শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

ইরানে মার্কিন বি-২ বোমারু বিমানের হামলার পর উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচিও আরও বিস্তৃত হতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের এই সামরিক পদক্ষেপ পিয়ংইয়ংকে তাদের অস্ত্র কর্মসূচিকে আরও দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে উৎসাহিত করতে পারে বলেই মনে করছেন তারা। এ নিয়ে বিশ্লেষণধর্মী একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন।

কিম জং উন বিশ্বাস করেন পারমাণবিক অস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের শাসনের পরিবর্তন রুখতে চূড়ান্ত প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। বছরের পর বছর ধরে উত্তর কোরিয়াকে তাদের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি ত্যাগ করতে বোঝানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। ধারণা করা হয়, কিম প্রশাসনের কাছে এমন কাছে একাধিক পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর মতো ক্ষমতা রাখে। এর মানে কোরীয় উপদ্বীপে যেকোনো সম্ভাব্য সামরিক হামলা অনেক বেশি ঝুঁকির কারণ হতে পারে।

দক্ষিণ কোরিয়ার কিয়ংনাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর কোরিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক লিম ইউল-চুল বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিঃসন্দেহে উত্তর কোরিয়ার দীর্ঘদিনের শাসন টিকিয়ে রাখা এবং পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির নীতিকে আরও শক্তিশালী করবে।

লিম আরও বলেন, উত্তর কোরিয়া সাম্প্রতিক মার্কিন বিমান হামলাকে একটি পূর্বপরিকল্পিত সামরিক হুমকি হিসেবে দেখছে এবং সম্ভবত পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর প্রচেষ্টা জোরদার করবে।

বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন, ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসনের পর রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সামরিক সম্পর্ক ক্রমশ বাড়ছে এবং এর মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া দ্রুত পারমাণবিক সক্ষমতা আরও বাড়াতে পারে।

২০২৪ সালের পর থেকে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার কৌশলগত অংশীদারিত্ব পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পিয়ংইয়ংয়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও সামরিক লাইফলাইনে পরিণত হয়েছে।

লিম বলেন, উত্তর কোরিয়া এবং রাশিয়ার মধ্যে কৌশলগত জোটের ভিত্তিতে পিয়ংইয়ং যৌথ অস্ত্র তৈরি, সম্মিলিত সামরিক মহড়া, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং অর্থনৈতিক ও সামরিক উভয় ক্ষেত্রেই বৃহত্তর পারস্পরিক নির্ভরতার দিকে এগিয়ে যাবে।

জাতিসংঘের ১১ সদস্য নিয়ে গঠিত মাল্টিল্যাটারাল স্যাংশনস মনিটরিং টিমের (এমএসএমটি) প্রতিবেদন অনুসারে, উত্তর কোরিয়া রাশিয়ার আক্রমণে সহায়তার জন্য ১৪ হাজারের বেশি সৈন্য এবং ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেটসহ লক্ষ লক্ষ সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে।

এর বিনিময়ে রাশিয়া উত্তর কোরিয়াকে বিভিন্ন মূল্যবান অস্ত্র ও প্রযুক্তি দিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে বিমান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ব্যবস্থা এবং পরিশোধিত তেল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পদক্ষেপগুলো উত্তর কোরিয়াকে তার সামরিক কর্মসূচিতে অর্থায়ন করতে এবং তার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিকে আরও উন্নত করতে সাহায্য করছে। যা দেশটিকে আধুনিক যুদ্ধে সরাসরি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সহায়তা করে।

সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের কোরিয়া চেয়ার ভিক্টর চা বলেন, কিমের চোখে ইরানের সাম্প্রতিক মার্কিন সামরিক পদক্ষেপগুলো একটি উদ্বেগজনক বিষয়। ইরাক ও লিবিয়া থেকে ইরান পর্যন্ত পারমাণবিক অস্ত্রবিহীন দেশগুলো মার্কিন নেতৃত্বাধীন হস্তক্ষেপের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। উত্তর কোরিয়া, ইতিমধ্যে ছয়টি পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে এবং দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে। 

চা এর মতে, তেহরানের পারমাণবিক সম্পদের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের বিমান হামলা কিম শাসনের উপর একটি দীর্ঘস্থায়ী ছাপ ফেলবে। তিনি বলেন, ইরানের ওপর হামলা উত্তর কোরিয়ার জন্য দুটি বিষয়কে নিশ্চিত করবে, যার কোনটিই মার্কিন নীতির জন্য ভালো নয়। এক, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচির জন্য ইসরায়েলের মতো বল প্রয়োগের বিকল্প নেই। দুই, এই হামলা কিম জং উনের মনে পারমাণবিক অস্ত্রাগার সমৃদ্ধ করা ও বজায় রাখার দৃঢ় বিশ্বাসকে আরও গাঢ় করবে।

আর ইরান ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট, বিশেষ করে পারমাণবিক সক্ষমতার দিক থেকে।

সিউলের ইওহা ওম্যানস ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা অধ্যাপক লিফ-এরিক ইজলি বলেন, পিয়ংইয়ংয়ের পারমাণবিক কর্মসূচি অনেক বেশি উন্নত, একাধিক ডেলিভারি সিস্টেম, যার মধ্যে আইসিবিএম (আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র) রয়েছে, সেগুলোর মাধ্যমে অস্ত্র উৎক্ষেপণের জন্য প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, কিম শাসন যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানার হুমকি দিতে পারে এবং সিউল উত্তর কোরিয়ার বিভিন্ন ধরণের অস্ত্রের সীমার মধ্যে রয়েছে।

অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার সর্বশেষ মূল্যায়ন অনুসারে, ইরান এখনও একটি কার্যকর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারেনি এবং তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অস্ত্র তৈরির মাত্রার নিচে ছিল।

তারা পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা শক্তির সঙ্গে বছরের পর বছর ধরে কূটনীতি চালিয়েছিল, যা ট্রাম্প বি-২ স্টিলথ বিমানকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বাংকার বাস্টিং বোমা ফেলার নির্দেশ দেওয়ার সময়ও চলমান ছিল।

ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়ার কাছে ৪০ থেকে ৫০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে, যা আঞ্চলিক এবং সম্ভাব্যভাবে মার্কিন মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে সক্ষম।

কিয়ংনাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লিম সতর্ক করে বলেন, উত্তর কোরিয়ার উপর হামলা পূর্ণ মাত্রার পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন-দক্ষিণ কোরিয়া জোট চুক্তি অনুযায়ী, উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের সঙ্গে পূর্ব পরামর্শের প্রয়োজন হবে, যা রাজনৈতিক ও আইনি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে।

এছাড়াও বাহ্যিক শক্তি বিবেচনা করার বিষয়ও আছে। লিম বলেন, উত্তর কোরিয়ার রাশিয়ার সঙ্গে একটি আনুষ্ঠানিক পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি রয়েছে, যা রাশিয়াকে আক্রমণের ঘটনায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ করে দেয়।

পারমাণবিক সক্ষমতা, মার্কিন আঞ্চলিক জোট এবং রাশিয়ার সমর্থন; এই প্রতিরোধের সমীকরণ সম্ভবত পিয়ংইয়ংকে এমন একতরফা সামরিক পদক্ষেপ থেকে রক্ষা করে, যা ওয়াশিংটন ইরানে প্রয়োগ করেছে।

লিম বলেন, শেষ পর্যন্ত ইরানের উপর এই হামলা পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধে কাজ না করে বরং এর ন্যায্যতা প্রমাণ করতে পারে।

তিনি বলেন, এই হামলা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি উত্তর কোরিয়ার অবিশ্বাসকে আরও গভীর করবে এবং উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র নীতিতে পরিবর্তনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে, বিশেষ করে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা জোরদার ও গভীর করার মাধ্যমে।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
মিয়ানমারে বেসামরিক গাড়িবহরে বিমান হামলায় নিহত ৮
মিয়ানমারে বেসামরিক গাড়িবহরে বিমান হামলায় নিহত ৮
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দুই গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দুই গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
হিজবুল্লাহর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইরানের
হিজবুল্লাহর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইরানের
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
সর্বশেষ খবর
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলে গেলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক যতীন সরকার
চলে গেলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক যতীন সরকার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিশুসহ তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তা ও এক পরিবারকে অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুসহ তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তা ও এক পরিবারকে অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নন্দীগ্রামে সাড়ে তিন শত কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
নন্দীগ্রামে সাড়ে তিন শত কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ১৫ হাজার পরিবার
লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ১৫ হাজার পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে নেই শমিত শোম
নেপালের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে নেই শমিত শোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে এসএসসি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনায় দেওয়া হলো গাছ ও বই
দিনাজপুরে এসএসসি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনায় দেওয়া হলো গাছ ও বই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন নিশ্চিতে কাজ করছে ডিএনসিসি : প্রশাসক
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন নিশ্চিতে কাজ করছে ডিএনসিসি : প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে বেসামরিক গাড়িবহরে বিমান হামলায় নিহত ৮
মিয়ানমারে বেসামরিক গাড়িবহরে বিমান হামলায় নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুরিকাঘাতে মাদ্রাসাশিক্ষক খুন
ছুরিকাঘাতে মাদ্রাসাশিক্ষক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে বিএসএফের পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে বিএসএফের পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা