শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৭, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। আমাদের সার্বভৌমত্বের রক্ষক। সশস্ত্র বাহিনী আমাদের অহংকার ও গৌরবের প্রতিষ্ঠান। আর তাই এ বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা আমাদের নাগরিক দায়িত্ব। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে যদি বিতর্কিত করা হয়, যদি হেয় প্রতিপন্ন করা হয় তাহলে আমাদের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা বিপন্ন হতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বাংলাদেশ। সবার আগে দেশ এটি আমাদের মনে রাখতে হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে আমরা লক্ষ করছি বাংলাদেশের গৌরবের প্রতীক, আমাদের অস্তিত্বের স্মারক সশস্ত্র বাহিনীকে নানাভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা হচ্ছে। সমাজমাধ্যমে বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি নানা রকমভাবে সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছে, গুজব ছড়াচ্ছে বুঝে না বুঝে। সমাজমাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষ করে সেনাবাহিনী নিয়ে অনভিপ্রেত চর্চা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুণ্নের শামিল। এর মাধ্যমে প্রকারান্তরে সশস্ত্র বাহিনীকে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী প্রধানসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নানা রকম সত্য-মিথ্যা বিষোদ্গার করে রীতিমতো তর্কযুদ্ধ অনাকাঙ্ক্ষিত, অগ্রহণযোগ্য এবং অনভিপ্রেত। এসব তর্কযুদ্ধ কখনোই দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। এ ধরনের বিতর্ক আমাদের জাতীয় ঐক্য শুধু বিনষ্ট করবে না, আমাদের সার্বভৌমত্বও হুমকির মুখে ফেলবে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী একটি পেশাদার চৌকশ বাহিনী হিসেবে সারা বিশ্বে সমাদৃত, পরিচিত। এই তো কদিন আগে অক্টোবরে সেন্ট্রাল আফ্রিকার বিদ্রোহী দমনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডাররা গেলেন। সেখানে তারা এক অসাধারণ অভিযানের মাধ্যমে বিদ্রোহ দমন করলেন। শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন। সম্প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেন্ট্রাল আফ্রিকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার পর সেখানে সফরে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগে একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র তিনি উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করা হচ্ছে আফ্রিকাজুড়ে। শুধু সেন্ট্রাল আফ্রিকা নয়, সিয়েরা লিওন, সুদানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদান সবাই গভীর আস্থার সঙ্গে স্বীকার করে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সারা বিশ্বে শান্তিরক্ষায় আস্থার প্রতীক। এ কারণেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় অংশগ্রহণ করছে। এটি আমাদের জন্য এক বিরাট অর্জন। এটি শুধু বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী বা বিমান বাহিনীর সাফল্য নয়, এটি পুরো বাংলাদেশের গৌরব। এ গৌরবকে আমাদের সব সময় স্মরণ করতে হবে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী সমস্ত দুর্যোগ, দুর্বিপাক এবং রাষ্ট্রীয় সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় জনগণের পক্ষে, শান্তির পক্ষে কাজ করেছে। ইতিহাস তা-ই বলে। আমরা যদি জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থান পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব সেখানেও সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ছিল গৌরবোজ্জ্বল। সশস্ত্র বাহিনী নিরীহ জনসাধারণের প্রতিপক্ষ হতে চায়নি। তারা জনগণকে অস্ত্র দিয়ে দমন করতে চায়নি। সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চেয়েছে। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পর এখন নানা রকম ব্লেম গেম শুরু হয়েছে, যেখানে সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার গভীর ষড়যন্ত্র লক্ষ করা যাচ্ছে। সমাজমাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে মনগড়া তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বিবিসিতে একটি সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে কিছু অযাচিত, অনভিপ্রেত এবং তাঁর দায়িত্বের বাইরে কথা বলেছেন। এ বক্তব্যগুলো কখনোই কাম্য নয়, কাঙ্ক্ষিত নয়। ভলকার তুর্ক তাঁর ম্যান্ডেটের বাইরে গিয়ে এ ধরনের বক্তব্য দেওয়াটাকে অনেকেই ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করছেন না। তিনি কেন এবং কোন প্রেক্ষাপটে এ ধরনের কথা বলছেন সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু ৭ মার্চ বিবিসির হার্ডটক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে যে মন্তব্য তিনি করেছেন, তা তাঁর দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না বলেই মনে করেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। কারণ, বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী একটি চেইন অব কমান্ড-এর মধ্যে চলে। জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারও একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা এবং পদ্ধতির মাধ্যমে পরিচালিত হন। তাঁদের দায়িত্ব হলো বিভিন্ন দেশে মানবাধিকার সংরক্ষণ এবং মানবাধিকার সুরক্ষার জন্য প্রচার, জনমত সৃষ্টি এবং মতামত ব্যক্ত করা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমরা দেখছি মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা রকম ঘটনা ঘটেছে এবং সেসব ঘটনায় অনেক ক্ষেত্রেই জাতিসংঘ এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন সীমাহীন ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। বিশেষ করে গাজার গণহত্যার পর মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনের পক্ষপাতিত্ব ও নমনীয় নীতি সারা বিশ্বে সমালোচিত হয়েছে। সেসব বাস্তবতা মাথায় না নিয়ে ভলকার তুর্ক কেন বাংলাদেশ প্রসঙ্গ নিয়ে আগ বাড়িয়ে অযাচিত কথা বলতে গেলেন সেটি একটি প্রশ্নসাপেক্ষ বিষয়। এমনিতেই বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবের ওপর মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন উঠেছে। বিভিন্ন মহল এর গ্রহণযোগ্যতা, তথ্য-উপাত্তের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। বিশেষ করে সব পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদনটি প্রস্তুত হয়েছে কি না তা নিয়ে বড় বিতর্ক এখনো চলমান। এই প্রথম জাতিসংঘের একটি রিপোর্ট নিয়ে বিভিন্ন মহলে বিতর্ক উত্থাপিত হলো, এমনটি নয়। জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনের বহু রিপোর্টই খি ত, পক্ষপাতদুষ্ট এবং বিতর্কিত হিসেবে সমালোচিত। সে বিষয়ে মনোযোগী না হয়ে ভলকার তুর্ক কেন সেনাবাহিনীর প্রসঙ্গ উত্থাপন করলেন সেটি ভেবে দেখা দরকার। কারণ, জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের এটি এখতিয়ারভুক্ত বিষয় নয়। ভলকার তুর্ক হার্ডটকে যেটি বলেছেন সেটি আরও যদি খোলাসা করে বলতেন, তাহলে হয়তো এ বিতর্ক হতো না। তিনি যদি বলতেন সুনির্দিষ্টভাবে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর কাকে, কী সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন, তাহলে প্রশ্ন উঠত না। জাতিসংঘের সঙ্গে একটি সদস্য রাষ্ট্রের যোগাযোগের ধরন সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম ধারণা আছে, তারা জানেন জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন সেনাবাহিনী বা সশস্ত্র বাহিনীকে সরাসরি এ ধরনের সতর্কবার্তা দিতে পারে না, দেয়ও না। জাতিসংঘের এভাবে সতর্কবার্তা দেওয়ার কোনো পদ্ধতিও নেই। তিনি যদি কোনো সতর্কবার্তা দেন, তাহলে সেটি হয়তো বাংলাদেশের তৎকালীন সরকারকে অথবা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে দিয়েছেন। সে বিষয়টি স্পষ্ট না করে তাঁর এ বক্তব্য সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করবে।

সেনাবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্টকে তোয়াদেরা কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতীকী কাগজপত্র হস্তান্তর করেন   -আইএসপিআর
সেনাবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্টকে তোয়াদেরা কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতীকী কাগজপত্র হস্তান্তর করেন   -আইএসপিআর

আশার কথা ভলকার তুর্ক এ বক্তব্যের পরপরই আইএসপিআর একটি দায়িত্বশীল বিবৃতি দিয়েছে, যে বিবৃতিতে সুস্পষ্টভাবে তারা উল্লেখ করেছেন যে এ ধরনের কোনো ইঙ্গিত বা বার্তা সম্পর্কে সেনাবাহিনী অবহিত নয়। আইএসপিআরের বিবৃতিতে গণ অভ্যুত্থানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে ভলকার তুর্কের মন্তব্য নাকচ করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মানবাধিকার তাৎপর্য যথাযথভাবে মূল্যায়ন এবং যে কোনো গঠনমূলক সমালোচনা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। তবে অধিকতর সঠিকতা ও স্বচ্ছতার উদ্দেশ্যে উক্ত মন্তব্যের বিষয়ে কিছু স্পষ্টীকরণ প্রয়োজন বলে মনে করে। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার থেকে এ বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত বা বার্তা সম্পর্কে অবহিত নয়। যদি এ-সংক্রান্ত কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়, তবে তা তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়ে থাকতে পারে, সেনাবাহিনীকে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতীয় নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী কাজ করে এবং সর্বদা আইনের শাসন, মানবাধিকার নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ভলকার তুর্কের এ মন্তব্য কিছু মহলের মধ্যে ভুলভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে, যা সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টি এবং পেশাদারি প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আইএসপিআরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নিরপেক্ষতা ও সততার মহান ঐতিহ্য ধারণ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বদা জনগণের পাশে থাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রতিষ্ঠার পর থেকে কখনোই এমন কোনো অবস্থান কোনো সময় গ্রহণ করেনি, যেটি জনগণের বিপক্ষে যায়। আমরা লক্ষ করেছি, ১৯৯০ সালের স্বৈরাচার পতনের সময় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ছিল অভাবনীয়, ইতিবাচক। সে সময় তারা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতি অন্ধ আনুগত্য প্রদর্শন করে জনগণের মুখোমুখি দাঁড়ায়নি। এমনকি আমরা যদি লক্ষ করি ২০০৭ সালে নির্বাচনের আগের প্রেক্ষাপটেও সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ছিল গৌরবোজ্জ্বল। আর সবশেষ ২০২৪ সালে গণ অভ্যুত্থানের সময় সশস্ত্র বাহিনীর দায়িত্বশীল এবং নিরপেক্ষ ভূমিকার কারণেই শেষ পর্যন্ত জনগণের বিজয় হয়েছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আমাদের জনগণের প্রতিষ্ঠান। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী। আমাদের রাষ্ট্রীয় অখ তা, সার্বভৌমত্বের মহান দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশের তিন বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত সশস্ত্র বাহিনী। কাজেই কোনোভাবেই যেন আমরা সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত না করি। অযাচিত দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করে এ বাহিনী সম্পর্কে বিভ্রান্তির সৃষ্টি না করি। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে যখন পুলিশ বাহিনী সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় ছিল, তখন সশস্ত্র বাহিনী মানুষের জানমালের হেফাজত করেছে। এখনো দেশে যেটুকু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বলবৎ আছে সেটি সশস্ত্র বাহিনীর দৃঢ়চিত্ত ভূমিকার কারণে। মাসের পর মাস তারা এ দায়িত্ব পালন করছে। দীর্ঘদিন ধরে সশস্ত্র বাহিনীর এ দায়িত্ব পালন করা উচিত নয় বলে অনেকে মনে করেন। কিন্তু জনগণের স্বার্থে এবং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হিসেবে তারা এ দায়িত্ব পালন করছে। এবারই প্রথম নয়, দেশের যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ-দুর্বিপাকে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরাই প্রথম অসহায় মানুষের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন। এজন্য সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি দেশের আপামর মানুষের অসীম আস্থা। এ রকম বাস্তবতায় আমাদের প্রধান দায়িত্ব হলো রাষ্ট্রের আস্থার প্রতীক এ প্রতিষ্ঠানটিকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা। কারণ, এ প্রতিষ্ঠানটি যদি বিতর্কিত করা হয় তাহলে আমরাই অস্তিত্বের সংকটে পড়ব। বিপন্ন হবে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণে আক্রান্ত সুন্দরবন
প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণে আক্রান্ত সুন্দরবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ওঝার কাছে বিক্রি! অতঃপর...
মেয়েকে ওঝার কাছে বিক্রি! অতঃপর...

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শতাধিক বাড়িতে বৃক্ষরোপণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শতাধিক বাড়িতে বৃক্ষরোপণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক
কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা
বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন
আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক
একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা
আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে বিষ মিশ্রিত মাছ ও হরিণ শিকারের ফাঁদসহ নৌকা জব্দ
সুন্দরবনে বিষ মিশ্রিত মাছ ও হরিণ শিকারের ফাঁদসহ নৌকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া সড়কে যাত্রীদের স্বাগত জানাচ্ছে কৃষ্ণচূড়া
দৌলতদিয়া সড়কে যাত্রীদের স্বাগত জানাচ্ছে কৃষ্ণচূড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় ঈদুল আজহা শুক্রবার
কানাডায় ঈদুল আজহা শুক্রবার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনডিপির আইনের শাসন সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন প্রধান বিচারপতি
ইউএনডিপির আইনের শাসন সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা
প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবেশসম্মতভাবে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আহ্বান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
পরিবেশসম্মতভাবে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আহ্বান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিএনপির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে বিএনপির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'
'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ
হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর
আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু
আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না
সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?
আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা
২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা
জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ
এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে করলেন হিনা খান
বিয়ে করলেন হিনা খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমাদের যে হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
পশ্চিমাদের যে হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রীতির চোখে জল, আইপিএল ট্রফির স্বপ্ন অধরাই রইল!
প্রীতির চোখে জল, আইপিএল ট্রফির স্বপ্ন অধরাই রইল!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ
তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ

নগর জীবন

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা
ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা

মাঠে ময়দানে

ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে
ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে

দেশগ্রাম