শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

শুধু দেশে নয়, বিদেশেও গোলাম দস্তগীর গাজী সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিশ্বের আটটি দেশে তাঁর সম্পদ রয়েছে। মালয়েশিয়ায় ‘মাই সেকেন্ড হোম’ কর্মসূচিতে গাজী, তাঁর স্ত্রী হাসিনা গাজী এবং সন্তান পাপ্পা গাজী অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন বিপুল টাকা খরচ করে। গাজী প্লাস্টিক (ইন্টারন্যাশনাল) নামে একটি ভুয়া কোম্পানি খুলে মালয়েশিয়ায় বিনিয়োগের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন গাজী এবং তাঁর পরিবার। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাইয়ে গাজীর সম্পদ রয়েছে বলে দুদকের এক সূত্র জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে দুদক তাঁর এসব অর্থ পাচারের বিষয়ে অনুসন্ধান করছে। প্রাথমিক হিসাবে জানা গেছে, গত ১৫ বছরে ৮ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন গোলাম দস্তগীর গাজী।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গাজীর উত্থান পর্ব শুরু হয়। এ সময় গাজী নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের টিকিট পান। এমপিও হয়ে যান। কিন্তু এমপির পদ ব্যবহার করে গাজী জনকল্যাণ করেননি। লুটপাট, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজী হুন্ডি, আন্ডার ইনভয়েস এবং ওভার ইনভয়েসের মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন। গাজী প্লাস্টিক বিদেশে তাঁর প্লাস্টিকজাত পণ্য রপ্তানি করে বলে ঘোষণা দেয়। এ ঘোষণা দিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গাজী প্লাস্টিকের পণ্য রপ্তানি শুরু করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ২০১১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত গাজী প্লাস্টিক ৮২৫ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে। কিন্তু এর বিপরীতে বাংলাদেশে এসেছে মাত্র ২৩ কোটি টাকার পণ্য। অর্থাৎ প্রায় ৮০০ কোটি টাকাই বিদেশে পাচার করা হয়েছে। গাজী এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা এ অর্থ অন্য দেশে স্থানান্তর করেছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিভিন্ন শিল্পজাত পণ্যের কাঁচামাল আমদানির নামে গাজী গত ১৫ বছরে প্রায় ৯২৩ কোটি টাকার পণ্য আমদানি করেছেন। কিন্তু আমদানির যে প্রাক্কলিত মূল্য দেখানো হয়েছে, সে মূল্য বাজার মূল্যের প্রায় তিন গুণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে গাজী ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে প্রায় সাড়ে তিন শ কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ ছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে গাজী বিপুল পরিমাণ টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। যেমন মালয়েশিয়ায় যখন তাঁর সেকেন্ড হোম স্কিম কর্মসূচি চালু করেন, তখন গাজী এবং তাঁর স্ত্রী ও পুত্র তিনজনই এ কর্মসূচির আওতায় সেখানে সেকেন্ড হোম তৈরি করেছিলেন। এ সেকেন্ড হোমের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়। অথচ এটি বাংলাদেশ ব্যাংক বা গাজীর আয়কর নথিতে নেই। অর্থাৎ এ অর্থ অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া সরকারের বৈধ অনুমতি ছাড়াই সিঙ্গাপুরে তিনি গাজী প্লাস্টিকের নামে আন্তর্জাতিক কোম্পানি খুলেছেন। সেখানে গাজী প্লাস্টিকের পণ্য বিপণন করা হয়। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এটি অর্থ পাচারের কৌশল হিসেবে করা হয়। এ ছাড়া দুবাইতে গাজীর দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট রয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৭ কোটি টাকা। পাপ্পা গাজীর নামে যুক্তরাষ্ট্রের ল আইল্যান্ডে দুটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এখন যুক্তরাষ্ট্র সরকার এ বাড়িগুলো কীভাবে কেনা হয়েছে তা তদন্ত করছে। একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন, এ তদন্তে যদি পাপ্পা গাজী যথাযথভাবে তাঁর আয়ের উৎস দেখাতে না পারেন, তাহলে তা জব্দ করা হবে।

কানাডার মন্ট্রিলে হাসিনা গাজীর নামে দুটি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। ২০১৫ এবং ২০১৯ সালে এ ফ্ল্যাট দুটি কেনা হয়েছে। বর্তমানে ফ্ল্যাট দুটি ভাড়া রয়েছে। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরে গোলাম দস্তগীর গাজীর নিজের নামে সাড়ে ৪ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি অফিস স্পেস এবং একটি কুরিয়ার সার্ভিস রয়েছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় গাজীর নামে একটি মানি এক্সচেঞ্জ রয়েছে।

প্রাথমিক হিসাব থেকে দেখা গেছে, গাজী এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা গত ১৫ বছরে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। অথচ গাজীর যে আয়করের হিসাব দেখানো হয়েছে, তাতে তিনি দেখিয়েছেন তাঁর যে মোট উপার্জন তার চেয়ে অনেক বেশি। গাজী এবং তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন একাধিক মামলা করেছে। দুদকের নথি থেকে দেখা যায়, ১৫ বছরে গোলাম দস্তগীর গাজী স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি মিলিয়ে প্রায় ১ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এর বিপরীতে তাঁর ব্যাংকঋণের পরিমাণ ৯৩৫ কোটি টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, এ ব্যাংকঋণের টাকাও গাজী কোথাও বিনিয়োগ করেননি। বরং পুরো টাকাই বিদেশে পাচার করেছেন। অন্যদিকে গোলাম দস্তগীর গাজীর সর্বশেষ অস্থাবর সম্পত্তি ছিল ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, বিদেশে তাঁর যে পরিমাণ সম্পদ রয়েছে তার প্রাক্কলিত হিসাবের চেয়ে তার আয়কর নথিতে দেখানো হিসাবের চেয়ে অনেক বেশি।

গাজী গত ১৫ বছরে ছয়টি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এ ঋণগুলো এখন সবই খেলাপি। ঋণের টাকায় গাজী কোনো শিল্পকারখানাই করেননি। বরং ঋণের টাকা পুরোপুরি হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন। বিদেশে এসব পাচারকৃত অর্থ এখন তাঁর পরিবারের লোকজন দেখাশোনা করছেন। ২৫ আগস্ট গোলাম দস্তগীর গাজী গ্রেপ্তার হন। কিন্তু তাঁর পুত্র এবং স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।

একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন, ৫ আগস্টের আগেই পাপ্পা গাজী বিদেশে পালিয়ে যান। প্রথমে তিনি দুবাইতে ছিলেন। এখন মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন। মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরে তিনি নতুন করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করছেন। ৫ আগস্টের পর পাপ্পা গাজী নভেম্বরে ‘গাজী এন্টারপ্রাইজ’ নামে মালয়েশিয়ায় নতুন আরেকটি এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন। যে এক্সপোর্ট-ইমপোার্ট কোম্পানি বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন রকম পণ্য মালয়েশিয়ায় নিয়ে যাচ্ছে। মালয়েশিয়া ছাড়াও সিঙ্গাপুরেও এর শাখা খোলা হয়েছে।

বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এ দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ দিয়ে এখন পাপ্পা গাজী নতুন করে বিনিয়োগ করছেন। উল্লেখ্য, দুর্নীতি দমন কমিশন ইতোমধ্যে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশে চিঠি দিয়েছে। অর্থ উদ্ধারের জন্য বিভিন্ন তৎপরতা নিয়েছে। কিন্তু এসব অর্থ পাচারের তৎপরতায় গোলাম দস্তগীর গাজীর নাম কোথাও দেখা যাচ্ছে না। তাঁর বিদেশের সম্পদ পাচারের বিষয়টি এখনো অধরাই রয়ে গেছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, আন্ডার ইনভয়েসিং এবং ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে গাজী যে বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন তা এখন সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত। কারণ তিনি যে পরিমাণ রপ্তানি দেখিয়েছেন, সে পরিমাণ টাকা বিদেশ থেকে আসেনি। একই সঙ্গে তিনি যত টাকার কাঁচামাল আমদানি করবেন বলে দেখিয়েছেন সে টাকার কাঁচামাল আসেনি। সুস্পষ্টভাবে এটি মানি লন্ডারিং আইনে দ নীয় অপরাধ। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক মানি লন্ডারিং আইন অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, ইতোমধ্যে সিআইডিকে এ বিষয়ে একটি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সিআইডি এ বিষয়টি তদন্ত করছে। গাজীর ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, শুধু এ কয়েকটি দেশেই নয়, আরও বিভিন্ন দেশে গাজীর বিপুল পরিমাণ পাচারকৃত অর্থ রয়েছে। এসব অর্থ উদ্ধারের জন্য দ্রুত একটি টাস্কফোর্স গঠন করা উচিত বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
সর্বশেষ খবর
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই
কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার
চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক