শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০২, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

নিক্কেই ফোরামে প্রধান উপদেষ্টা

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে শান্তিপূর্ণ রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে শান্তিপূর্ণ রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা আমাদের জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে, ন্যায়বিচার, সমতা, স্বাধীনতা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে শান্তিপূর্ণ রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছি। 

বৃহস্পতিবার টোকিওর ইম্পেরিয়াল হোটেলে অনুষ্ঠিত ৩০তম নিক্কেই ফোরাম ‘ফিউচার অব এশিয়া’র উদ্বোধনী অধিবেশনের মূল বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বৈশ্বিক আস্থা এখন হুমকির মুখে। জাতির মধ্যে, সমাজের অভ্যন্তরে, এমনকি নাগরিক ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যেও আস্থা হ্রাস পাচ্ছে।

‘উত্তাল বিশ্বে এশিয়ার চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক বক্তব্যে তিনি বলেন, বিশ্ব ক্রমেই অস্থির হয়ে উঠছে। আমরা এক গভীর অনিশ্চিত সময় পার করছি। আমরা এমন একটি বিশ্বকে প্রত্যক্ষ করছি যেখানে শান্তি বিনষ্ট হচ্ছে, উত্তেজনা বাড়ছে এবং পারস্পরিক সহযোগিতা সবসময় নিশ্চিত থাকছে না। এশিয়া ও তার বাইরের বিভিন্ন অঞ্চলে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে এবং শান্তি দিন দিন অধরা হয়ে উঠছে। ইউক্রেন, গাজা এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে যুদ্ধ ও মানবসৃষ্ট সংঘাত হাজারো মানুষের জীবন ও জীবিকা ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ এক নির্মম রূপ নিয়েছে। সাম্প্রতিক ভূমিকম্প দেশটির গভীর মানবিক সংকটকে আরও অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে।

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার সংঘাতের প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন বলেন, সম্প্রতি আমাদের দুই প্রতিবেশীর মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যয়বহুল যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। অত্যন্ত দুঃখজনক যে, আমরা কোটি কোটি টাকা যুদ্ধের পেছনে ব্যয় করছি। অথচ লাখ লাখ মানুষ না খেয়ে বা ন্যূনতম চাহিদার জন্য লড়াই করছে।

ড. ইউনূস যুদ্ধবিরতির জন্য উভয় দেশের নেতাদের ধন্যবাদ জানান এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সহাবস্থানের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হচ্ছে, অন্যদিকে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি অনেক প্রতিশ্রুতি দিলেও নতুন নতুন নৈতিক প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। বাণিজ্যিক বিধিনিষেধ বেড়ে যাওয়ায় মুক্ত বাণিজ্য ব্যবস্থার ভিত্তি চ্যালেঞ্জের মুখে এবং আর্থিক বৈষম্য সমাজে বেড়েই চলেছে।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ায় এমন বিভাজনের কারণে অসন্তোষ ও অস্থিরতা দেখা গেছে, যা শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন ডেকে এনেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশে শাসনব্যবস্থার সাম্প্রতিক পরিবর্তন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গত বছর শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশে একটি পরিবর্তন ঘটেছে এবং এরপর তাঁর সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। আমরা আমাদের জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে, ন্যায়বিচার, সমতা, স্বাধীনতা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে শান্তিপূর্ণ রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছি। আমরা বিশ্বাস করি, এটি আমাদের ভুলগুলো সংশোধন করার, নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার এবং একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ার সুযোগ।’

ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখছে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা মিশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এবং মানবিক কারণে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে। বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষের আবাসস্থল এশিয়া অনিশ্চয়তার কেন্দ্রস্থলে, একই সঙ্গে সম্ভাবনারও কেন্দ্রে। আমাদের চ্যালেঞ্জগুলো বিশাল, কিন্তু আমাদের সম্মিলিত শক্তিও বিশাল। এ বাস্তবতায়, আমি বিশ্বাস করি এশিয়ার সামনে একটি সুযোগ, এমনকি একটি দায়িত্ব রয়েছে ভিন্ন পথ দেখানোর; শান্তির, সংলাপের, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের। শুধু সংখ্যাগত নয়, মানুষের কল্যাণ, আস্থা ও আশার উন্নয়ন। আমরা এই চ্যালেঞ্জগুলোর মুখে অসহায় নই। বরং, আমরা ইতিহাসের একটি সন্ধিক্ষণে আছি। আজকের সিদ্ধান্তগুলো নির্ধারণ করবে আমরা আমাদের সন্তানদের জন্য কেমন পৃথিবী রেখে যাব। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, কেবল সমস্যা নিয়ে আলোচনার জন্যে নয়, বরং সমাধান খুঁজে পেতে। এই সমাধানগুলো যেন অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায্য এবং মানবিকতার ভিত্তিতে গড়ে ওঠে।

প্রফেসর ইউনূস প্রায়ই উল্লেখ করা নিজের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘অর্থ উপার্জন আনন্দের বিষয়। কিন্তু মানুষকে সুখী করা, সেটিই প্রকৃত আনন্দ। আমাদের মনোযোগ সরাতে হবে, ব্যক্তিগত মুনাফা থেকে সমষ্টিগত কল্যাণে। স্বল্পমেয়াদি অর্জন থেকে দীর্ঘমেয়াদি স্বপ্নের দিকে।

তিনি জানান, তার নিজের জীবনের যাত্রায় গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা থেকে শুরু করে দরিদ্র নারীদের ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া এবং সারা বিশ্বে সামাজিক ব্যবসার ধারণা ছড়িয়ে দেওয়া পর্যন্ত একটি বিষয় স্পষ্টভাবে শিখেছেন, তা হলো মানুষ কষ্ট পাওয়ার জন্য জন্মায়নি।

তিনি বলেন, মানুষ সীমাহীন সম্ভাবনা নিয়ে জন্মায়। আমাদের শুধু তাদের সঠিক সুযোগটি দিতে হবে। 

‘তিনটি শূন্য’- শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব, শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ এই তত্ত্ব উপস্থাপন করে ড. ইউনূস বলেন, এটি কোনো স্বপ্ন নয়, বরং একটি দিকনির্দেশনা। যেখানে একটি লক্ষ্যে সরকার, ব্যবসা, বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্যক্তি একযোগে কাজ করতে পারে। আমাদের প্রয়োজন এমন একটি নতুন ধরনের অর্থনীতি, যা প্রতিযোগিতার ওপর নয়, সহানুভূতির ভিত্তিতে গড়ে উঠবে। শুধু ভোগের ওপর নয়, অন্যের কল্যাণ হয় এমন অর্থনীতি হবে। এখানেই আমাদের ভবিষ্যৎ।

নিক্কেই ফোরাম সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ফিউচার অব এশিয়া একটি আশাবাদের মঞ্চ।নিক্কেই এমন একটি পরিসর তৈরি করেছে যেখানে সংলাপ সমাধানে রূপ নেয়, এবং যেখানে আস্থা কেবল একটি শব্দ নয়, বরং একটি লক্ষ্য—যার দিকে আমরা একসাথে এগিয়ে যাই। এশিয়ার ভবিষ্যৎ কেবল অর্থনীতি বা ভূরাজনীতির বিষয় নয়, এটি মানুষের, ভাবনার এবং সাহসের বিষয়। চলুন, আমাদের চারপাশের অস্থিরতা দেখে ভীত না হয়ে এটিকে একটি আহ্বান হিসেবে নেই— নতুন করে ভাবার, পুনর্গঠনের এবং একসাথে জাগরণের আহ্বান।

ড. ইউনূস বলেন, ভয়ের দ্বারা নয়, সম্ভাবনার দ্বারা; শক্তির দ্বারা নয়, উদ্দেশ্যের দ্বারা পরিচালিত হই। চলুন, একটি উত্তম বিশ্বের কল্পনা করতে সাহসী হই। চলুন, একে অপরের প্রতি আস্থা রাখি। চলুন, শুধু প্রয়োজনীয়তার কারণে নয়, বরং আন্তরিক ইচ্ছে থেকে একে অপরকে সহযোগিতা করি। এশিয়ার ভবিষ্যৎ এখনো লেখা হয়নি— আমরাই তা একসঙ্গে লিখব। বাংলাদেশ ও জাপান একসঙ্গে কাজ করে এশিয়ার ভাগ্য এমনকি বিশ্বের ভাগ্যও পুনর্লিখন করতে পারে।

সূত্র : বাসস

বিডি প্রতিদিন/কৌশিক

এই বিভাগের আরও খবর
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ মে)
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা
সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
‌'সরকার তিন দায়িত্ব পালনে কাজ করছে'
‌'সরকার তিন দায়িত্ব পালনে কাজ করছে'
বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়
বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
জিয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক : কাদের গনি চৌধুরী
জিয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্বল হচ্ছে নিম্নচাপটি, উত্তাল বঙ্গোপসাগর
দুর্বল হচ্ছে নিম্নচাপটি, উত্তাল বঙ্গোপসাগর
জাপান প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পৃথিবীকে রক্ষায় তরুণদের ‘থ্রি জিরো ক্লাব’ গড়ে তোলার আহ্বান ড. ইউনূসের
পৃথিবীকে রক্ষায় তরুণদের ‘থ্রি জিরো ক্লাব’ গড়ে তোলার আহ্বান ড. ইউনূসের
সর্বশেষ খবর
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে পুকুর থেকে শিশুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
টঙ্গীতে পুকুর থেকে শিশুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনোয়ারায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনী
আনোয়ারায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ঝিনাইদহে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য আবারও জনগণ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে : খোকন
নির্বাচনের জন্য আবারও জনগণ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে : খোকন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় ঝড়ে পড়া নারিকেল নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৮
কুষ্টিয়ায় ঝড়ে পড়া নারিকেল নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মোগর খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন
গাজীপুরে মোগর খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'টানা বৃষ্টির পরও চট্টগ্রাম নগরে জলাবদ্ধতা না হওয়া বড় সাফল্য'
'টানা বৃষ্টির পরও চট্টগ্রাম নগরে জলাবদ্ধতা না হওয়া বড় সাফল্য'

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
রাজধানীতে ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : মুহাম্মদ তাহের
জামায়াত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : মুহাম্মদ তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক
তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী
পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম
বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন
নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত
পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা
কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক
দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল
বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক
পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়
বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস
নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেস্টার সিটিতে ফিরছেন হামজা চৌধুরী!
লেস্টার সিটিতে ফিরছেন হামজা চৌধুরী!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

বৈরী আবহাওয়ায় চট্টগ্রামের ফ্লাইট নামল ঢাকায়
বৈরী আবহাওয়ায় চট্টগ্রামের ফ্লাইট নামল ঢাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গত ১৬ বছরের অন্যায়-অনিয়ম চলতে দেওয়া যাবে না
গত ১৬ বছরের অন্যায়-অনিয়ম চলতে দেওয়া যাবে না

নগর জীবন