শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী

ড. মহিউদ্দীন মোহাম্মদ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী

তোমার জীবন আজ চারিদিকে বস্তুর জীবনে, তোমার হৃদয় আজ আকরিক লোহায়, দস্তায়, টিনে।/আজো তুমি প্রয়োজন-অপ্রয়োজনের চেয়ে বেশি গভীর প্রকট চাহিদার মতো লেগে আছো। কবি আবিদ আজাদের কবিতার এ দুটি চরণের মতোই আমাদের চলিষ্ণুু জীবন। এই অবস্থা থেকে উত্তীর্ণ হয়ে যাদের হৃদয়ে কল্পনা ও কল্পনার ভিতরে চিন্তা আর অভিজ্ঞতা বাসা বাঁধে তারাই সাহিত্যের পথে যাত্রা করতে পারে। অন্যভাবেও যদি বলা হয় তা-ও এ সত্যেরই প্রতিধ্বনি। সাহিত্য কল্পনার জীবনের বহিঃপ্রকাশ। সাহিত্য হলো আনন্দের উৎস অন্যথা মানবাত্মার আনন্দের উৎস হলো সাহিত্য। আসলে এ পথ বন্ধুর, এ পথ কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ নয়। ফুল থেকে বোলতা নেয় বিষ, মৌমাছি নেয় মধু। সাহিত্যিক জীবনের বাঁকে বাঁকে তাই কখনো বিষ অর্জন হয়, কখনো জীবনের বিসর্জন ঘটে। তবু শঙ্কা-সংশয়ের মধ্যেই অমরত্বের জিয়নকাঠির সন্ধানে পেলব হৃদয়ের মানুষেরা এ পথেই হাঁটেন।

 

যশোর প্রশস্তি...

এ জেলায় জন্ম নেওয়াটাকে গৌরবের বলে অহমের বিষয় করে তোলেন কবি-সাহিত্যিকরা। তাই তো তাঁদের কলমে বারবার যশোর প্রশস্তি উঠে আসে। পঞ্চাশ দশকের কবি আজীজুল হকের ১৯৮৫ সালে রচিত প্রশস্তি শিরোনামের মুক্তগদ্যে এ বিষয়ে কাব্যিক বর্ণনা ফুটে উঠেছে। সেবার যশোরে এক সাহিত্য সম্মেলনে কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়সহ এসেছিলেন অনেক রথী-মহারথী। আজীজুল হক লেখেন-

এদেশের বিদ্রোহী কবিকণ্ঠে ধ্বনিত হয় মহাকাব্যের সামুদ্রিক গর্জন, সেই কণ্ঠেই অনুরণিত হয়ে ওঠে কপোতাক্ষের কুলুকুলু ধ্বনি। পৃথিবীর মানুষ কান পেতে শোনে এখানকারই এক রবিশঙ্করের তিনতারের সম্মোহনী ঝঙ্কার। এখানেই উচ্চারিত হয়েছে, হজরত গরীব শাহ, হজরত শাহসুফী আবদুল করিম আর মুন্সী মেহেরুল্লার অমৃতময় বাণী।

তিনি আরও লেখেন-

এখানেই জন্ম নিয়েছে বিশ্ববন্দিত উদয়শঙ্কর, যাঁর অপূর্ব তনুমুদ্রায় লীলায়িত হয়ে উঠেছে তাণ্ডব আর লাস্যনৃত্যের ধ্রুপদী ছন্দ। সাত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে এখানেই ফিরে আসে বাঁধন ছেঁড়া ঘরের ছেলে মধুসূদন সাগরদাঁড়িতে, দুফোঁটা চোখের জল ফেলতে, আর এখানকার এই মধুমতীর কূলে দাঁড়িয়ে ফররুখ আহমদ শুনতে পান সাত সাগরের মাঝি সিন্দাবাদের সপ্তসমুদ্র যাত্রার আহ্বান। আশরাফ আলী খান তার কঙ্কালের করোটিতে বাজান অসহায় মানুষের হাহাশ্বাস এখানে, সুলতান আঁকেন শ্রমশিল্পীর পেশী মুদ্রার প্রত্যয়গূঢ় সৃজনলীলা। বাংলাদেশের কবিতীর্থ যশোর, নৃত্য-সংগীত অভিনয়ের উৎসভূমি যশোর... যশোর কেবল সকলের যশ হরণই করে না, সকলের জন্য আহরণও করে যশ।

 

কতিপয় ধ্রুবতারা...

প্রশস্তিতে অনেকের নাম এসে গেছে। এরাই আমাদের সেইসব নক্ষত্র, যাদের চিহ্নিত করে যুগে যুগে পথ হারানো নাবিক পথের দিশা পেয়েছেন।

আরও যাদের ধারণ করে ধন্য হয়েছে যশোর তারা হলেন-

কবি মান কুমারী বসু, অরুণ মিত্র, গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ আলী আহসান, সৈয়দ আলী আশরাফ, কাজী কাদের নওয়াজ, মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, সৈয়দ লাল মুহাম্মদ, কথাসাহিত্যিক-ঔপন্যাসিক হেমন্দ্র প্রসাদ ঘোষ, মনোজ বসু, ধীরাজ ভট্টাচার্য্য, শিশির কুমার ঘোষ, গৌর কিশোর ঘোষ, কথাসাহিত্যিক দিলারা হাশেম, নিমাই ভট্টাচার্য্য, খন্দকার মজহারুল করিম, প্রাবন্ধিক আবুল হোসেন, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, সৈয়দ আকরম হোসেন, হাসান জামান, হোসেনউদ্দিন হোসেন, মুস্তাফা মাসুদ, মাহমুদুল হক, গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান। আর সময়ের তারকোজ্জ্বল হয়ে আছেন-আনোয়ারা সৈয়দ হক, গল্পকার সেলিম মোরশেদ কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন, দারা মাহমুদ প্রমুখ।

 

বলগা হাওয়ায় লিটল লিটল...

...লাইক আ ডাইমন্ড ইন দ্য স্কাই-সাহিত্যের আকাশে ছোট ছোট ডায়মন্ডের মতো চিকচিক করছে যশোরের বিগত দিনের লিটল ম্যাগাজিনগুলো। এ ক্ষেত্রে গৌরবময় স¥ৃতিগাথা হয়ে আছে মাত্র কয়েকটি, আর টিমটিমে আলোয় ম্র্রিয়মাণ হাতে গোনা কয়েকটি এখনো দোলা দেয়। একসময় বের হয়েছে- চর্যা, প্রমা, প্রহর, বিবর, সূর্যঘড়ি, জংশন, শিল্পগ্রাম, স্বরবর্ণ, নৈকট্য। তবে অনেক লিটলম্যাগ না টেকার কারণ হলেন বলগা হাওয়ায় যে সাহিত্য হওয়ার কথা, সেটা হয়নি। বরং প্রতিষ্ঠিত লেখকদের সংকলন হয়েছে। মনে রাখা দরকার এ লিটল আসলে লিটল নয়, অনেক বড় ব্যাপার। এককালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে যেটির গোড়াপত্তন হয়েছিল, সেটির সূত্রপাত হয় এখানেও। কালপরিক্রমায় যশোরের আত্মচৈতন্যের ছোট কাগজ প্রতিশিল্প এরই ধারাবাহিকতায় পরিপুষ্ট।

সাহিত্য-সংস্কৃতির সূতিকাগার খ্যাত এ অঞ্চলের মানুষের চিন্তাকাঠামো স্বাধীনতাপ্রিয়। নৃতাত্ত্বিকভাবেই বোধ হয় এমনই। তা বারবার  প্রোজ্জ্বল হয়েছে তরুণের কাছে, যারা সংস্কৃতির জড়তাকে ছিন্ন করার প্রণোদনায় জাগরিত হয়। কেননা, তাদের নির্মাণ-বিনির্মাণের কুশলতায় সমৃদ্ধ হয়েছে জনপদ; সুনিপুণ বিন্যাস-সৃষ্টিউল্লাসে দৃঢ় করেছে তারুণ্যকে।

সেই উদ্দীপ্ত তারুণ্যের সামনে-গৌরবময় যশোরে নব্বই দশকে ভাঙাগড়ার সংস্কৃতির মেলবন্ধন প্রয়োজনী হয়ে ওঠে। সেসময় প্রতিশিল্পকে কেন্দ্র করে আলাদা স্বর তৈরি হয়। কবি পাবলো শাহি, অসিত বিশ্বাস, দুর্বাশা দুর্বার, বাবলু ভট্টাচার্য্য, টিটো জামান, মারুফুল আলম, মহিউদ্দীন মোহাম্মদ, সৈকত হাবীব, শেখ সিরাজউদ্দীন, মাসুমুল আলম, অতীন অভীক, ওয়াহিদুজ্জামান অর্ক, কবির মনি, মহসীন রেজা, সাদি তাইফ, আজিমুল হক, চিত্রশিল্পী মোজাই জীবন সফরি, তাবিথা পান্না, সাহিদুর রহমান, অন্যুন পৃন্স, জন প্রভুদান প্রমুখের মাধ্যমে এই জনপদ পুনর্বার আলোকিত হয়।

সবাই একসঙ্গে থেকে সোৎসাহে লিখেছেন- কবিতা, গল্প, নাটক, গান, চিত্রনাট্য, নৃত্যনাট্য। এঁকেছেন ছবি, করেছেন আবৃত্তি।

এসব করে সফলতা কোথায়? কেউ জানে না। তবে এটা বুঝেছে সাপের মুখে পা দিয়ে নাচার মন্ত্রণা এটা। প্রতুলের গানের মতো তাই ডিঙ্গা ভাসিয়েছে সাগরে।

পুরোনো দিনের হাওয়া...

কবি ও সাহিত্যিকদের সাহিত্যচর্চার জন্য প্রাচীনকাল থেকে বহু সংগঠন ও সাহিত্যকেন্দ্র যশোরে গড়ে উঠেছে।

স্বাধীনতা পূর্বকালে কবি অবলাকান্ত মজুমদার শহরের নিজ বাড়িতে যশোর সাহিত্য সংঘ স্থাপন করে প্রতি রবিবার সাহিত্যের আসর বসাতেন। তিনি নিয়মিতভাবে মাসিক শতদল পত্রিকা প্রকাশ করতেন। তার আসরে কলকাতা ও দেশের বিখ্যাত লেখকরা অতিথি হিসেবে এসেছেন।

এখানে যেসব কেন্দ্রে সাহিত্যচর্চা হয় তার মধ্যে যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরি অন্যতম। পাকিস্তান আমলে প্রতি রবিবারে এখানে সাহিত্যের আসর বসত। ওইটি দেশ স্বাধীনের পর শনিবাসরীয় আসর হিসেবে জারি হয়-যা এখনো চলমান। তবে আগের সে জৌলুস নেই। এখানে প্রবীণ, নবীন কবি সাহিত্যিকরা স্ব-স্ব লেখা নিয়ে আসেন এবং পাঠ করেন। অনুরূপভাবে মাহমুদুল হক তার নতুন দেশ পত্রিকা অফিসে সাহিত্যের আসর বসাতেন এবং তার পত্রিকায় কবি সাহিত্যিকদের লেখা প্রকাশ করতেন। এ ছাড়া যশোর সাহিত্য পরিষদে একসময় রবিবাসরীয় সাহিত্য আড্ডা হতো। যেটির অস্তিত্ব এখন আর নেই। এখান থেকে বহু কবি-সাহিত্যিক তৈরি হয়েছেন।

 

সহযাত্রী একই তরণির...

কবি ও সাহিত্যিকের যাত্রাপথ আসলে এক দীর্ঘ ও বিচিত্র পথ। এই পথে যেমন আছে আনন্দ ও সৃষ্টির উল্লাস, তেমনই আছে বেদনা, সংগ্রাম ও অস্তিত্বের সংকট। তবু এ পথকে একই তরণির সহযাত্রী হিসেবে বেছে নেন তারা।

এ পর্যায়ে আরও কিছু নাম বলা যেতে পারে যারা এই ভূভাগে সাহিত্যকর্মে নিজেদের নিবেদন জারি রেখেছেন, কেউবা নিভে গেছেন জীবন থেকে। তারা হলেন- গল্পকার শহিদুল আলম, পাভেল চৌধুরী, প্রাবন্ধিক আমিরুল আলম খান, ছড়াকার ফারুক নওয়াজ, কবি আবদুর রব, ফখরে আলম, কবির হোসেন তাপস, সৈয়দ রানা মুস্তাফি, মোশাররফ হোসাইন খান, নান্নু মাহবুব, উত্তম চক্রবর্তী, মাশুক শাহি, মোস্তফা সোহেল আহমেদ, কাজী মাজেদ নওয়াজ, নাভিল মান্দার, অনুপ চণ্ডাল, স্বপন মোহাম্মদ কামাল, বিপুল বিশ্বাস, ইফতেখার ইকবাল, রহমান রেজা, গল্পকার রেহমান শামস, রুকুনুদ্দৌলা, নাসির হেলাল, বেনজিন খান, মো. শামছুজ্জামান, মমতাজ উদ্দিন, মাসুদুল আলম প্রমুখ।

এ ছাড়া আবদুর রহিম আসাদী, বেদুইন সামাদ, খসরু পারভেজ, মকবুল মাহফুজ, ফজল মোবারক, সায়ীদ আবুবকর, মেরিনা নাসরিন, আশান উজ্জামান, শাফি সমুদ্র, পলিয়ার ওয়াহিদ, মিলন আশরাফ, আনোয়ারুল ইসলাম, কাসেদুজ্জামান সেলিম, লিখন মালাকার, শওকত শাহি, সবুজ শামীম আহসান, বাপ্পী শাহরিয়ার, কুতুবুদ্দিন আমীর, গীতিকবি আবু জাহিদ, তহিদ মনি, পদ্মনাভ অধিকারী, শাহরিয়ার সোহেল, কামাল মুস্তাফা প্রমুখ।

আলাদা করে যাদের নাম না বললে অতৃপ্তি থেকে যাবে তারা হলেন-কবি ও ধর্মপ্রচারক শাহ আমানত উল্লাহ বুলবুলি, আজহার উদ্দিন ঠাকুর, স্বভাব কবি আজগার আলি, ওয়াজেদ আলি প্রমুখ।

নতুনের কেতন ওড়ে...

নতুনেরা আসে কেতন উড়িয়ে, তারা ভাঙে আর নির্মাণ করে; সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে ওঠে। তাই তারুণ্য পূজনীয়। এ জনপদে হয়তো সুকান্ত নেই, কিন্তু আমাদের আছে সঞ্চয় প্রথম। তার অকাল প্রয়াণ যশোরবাসীকে একদিন কাঁদিয়েছিল। কেননা কবিতায় তার অবদান ঈর্ষণীয়। সঞ্চয়ের আছে বিশাল কবিতা সংগ্রহ, পড়লে সত্যটা শনাক্ত করা যাবে। তারুণ্য আসলে নতুন পথের সন্ধান দেয় সবসময়। এর ব্যতিক্রম হয়নি যশোরের তরুণ কবিদের ক্ষেত্রেও। কালপরিক্রমায় তাই বারবার গীত হয় শিল্প সৃষ্টিতে তরুণের জয়গান।

এখন যেসব কবি শূন্য দশক থেকে আজও সৃজন নেশায় মেতে আছেন তাদের কথা বলব। বাস্তবত সে তরুণদের নিয়ে অনেক স্বপ্ন এই জনপদের মানুষের।

আমরা যাদের নাম বলছি তাদের অনেকের বেশকিছু গ্রন্থ বেরিয়েছে। আবার অনেকের প্রকাশনা না থাকলেও শব্দবারুদের পরিশুদ্ধতা দেখিয়েছেন তাদের লেখায়। ধারাবাহিকভাবে তাদের কজনের নাম উল্লেখ করা হচ্ছে এ পর্বে। কবিতা ও গল্পে নিজের স্থান পোক্ত করে নিয়েছেন সৈয়দ আহসান কবীর। বরাবরই তিনি সাহিত্যে মুনশিয়ানার ছাপ রেখেছেন সৃজনমত্ততায়। গদ্য ও কবিতা নিয়ে আপন আলোয় উদ্ভাসিত সৈয়দ তৌফিক উল্লাহ, আরশি গাইন, শিরিন সুলতানা, শান্তনু চক্রবর্তী, তৃষা চামেলী, বাশার মাহফুজ, তাসলিমা রুবি, মুস্তাফিজুর রহমান মুস্তাক, হুমায়ুন আফতাব, মিলন রহমান, মামুন আজাদ, সাইদ হাফিজ, টিপু সুলতান, সবুজ শামীম আহসান, সাইফুদ্দিন সাইফুল, জসিম মাহমুদ, মামুন মেহমুদ ও অনন্যা জান্নাত প্রমুখ। আরও আছেন কাব্য-অন্তপ্রাণ শাহানূর আলম উজ্জ্বল, অর্ক দাশগুপ্ত, মাহমুদা রিনি, সফিয়ার রহমান, সেলিম রেজা সেলিম, সাহিদুর রহমান, জাহিদ আক্কাস, লিখন আলম, অনীক মাযহার, শাহীন রহমান, হালিমা মুক্তা, রাজ পথিক, সুমন রেজা, আরিফ জামান, মানবেন্দ্র সাহা, সামিয়াতুল সামি, মুনীর আল-মুসান্না, জান্নাতুন নেছা, সাজ্জাদ হোসেন জ্যোতি, সোহান রেশব, সুমাইয়া ইসলাম রোজা, শান রাইন প্রমুখ। এ ছাড়া যৌবনেও দুরন্তকিশোর আব্রাহাম তামিম গল্প-কবিতার পাশাপাশি চিত্রনাট্যে নিজের স্থান করে নিয়েছেন দুর্বার গতিতে। যার ধারা অব্যাহত থাকলে নতুন এক আলো পেতে পারে যশোর।

 

শেষ কথা

নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর একটা কবিতা আছে অমলকান্তি। সেই কবিতায় কেউ মাস্টার হতে চেয়েছিল, কেউ ডাক্তার, কেউ উকিল। অমলকান্তি সেসব কিছু হতে চায়নি। সে রোদ্দুর হতে চেয়েছিল। সবার সব চাওয়া পূর্ণ হয়েছিল, কিন্তু অমলকান্তি রোদ্দুর হতে পারেনি। সবাই সব কিছু হতে চায় কিন্তু সবার সবকিছু হওয়া সম্ভব হয় না। শিল্প-সাহিত্য একটি কঠিন সাধনার পথ। অনেকে এ পথে যাত্রা করেন। তবে অমলকান্তির মতো ইচ্ছা পূরণ হয় না। যারা নিজেকে একদিন জয় করতে পারেন, তারাই হন ইতিহাস। জনপদে তাঁদের নাম লেখা থাকে স্বর্ণাক্ষরে।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
তোমরা তখন ঘুমিয়ে
তোমরা তখন ঘুমিয়ে
সর্বশেষ খবর
ফ‍্যাসিবাদিদের পতন হয়েছে কিন্তু বিদায় হয়নি: জামায়াত আমির
ফ‍্যাসিবাদিদের পতন হয়েছে কিন্তু বিদায় হয়নি: জামায়াত আমির

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব : জয়নুল আবদিন
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব : জয়নুল আবদিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুলাই আন্দোলনের অবদান কৃতজ্ঞতা ভরে স্মরণ করব : আলী রীয়াজ
জুলাই আন্দোলনের অবদান কৃতজ্ঞতা ভরে স্মরণ করব : আলী রীয়াজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে গ্রামীণ খেলা ও পুরস্কার বিতরণ
নোয়াখালীতে গ্রামীণ খেলা ও পুরস্কার বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে মিছিল করতে না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগকে মিছিল করতে না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আসুন, গুজবে কান না দিই’
‘আসুন, গুজবে কান না দিই’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত কমপক্ষে ২০
ভাঙ্গায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত কমপক্ষে ২০

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান্নার আগুন থেকে নৌকাডুবি, কঙ্গোয় নিহত ১৪৮
রান্নার আগুন থেকে নৌকাডুবি, কঙ্গোয় নিহত ১৪৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান
যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার
জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক
পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত
নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ ঘণ্টা পর খাল থেকে ভেসে উঠল নিখোঁজ শিশুটির মরদেহ
১৩ ঘণ্টা পর খাল থেকে ভেসে উঠল নিখোঁজ শিশুটির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি
ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা