শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৩, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ৪৫ বছরের জীবনকালে প্রমাণ করে গেছেন তিনি ছিলেন খাঁটি দেশপ্রেমিক, রাষ্ট্র গঠনে, দেশবাসীর উন্নয়নে দক্ষ, উদ্ভাবনমূলক চিন্তার এক দার্শনিক-নেতা। আপাদমস্তক সৎ অসামান্য মেধা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে তিনি রাষ্ট্রকর্মে যা অর্জন করেছিলেন তা নজিরবিহীন। এই রাষ্ট্রনায়কের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী গেল সেদিন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে তিনি সামরিক বাহিনীর এক কুচক্রী অমুক্তিযোদ্ধা জেনারেলের এবং তার সহযোগী স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে নিহত হন। তবে ১৮ কোটি মানুষের হৃদয়ে আজও মর্যাদার আসনে রয়েছেন। তিনি এখনো আমাদের পথনির্দেশক, সবার স্বপ্নদ্রষ্টা। বগুড়ার রসায়নবিদ পিতা ও নজরুলসংগীতশিল্পী মাতার পরিবারে মধ্য তিরিশ দশকে জন্ম নেওয়া জিয়া (যার ডাকনাম কমল) কলকাতা ও করাচির শিক্ষালয়ে বিদ্যার্জনের সঙ্গে সঙ্গে গড়ে উঠেছিলেন একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে। পরবর্তীকালের সেনা কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়েছিলেন।

কর্মজীবনের শুরুতেই বলা যায়, সেনাবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন হিসেবে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে এক দুর্ধর্ষ যোদ্ধা হিসেবে অসামান্য সাফল্যের প্রমাণ রাখেন। তারপর তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় কাজটি করার ডাক এলো ১৯৭১ সালের মার্চের ২৫ তারিখ দিবাগত রাতে ২৬ মার্চের প্রারম্ভকালে। সেই রাতে যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সারা দেশে নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালি জাতির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ল তখই ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের ডেপুটি কমান্ডার মেজর জিয়া শেষ রাতে চট্টগ্রাম নগরীতে দায়িত্বপালনরত অবস্থায় পাক সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সশস্ত্র যুদ্ধ শুরু করেন। তখন সমগ্র চট্টগ্রাম নগরী ও আশপাশে প্রচণ্ড জনবিদ্রোহ, গণপ্রতিরোধ পাকিস্তানি হানাদার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সারা দেশেও পাকবাহিনীর হামলার মুখে গণপ্রতিরোধ লড়াই শুরু হয়।

চট্টগ্রামে মেজর জিয়ার সহযোগী ছিলেন বেশ কয়েকজন বাঙালি জুনিয়র অফিসার এবং প্রায় ৩০০ বাঙালি সেনা জওয়ান। তারা তুমুল যুদ্ধ শুরু করলেন জিয়ার নেতৃত্বে। গোটা চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষ তখন জিয়ার নেতৃত্বে সাহসী হয়ে এগিয়ে এলেন। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে সংগ্রামী বেতারকর্মী বেলাল মোহাম্মদ ও অন্যদের সহযোগিতায় মেজর জিয়া প্রথম স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন। সেই ঘোষণা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ল। লড়াকু বাঙালি পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরবিক্রমে সংগঠিত হতে লাগল, যুদ্ধ শুরু করলেন তাঁরা সবাই।

জিয়াউর রহমান প্রথমে ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করতে করতেই মুক্তিবাহিনীর তিন ব্রিগেডের একটি ব্রিগেড ‘জেড ফোর্স’-এর কমান্ডার হলেন একাত্তরের জুলাই মাসে। প্রথমে সেক্টর কমান্ডার এবং পরে সফল ব্রিগেড কমান্ডার হিসেবে তিনি স্বাধীনতাযুদ্ধের সম্মুখসমরে ১ নম্বর কমান্ডারের পর্যায়ে নিজেকে উন্নীত করেন এবং প্রথম বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ‘বীর উত্তম’ খেতাব লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের পরেই জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত হন। অচিরেই তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ পদ লাভ করেন। এরপরে সর্বোচ্চ দায়িত্ব জেনারেল জিয়ার কাঁধে তুলে দেয় গোটা জাতি। সেটা ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার গণ অভ্যুত্থানে তাঁকে সেই অবস্থানে বসানো হয়। বিশ্বসেরা কূটনীতিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন-জিয়াউর রহমান সেই অবস্থানে দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পেলে বাংলাদেশ অন্য অনেক ব্যর্থ রাষ্ট্রের মতো ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড়াত, দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ মানুষ মারা যেত।

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়ার আগেই দেশের সামরিক বাহিনীকে সুসংগঠিত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নয়ন এবং উৎপাদনের অর্থনীতি পুনর্গঠনে জোর প্রচেষ্টা চালান। একই সঙ্গে কৃষি ও শিল্পকারখানা ব্যবস্থাপনার উন্নতি বিধানে উদ্ভাবনমূলক উদ্যোগ বাস্তবায়ন আরম্ভ করেন। তিনি গণমানুষের স্বেচ্ছাশ্রমে দেশব্যাপী মরা খালগুলো কেটে নাব্য সৃষ্টি, নৌ-চলাচল সুবিধার ব্যবস্থা ও কৃষি-সেচ কাজের উন্নয়ন ঘটান। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করেন। জিয়াউর রহমান অন্তত ১০ হাজার গ্রামে পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। প্রেসিডেন্ট জিয়া রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রবাসীর উন্নয়নে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে সেসব বাস্তবায়নে আমলাদের অধিক পরিশ্রমে বাধ্য করেন। নিজে রাজনৈতিক সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রাত-দিন পরিশ্রম করে যান। নজিরবিহীন সেই প্রচেষ্টা। তারপরে জিয়া বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়া আওয়ামী লীগ ও সেই ঘরানার রাজনীতির প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনী ওসমানীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে দেন। নির্বাচনের ফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেনারেল ওসমানীর বাড়ি গিয়ে তাঁর দোয়া নিয়ে আসেন।

জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে সামরিক আইন প্রত্যাহার করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩৯টি আসনে জয়লাভ করে। সারা দুনিয়া প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট দুটো নির্বাচনের পরিবেশ নিয়েই সন্তোষ প্রকাশ করে। বিশ্বের দেশে দেশে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরের অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা আজ
চাঁদপুরের অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের আন্দোলন স্থগিত
মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের আন্দোলন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজের খুতবায় মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
হজের খুতবায় মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চামড়া বহন ও সংরক্ষণে বিসিকের নির্দেশনা
চামড়া বহন ও সংরক্ষণে বিসিকের নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়োৎসবে নিহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে আরসিবি
জয়োৎসবে নিহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে আরসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় তিন সাবেক এমপিসহ ২৯ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা
সাতক্ষীরায় তিন সাবেক এমপিসহ ২৯ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেশন্স লিগ সেমিফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি স্পেন ও ফ্রান্স
নেশন্স লিগ সেমিফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি স্পেন ও ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে শিল্পকলা একাডেমিতে ‘আনন্দ উৎসব’
ঈদে শিল্পকলা একাডেমিতে ‘আনন্দ উৎসব’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চ্যাটজিপিটি অপব্যবহারের নতুন কৌশলের খোঁজ মিলেছে!
চীনের চ্যাটজিপিটি অপব্যবহারের নতুন কৌশলের খোঁজ মিলেছে!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মালয়েশিয়া প্রবাসীর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মালয়েশিয়া প্রবাসীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় ওষুধসহ আটক ৪
মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় ওষুধসহ আটক ৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ধর্মের অনুসারীদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ  মঠ নিয়ে গ্রিস-মিশরের ঐকমত্য
তিন ধর্মের অনুসারীদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ মঠ নিয়ে গ্রিস-মিশরের ঐকমত্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে যানজটহীন ঈদযাত্রা
ফেনীতে যানজটহীন ঈদযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নদী-খাল বাঁচাতে না পারলে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয়
নদী-খাল বাঁচাতে না পারলে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চামড়া পাচার ও পুশইন ঠেকাতে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
চামড়া পাচার ও পুশইন ঠেকাতে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা
প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরাফার দিনের ফজিলত ও করণীয়
আরাফার দিনের ফজিলত ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'
'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৯ বছর পর খুলনায় মোংলা বন্দরের অফিস চালু
৩৯ বছর পর খুলনায় মোংলা বন্দরের অফিস চালু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

প্রিন্ট সর্বাধিক