শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০

ঈসা (আ.) ছিলেন আল্লাহর রসুল ও সুসংবাদদাতা

এম এ মান্নান
অনলাইন ভার্সন
ঈসা (আ.) ছিলেন আল্লাহর রসুল ও সুসংবাদদাতা

মানব সৃষ্টির মধ্যে তিনটি বিস্ময়কর ব্যতিক্রম রয়েছে। এর প্রথম ব্যতিক্রম দুনিয়ার প্রথম মানব হজরত আদমের (আ.) ক্ষেত্রে। দ্বিতীয়টি প্রথম মানবী হাওয়ার (আ.) সৃষ্টিতে। তৃতীয়টি হজরত ঈসা (সা.)-এর জন্মের ঘটনা। আল্লাহ হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেন মাটি থেকে। আদম (আ.)-এর সঙ্গিনী হিসেবে তার পাঁজর থেকে সৃষ্টি করা হয় হাওয়া (আ.)-কে। বাবা-মা ছাড়াই সৃষ্টি করা হয় প্রথম মানব-মানবীকে। হজরত ঈসা (আ.)-এর মা থাকলেও বাবা ছিল না। আল্লাহর ইচ্ছায় কুমারী মাতা মারিয়াম তাঁকে জন্ম দেন কোনো পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই। আল কোরআনের সুরা মারিয়ামের ১৬ থেকে ৪০ নম্বর আয়াতে হজরত ঈসা (সা.)-এর আবির্ভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর বর্ণনা কর এই কিতাবে উল্লিখিত মারিয়ামের কথা, যখন সে তার পবিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে নিরালায় পুব দিকে এক স্থানে আশ্রয় নিল, এরপর তাদের থেকে সে পর্দা করল। এরপর আমি তার কাছে আমার রুহকে পাঠালাম, সে তার কাছে পূর্ণ মানবাকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করল। মারিয়াম বলল, আল্লাহকে ভয় কর যদি তুমি মুত্তাকি হও, আমি তোমা থেকে দয়াময়ের শরণ নিচ্ছি। সে বলল, আমি তো তোমার প্রতিপালকের প্রেরিত, তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করার জন্য। মারিয়াম বলল, কেমন করে আমার পুত্র হবে? যখন আমাকে কোনো পুরুষ স্পর্শ করেনি এবং আমি ব্যভিচারিণীও নই। সে বলল, এ রূপেই হবে। তোমার প্রতিপালক বলেছেন এটা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি তাকে এ জন্য সৃষ্টি করব, যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার কাছ থেকে এক অনুগ্রহ; এটা তো এক স্থিরকৃত ব্যাপার। এরপর সে গর্ভে তাকে ধারণ করল; এরপর তৎসহ এক দূরবর্তী স্থানে চলে গেল; প্রসববেদনা তাকে এক খেজুর গাছের তলে আশ্রয় নিতে বাধ্য করল। সে বলল, হায়! এর আগে আমি যদি মরে যেতাম ও লোকের স্মৃতি থেকে সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হতাম। ফেরেশতা তার নিম্নপাশ থেকে আহ্বান করে তাকে বলল, তুমি দুঃখ কোরো না, তোমার পাদদেশে তোমার প্রতিপালক এক নহর সৃষ্টি করেছেন। তুমি তোমার দিকে খেজুর গাছকে নাড়া দাও, তা তোমাকে সুপরিপক্ব তাজা খেজুর দান করবে। সুতরাং আহার কর, পান কর ও চক্ষু জুড়াও। মানুষের মধ্যে কাউকে যদি তুমি দেখ তখন বোলো, আমি দয়াময়ের উদ্দেশে মৌনতা অবলম্বনের রোজার মানত করেছি, সুতরাং আজ আমি কিছুতেই কোনো মানুষের সঙ্গে বাক্যালাপ করব না। এরপর সে সন্তানকে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের কাছে উপস্থিত হলে তারা বলল, হে মারিয়াম! তুমি তো এক অদ্ভুত কান্ড করে বসে আছ। হে হারুন-ভগ্নি! তোমার বাবা অসৎ ব্যক্তি ছিলেন না এবং মা ছিলেন না ব্যভিচারিণী। এরপর মারিয়াম সন্তানের প্রতি ইঙ্গিত করল। তারা বলল, যে কোলের শিশু তার সঙ্গে আমরা কেমন করে কথা বলব? সে (শিশু ঈসা) বলল, আমি তো আল্লাহর বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন, আমাকে নবী করেছেন। যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যত দিন জীবিত থাকি তত দিন সালাত ও জাকাত আদায় করতে। আর আমাকে আমার মায়ের প্রতি অনুগত করেছেন এবং তিনি আমাকে করেননি উদ্ধত ও হতভাগ্য; আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্ম লাভ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত অবস্থায় আমি উত্থিত হব। এ-ই হলো মারিয়াম-তনয় ঈসা (আ.)। সত্য কথা, যে বিষয়ে তারা বিতর্ক করে।’ সুরা মারিয়াম, আয়াত ১৬-৪০)। হজরত ঈসা (আ.) ছিলেন অন্য সব মানুষের মতো আল্লাহর বান্দা। তবে তিনি ছিলেন একজন রসুল। যার ওপর আল্লাহ ইনজিল কিতাব নাজিল করেন। আল্লাহ তাঁর এই প্রিয় রসুলকে অনেক মাজেজা দান করেন। উদ্দেশ্য ছিল অবিশ্বাসীদের মধ্যে আল্লাহর রসুল সম্পর্কে বিশ্বাস সৃষ্টি। আল্লাহর পথে যাতে তারা ফিরে আসে ও ইমান আনে। আল্লাহতায়ালা বলেন,  ‘যখন তুমি কাদামাটি দিয়ে পাখির প্রতিকৃতির মতো প্রতিকৃতি নির্মাণ করতে আমার আদেশে। এরপর তুমি তাতে ফুঁ দিতে; ফলে তা আমার আদেশে পাখি হয়ে যেত এবং তুমি আমার আদেশে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে নিরাময় করে দিতে এবং যখন তুমি আমার আদেশে মৃতদের বের করে দাঁড় করিয়ে দিতে এবং যখন আমি বনি ইসরাইলকে তোমাদের থেকে নিবৃত্ত রেখেছিলাম, যখন তুমি তাদের কাছে প্রমাণাদি নিয়ে এসেছিলে। এরপর তাদের মধ্যে যারা কাফির ছিল তারা বলল, এটা প্রকাশ্য জাদু ছাড়া কিছুই নয়। আর যখন আমি হাওয়ারিদের মনে জাগ্রত করলাম যে, আমার প্রতি এবং আমার রসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর, তখন তারা বলতে লাগল, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করলাম এবং আপনি সাক্ষী থাকুন যে আমরা আনুগত্যশীল।’ সুরা আল মায়িদা, আয়াত ১১০-১১১। হজরত ঈসা (আ.)-এর উম্মতদের অনেকে শয়তানের প্রলোভনে বিপথগামী হয়। তারা তাঁকে আল্লাহর অংশীদার বানিয়ে ইবাদত করার ধৃষ্টতা দেখায়। আল কোরআনে তাদের পরিণাম সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়েছে, ‘তারা কাফির, যারা বলে যে মারিয়াম-তনয় মসিহ-ই-আল্লাহ; অথচ মসিহ বলেন, হে বনি ইসরাইল, তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর, যিনি আমার প্রতিপালক এবং তোমাদেরও প্রতিপালক। নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে অংশীদার স্থির করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হয় জাহান্নাম। অত্যাচারীদের কোনো সাহায্যকারী নেই।’ সুরা মায়িদা, আয়াত ৭২। আল্লাহ হজরত ঈসা (আ.)-এর প্রতি ছিলেন দয়াশীল। ইহুদিরা আল্লাহর রসুলকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। তবে তারা সফল হয়নি। আল্লাহ তাঁর প্রিয় বান্দা ও রসুলকে ঊর্ধ্বালোকে উঠিয়ে নেন। কিয়ামতের আগে তিনি পৃথিবীতে আবির্ভূত হবেন শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মত হিসেবে এবং স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করবেন।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
সৌদি পৌঁছেছেন ৮০ হাজার ৭২৩ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৮০ হাজার ৭২৩ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা
লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল
বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি
কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বগুড়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ব্রি-১০২ ধানে
দিনাজপুরে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ব্রি-১০২ ধানে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় : রাশেদ প্রধান
জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় : রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

বাজেটে নতুন চমক থাকছে না
বাজেটে নতুন চমক থাকছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে