শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যে মাহমুদুর রহমান

বিচার বিভাগ কলুষিত করার দায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার

♦ বিচারের মাধ্যমে নিশ্চিত হোক দুঃশাসনের যেন পুনরাবৃত্তি না হয় ♦ জুলাইয়ের শহীদ পরিবারগুলো ন্যায়বিচার দেখার অপেক্ষায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার বিভাগ কলুষিত করার দায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার

আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, শেখ হাসিনা ডিজিএফআইকে ব্যবহার করে একজন কর্মরত প্রধান বিচারপতিকে পদত্যাগ ও দেশত্যাগ করতে বাধ্য করেছিলেন। বিচার বিভাগ কলুষিত করার দায় সম্পূর্ণভাবে ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।  গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবীর জেরার প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে জবানবন্দিতে তিনি বলেন, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করার মাধ্যমে নিশ্চিত হোক বাংলাদেশে যেন গত ১৫ বছরের দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তি আর না হয়। জুলাইয়ের শহীদ পরিবারগুলো ন্যায়বিচার দেখার অপেক্ষায়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের ৪৬তম সাক্ষী হিসেবে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ এ গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো জবানবন্দি দেন মাহমুদুর রহমান। পরে তাঁকে জেরা শুরু করেন পলাতক শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তার জেরা শেষ না হওয়ায় পুনরায় জেরার জন্য আজকের দিন ঠিক করেন ট্রাইব্যুনাল।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান প্রমুখ।

এ মামলায় আরেক আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। সাক্ষ্য গ্রহণের সময় গতকালও তিনি ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন। সকালে কারাগার থেকে তাকে ট্রাইব্যুনালে আনে পুলিশ। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ টেনে মাহমুদুর রহমান তার দ্বিতীয় দিনের জবানবন্দিতে বলেন, ‘সেই তদন্ত প্রতিবেদনে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ আছে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গণহত্যা চালানোর জন্য সরাসরি নির্দেশ দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের রিপোর্টে প্রমাণিত হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট সিনিয়র কর্মকর্তাদের সরাসরি নির্দেশে গণহত্যা চালানো হয়েছে। তাদের প্রত্যেকের ওপর কমান্ড রেসপনসিবিলিটির দায় পড়ে।’

জবানবন্দিতে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা মধ্যপ্রাচ্যে আরব রেভল্যুশনের সময় মিসর এবং তিউনিসিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকারের পতন দেখেছি। বাংলাদেশেও ১৯৯০ সালে গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতন হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে ইতালি এবং জার্মানিতে ফ্যাসিস্ট শাসক মুসোলিনি এবং হিটলারের পতন হয়েছিল যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর। বাংলাদেশেও শেখ হাসিনার ১৫ বছরের চরম দুর্নীতি পরায়ন এবং মানবতাবিরোধী শাসনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের জনগণের প্রত্যাশা হলো আর যেন কখনো আমাদের দেশে এমন ফ্যাসিবাদী শাসনের প্রত্যাবর্তন না ঘটে।’

তিনি বলেন, ‘ জুলাইয়ের শহীদ পরিবারগুলো ন্যায়বিচার দেখার অপেক্ষায়। এর সঙ্গে আরও অন্তত ২০ হাজার আহত জুলাই যোদ্ধা চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। তারাও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের কমান্ড রেসপনসিবিলিটিতে যারা ছিলেন তাদের বিচার দেখতে চান। এই আসামিদের মধ্যে যারা সরাসরি হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন এবং যারা উক্ত হত্যাকাণ্ড ও নৃশংসতা বন্ধ করার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেন নাই, তারা সবাই কমান্ড রেসপনসিবিলিটির আওতাভুক্ত।’

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘আমি বিগত ১৬ বছর ধরে এই ফ্যাসিবাদের উত্থান, বিকাশ এবং পতন প্রত্যক্ষ করেছি। এ বিষয়ে অনবরত লেখালেখি করেছি এবং বিভিন্ন সভা, সেমিনার ও মিডিয়ায় বক্তব্য দিয়ে জনগণকে অবহিত করার চেষ্টা করেছি। জুলাই গণহত্যার পর যখন এ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠিত হয়েছে আমি মনে করেছি রাষ্ট্রের একজন বর্ষিয়ান নাগরিক হিসেবে আমার কর্তব্য ট্রাইব্যুনালকে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় সর্বাত্বক সহযোগিতা করা। সেই সহযোগিতার অংশ হিসেবে আমি ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য প্রদান করছি।’

মাহমুদুর রহমান বলেন, আমি চাই অপরাধীরা যেন সাজা পায়, শহীদ পরিবার, আহত জুলাই যোদ্ধা এবং তাদের পরিবার ন্যায়বিচারের মাধ্যমে তাদের শোক কিছুটা হলেও লাঘব হয়। এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট শাসনের বিষয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা গেলে ভবিষ্যতের সরকারসমূহ সতর্ক হবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যেভাবে বলা হয়েছিল ‘নেভার এগেইন’ বাংলাদেশেও এই বিচারের মাধ্যমে নিশ্চিত হোক যেন গত ১৫ বছরের দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তি আর না হয়।

পরে জেরার একপর্যায়ে আইনজীবী আমির হোসেন মাহমুদুর রহমানের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনি জবানবন্দিতে বলেছেন, ‘স্বাধীন বিচার বিভাগের নামে তামাশা’ লেখার মাধ্যমে জনগণকে সতর্ক করতে চেয়েছেন। এটা আপনি সঠিক কাজ করেননি।’ জবাবে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘আমার এই লেখার পর শেখ হাসিনার পরবর্তী ১৫ বছরের শাসনামলে প্রমাণ হয়েছে আমি সঠিকভাবেই জাতিকে সতর্ক করেছিলাম। শেখ হাসিনা ডিজিএফআইকে ব্যবহার করে একজন কর্মরত প্রধান বিচারপতিকে পদত্যাগ ও দেশত্যাগ করতে বাধ্য করেছিলেন। সুতরাং বিচার বিভাগ কলুষিত করার দায় সম্পূর্ণভাবে ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।’

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে উদ্ধার মুন্সিগঞ্জ শ্রমিক লীগ সভাপতির লাশ
গাজীপুরে উদ্ধার মুন্সিগঞ্জ শ্রমিক লীগ সভাপতির লাশ
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে চসিক মেয়রের অভিযোগ
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে চসিক মেয়রের অভিযোগ
এবার ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
এবার ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
মদনগঞ্জে বসুন্ধরা সিমেন্ট প্ল্যান্টে আগুন
মদনগঞ্জে বসুন্ধরা সিমেন্ট প্ল্যান্টে আগুন
শাবিতে শর্তসাপেক্ষে ছাত্র রাজনীতি চালু
শাবিতে শর্তসাপেক্ষে ছাত্র রাজনীতি চালু
টেকনাফে যৌথ বাহিনীর অভিযানে উদ্ধার ৮৪ নারী-শিশু
টেকনাফে যৌথ বাহিনীর অভিযানে উদ্ধার ৮৪ নারী-শিশু
চুরির মামলায় ১১ দিনের শিশুসহ মা প্রিজন সেলে
চুরির মামলায় ১১ দিনের শিশুসহ মা প্রিজন সেলে
স্কলার্সহোমের উপাধ্যক্ষকে বিক্ষোভের মুখে অব্যাহতি
স্কলার্সহোমের উপাধ্যক্ষকে বিক্ষোভের মুখে অব্যাহতি
সুদের টাকার জন্য লাশ দাফনে বাধা
সুদের টাকার জন্য লাশ দাফনে বাধা
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে
সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে জনতার হাতে আটক ৫
বগুড়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে জনতার হাতে আটক ৫

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচন ঘিরে অনিশ্চিয়তা! চূড়ান্ত হয়নি খসড়া ভোটার তালিকা
বিসিবি নির্বাচন ঘিরে অনিশ্চিয়তা! চূড়ান্ত হয়নি খসড়া ভোটার তালিকা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৫৭৯
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৫৭৯

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্রান্সের স্বীকৃতিকে ঐতিহাসিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
ফ্রান্সের স্বীকৃতিকে ঐতিহাসিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে ধেয়ে আসছে বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, জনজীবন বিপর্যস্ত
চীনে ধেয়ে আসছে বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, জনজীবন বিপর্যস্ত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি-টোয়েন্টির নিলামে সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যে অশ্বিন
আইএলটি-টোয়েন্টির নিলামে সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যে অশ্বিন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদে যে পদক্ষেপ নিলো পরিবেশ মন্ত্রণালয়
কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদে যে পদক্ষেপ নিলো পরিবেশ মন্ত্রণালয়

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুয়াকাটায় দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুয়াকাটায় দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় প্রস্তুতির ঘাটতি নেই: ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় প্রস্তুতির ঘাটতি নেই: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বকালের অন্যতম আম্পায়ার ডিকি বার্ডের মৃত্যু
সর্বকালের অন্যতম আম্পায়ার ডিকি বার্ডের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার অফিসে তালা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার অফিসে তালা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৫ অপহৃত উদ্ধার, ২ অপহরণকারী আটক
টেকনাফে ৫ অপহৃত উদ্ধার, ২ অপহরণকারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা
২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে বাকস্বাধীনতা নিয়ে উদ্বিগ্ন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
যুক্তরাষ্ট্রে বাকস্বাধীনতা নিয়ে উদ্বিগ্ন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ‌‘অসঙ্গতি’ ও প্রশাসনের গড়িমসির অভিযোগ আবিদ-উমামা-কাদেরের
ডাকসু নির্বাচনে ‌‘অসঙ্গতি’ ও প্রশাসনের গড়িমসির অভিযোগ আবিদ-উমামা-কাদেরের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১২
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে দুই ‘রহস্যজনক আত্মহত্যা’
সিলেটে দুই ‘রহস্যজনক আত্মহত্যা’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্যাটরিনা-ভিকি দম্পতির ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ক্যাটরিনা-ভিকি দম্পতির ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্বালানির চাহিদা মেটাতে ৫০ হাজার মেট্রিক টন গ্যাসোলিন কিনছে সরকার
জ্বালানির চাহিদা মেটাতে ৫০ হাজার মেট্রিক টন গ্যাসোলিন কিনছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিসরের প্রেসিডেন্টের ক্ষমায় কারামুক্ত মানবাধিকারকর্মী আলা আবদেল ফাত্তাহ
মিসরের প্রেসিডেন্টের ক্ষমায় কারামুক্ত মানবাধিকারকর্মী আলা আবদেল ফাত্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় নিয়মিত শ্রমবাজার এখনো খোলেনি : বোয়েসেল
মালয়েশিয়ায় নিয়মিত শ্রমবাজার এখনো খোলেনি : বোয়েসেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসইর সূচক সামান্য বাড়লেও কমেছে লেনদেন
ডিএসইর সূচক সামান্য বাড়লেও কমেছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নয় বছর পর গাইবান্ধা সদর উপজেলা বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
নয় বছর পর গাইবান্ধা সদর উপজেলা বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে আসিয়ানের ১১তম সদস্য হতে যাচ্ছে পূর্ব তিমুর
অক্টোবরে আসিয়ানের ১১তম সদস্য হতে যাচ্ছে পূর্ব তিমুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুুবাইয়ে বহুতল ভবনে আগুন
দুুবাইয়ে বহুতল ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপিকার মৃত্যু
বিমান দুর্ঘটনায় জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ
ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে
নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক

বিশেষ আয়োজন

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণে খেলাপি
দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণে খেলাপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর