শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:১১, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

নারী-শিশু নির্যাতন

এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা

► একই সঙ্গে সামলাচ্ছেন শিশু আদালত ও মানব পাচার মামলা ► দীর্ঘসূত্রতা কমাতে গোড়ায় হাত দিতে হবে : অভিমত আইনজ্ঞদের ► আরও ট্রাইব্যুনাল চান বিচারকরা ► ৩৩ হাজার মামলা ঝুলছে পাঁচ বছরের বেশি
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা

দেশের ১০১টি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ঝুলে আছে দেড় লাখের বেশি মামলা। সে হিসাবে বিচারের জন্য গড়ে এসব বিচারকের কাঁধে মামলা রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি করে। একই সঙ্গে শিশু আদালতের ৪২ হাজার এবং মানব পাচার ট্রাইব্যুনালের ৫ হাজারের বেশি মামলাও সামলাচ্ছেন এই বিচারকরা।

বিচারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির দাবি উঠছে। সরকারের পক্ষ থেকে বিচার দ্রুত করতে আইন সংশোধনের কথাও বলা হচ্ছে। তবে শুধু আইন সংশোধন করেই দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। প্রয়োজন এসব ট্রাইব্যুনাল থেকে অন্য মামলার চাপ কমানো। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি বিচারকদের লজিস্টিক সাপোর্ট বাড়ানোও জরুরি।

আইনজ্ঞরা বলছেন, ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি নীতি হচ্ছে, কোনো অপরাধী পার পেয়ে গেলেও কোনো নিরপরাধ ব্যক্তিকে সাজা দেওয়া যাবে না। তাই সাত দিনে বিচার শেষ করতে হবে এটা একটি ভ্রান্ত ধারণা। সত্যিকারার্থে বিচারের দীর্ঘসূত্রতা কমাতে গোড়ায় হাত দেওয়ার পরামর্শ তাদের।

সুপ্রিম কোর্টের বিবরণী শাখার গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নারী ও শিশু নির্যাতনের ১ লাখ ৫১ হাজার ৩১৭টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এর মধ্যে অনুসন্ধান ও তদন্ত পর্যায়ে রয়েছে ২০ হাজার ১৮৩টি মামলা। পাশাপাশি হাই কোর্টের নির্দেশে স্থগিত মামলার সংখ্যা ১ হাজার ৬০৭টি। বিচারাধীন এসব মামলার মধ্যে ৩২ হাজার ৯৭২টি মামলাই ঝুলছে পাঁচ বছরের বেশি। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারকরাই দায়িত্ব পালন করেন শিশু আদালত ও মানব পাচার মামলার। গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শিশু আদালতে ৪২ হাজার ৫৬৯টি এবং মানব পাচারের ৫ হাজার ২১৯টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান অনুযায়ী। এদিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালগুলোতে মামলার চাপ কমানোর চিন্তা করছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদও। তিনি এসব ট্রাইব্যুনাল থেকে শিশু অপরাধের বিচার আলাদা করতে স্বতন্ত্র শিশু আদালত প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় জানিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট থেকে এ-সংক্রান্ত চিঠি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বতন্ত্র শিশু আদালত গঠন করা হলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন মামলার চাপ কমবে। অন্যদিকে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিচার দ্রুত করতে অন্তত আরও ২০০ ট্রাইব্যুনাল গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন বিচারকরা। বিচারকদের সংগঠন জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে এমন আহ্বান জানায়। সংগঠনের সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম ও মহাসচিব মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়, দেশে বিদ্যমান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালগুলো নানা কারণে তাদের প্রত্যাশিত কাজ করতে পারছেন না। বিচারাধীন মামলা এবং বাস্তবতা বিবেচনায় এবং নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার দ্রুত বিচারের স্বার্থে অবিলম্বে কমপক্ষে আরও ২০০টি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল গঠন জরুরি। ওই বিবৃতিতে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সংঘটিত অপরাধগুলোর দ্রুত বিচারের স্বার্থে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল থেকে অতিরিক্ত দায়িত্ব সরিয়ে পৃথক শিশু আদালত ও মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল গঠনেরও আহ্বান জানানো হয়।

জানতে চাইলে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের একটা ভ্রান্ত নীতি হচ্ছে, বিচার বিভাগকে বলে দিলাম এক সপ্তাহের মধ্যে বিচার শেষ করতে। আর বিচার শেষ হয়ে গেল। বিচার বিষয়টা ঠিক এমন না। একজন বিচারককে অবশ্যই জবানবন্দি, সাক্ষ্য, জেরাসহ অনেকগুলো ধাপ পার হতে হয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে। ফৌজদারি বিচারের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত পলিসি হচ্ছে কোনো অপরাধী ছাড়া পেলেও কোনো নিরপরাধ ব্যক্তিকে সাজা দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের অনেক বিচারক রুম শেয়ার করে বসেন। অনেক জেলায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারকই নেই। এমন পরিস্থিতিতে বিচার ত্বরান্বিত হবে না। বিচার দ্রুত করতে হলে লোকবল বাড়াতে হবে। বিচারকদের লজিস্টিক সাপোর্ট বাড়াতে হবে। এরপর বলা যাবে দ্রুত বিচার করেন। কিন্তু ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার করে রেখে দ্রুত বিচার করতে বলে কোনো লাভ হবে না। এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, কোনো সরকারই গোড়ায় হাত দিচ্ছে না। অথচ জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাত দিন, ১৫ দিনে বিচারের কথা বলছেন। বিচার অবশ্যই হতে হবে, তবে সেই বিচার যেন হয় ন্যায়বিচার। বিচারের ক্ষেত্রে আবেগ দেখানোর কোনো সুযোগ নেই। একজন বিচারকেরও সৃষ্টিকর্তার কাছে দায়বদ্ধতা রয়েছে। রাষ্ট্র যদি এই বিচার বিভাগ নিয়ে মহাপরিকল্পনা না করে, তাহলে এসব বিচার দ্রুত করার সুযোগ নেই বলেই মত এই আইনজীবীর।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদ জামাত সাড়ে ৮টায়
জাতীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদ জামাত সাড়ে ৮টায়
গুলিস্তানে সাংবাদিকের ওপর হামলা, ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা
গুলিস্তানে সাংবাদিকের ওপর হামলা, ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা
লাখ টাকার জাল নোটসহ কারবারি গ্রেপ্তার
লাখ টাকার জাল নোটসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দুই সেতুতে এক দিনে ৮ কোটি টাকা টোল আদায়
দুই সেতুতে এক দিনে ৮ কোটি টাকা টোল আদায়
নদীতে বর্জ্য ফেললে ব্যবস্থা, লঞ্চে পলিথিন বহনে নিষেধাজ্ঞা
নদীতে বর্জ্য ফেললে ব্যবস্থা, লঞ্চে পলিথিন বহনে নিষেধাজ্ঞা
ভুল চিকিৎসায়  মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল ভাঙচুর
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল ভাঙচুর
নাইক্ষ্যংছড়িতে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
নাইক্ষ্যংছড়িতে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
পাচারের হাত থেকে বাঁচল চার শিশু
পাচারের হাত থেকে বাঁচল চার শিশু
চট্টগ্রাম-কুনমিং ফ্লাইট চালু করবে চায়না এয়ারলাইনস
চট্টগ্রাম-কুনমিং ফ্লাইট চালু করবে চায়না এয়ারলাইনস
জনজীবন বিপর্যস্ত লু হাওয়ায়
জনজীবন বিপর্যস্ত লু হাওয়ায়
ছয় জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
ছয় জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কেন্দ্রগুলো
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কেন্দ্রগুলো
সর্বশেষ খবর
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

এই মাত্র | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক