শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

সুলতান মাহামুদ রেজা
প্রিন্ট ভার্সন
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

ভারতের কিংবদন্তি শিল্পোদ্যোক্তা প্রয়াত রতন টাটা। তিনি অন্তর্মুখী একজন মানুষ। নীরবে ভারতের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কখন? উত্তরে রতন টাটা বলেছিলেন, যখন শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করা হয়, তাদের ভিতর আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়, তারা যখন উৎপাদন থেকে সরে যান, তখন একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশের স্বপ্নগুলো বিলীন হয়ে যায়।

ভারতের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সমালোচনা করতে গিয়ে রতন টাটা এ মন্তব্য করেন। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা দেখে রতন টাটার সেই বিখ্যাত উক্তিটি আবার মনে করা হলো। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে যেন ধ্বংসের এক উন্মুক্ত খেলা চলছে। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে বলা হচ্ছে সাঁতার কাটতে। আতঙ্ক ছড়িয়ে শিল্প-কলকারখানা বন্ধের যেন রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। মামলা-হামলা আতঙ্কে আজ দিশাহারা বেসরকারি খাত। বড় শিল্পগ্রুপ থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- কেউই ভালো নেই। সবাই ব্যবসা গুটিয়ে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে যেন মৃত্যুর অপেক্ষায়।

একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক কাজে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চলে গেলেন বিদেশে। সেখানেই তিনি অবস্থান করছিলেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হয়। আগস্টের শেষে তিনি দেশে ফিরে যথারীতি স্বাভাবিকভাবে ব্যবসাবাণিজ্য শুরু করতে চেষ্টা করলেন। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু প্রতিদিনি তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নানাজনের অনধিকার প্রবেশ। চাঁদা দাবি করা হতে লাগল। একটি সংগঠন না, অনেকে। চাঁদা না দিলে মামলার হুমকি দেওয়া হলো। ভদ্রলোক প্রথমে পাত্তা দিলেন না। এরপর তার একটি কারখানা ভাঙচুর হলো। অবশেষে গত রবিবার (২৭ এপ্রিল) তিনি জানলেন মিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে। যেখানে ৪০৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এই ৪০৮ জন আসামির মধ্যে অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী আছেন। যেখানে বাদীকে তিনি চেনেন না। গত ১০ বছরে তিনি মিরপুর যাননি। গত ৯ মাসে দেশে প্রায় ২ হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের তথ্যানুযায়ী, জুলাই আন্দোলন নিয়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে। এসব মামলার আসামি হয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। কোনো মামলার আসামি ১০০ জনের নিচে নয়। আর এসব মামলায় প্রায় ২০ হাজার ব্যবসায়ীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তারা আতঙ্কে আছেন। অনেকেই ব্যবসা বন্ধ রেখেছেন ভয়ে। মামলা করার আগে ও পরে এসব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। যদি তারা চাঁদা দিতে না পারেন তাহলে তাদের নানারকম হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে যেন মামলাবাণিজ্যের এক রমরমা ব্যবসা চলছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ঢালাওভাবে মামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন বলেছেন, এসব মামলা কেবল ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলকই নয়, এ মামলাগুলো আদালতে টিকবে না। কিন্তু তার পরও মামলার বাম্পার ফলন হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব মামলায় আসামি করা হচ্ছে সুনির্দিষ্ট টার্গেট করে। এমন ব্যক্তিদের আসামি করা হচ্ছে যাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া যায়।

বিভিন্ন মামলার খোঁজখবর নিয়ে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ মামলাই ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অথবা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য। মামলাবাজরা মামলা করেছেন সংঘবদ্ধ চক্র হয়ে। মামলাবাণিজ্য এখন কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। আমরা যদি মিরপুরের সর্বশেষ মামলাটির আসামিদের পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখা যাবে যে, ব্যবসায়ীদেরই এ মামলায় টার্গেট করা হয়েছে। বিভিন্ন শিল্পগ্রুপের মালিক থেকে শুরু করে কর্মচারীদের এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। ব্যক্তি হত্যা মামলা নয়, এটা যেন অর্থনীতিকে হত্যার আয়োজন। শুধু এই মামলা নয়, প্রায় সব মামলায় টার্গেট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের । বাংলাদেশের বড় শিল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ছোট মাঝারি ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোক্তা কাউকেই বাদ দেওয়া হয়নি। এমনকি বিজ্ঞাপনী সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান রাখছে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে এ জায়গায় এগিয়ে এসেছে তার একটি প্রধান কারণ হলো বেসরকারি খাত। বিভিন্ন শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য ঝুঁকি নিচ্ছেন। তাদের জীবনীশক্তি এবং মেধা মনন ঘটিয়ে অর্থনীতিকে দিচ্ছেন নতুন প্রাণশক্তি। কিন্তু সেই ব্যবসায়ীরাই এবার সবচেয়ে বড় টার্গেট। দেশের বেসরকারি খাতের মেরুদণ্ড গত ৯ মাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন চলছে হত্যার আয়োজন। একজন ব্যবসায়ী যদি অপরাধ করেন, কোনো দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হতেই পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের যখন হত্যা মামলার আসামি করা হয় তখন বুঝতে হবে যে, এটি উদ্দেশ্যপূর্ণ। এর পেছনে সুগভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আমি মনে করি, দুটি উদ্দেশ্যে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে।

প্রথমত, ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়। বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ফোন করা হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। এরকম ঘটনা ঘটেছে বেশ কিছু শিল্পগ্রুপের। আর এ কারণেই এসব ব্যবসায়ী এখন ব্যবসা বন্ধ করে দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের একটি সুগভীর চক্রান্ত এ মামলাবাণিজ্য। এসব মামলা করে বেসরকারি খাতে ছড়ানো হচ্ছে আতঙ্ক। গত ৯ মাসে তছনছ করা হয়েছে আমাদের বেসরকারি খাত। এ সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ শ্রমিক চাকরিহারা হয়েছেন। বাংলাদেশের তিন শতাধিক বিভিন্ন ধরনের শিল্পকারখানা উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। লুটপাট হয়েছে প্রায় শতাধিক শিল্পকারখানায়। সরকার এগুলোর কোনো বিচার করতে পারেনি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, আর কোনো মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে সবাইকে। কিন্তু কে শোনে কার কথা। চাঁদাবাজির এক উৎসব চলছে যেন দেশজুড়ে। সরকার নির্বিকার। আর এসব মামলা যারা করছে তাদের সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে প্রভাব খাটিয়ে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে। সেই একই হয়রানি। তাহলে কি পরিবর্তন হলো নতুন বাংলাদেশে? সাম্প্রতিক সময়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ঢালাওভাবে মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়। কিন্তু সেটিও হাই কোর্টের নির্দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে এক আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত, সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তাদের বিভিন্ন মহল মাঝেমধ্যে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এসব মামলার ফলে দুর্নীতি করার সুযোগ পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো কোনো অতি উৎসাহী সদস্য। তারা এসব মামলা দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রানি করছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করছে। এ বিষয়গুলো এখন ওপেন সিক্রেট। কিছু ছাত্র নামধারী ব্যক্তি বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। চাঁদা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে এমন অভিযোগ আজ ওপেন সিক্রেট। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন এক গভীর সংকটের মধ্যে। একজন মানুষ যখন হত্যা মামলার আসামি হন হোক তা ভুল বা শুদ্ধ তখন তিনি সৃজনশীলতার উদ্যম হারিয়ে ফেলেন। ব্যবসা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অর্থনীতি এখন আইসিইউতে। আমরা লক্ষ করছি, রাজনীতিবিদ, তথাকথিত ছাত্র এবং কিছু মতলববাজ ব্যক্তি যে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে, এর ফলে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়নি, পুরো দেশে একটি অস্থিতিশীল অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। যে দেশে হত্যা মামলার লক্ষাধিক আসামি থাকে, সেই দেশের অগ্রগতি এবং উন্নতি কীভাবে হবে সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

এসব মামলা করে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, দেশে সৃষ্টি হয়েছে অরাজকতা, তার চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জুলাই বিপ্লব। কারণ এ ধরনের ভিত্তিহীন ঢালাও মামলা পুরো জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এসব হাস্যকর মামলা ন্যূনতম আইনের শাসন যদি থাকে তাহলে টিকবে না এবং ভিত্তিহীন মিথ্যা প্রমাণিত হবে। তখন জুলাই বিপ্লবে হতাহত এবং শহীদকে অসম্মান জানানো হবে। এসব মামলাবাণিজ্যের মাধ্যমে শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি করা হচ্ছে চরম অন্যায় এবং অবজ্ঞা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে- অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সাধারণ মানুষের যে আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপিত হয়েছিল, জনগণ যে প্রত্যাশা নিয়ে এ সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছিল সেই দায়িত্ব পালনে সরকার কতটুকু সফল হয়েছে সেটি এখন এক প্রশ্ন। মজার ব্যাপার হলো- মামলাগুলো যারা করছেন বা যাদের নাম বাদী হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাদের অনেকেই জানেন না যে তারা নিজেরাই মামলা করেছেন। এ সংঘবদ্ধ চক্রকে সরকার ধরতে পারবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না- এটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। এসব আজগুবি মামলা যারা করছেন এবং ভিত্তিহীন মামলা যারা আমলে নিচ্ছেন তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। মামলাবাণিজ্যে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনই যদি এ মামলাবাণিজ্য বন্ধ না হয় তাহলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ঘোর অন্ধকার অমানিশায় আচ্ছন্ন।

সুলতান মাহামুদ রেজা : গবেষক ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
আজও অবরুদ্ধ এনবিআর, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলছে
আজও অবরুদ্ধ এনবিআর, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলছে

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা
চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পরিবেশ পদক পেল স্নোটেক্স আউটারওয়্যার
জাতীয় পরিবেশ পদক পেল স্নোটেক্স আউটারওয়্যার

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির শাস্তির মুখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার জেডন সিলস
আইসিসির শাস্তির মুখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার জেডন সিলস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ পর্যন্ত ইনিংস ব্যবধানেই হারলো বাংলাদেশ
শেষ পর্যন্ত ইনিংস ব্যবধানেই হারলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএসইউতে স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
আইএসইউতে স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে’
‘বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, ১১ মামলার আসামি ডাকাত হাদি গ্রেফতার
লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, ১১ মামলার আসামি ডাকাত হাদি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিসরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু শ্রমিকসহ নিহত ১৯
মিসরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু শ্রমিকসহ নিহত ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চার বিদেশি পিস্তলসহ ১১ সন্ত্রাসী আটক
বাগেরহাটে চার বিদেশি পিস্তলসহ ১১ সন্ত্রাসী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রবাসী হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রবাসী হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে