শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৬, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

আজ (১৭ জুন) থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা বৈঠক। এই বৈঠকেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবার কথা। সকলেই এ ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু বৈঠকের শুরুতেই যেন হোঁচট খেলো দেশের মানুষ। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি জামায়াতে ইসলামী এই বৈঠকে যোগ দেয়নি। জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে তাদের ‘ইগনোর’ করা হয়েছে। এজন্য তারা আজকের বৈঠক বর্জন করেছেন। জামায়াতের অভিমানে দেশবাসী আশাহত। প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গেছেন। সেখানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করবেন, এর মধ্যে সমস্যা কোথায় তা বুঝলাম না। তাছাড়া এ ধরনের বৈঠকে কাউকে ইগনোর করা হয় কীভাবে?

বাংলাদেশের মানুষ যেন ঘরপোড়া গরু। সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। এদেশের ভাগ্য এমনই যে, একটি ভালো ঘটনার পরই অপেক্ষা করে একটি দুর্যোগ, একটি দুর্ঘটনা। এভাবে যেন ভাগ্যাহত বাঙালি জাতি নিরন্তর সংগ্রাম করে এগিয়ে যাচ্ছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশে যে স্বস্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, মানুষ যখন একটি দমবন্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পাচ্ছিল ঠিক সেই সময় এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা অস্বস্তি এবং অশান্তির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এই বৈঠক প্রায় সকল রাজনৈতিক দল স্বাগত জানিয়েছে। সকলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এই ঘটনায় রীতিমতো উল্লসিত। কিন্তু এই ঘটনার পরপরই দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল এই বৈঠক নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সদ্য গঠিত ছাত্রদের সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি, অন্যটি জামায়াতে ইসলামী। এই দুটি সংগঠনই এর আগে যখন প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের প্রথমার্ধ্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তখন তাকে স্বাগত জানিয়েছিল এবং খুশি হয়েছিল। আবার প্রধান উপদেষ্টা যখন সংস্কার এবং বিচারের অগ্রগতিসাপেক্ষে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে মতামত জানালেন, তখন তারা অসন্তুষ্ট হলেন। এই ঘটনা রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে রাগ করে ১৭ জুনের ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জামায়াতের অনুপস্থিতি দেশের মানুষকে অবাক করেছে।

জামায়াতে ইসলামী একেকবার নির্বাচনের ব্যাপারে একেক রকম কথা বলছে। আসলে তারা কখন নির্বাচন চাইছে এটি নিয়ে তারা নিজেরাও বোধহয় জানে না। কদিন আগে জামায়াতের আমির লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সাক্ষাতে তাদের কী আলোচনা হয়েছিল সে সম্পর্কে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান কিছু বলেননি। তবে তিনি এটা স্বীকার করেছিলেন যে, বিএনপির দুজন শীর্ষ নেতার সঙ্গে যখন দেখা হয় তখন অবশ্যই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। এই সাক্ষাতের পরপর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দাবি তোলেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি একাধিক বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘নির্বাচন হতে হবে রোজার আগে।’ এখন যখন প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধ্বে নির্বাচনের কথা বলছেন, এটি কিন্তু জামায়াতের দাবি। সেই অবস্থান থেকে জামায়াত আবার সরে গেল কেন সেটি স্পষ্ট নয়।

জামায়াত এবং বিএনপি দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র। বিশেষ করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াত এবং বিএনপি কাঁধে কাঁধ রেখে লড়াই করেছে। জামায়াত-বিএনপির সম্পর্কের ইতিহাসটা আরও পুরোনো। আজকে যে জামায়াত রাজনীতি করতে পারছে এটা আসলে বিএনপির অবদান।

মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে জামায়াতসহ ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এই নিষিদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াতও সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশে বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু পচাঁত্তরের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে জিয়াউর রহমান দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে জামায়াতকে আবার রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। নতুন রাজনৈতিক দলবিধি অনুযায়ী জামায়াত বাংলাদেশে রাজনীতি করে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। ‘শত ফুল ফুটতে দাও’ এই নীতিতে তিনি গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতি ছিলেন। আর সেকারণেই তিনি প্রতিহিংসার রাজনীতির বদলে সকল রাজনৈতিক দলকে সুযোগ দিয়ে একটি বহুমতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বাংলাদেশে। সেই সুযোগে জামায়াত রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়েছে। অধ্যাপক গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াতকে বিএনপি সুযোগ দেয় অনেকগুলো আসন সমঝোতার মাধ্যমে। আবার সেই জামায়াতই ১৯৯১ সালে বিএনপি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলে বিএনপির বিরুদ্ধাচরণ করে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিএনপি পতনের আন্দোলন করেছে। বিভিন্ন সময় সুযোগসন্ধানী স্ববিরোধী রাজনৈতিক অবস্থান জামায়াতকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ২০০১ সালে বিএনপি এবং জামায়াত জোট বিপুল ভোটে বিজয়ী হয় এবং সেই সময় বিএনপি জামায়াতকে মন্ত্রিসভার দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়। কিন্তু আমরা দেখি যে এক এগারোর সময় জামায়াতের ভূমিকা ছিল নিষ্ক্রিয়। তারা বিএনপির পাশে দাঁড়ায়নি। তারা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান গ্রহণ করেছিল। আবার ২০০৯ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যখন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে প্রথম বিরোধিতা করেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি একাধিক বক্তৃতায় আলেম ওলামাদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। বেগম জিয়া মতিউর রহমান নিজামী, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ সকল রাজবন্দির মুক্তি দাবি করেছিলেন। বিএনপি জামায়াতের প্রতি সবসময় যে সহমর্মিতা এবং উদারতা দেখিয়েছে, বিএনপি জামায়াতের প্রতি তাদের দুঃসময়ে যেভাবে সহযোগিতা করেছে, সহানুভূতি দেখিয়েছে জামায়াত কিন্তু তার বিনিময়ে বিশ্বস্ততার প্রমাণ সবসময় দিতে পারেনি। বরং জামায়াত যখন তার প্রয়োজন তখন বিএনপির সাথে হাত মিলিয়েছে, বিএনপির সহযোগিতা নিয়েছে। আবার যখন তারা নিজেরা ভেবেছে যে তারা শক্তিশালী তখন তারা বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান নিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এটি প্রমাণিত।

জুলাইয়ের গণআন্দোলনের সময়ও বিএনপি এবং জামায়াত কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে আন্দোলন করেছে। কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পর আমরা দেখলাম যে জামায়াতের ভিন্ন আচরণ। জামায়াত নিজেদের স্বাতন্ত্র অবস্থা জানান দেওয়ার চেষ্টা করছে এবং বিএনপির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। এই সময় নানা বিষয়ে বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে তিক্ততা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু বেগম জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং প্রত্যুৎপন্নতার কারণে জামায়াত-বিএনপির সংঘাত বেশি দূর গড়ায়নি। তিনি সবসময় জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরত্ব দিয়েছেন। জামায়াতকে তাদের বাস্তবতা বুঝতে হবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকল রাজনৈতিক দলের ঐক্য দরকার। এই ঐক্যে সকলকেই ছাড় দিতে হবে। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার’, এই মানসিকতা থেকে জামায়াতকে বেরুতে হবে। জামায়াতের কথামতো সবকিছু হলেই জাতীয় ঐক্য হবে, না হলে জাতীয় ঐক্য হবে না- সেটি কখনোই একটি রাজনৈতিক দলের সঠিক চিন্তা হতে পারে না। কাজেই দেশবাসী মনে করে জামায়াতের বোধোদয় হবে, অতীত থেকে তারা শিক্ষা নেবে। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে যে জাতীয় ঐকমত্য হয়েছে তা নিয়ে আর কোনো তিক্ততা সৃষ্টি করবে না। কাদা ছোড়াছুড়ি করবে না।

এবার আসি এনসিপি প্রসঙ্গে। এনসিপি সদ্যগঠিত একটি রাজনৈতিক দল। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দলটি গঠিত হবার পর এখন পর্যন্ত চার মাস অতিবাহিত হয়েছে। এই রাজনৈতিক দলটি এখন পর্যন্ত তাদের নিজেদের গঠনতন্ত্র প্রকাশ করতে পারেনি। দলটির নিবন্ধন নেই। জুলাই বিপ্লবের পর ছাত্র তরুণদের প্রতি এদেশের মানুষের ব্যাপক আস্থা এবং ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তারা নিজেরাই এমন কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে যে, সাধারণ মানুষ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাদের নানারকম কর্মকাণ্ড বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবুও বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশ হোক, তরুণরা সামনে আসুক, রাজনীতিমনস্ক হোক- এটা দেশবাসী চায়। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জুলাইয়ে তাদের অবদানের কথা জাতি কখনো ভুলবে না। এই অবদানের জন্য তারা রাষ্ট্রসংস্কার এবং বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী ছাত্ররা হতে পারে জাতির বিবেক, পথপ্রদর্শক। তারা এখনই ক্ষমতায় যাওয়ার যে চিন্তাভাবনা করছে সেটি সাধারণ মানুষের মোটেও পছন্দ না। বরং তারা যদি অতন্দ্রপ্রহরীর মতো থেকে সংস্কারগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে কি না, রাজনৈতিক দলগুলো ভুলত্রুটি করছে কি না এই সমস্ত বিষয়গুলো দেখতো অর্থাৎ একটি ‘পর্যবেক্ষক শক্তি’ হিসেবে রাজনীতিতে তাদের উপস্থিতি জানান দিতো, তাহলে সাধারণ মানুষ তাদের ওপর যেমন আস্থা রাখতো, তেমনি করে তারাও জনগণের জন্য কাজ করতে পারতো। কিন্তু জুলাই আন্দোলনে কিছুসংখ্যক ছাত্র একত্রিত হয়ে যে রাজনৈতিক সংগঠনের সূচনা করেছে সেই রাজনৈতিক সংগঠনের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। এই রাজনৈতিক দলটিকেই অনেকে ‘কিংস পার্টি’ মনে করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের সহযোগিতা ছাড়া, জামায়াত এবং হেফাজতের লোকবল ছাড়া তারা কিছুই করতে পারছে না। এই রাজনৈতিক দলটির মধ্যে নানারকম বৈপরীত্য দেখা যাচ্ছে। দলের চেইন অফ কমান্ড নেই। একেকজন নেতা একেকরকম অবস্থান থেকে কথা বলেন। এই তরুণদের যে উচ্ছ্বাস, তা এখনও রাজনৈতিক সংগঠনের মতো পরিপক্বতা অর্জন করেছে কি না তা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এই তরুণদের জাতি ভালোবাসে। কাজেই আমরা আশা করব যে, তারাও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে, জাতীয় ঐক্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টার যে সর্বশেষ ঘোষণা, সেই ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম হবে এবং দেশকে বিভাজনের বদলে ঐক্যের আবহে গড়ে তোলার কাজ করবে। সে লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে, সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত করবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!
বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!

মাঠে ময়দানে

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা