শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

তাহলে এখন কী করা দরকার আমাদের? দরকার হলো গোটা ব্যবস্থাটাকে বদলানো। পুঁজিবাদী ব্যবস্থা যা দেওয়ার, তা এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছে, এর পরে সে আর কিছু দিতে পারবে না, ধ্বংস ছাড়া। যাকে আমরা আধুনিক যুগ বলে জানি, সেটি একদিন বের হয়ে এসেছিল সামন্তবাদের অন্ধকার ছিন্ন করে। নতুন যুগের কারিগরদের একজন ছিলেন ফ্রান্সিস বেকন।

তিনি ছিলেন বিজ্ঞানচর্চায় নিবেদিতপ্রাণ, তাঁর মৃত্যু ঘটে বৈজ্ঞানিক এক অনুসন্ধান পরিচালনা করতে গিয়ে। বরফের সংরক্ষণশীলতা বিষয়ে পরীক্ষা করতে গিয়ে তিনি ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হন এবং সেই অসুখেই তাঁর মৃত্যু হয়। ফ্রান্সিস বেকন ছিলেন ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ আদালতের সর্বোচ্চ বিচারক এবং ওই পদে থাকাকালেই কিন্তু তিনি উৎকোচ গ্রহণ করেছিলেন। অপরাধটি ধরা পড়ে এবং তিনি শাস্তি পর্যন্ত পান।

শুধু তা-ই নয়, তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন যে ওই শাস্তি তাঁর প্রাপ্য ছিল। যাকে রেনেসাঁস বলা হয়, আধুনিকতার সেই ধারাপ্রবাহেই পুঁজিবাদের জন্ম এবং পুঁজিবাদের ওই দ্বৈত চেহারা বটে; একদিকে সে জ্ঞানকে মর্যাদা দেয়, অন্যদিকে বেপরোয়া। পুঁজি সংগ্রহ করে পুঁজিবাদ যখন পূর্ণাঙ্গরূপ পরিগ্রহণ করে, তখন তার পৃষ্ঠপোষকতায় জ্ঞান-বিজ্ঞান যেমন অভাবিতপূর্ণ উৎকর্ষ অর্জন করতে থাকে, তেমনি এবং ঠিক একইভাবে মুনাফালিপ্সায় উন্মত্ত হয়ে সে মনুষ্যত্ববিনাশী চরম আচরণ শুরু করে। তার ডান হাত যদি হয় জ্ঞানের, তবে বাঁ হাত অর্থলোলুপতার।

পরিণতিতে দেখা গেছে, অর্থেরই জয় হয়েছে, জ্ঞান-বিজ্ঞান চলে গেছে অর্থের অধীনে। এরই মধ্যে সাম্য, মৈত্রী ও স্বাধীনতার জন্য আধুনিক মানুষ সংগ্রাম করেছে; স্বাধীনতার তবু দেখা পাওয়া গেছে, কিন্তু সাম্য আসেনি, যে জন্য মৈত্রীর পরিবর্তে সংঘাতই প্রধান সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আমাদের দেশের অবস্থান প্রান্তিক পুঁজিবাদী; এখানে পুঁজিবাদের গুণগুলো বিকশিত হয়নি, দোষগুলো ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। এই ব্যবস্থাকে মেনে নেওয়ার অর্থ তো আত্মসমর্পণ। মানুষ ইতিহাসের মধ্যেই বাস করে, তবে ওই বন্ধনের ভেতরে থেকেও ইতিহাসকে বদলানোর চেষ্টা করে।

এবং ইতিহাস যে বদলায়নি, তা-ও তো নয়। বদলেছে। কিন্তু ব্যক্তির কতটুকু সাধ্য ইতিহাস বদলানোর কাজে লাগে? না, বিচ্ছিন্ন ব্যক্তির জন্য সে সাধ্য মোটেই নেই। কিন্তু ঐক্যবদ্ধ হলে মানুষ শক্তি অর্জন করে বৈকি। যে তারুণ্য ও জ্ঞান নিয়ে কর্মজগতে প্রবেশ করছে, তা নিশ্চয়ই দেশের অবস্থা সম্পর্কে প্রত্যেককে সচেতন রাখবে। সেই সচেতনতাকে আরো বিকশিত করা এবং তাকে অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া মস্ত বড় একটি কাজ। ব্যবস্থা বদলের জন্য সেটি অত্যাবশ্যকীয়ও বৈকি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিককার সমাবর্তনগুলোর একটিতে ইংরেজ চ্যান্সেলর মন্তব্য করেছিলেন যে শিক্ষার্থীদের যাকেই তিনি জিজ্ঞেস করেন জীবনের লক্ষ্য কী, সে-ই বলে লক্ষ্য সার্ভিস। সার্ভিস বলতে তারা সরকারি চাকরিই বুঝিয়েছে, সার্ভিসের অন্য অর্থ যে সেবা, সেটি তারা খেয়ালে রাখেনি। যারা গ্র্যাজুয়েট হয়ে কর্মজগতে প্রবেশ করতে যাচ্ছে, তারা সরকারি চাকরির বদলে বেসরকারি কর্মে যুক্ত হতেই পছন্দ করবে বলে আমাদের ধারণা। অর্থাৎ কিনা চাকুরে নয়, সেবক হতেই চাইবে। সেবাও অবশ্য এখন পরোপকারে উৎসাহী নয়, সে বেচার ও ক্রয়-বিক্রয়ের সমগ্রী হয়ে পড়েছে। শিক্ষা তো ওই পথে আগেই গেছে চলে; চিকিৎসাও একই পথের যাত্রী। তবু এর মধ্যেও সমাজের প্রতি দায়টাকে তরুণরা এগিয়ে নিয়ে যাবে এমন প্রত্যাশা থাকবে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে এখন মানববন্ধন হয় এবং হবেও। বড় রকমের একটি মানববন্ধন, প্রত্যক্ষ শুধু নয়, অপ্রত্যক্ষেও গড়ে ওঠা চাই। সেটি হবে সমাজ পরিবর্তনের জন্য। এই যুগে সমাজ পরিবর্তনের মূল দাবিটিই হলো সম্পত্তির ব্যক্তিমালিকানার জায়গায় সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা। সামাজিক মালিকানাই পারবে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে, যে গণতন্ত্রের ভিত্তি হওয়া চাই মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা এবং যে সাম্যকে এগিয়ে নেওয়া দরকার মুক্তির অভিমুখে। হাজার হাজার বছর ধরে বিশ্বের অগ্রগমন ব্যক্তিমালিকানার অধীনেই ঘটেছে। দাস সমাজ ও সামন্ত সমাজ পার হয়ে বিশ্ব এসেছে অতি উন্নত পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, সে ব্যবস্থাও এখন চরম দুর্দশায় নিপতিত। পীড়িত বিশ্বের সামনে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, উন্নতির কোন পথে সে এগোবে? ব্যক্তিমালিকানার, নাকি সামাজিক মালিকানার? ব্যক্তিমালিকানার পথটি কিন্তু প্রতারক; সেটি আসলে উন্নতির নয়, পতনের।

আমরা জানি, পাবলিক সেক্টরের বাইরে প্রাইভেট সেক্টরেই তরুণরা যেতে চাইবে। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত কর্মসংস্থান নয়, যদি যৌথ ও সমষ্টিগত উদ্যোগে উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া সম্ভব হয়, তবে সেটি হবে সমাজের জন্য একটি উপকারী পদক্ষেপ। কৃষি, শিল্প, মৎস্য, বনায়ন, বহুক্ষেত্রেই সমষ্টিগত উদ্যোগের সুযোগ রয়েছে। সুযোগের সফল ব্যবহার অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে এবং উৎসও হতে পারে অনুপ্রেরণার। দৃষ্টান্ত ও অনুপ্রেরণা আমাদের সমষ্টিগত অগ্রগতির জন্য উভয়েই অত্যাবশ্যক। সমাজ আশা করে তরুণরা দক্ষ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর তো হবেই, হবে সফল সৃষ্টিশীল ব্যক্তিত্বও। এবং সর্বদাই খুবই জরুরি প্রয়োজন কর্মসংস্থান বৃদ্ধির। কাজ না থাকলে অকাজ-কুকাজ বাড়বে, এটি তো স্বাভাবিক। বলার অপেক্ষা রাখে না যে উদ্যোক্তা হওয়াটা অনেক বেশি সম্মানের কর্মচারী হওয়ার তুলনায়।

চীন দেশে একসময় ঘোরতর রাজতন্ত্র কায়েম ছিল। এই রকমের একটি গল্প আছে। একবার এক রাজপুত্র পুকুরে পড়ে যায়। রাজপুত্র সাঁতার জানত না। ওসব কষ্টের কাজ সে শেখেনি। ওদিকে রাজপুত্র পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে দেখে মানুষ স্থির থাকতে পারেনি। তারা ছুটে এসেছে রাজপুত্রকে উদ্ধার করতে। মোটা একটি দড়ি ছুড়ে দিয়ে তারা রাজপুত্রকে বলেছে ওটাকে শক্ত করে ধরতে, যাতে তাকে টেনে তোলা যায়। কিন্তু রাজপুত্র তো কোনো কিছু ধরতে শেখেনি, শিখেছে সে কেবল হাত পেতে নিতে। তাই তার প্রাণ সংশয় দেখা দিয়েছিল। হাত উপুড় করবে এমন ক্ষমতা রাজপুত্রের নেই, যেমন নেই ভিক্ষুকেরও; তারা কেবল নিতেই জানে, দিতে জানে না। কর্মী মানুষ হাত পাতে না, হাতকে কাজে লাগায়।

আমাদের দেশ সম্পর্কে অনেক রকমের রটনার একটি হলো আমরা অলস। রটনাটি মোটেই সত্য নয়। বাংলার কৃষক যে পরিমাণ পরিশ্রম করেন তার তুলনা বিরল। পাট উৎপাদনে এ দেশ যে বিশ্বের সেরা, তার পেছনে কেবল জমি, পানি ও আবহাওয়াই নয়, কৃষকের শ্রমও রয়েছে। অতটা শ্রম অন্য কোনো দেশের মানুষ করতে রাজি হতো কি না সন্দেহ। আমাদের মেয়েরা ঘরে এবং ঘরের বাইরে, এমনকি বিদেশে গিয়েও যেভাবে পরিশ্রম করেন, তা বর্ণনা করা সহজ নয়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলার কিশোর, যুবক, পুরুষ এবং নারী যে একাগ্রতা ও দুঃসাহসের সঙ্গে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন তার নীরব সাক্ষী অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওই নৃশংস খুনিদের শোচনীয় পরাজয়। বাংলাদেশের সব শ্রেণির মানুষ বিদেশে গিয়ে যে অমানুষিক পরিশ্রম করেন, তার কারণেই আমাদের অর্থনীতির প্রাণ প্রবহমান। উন্নতি অবশ্যই ঘটেছে। বাংলাদেশের মানুষ পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছেন এবং কর্মদক্ষতার দরুন প্রশংসিত হচ্ছেন। বাঙালি মোটেই অলস নয়, তবে তার কর্মের সুযোগ সীমিত এবং তাদের দুঃখটা সেখানেই।

ইহজাগতিকতার ও কর্মোদ্যোগের গুণে গুণান্বিত এই সংস্কৃতিতেই আমরা লালিত-পালিত-বর্ধিত। সংস্কৃতি কিন্তু সভ্যতার চেয়েও শক্তিশালী। তারুণ্যের জ্ঞান, পরিশ্রম ও দক্ষতা এই সংস্কৃতিকেই সমৃদ্ধ করবে এমনটি আশা করা অত্যন্ত বাস্তবসম্মত।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা যথার্থ বটে। গৃহে আমরা মায়ের যত্নে থাকি; বিদ্যালয়ে এসে দ্বিতীয় মাকে পাই, আমাদের যিনি সমাজের সঙ্গে যুক্ত করে দেন, দিশা দেন পথ চলার, সাহায্য করেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে। আমাদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক। ওদিকে পিতৃতান্ত্রিক রাষ্ট্র কিন্তু সমাজের চেয়েও অধিক কর্তৃত্বপরায়ণ। মাতৃসম শিক্ষায়তনের সঙ্গে, বিশেষভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পিতৃতান্ত্রিক রাষ্ট্রের তাই বিরোধ লেগেই থাকে। রাষ্ট্র চায় অনুগত নাগরিক, বিশ্ববিদ্যালয় চায় পরিপূর্ণ মানুষ। এই দ্বন্দ্বে আমাদের সবারই কর্তব্য মাতৃপক্ষকে সমর্থন করা। বিদ্যালয়ের কাছে সব শিক্ষার্থীরই একটা ঋণ থাকে। সেই ঋণ গ্লানির নয়, গৌরবের। আর ওই ঋণ যে পরিশোধ করা সম্ভব, তা-ও নয়। তবে চেষ্টা প্রয়োজন বিদ্যালয়কে আরো বেশি সম্মানিত করার। শিক্ষার্থীরা সেটি করতে পারে নিজেদের কাজের মধ্য দিয়ে। কর্মজীবনে তাদের কাজ যতই সম্মান ও গৌরব অর্জন করবে, বিদ্যালয়ের গৌরব ততই বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সঙ্গে বাড়বে তাদের নিজেদের গৌরবও। বস্তুত প্রত্যেকের গৌরব সবার গৌরবের মধ্যেই নিহিত। গৌরব বৃদ্ধির ওই কাজে তরুণদের যে কোনো দ্বিধা থাকবে না, এ বিষয়ে আমরা নিশ্চিত। 

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
সর্বশেষ খবর
সাবেক এমপি এনামুল দম্পতির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি এনামুল দম্পতির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

এই মাত্র | জাতীয়

হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি
হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রাম টেস্ট: ফ্রিতেও আগ্রহ নেই, দর্শক শূন্যতায় মলিন গ্যালারি
চট্টগ্রাম টেস্ট: ফ্রিতেও আগ্রহ নেই, দর্শক শূন্যতায় মলিন গ্যালারি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি
হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদমান-বিজয়ের শতরানের জুটি
সাদমান-বিজয়ের শতরানের জুটি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ হালুয়াঘাট উপজেলা শাখার নবযাত্রা
বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ হালুয়াঘাট উপজেলা শাখার নবযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় নির্বাচনে জয়ের পথে মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি
কানাডায় নির্বাচনে জয়ের পথে মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শিক্ষা ও ভালো ব্যবহার দুটোই জরুরি
শিক্ষা ও ভালো ব্যবহার দুটোই জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কক্সবাজারে বজ্রপাতে নিহত ১
কক্সবাজারে বজ্রপাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলজিইডির ৩৬ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান চলছে
এলজিইডির ৩৬ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসানোর ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা
মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসানোর ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে নলকূপ স্থাপনে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ফেনীতে নলকূপ স্থাপনে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী জাতি গঠনে ডিম ও দুধের ভূমিকা অপরিহার্য
মেধাবী জাতি গঠনে ডিম ও দুধের ভূমিকা অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ খুঁজতে হবে : আলী রীয়াজ
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ খুঁজতে হবে : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী
১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব
৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান
প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির
মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!
ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত
সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!
শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান
পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা
হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামলা পরিকল্পনায় মোদি
হামলা পরিকল্পনায় মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপদের নাম এখন বজ্র
বিপদের নাম এখন বজ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম
বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে প্রতারণা
চাল নিয়ে প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

সম্পাদকীয়

গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও
গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি
সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি

খবর

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

স্বাস্থ্য

মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু
গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু

নগর জীবন

আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার

শোবিজ

নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত
নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল
প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

শোবিজ

কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...

শোবিজ

সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন

শোবিজ

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের
ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের

মাঠে ময়দানে

এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট

শিল্প বাণিজ্য

বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!
বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ
নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে
ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে

মাঠে ময়দানে

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির
অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির

মাঠে ময়দানে