শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৪, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গঠিত গুম সংক্রান্ত কমিশন জানিয়েছে, ক্ষমতাচ্যুত সরকারের আমলে সংঘটিত গুমের ঘটনাগুলোর পেছনে ব্যক্তিগত অসদাচরণের চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির একটি ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ কাজ করেছে। কমিশনের কাছে এ পর্যন্ত গুম সংক্রান্ত ১,৮০০টি অভিযোগ জমা পড়েছে।

বাসস’র হাতে পাওয়া কমিশনের দ্বিতীয় অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি প্রতীয়মান হচ্ছে, এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল, যেখানে এই ধরনের অপরাধগুলোকে নীরবে প্রশ্রয় দেওয়া হতো। যেসব ব্যক্তি এসব অপরাধ করতেন, তাদের প্রকৃত অর্থে অপরাধী হিসেবে গণ্য করা হতো না।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনার তথ্য নথিভুক্ত করেছিল বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। কমিশন এমন সাতটি নথি পর্যালোচনা করেছে, যেগুলোর ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুমসহ গুরুতর অপরাধে জড়িত থাকার ‘প্রাথমিক সাক্ষ্য প্রমাণ’ পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদন বলছে, এসব গুমের ধরন থেকে স্পষ্ট হয়েছে, এগুলো কোনো ব্যক্তির একক কর্মকাণ্ড ছিল না, বরং বিভিন্ন ইউনিটের একাধিক সদস্য এতে জড়িত ছিলেন।

একইসাথে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এসব ঘটনায় সম্পূর্ণ অজ্ঞাত ছিল এমনটা ভাবা প্রায় অসম্ভব।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই সময় ব্যাপক হারে গুমের ঘটনা ঘটলেও পর্যালোচনায় থাকা নথিগুলোতে  ‘গুম’ শব্দটিরও উল্লেখ নেই। নথিগুলোতে বরং বিস্তারিতভাবে লেখা ছিল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা। এমনকি তাদের আত্মীয়-স্বজনের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও লেখা ছিল। এসব নথিতে দুর্নীতি, শৃঙ্খলাভঙ্গ বা অসদাচরণের অভিযোগের মতো বিষয়গুলো থাকলেও গুম বা বিচারবহির্ভূত হত্যার কোনো বিষয় উল্লেখ নেই।

কমিশন পর্যবেক্ষণ করে বলেছে, বাহিনীগুলোর ভেতরে এমন গুরুতর অভিযোগ নিয়ে ‘নীরবতা’ বজায় রাখাটা সম্ভবত একটি বৃহত্তর ‘অপারেশনাল ম্যান্ডেট’-এর অংশ ছিল—যা বাহিনীর অভ্যন্তরে ‘জাতীয় নিরাপত্তা ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার’ অজুহাতে গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হতো।

প্রতিবেদনে একটি উদাহরণও তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে সেনাবাহিনী থেকে র‌্যাবে আসা এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কমিশনের কাছে গুমে জড়িত থাকার ‘প্রাথমিক সাক্ষ্যপ্রমাণ’ রয়েছে। অথচ সেই সময় র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ তাকে একজন ‘অত্যন্ত দক্ষ কর্মকর্তা’ বলে  প্রশংসা করেন।

র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ পরে পুলিশের মহাপরিদর্শক হন। তিনি তার সুপারিশপত্রে ওই কর্মকর্তার কর্মদক্ষতাকে ‘খুব সন্তোষজনক’ এবং নেতৃত্বগুণকে ‘উচ্চমানের’ হিসেবে বর্ণনা করেন। বেনজীর তাকে ব্যক্তিগতভাবে ‘ভদ্র ও সৎ’ এবং পেশাগতভাবে ‘অত্যন্ত দক্ষ ও স্ব-উদ্যোগী’ হিসেবে উল্লেখ করেন।

তৎকালীন র‌্যাব প্রধান লেখেন, চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে উগ্রপন্থী, সন্ত্রাসবাদ, চোরাচালান ও মাদকচক্র দমনে অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন ওই কর্মকর্তা এবং তার সম্পর্কে ‘কোনো নেতিবাচক তথ্য পাওয়া যায়নি’।

কমিশন বলছে, সেই প্রেক্ষাপটে তাদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধগুলোকে ‘অপরাধ’ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে রিপোর্ট করা কারো কাছে স্বাভাবিক মনে হতো না।  ‘প্রাতিষ্ঠানিক অগ্রাধিকার ও প্রচলিত মানদণ্ডগুলো কী রেকর্ড হবে আর কী হবে না—তা নির্ধারণ করে দেয়’- এটাই তার প্রতিফলন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, একজন জ্যেষ্ঠ জেনারেল কমিশনকে জানান, তিনি চেষ্টা করেছিলেন সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে র‌্যাবে আসা কর্মকর্তারা যাতে মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধে জড়িয়ে না পড়েন। ব্রিফিং ও ডিব্রিফিংয়ের একটি প্রক্রিয়ার আওতায় এই কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হতো যেন তঁরা নিরস্ত্র মানুষদের বেআইনিভাবে হত্যা না করেন।

একটি ঘটনা তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়, এমনই এক ব্রিফিং পর্বে র‌্যাব থেকে ইউনিটে ফিরে আসা এক জুনিয়র কর্মকর্তাকে তার ঊর্ধ্বতন জিজ্ঞেস করেন, তিনি সেখানে কাউকে হত্যা করেছেন কিনা, করলে কতজনকে করেছেন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই কর্মকর্তা তা বলতে কিছুক্ষণ দ্বিধা করেন, পরে স্বীকার করেন তিনি ব্যক্তিগতভাবে দু’জনকে হত্যা করেছেন এবং আরও চারজনের হত্যাকাণ্ড প্রত্যক্ষ করেছেন।

কমিশন জানায়, যেহেতু এসব ঘটনার পর টাকা বিতরণ করা হতো, তাই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরে জানতে চান, তিনি ‘অপারেশনের’ পর পাওয়া টাকা কী করেছেন। তখন ওই কর্মকর্তা জবাব দেন, তিনি টাকাটা গ্রামের মসজিদে দান করেছেন।

আরেকটি ঘটনায়, একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বর্ণনা করেন, কীভাবে একজন অধস্তন কর্মকর্তা গুমসহ গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে পড়ার পর ধর্ম ভীরুতা অবলম্বন শুরু করেন। তখন ওই সিনিয়র কর্মকর্তা তাকে বলেন, এখন আপনি যে নামাজ পড়েন, তা আল্লাহর হক। কিন্তু যেসব অপরাধ করেছেন, সেগুলো মানুষের হক। আর অন্যের হক নষ্ট করার পাপ আল্লাহ মাফ করেন না।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এটি এক ধরনের অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রকাশ করে- যেখানে তিনি বুঝতে পারছিলেন তিনি ভুল করেছেন, কিন্তু পরিস্থিতি বা কাঠামোর চাপে সেটা এড়িয়ে যেতে পারছেন না, আবার পুরোপুরি মেনে নিয়েও স্বস্তিতে থাকতে পারছেন না। এটি তার নিজ কর্মের ভার বহনের মানসিক দ্বন্দ্বকে তুলে ধরে।

কমিশন উল্লেখ করেছে, দুইটি ঘটনার মধ্যে প্রথমটিতে সবচেয়ে দৃষ্টিকটূ বিষয় ছিল—একজন সিনিয়র জেনারেল যখন তার জুনিয়র কর্মকর্তার মুখে ঠাণ্ডা মাথায় দু’জনকে হত্যার স্বীকারোক্তি শোনেন, তখন তিনি কোনো তদন্ত শুরু করেননি, নিহতদের পরিচয় জানার চেষ্টা করেননি কিংবা বিষয়টি সামরিক বা বেসামরিক বিচারপ্রক্রিয়ার আওতায় আনেননি। তার সামনে সব সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। বরং, এই ঘটনাটিকে তিনি তার সতর্কতার উদাহরণ হিসেবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন- যেন ডিব্রিফিং প্রক্রিয়াটিই তার দায়িত্ব পালন করে দিয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সততা, শৃঙ্খলা ও প্রাতিষ্ঠানিক মানদণ্ডে অটল থাকার জন্য পরিচিত একজন সিনিয়র অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা র‌্যাবে তার অধীনস্থ কর্মকর্তাদের নিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে তার এই উদ্বেগ  হত্যাকাণ্ড বা ভুক্তভোগীদের পরিণতি নিয়ে ছিল না।

কমিশন বলছে, তরুণ কর্মকর্তারা অনেক সময় এসব এড়াতে নিজেদের ‘অক্ষম ও অসহায়’ বোধ করতেন। এক ঘটনায় একজন সেনা সদস্য জানান, র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স সেফ হাউস থেকে আটককৃত এক ব্যক্তি পালিয়ে যান, কিন্তু তিনি তাকে আবার ধরে আনেন। কাছে থাকা একজন তরুণ কর্মকর্তা তখন কাঁপছিলেন, কারণ তিনি ভয় পাচ্ছিলেন- যদি ওই আটক ব্যক্তি পালিয়ে যেতেন, তাহলে প্রতিশোধ হিসেবে তাকে তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হত্যা করতে পারতেন বা গুরুতরভাবে শাস্তি দিতে পারতেন।

কারণ ওই সিনিয়র কর্মকর্তা এমন নিষ্ঠুরতার জন্য পরিচিত ছিলেন।

আরেক বিবরণে একজন কর্মকর্তা বলেন, গুম ও অন্যান্য বেআইনি কর্মকাণ্ডে গভীরভাবে জড়িয়ে পড়া তার এক সহকর্মী বলেছেন, ‘শুরুতে না বলার সাহস ছিল না, এখন তো আর পিছিয়ে যাওয়ার পথ নেই’।

গুম সংক্রান্ত কমিশন বলছে, এসব সাক্ষ্য শুধু ভয়ভীতির পরিবেশকেই তুলে ধরে না, বরং জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দায়িত্বহীনতারও পরিচয় তুলে ধরে- যারা কোনো ধরনের নৈতিক সহায়তা বা মানসিক সমর্থন দেননি। সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা
সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন