শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

দেশের অর্থনীতি এখন কতটা স্থিতিশীল? খেলাপি ঋণ কেন কমছে না? বড় গ্রুপগুলোর ব্যাপারে কেমন নীতি-সহায়তা প্রয়োজন? পাচারের টাকা ফেরানো কঠিন কেন? ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলেছেন রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

প্রশ্ন : বিদ্যমান অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যিক পরিস্থিতিকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

উত্তর : ১৫ বছর ধরে ব্যাংকিং খাতে একটা অস্থিরতা ছিল। অর্থনীতিও একটা সমস্যার মধ্যে ছিল। যদিও আগের সরকার বলত যে তারা বেশ উন্নতি করেছে। মেগা প্রকল্প করেছে ইত্যাদি।


আসলে কিন্তু তা ছিল না। ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। হাজার হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়েছে। এই পরিস্থিতি এখনো বিরাজ করছে।

তারল্য সমস্যা ছিল, সেটা এখনো আছে। কিছু কিছু ব্যাংক হয়তো ভালো করেছে। তাদের কিছু ইন্ডিকেটর বেশ ভালো। কিন্তু যেসব জায়গা থেকে টাকা পাচার হয়ে গেছে, যেসব জায়াগায় শ্রেণীকৃত ঋণ বেড়ে গেছে; তারা এখনো সমস্যায় আছে।

খেলাপি ঋণ হয়েছে মূলত রাজনৈতিকীকরণের কারণে। বিশেষ করে পর্ষদ, পরিচালক, ম্যানেজমেন্ট, কাস্টমার এদের একটা যোগসাজশের মাধ্যমে ঋণ কেলেঙ্কারিটা হয়েছে। সবাই মিলেমিশেই এটা করেছে। যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করা হয়নি। একজন যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করতে যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করা দরকার, সেটা করা হয়নি।

ঋণ দেওয়া হয়েছে কিন্তু যথাযথ পর্যালোচনা হয়তো করা হয়নি। নামে-বেনামে ঋণ গেছে। ঠিকমতো ক্যাশফ্লো অ্যানালিসিস করা হয়নি। সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে, যারা টাকাটা বের করে বিদেশে নিয়ে গেছে। টাকাগুলো যদি দেশে থাকত তাহলে ইকোনমিতে এর একটা অবদান তৈরি হতো। দেশে বিনিয়োগ হলে উৎপাদন ও জিডিপি বাড়ত। কর্মসংস্থান হতো। দুঃখজনক হলো, টাকাটা পাচার করার কারণে সেই কর্মসংস্থানটা হয়নি। মেগা প্রজেক্ট করা হয়েছে; কিন্তু এগুলো অর্থনীতিতে কার্যকর অবদান রাখতে পারেনি। আমাদের দেখা উচিত, অর্থনীতি কতটা উন্নত হলো, রিজার্ভ ও রপ্তানি কতটা বাড়ল। সেদিকে খেয়াল করা হয়নি। এখন অর্থনীতির যে অবস্থা, তার সবই আফটার এফেক্ট অফ ওল্ড।

জুলাই বিপ্লবের পর একটি অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে। তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ধসটা বন্ধ হয়েছে। এখন আস্তে আস্তে এটাকে আরো ভালো অবস্থায় নিতে হবে। সেটা এখনো হয়ে ওঠেনি। এর জন্য কিছু করার আছে। রেগুলেটররা আছেন, তাঁদের ভূমিকা আছে। এক কথায় বলতে গেলে করপোরেট সুশাসন প্রত্যেকটা পর্যায়ে বাড়াতে হবে। করপোরেট গভর্ন্যান্স হলো সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। আমি আরেকটা পিলার যোগ করতে চাই—সদিচ্ছা। সদিচ্ছা না থাকলে কিছুই হবে না। অর্থাৎ সদিচ্ছা, সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে সব স্তরে। এভাবে যদি আমরা প্রতিটা স্তরে কাজ করি, তাহলে দেশের জন্য, দশের জন্য কাজ করতে আর দুশ্চিন্তা লাগবে না।

প্রশ্ন : খেলাপি ঋণ বাড়ার পেছনে নীতির দুর্বলতা রয়েছে কি না?

উত্তর : খেলাপিটা বেড়ে গেছে। কেননা, অনেকে টাকা বাইরে নিয়েছে গেছে। কেউ কেউ জেলে আছে, বিচার হবে। কেউ বলছে ৫০ হাজার কোটি, কেউ বলছে লাখ লাখ কোটি টাকা নিয়ে গেছে। টাকার পরিমাণ আমি জানি না। তবে এগুলো কিন্তু সত্যি। এ টাকাটা তারা বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করেছে। খেলাপি ঋণ বাড়ার এটা হচ্ছে প্রধান কারণ। এ ছাড়া এখানে যে শীর্ষ দশ ব্যাবসায়িক গ্রুপ রয়েছে, তারাও জুলাই বিপ্লবের পর খেলাপি হয়ে গেছে। তারা হয়তো ব্যবসা করতে পারেনি। আমি আমার ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলছি, বসছি। তারাও সাড়া দিচ্ছে। এই গ্রুপগুলো যদি একটু সাপোর্ট পায়; তাদের সক্ষমতা আছে, তারা খেলাপি ঋণকে নিয়মিত করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের যত সার্কুলার আছে, এগুলো পর্যালোচনা করে যদি রিশিডিলিং করে দেওয়া হয় এবং মিনিমাম ডাউন পেমেন্ট দিয়ে তাদের নিয়মিত করার সুযোগ দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বেঁচে যাবে। আগে ক্লাসিফায়েডের ক্ষেত্রে ছয় মাসের কথা বলা হতো। এখন বলা হচ্ছে তিন মাস। এটাকে আমি খারাপ বলব না। এর মাধ্যমে খেলাপির প্রকৃত চিত্রটা জানা যাবে। তার পরে পদক্ষেপ নেওয়া যাবে যে কিভাবে আগানো হবে। তবে আইএমএফের কথায় তো সব হবে না। আমি যখন অগ্রণী ব্যাংকের এমডি ছিলাম, তখন আমি নানা উপায়ে খেলাপি ঋণ কমিয়ে এনেছি। আমি যখন ছেড়ে যাই, তখন ব্যাংকের সব ইন্ডিকেটর পজিটিভ ছিল। চার শর মতো লোকসানি শাখাকে আমি ৭০টিতে নামিয়ে এনেছিলাম। এগুলো সবই ছিল আমার পজিটিভ স্টেপ। সবাইকে নিয়েই আমি কাজটা করেছি। এখন যখন আমি আবার ব্যাংকটিতে ঢুকেছি, এখন দেখি সবই নেগেটিভ।
 

প্রশ্ন : পাচারের টাকা ফেরানোর পদক্ষেপ কি যথেষ্ট?

উত্তর : অবৈধ উপায়ে যেসব টাকা চলে গিয়েছে, সেটা আমাদের প্রুফ করে নিয়ে আসতে হবে। কিছু হুন্ডিতে, কিছু পকেটে, আর কিছু গেছে সুটকেসে করে। এটা যদি জানা যায় যে কোন দেশে গেছে এবং তাদের সঙ্গে যদি আমাদের এগ্রিমেন্ট থাকে, তাহলে কিন্তু টাকা ফেরানো সম্ভব। তবে সময় লাগবে। কিন্তু আমি বলতে পারব না যে এক বছরের মধ্যে হবে। বেশ কয়েক বছর সময় লাগতে পারে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকাটা যে চুরি হলো সেটা শ্রীলঙ্কাতে যখন গেল, সেটা ধরতে পারায় ফেরত আনা গেছে; কিন্তু যেটা ফিলিপাইনে ক্যাসিনোতে গেল, সেটা কিন্তু ফেরানো যায়নি। এখন মামলা হয়েছে। এরপর দেখা যাক কী হয়। আমি আশাবাদী। আমি বিশ্বাস করি সময় লাগলেও পাচারের টাকা ফিরিয়ে আনা যাবে, যদি ঠিকমতো হ্যান্ডেল করা যায়।

প্রশ্ন : আস্থাহীনতায় বিনিয়োগ হচ্ছে না। আস্থা ফেরানো যায় কিভাবে?

উত্তর : এটা তো নির্বাচিত সরকার না। অন্তর্বর্তী সরকার। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সরকার গঠিত হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না নির্বাচিত সরকার আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পলিসিগত অনেক দুর্বলতা থেকে যাবে। এখন সরকার প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে কাজ করছে। নির্বাচিত সরকার এলে এই আদেশগুলো সংসদে আইন আকারে পাস হবে। যেকোনো দেশে এ রকম অন্তর্বর্তী সরকারের সময় এফডিআই কম আসে। ভালো খবর হলো, এ সময় কিন্তু আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, তাঁরা বেশি হারে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। এর ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বেড়ে গেছে। এখানে কিন্তু এফডিআইয়ের অবদান কম। বড় ভূমিকা রেখেছে রেমিট্যান্স। আর রপ্তানি আয়ের কিছু টাকা আটকে ছিল সেটার একটা অংশ আসা শুরু হয়ে গেছে। এটাও ফরেন কারেন্সিকে হেল্প করছে। আমি মনে করি এটা একটা ইতিবাচক দিক। এফডিআই এর ক্ষেত্রেও টাইম লাগবে। হঠাৎ করে তো আর সব হয়ে যাবে না।

আমি বিশ্বাস করি, এখন সরকার যা করছে, তারা সঠিক পথেই আছে। তারা সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমি বলব যে লু-ফলসগুলো ছিল বা গর্ত ছিল সেগুলো বন্ধ হয়েছে। এখন অর্থনীতিটা একটা স্টেবল কন্ডিশনের মধ্যে আছে। এটাকে আস্তে আস্তে সামনের দিকে ওপরে ওঠাতে হবে। তাহলে আমরা ভালো করব।

প্রশ্ন : বিনিয়োগ সম্মেলনের সময় মব ভায়োলেন্স হলো। অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠানে হামলা হলো। এগুলো কিভাবে বন্ধ করা যায়?

উত্তর : আমি মনে করি যাঁরা বিনিয়োগকারী, তাঁরা ছোটখাটো ইন্সিডেন্টের ব্যাপারটা অত চিন্তা করেন না। তাঁরা দেখেন যে পর্যাপ্ত অবকাঠামোগত সুবিধা আছে কি না, সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন, শ্রমিকের সহজলভ্যতা কেমন। মূলত এসবের ওপরে তাঁরা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেন। এ রকম অনেক ফ্যাক্টর আছে। কস্টিং কেমন হতে পারে, লাভ কেমন হতে পারে, সেটা স্থানান্তর করার আইন-কানুন কতটা সহজলভ্য—এগুলোর ওপর তারা বেশি জোর দিয়ে থাকেন। যে বিনিয়োগ সম্মেলনটা হলো আমি মনে করি, এটা খুবই সফল হয়েছে এবং এ জন্য বিডা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। এখানে যে ছোটখাটো ইনসিডেন্টগুলা হয়েছে, এটা আসলে হয়েছে মূলত ফিলিস্তিনের গাজা ইসুতে। আমরা মুসলিম হিসেবে যখন এ রকম দুঃখজনক ঘটনা দেখি তখন সত্যিই তা আমাদের বুকে লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভিয়েতনামের ২০ হাজার মেট্রিক টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে
ভিয়েতনামের ২০ হাজার মেট্রিক টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
এপ্রিলের ২৬ দিনে এলো ২২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২৬ দিনে এলো ২২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সাবেক এসপি আব্দুল মান্নান বরখাস্ত
সাবেক এসপি আব্দুল মান্নান বরখাস্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডোমারে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ডোমারে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস

৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদফতর গঠন করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদফতর গঠন করে গেজেট প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শায়েস্তাগঞ্জে পানি শোধনাগারের উদ্বোধন
শায়েস্তাগঞ্জে পানি শোধনাগারের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়াসার স্যুয়ারেজ প্রকল্পে সাশ্রয় হচ্ছে ৪২০০ কোটি টাকা
ওয়াসার স্যুয়ারেজ প্রকল্পে সাশ্রয় হচ্ছে ৪২০০ কোটি টাকা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক সাফল্যে ‘আলী’ সিনেমার টিমকে সম্মাননা দিলো সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়
আন্তর্জাতিক সাফল্যে ‘আলী’ সিনেমার টিমকে সম্মাননা দিলো সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাসহ গ্রেফতার ৬
রাজধানীতে যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাসহ গ্রেফতার ৬

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করছে প্রেস কাউন্সিল’
‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করছে প্রেস কাউন্সিল’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে কুমিল্লা শহরতলীর অর্ধলক্ষাধিক মানুষ
জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে কুমিল্লা শহরতলীর অর্ধলক্ষাধিক মানুষ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৈশাখী ঝড়ে ঝরে পড়া কাঁচা আমের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই
বৈশাখী ঝড়ে ঝরে পড়া কাঁচা আমের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই

২৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাইবান্ধায় মহাসড়কে অভিযান
গাইবান্ধায় মহাসড়কে অভিযান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মূলধারার সঙ্গে কারিগরি শিক্ষা সম্পৃক্ত করা দরকার: শিক্ষা উপদেষ্টা
মূলধারার সঙ্গে কারিগরি শিক্ষা সম্পৃক্ত করা দরকার: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস ভেবে পুলিশের গাড়িতে ডাকাতির চেষ্টা, অতঃপর...
যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস ভেবে পুলিশের গাড়িতে ডাকাতির চেষ্টা, অতঃপর...

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতের ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত
ডাকাতের ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা
হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রংপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন
রংপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাউবি’র বিএ এবং বিএসএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবি’র বিএ এবং বিএসএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫ বছরে হাবলের নতুন মহাজাগতিক উপহার
৩৫ বছরে হাবলের নতুন মহাজাগতিক উপহার

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টাঙ্গাইলে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে র‌্যালি
টাঙ্গাইলে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে র‌্যালি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ঝড়-বাদলে তাপমাত্রার ফারাক ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস
এক ঝড়-বাদলে তাপমাত্রার ফারাক ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শ্রমিক নিহত
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শ্রমিক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্চে ধর্ষণের শিকার ১৬৩, নির্যাতিত ৪৪২ নারী
মার্চে ধর্ষণের শিকার ১৬৩, নির্যাতিত ৪৪২ নারী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’
‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ
লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান
ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে