শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন

পতিত হাসিনা সরকারের দীর্ঘ শাসনকালের একটা সময়ে, সম্ভবত শুরু থেকে মাঝামাঝি কোনো অবস্থায়, দেশের কোনো একটি গণমাধ্যমে একটি চমৎকার স্লোগান দেখতে পেতাম। সেটি হচ্ছে : ‘আপনি বদলে যান, সমাজ বদলে যাবে।’ চারিত্রিক দিক থেকে আমরা সবাই যদি পরিশুদ্ধ হতে পারি, তাহলে সমাজ, জাতি বা দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বদলে যাবে। এটি আমাদের ধর্মীয় অনুশাসনের একটি উল্লেখযোগ্য দিকও। 

তা ছাড়া খ্রিস্টজন্মের ৪০০ বছর আগেও গ্রিক দার্শনিক প্লেটো বলেছিলেন, ‘মানুষ যেমন হবে, রাষ্ট্রও তেমনই হবে। মানুষের চরিত্র দ্বারাই রাষ্ট্র গড়ে ওঠে।’ বিগত জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান এবং বিশেষ করে ৫ আগস্টে শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে দেশে যে জাতিগত কিংবা আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে আমাদের নীতি-নৈতিকতার ক্ষেত্রে যে একটা নতুন দৃষ্টিভঙ্গির সৃষ্টি হয়েছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। অনেকে বলেন, সাম্প্রতিক ঈদ উদযাপন উপলক্ষে দেখা গেছে, বাজারে দ্রব্যমূল্য সহনশীল কিংবা অত্যন্ত স্থিতিশীল ছিল।

যানবাহন পরিচালনা কিংবা যোগাযোগব্যবস্থা ছিল সন্তোষজনক এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। এটিকে সোশ্যাল মিডিয়ার অনেকে বলেছেন, ‘এটি একটি ইউনূস ম্যাজিক।’ অধ্যাপক ইউনূসের সাম্প্রতিক চীন সফর, ব্যাঙ্ককে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎকার, আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনসহ আর্থ-সামাজিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা ছিল চোখে পড়ার মতো। অন্ধকার আকাশে চাঁদ উঠলে সবাই দেখে অর্থাৎ সবার দৃষ্টিগোচর হয়।

এর জন্য গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিতে হয় না। এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে বাংলাদেশে গঠনশীল কিংবা সৃষ্টিশীল পরিবর্তনের একটি ছোঁয়া লেগেছে। সেটি ক্রমেই এখন আরো দৃশ্যমান হয়ে উঠছে। পাশাপাশি এটিও আবার উল্লেখ করা আবশ্যক যে ঈদের পরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে কিছুটা অস্বস্তির ভাব ফুটে উঠছে। সেটি মূলত আমাদের বহুল আলোচিত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে।

দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই তাদের প্রত্যাশিত নির্বাচনটি সম্পন্ন করতে চায়। সেই লক্ষ্যে তারা নির্বাচনের একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে। সে লক্ষ্যে আগামী ১৬ এপ্রিল বিএনপি নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি সাক্ষাৎ বা আলোচনার দিন ধার্য করা হয়েছে। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা কয়েকবারই বলেছেন, চলমান সংস্কারের পরিসর সীমিত হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন অসম্ভব নয়। আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে অর্থাৎ অন্য সব ‘স্টেকহোল্ডার’ বা এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত ক্রিয়াশীল অংশগুলোর সঙ্গে কথা বলে সেটি নির্ধারণ করা হবে। আর কাঙ্ক্ষিত কিংবা অতি আবশ্যকীয়ভাবে সংস্কারের পরিসর কিছুটা বাড়লে আগামী জুনে নির্বাচন হতে পারে।

 সে আভাস অতীতে বহুবার দেওয়া হয়েছে এবং এখনো সে ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করা হচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচন নিয়ে নানা মহলে একটি ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে।’ সে কারণেই তারা (বিএনপি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চায়। এখানেও আবার একই কথা। ডিম আগে, না মুরগি আগে। কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে সংস্কার আগে, না নির্বাচন আগে। তা ছাড়া এখানে আরো একটি প্রত্যাশিত বিষয় কাজ করছে। আর তা হচ্ছে, জরুরি সংস্কারগুলো আলোর মুখ না দেখলে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব বা অভ্যুত্থান সম্পূর্ণ বিফলে যাবে। দ্বিতীয় রিপাবলিক গঠন কিংবা নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় মাঠে মারা যাবে। সম্প্রতি নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের নেতাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে গণবিপ্লব বা অভ্যুত্থান-উত্তর আওয়ামী লীগকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার ব্যাপারে এই দুটি দল একমত হয়েছে। মোটামুটি চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে তারা। আর তা হচ্ছে, গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করা, বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করা, এ পর্যায়ে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত রাখা এবং নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের বিচারের পদক্ষেপ দৃশ্যমান করতে হবে। তা ছাড়া অন্যান্য সংস্কার নিয়েও পারস্পরিক প্রস্তাবগুলো উত্থাপন করা হয়েছে।

মাঠ পর্যায়ে নির্বাচনী রাজনীতি দ্রুত এগোনো সম্ভব না হলেও জনগণের পর্যায়ে রাজনৈতিক কথোপকথন এগোচ্ছে আশাতীতভাবে। এখানে উল্লেখ্য, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে একটি জাতীয় সরকারের রূপ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। সেই প্রস্তাবিত সরকারের অধীনেই সংস্কার ও সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। তা ছাড়া এ পর্যন্ত ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দল বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের ব্যাপারে তাদের মতামত ব্যক্ত করেছে। এগুলো অবশ্যই পর্যালোচনার দাবি রাখে। এগুলো বিভিন্ন অজুহাতে পাশ কাটিয়ে দ্রুত নির্বাচনের দিকে ধাবিত হলে যেমন জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানকে অবহেলা কিংবা অগ্রাহ্য করা হবে, তেমনি বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নগুলোকেও ঝুলিয়ে রাখা সমীচীন হবে না। তাহলে আমরা ক্রমে ক্রমে নিজের অজান্তেই আমাদের মূল লক্ষ্য থেকে দূরে সরে যাব। 

যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ইউনূসের জন্য এটি একটি ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ পরিস্থিতি, তবু তিনি একজন দিব্যদৃষ্টিসম্পন্ন বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব। তাঁর কাছে মানুষ কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থোদ্ধারের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পাক, সেটি চায় না; চায় বৃহত্তরভাবে জাতীয় স্বার্থ অর্জনের ক্ষেত্রে আপসহীন ও সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত। এতে তাঁর নীতি-নৈতিকতার দিকটিই অভ্রান্তভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে। নতুবা জাতি হিসেবে আমরা আবার আগের অবস্থানেই ফিরে যাব। এতে বর্তমান জটিল বিশ্বপরিস্থিতিতে আমরা একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রেও পরিণত হতে পারি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ধিত কর আরোপের (ট্যারিফ) প্রক্রিয়া যেমন আমাদের অর্থনীতির ক্ষেত্রে একটি সংকট সৃষ্টি করবে, তেমনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধাদি বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণাও আমাদের জন্য একটি অশনিসংকেত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে ভারতের ভূমি ব্যবহার করে আমরা নেপাল ও ভুটানে আমাদের পণ্যসামগ্রী রপ্তানি করতে পারব না। এ সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে সমস্যার মোকাবেলা করতে হবে। এখানে জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরে, না জুনে সম্পন্ন হবে, সেগুলো প্রয়োজনীয় হলেও জরুরি কোনো জাতি বিধ্বংসীমূলক সংকট নয়।

বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ অত্যন্ত হুঁশিয়ার ও বিচক্ষণ। অতীতে বিভিন্ন সময় আধিপত্যবাদ কিংবা স্বৈরশাসনের কারণে তারা যথাসময়ে অনেক কাজে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়নি, কিন্তু সুযোগ পেলে তারা কোনো ক্ষেত্রেই পিছিয়ে থাকে না। তারা এগিয়ে আসতে পিছপা হয় না। বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক নিঃস্বার্থ মানুষ রাজনীতিকদের তুলনায় চিন্তা-ভাবনার জগতে অনেক এগিয়ে থাকে। এর মূল কারণ তারা বেশির ভাগ রাজনীতিকের তুলনায় ব্যক্তি কিংবা কায়েমি স্বার্থে কাজ করে না। তারা সর্বাগ্রে ভাবে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থ নিয়ে। এমন একটি অবস্থার প্রেক্ষাপটে জনগণের বিভিন্ন অংশ থেকে সম্প্রতি একটি কথা চাউর হয়েছে। এখনো সে বক্তব্যটি বেগবান বা তেমনভাবে সমর্থন লাভ না করলেও প্রস্তাব করা হয়েছে, দেশে অদূর ভবিষ্যতে একটি গণভোট অনুষ্ঠান করা যায় কি না? আমাদের সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন কিংবা আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করার লক্ষ্যে আমরা অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি সরকার চাই কি না? যেভাবে বা যে পদ্ধতিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কিংবা পরবর্তী সময়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনের বৈধতা দিতে গণভোট সংঘটিত করা হয়েছিল, বর্তমানে অধ্যাপক ইউনূসের শাসনকালকে বৈধভাবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তেমন একটি জনমত নেওয়ার ব্যবস্থা করা যায় কি না?

উল্লিখিত বিষয়াবলির সব কিছুই এখনো মানুষের ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছার বহিঃপ্রকাশের মধ্যে রয়েছে, শক্তপোক্তভাবে রাজনৈতিক মহলে এখনো ঠাঁই পায়নি। দানা বেঁধে ওঠেনি একটি আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব হিসেবে। তবে এই বিষয়টি নিয়ে সাধারণ মানুষ যে ভাবছে না, তেমন নয়। তা ছাড়া পূর্বনির্ধারিত সময়ে নির্বাচন করা সম্ভব হলেও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও তথ্যাভিজ্ঞ মহল অধ্যাপক ইউনূসকে দেশ গঠন বা পরিচালনায় সম্পৃক্ত করতে যথেষ্ট আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে। সবার ধারণার ভিত্তি হচ্ছে, অধ্যাপক ইউনূস নিজ দেশ এবং আন্তর্জাতিক দিক থেকে সবার কাছে সমানভাবে গ্রহণযোগ্য। বর্তমানে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে আমাদের সামনে যে সমস্ত সংকট বা চ্যালেঞ্জ ধেয়ে আসছে, সেগুলো মোকাবেলা করতে অধ্যাপক ইউনূসের মতো শক্তপোক্ত অবস্থানে থাকা একজন সর্বজনগ্রাহ্য ব্যক্তির প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে অধ্যাপক ইউনূস কিংবা তাঁর শুভানুধ্যায়ীমহল থেকে কোনো প্রচারাভিযান চালানো হয়নি, এগুলো সাধারণ মানুষের চিন্তা-চেতনা থেকে উৎসারিত অভিব্যক্তি বলে মনে করা হচ্ছে।

পরিশেষে যে বিষয়টি শুধু আমাকে নয়, দেশের আপামর জনসাধারণকে ভাবিয়ে তুলছে, তা হচ্ছে সংস্কার ও নির্বাচনের প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলের একটি ঐকমত্যে পৌঁছা। বর্তমানে সংস্কার ও নির্বাচনের প্রশ্নে তাদের মধ্যে বিশাল ফারাক বা ব্যবধান লক্ষ করা যাচ্ছে। বিএনপি ছাড়া জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি কিংবা অন্য অনেকের কাছে সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তা ছাড়া রয়েছে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব ও গণহত্যার দায়ে তাদের নেতা-নেত্রীদের বিচারের প্রশ্নগুলো। এগুলো অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এগুলো এখনই সুরাহা না হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতবিরোধকে কেন্দ্র করে রক্ত ঝরতে পারে। বেড়ে যেতে পারে অন্তর্দলীয় রাজনৈতিক সহিংসতা। বিভিন্ন সংস্কার ও দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সংক্রান্ত বিএনপির বিভিন্ন বক্তব্য তাদের প্রতিপক্ষের মধ্যে যথেষ্ট বিতর্ক ও আস্থার অভাব সৃষ্টি করেছে। কেউ কাউকে কাঙ্ক্ষিতভাবে আস্থায় নিতে পারছে না। এই অবস্থায় সংস্কার কিংবা নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে নানা বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হওয়া অসম্ভব নয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কারো কোনো ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় বসেনি। বিপ্লব বা গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী ছাত্র-জনতা, যারা অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে, তাদের কাছে প্রদত্ত অঙ্গীকার পূরণ করা বর্তমান শাসকদের একটি নৈতিক দায়িত্ব বলে মানুষ মনে করে। সুতরাং তার প্রদত্ত অঙ্গীকার পূরণের ব্যাপারে সরকারকে হুঁশিয়ার হতে হবে। এ কথা ঠিক যে বর্তমান দ্বিমুখী চাপের মুখে একটি অস্থায়ী সরকার কতটুকু করতে পারে।

অন্তর্বর্তী সরকারের আগের রূপরেখায় অধ্যাপক ইউনূসের সরকার ক্ষমতায় আসেনি। এটি একটি গণবিপ্লব বা অভ্যুত্থান-উত্তর সরকার। এতে শিশু, নারী, ছাত্র-জনতাসহ প্রায় দুই হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। এই আত্মত্যাগ নিছক একটি নির্বাচনের মাধ্যমে অন্য কারো ক্ষমতায় আসার জন্য নয়। সুতরাং এই লোমহর্ষক ও অমানবিক ঘটনার ভবিষ্যতে যাতে আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে এবং এই হত্যাকাণ্ডের যাতে সুষ্ঠু বিচার হয়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। সে কারণে প্রয়োজন হলে বিভিন্ন দলকে অন্তর্দলীয়ভাবে আলোচনায় বসতে হবে।

নির্বাচনের আগেই তাদের অমীমাংসিত বিষয়াদি নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছতে হবে। তাদের মধ্যে বিরাজিত ব্যবধান ঘোচাতে হবে। নতুবা কোনো নির্বাচনই শেষ পর্যন্ত ফলপ্রসূ হবে না। নির্বাচনের কয়েক মাসের মধ্যেই রাজপথে নামবে সরকারবিরোধীরা। সেদিনের সেই দ্বন্দ্ব, সংঘাত ও রক্তপাত ঠেকাতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে সম্ভাব্য ব্যবধান ঘুচিয়ে একটি ঐকমত্যে পৌঁছতে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
সর্বশেষ খবর
তুরস্কের মহিলা ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ
তুরস্কের মহিলা ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়দিনের ক্রয়াদেশ ধরা কঠিন হবে
বড়দিনের ক্রয়াদেশ ধরা কঠিন হবে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ময়মনসিংহে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে শত্রুরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ: খামেনি
ইরানের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে শত্রুরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ: খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা
বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট
পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প
বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩
মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়
বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?
জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা
মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার
শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক
প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম
বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়
আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক
পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’
‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান
গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব
বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর
ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম
ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন
কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে
সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট
বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম
রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী
প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!
মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার
শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ
আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল
বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি
আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!
স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের
ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি
পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক
ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা
দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু
দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ
নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র
ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ নিয়ে তুঘলকি
ইলিশ নিয়ে তুঘলকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং
কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং

পেছনের পৃষ্ঠা

গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং
গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই
সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে
আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা
নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!
মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটছে না টিকার সংকট
কাটছে না টিকার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ নববর্ষ ১৪৩২
শুভ নববর্ষ ১৪৩২

প্রথম পৃষ্ঠা

খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত
খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী
স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী

নগর জীবন

পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল
পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে
বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে
বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে

দেশগ্রাম

প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি
প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি
সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি

দেশগ্রাম

সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

খবর

সিলেটে ক্যাম্প শুরু নাজমুলদের
সিলেটে ক্যাম্প শুরু নাজমুলদের

মাঠে ময়দানে

ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি
ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং
গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং

দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী
গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী

দেশগ্রাম

মার্কেটে আগুন
মার্কেটে আগুন

দেশগ্রাম

টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে

খবর

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা
হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম