদযাপন
খুলনায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক 
গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক  গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অবিলম্বে শপথ না পড়ালে আন্দোলন আরও বেগবান হবে: ইশরাক
অবিলম্বে শপথ না পড়ালে আন্দোলন আরও বেগবান হবে: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টিতে ৬ জেলায় বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টিতে ৬ জেলায় বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার টহল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, চারজন নিহত
দক্ষিণ কোরিয়ার টহল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, চারজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের সমাবেশে আত্মহত্যা বিরোধী বার্তা
বসুন্ধরা শুভসংঘের সমাবেশে আত্মহত্যা বিরোধী বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

খুলনায় হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীর মামলার শুনানি ৮ জুলাই
খুলনায় হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীর মামলার শুনানি ৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবিকে এতদিন জিম্মি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ: সারজিস আলম
বিজিবিকে এতদিন জিম্মি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চাঁপাইনবাবগঞ্জে হেরোইনসহ গ্রেফতার ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে হেরোইনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাউসফুল ৫ বক্স অফিসে হাউসফুল হবে কি?
হাউসফুল ৫ বক্স অফিসে হাউসফুল হবে কি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ
উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ
ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও
গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক
হঠাৎ ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার
আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ট্রেনেই ইউরোপের পাঁচ দেশে রোমাঞ্চকর যাত্রা, টিকেট মাত্র ৪০ ইউরো!
এক ট্রেনেই ইউরোপের পাঁচ দেশে রোমাঞ্চকর যাত্রা, টিকেট মাত্র ৪০ ইউরো!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রত্যাখ্যাত হয়ে প্রেমিকার বাড়িতে গ্রেনেড ছুঁড়তে গিয়ে মারা গেলেন প্রেমিক নিজেই!
প্রত্যাখ্যাত হয়ে প্রেমিকার বাড়িতে গ্রেনেড ছুঁড়তে গিয়ে মারা গেলেন প্রেমিক নিজেই!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূসের পদত্যাগ করতে চাওয়া উচিত হয়নি
ইউনূসের পদত্যাগ করতে চাওয়া উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

সচিবালয়সহ সারা দেশে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি
সচিবালয়সহ সারা দেশে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে