শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৩, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

কোরআন মানুষকে আলোকিত করে

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
কোরআন মানুষকে আলোকিত করে

রাব্বি জিদনি ইলমা। হে আমাদের মহান রব, আমাদের জ্ঞান প্রজ্ঞা বাড়িয়ে দিন। যে জ্ঞান গ্রন্থ আপনি গ্রহবাসীর জন্য দান করেছেন। সে গ্রন্থ যেন আমরা নিজেরা পাঠ করে এর পাঠ উপযোগিতা সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে পারি। হে আমাদের রব, আমরা যদি এ দায়িত্ব সম্পন্ন না করতে পারি তাহলে আপনার নামের প্রশংসা এ দুনিয়ায় কে ছড়াবে? আমাদের আপনার জ্ঞান গ্রন্থের আলোয় আলোকিত বান্দা বানিয়ে দিন। আল্লাহতায়ালা মানুষের জীবন পরিচালনার জন্য কোরআনুল করিম নামক একটি পথ-প্রদর্শক গ্রন্থ দান করেছেন। উদ্দেশ্য হলো— মানুষ যেন এ গ্রন্থের আলোকে তার ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাজনৈতিক এবং আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনা করতে পারে। কিন্তু কালের বিবর্তনে অন্যান্য ঐশী গ্রন্থের মতো মানুষ এ মহান গ্রন্থকেও বিভিন্নভাবে পরিত্যাগ করেছে, এর শিক্ষা ভুলে গেছে। পবিত্র কোরআনের ওপর বিশ্বাসী দাবি করার পরও যারা কোরআন তেলাওয়াত করে না, কোরআন বোঝার চেষ্টা করে না, কোরআনের সমাজ কায়েমের আন্দোলনে জীবন বাজি রেখে লড়াই করে না, তাদের বিরুদ্ধে রসুল (সা.) কেয়ামতের দিন মহান আল্লাহর আদালতে এক কঠিন মামলা দায়ের করবেন। সূরা ফোরকানে আল্লাহতায়ালা রসুল (সা.)-এর মামলাটি এভাবে উল্লেখ করেছেন, ‘আর রসুল বলবে, হে আমার প্রতিপালক! আমার জাতি এ কোরআনকে পরিত্যক্ত করে রেখেছিল।’ (সূরা ফোরকান, ২৫:৩০।)

আলোচ্য আয়াতের আলোকে সব মুফাসসির একমত, কোরআনকে পরিত্যাগ-পরিত্যক্ত করা মহাপাপ। কোরআনকে পরিত্যাগ করা কয়েকভাবে হতে পারে। কোরআন অস্বীকার করা, কোরআন অবিশ্বাস করা, কোরআন সম্পর্কে সন্দেহ করা, কোরআন না পড়া, কোরআন শিখে ভুলে যাওয়া, কোরআনের অর্থ না বোঝা, কোরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা না করা, কোরআন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বাধা প্রদান করা— এ সবই কোরআন পরিত্যাগের অন্তর্ভুক্ত। রসুল (সা.)-এর একান্ত সেবক হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোরআন শেখার পর যে ব্যক্তি কোরআন তেলাওয়াত করল না, কোরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করল না বরং কোরআনকে ঘরের এক কোণে ঝুলিয়ে রাখল, কেয়ামতের দিন সে আল্লাহর সামনে গলায় ঝুলন্ত কোরআন নিয়ে উপস্থিত হবে। কোরআন বলবে, হে আল্লাহ! আপনার এ বান্দা আমাকে পরিত্যাগ করেছে/পরিত্যক্ত করে রেখেছে। আপনি তার এবং আমার মাঝে ফায়সালা করে দিন। (কুরতুবি।)

প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজে হাদিস আল্লামা ইমাদুদ্দিন ইবনে কাসির (র.) কোরআন পরিত্যাগের ব্যাখ্যায় লেখেন, ‘কাফেরদের সামনে কোরআন তেলাওয়াত করা হলে তারা কোরআন শুনত না এবং অন্যকে শুনতেও দিত না। কোরআনের ভাষায়, ‘কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শোনবে না এবং এটা আবৃত্তি করার সময় হট্টগোল/শোরগোল সৃষ্টি করবে। তাহলে তোমরা বিজয়ী হবে। (সূরা হামিম সাজদাহ, ৪১:২৬।) এটা ছিল কাফেরদের কোরআন পরিত্যাগ করা এবং কোরআনের ওপর ইমান না আনা। কোরআনের সত্যতা স্বীকার না করা, কোরআন সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা না করাও কোরআন পরিত্যাগের অন্তর্ভুক্ত। (ইবনে কাসির)

প্রত্যেক মুসলমানই দাবি করে তারা কোরআন বিশ্বাস করে এবং ভালোবাসে। কিন্তু কোরআনের সঙ্গে তাদের আচরণ দেখলে যে কেউ বলতে বাধ্য হবে, নিশ্চয়ই এরা কোরআনকে পরিত্যাগ করেছে। কোরআন এসেছে মানুষের জীবনকে বদলানোর জন্য। ‘বদলে যাও বদলে দাও’— এটি কোরআনের স্লোগান। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহ কোনো জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেরা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে। (সূরা রা’দ, ১৩:১১)

পবিত্র কোরআন আমাদের চোখের সামনে বর্তমান থাকা সত্ত্বেও পৃথিবীর বুকে আমরাই সবচেয়ে হতভাগা ও দুর্বল জাতি হয়ে আছি। বিশ্বের আনাচে-কানাচে মুসলমানরা অপমান এবং লাঞ্ছনার বোঝা নিয়ে নির্বাক জীবনযাপন করছে। মুসলমান নিজেরাই নিজেদের দুর্গে আঘাত হানছে। বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের বিচরণক্ষেত্র সীমাবদ্ধ হয়ে আসছে। অথচ আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘ত্বা-হা। আমি এ কোরআন তোমার প্রতি এ জন্য নাজিল করিনি যে, তুমি বিপদে পড়বে। (সূরা ত্বা-হা, ২০:১-২)। অর্থাত্ তোমার মাঝে কোরআন থাকা সত্ত্বেও তুমি হতভাগা হয়ে থাকবে, লাঞ্ছনা-অপমানের বোঝা বয়ে বেড়াবে, নিজেরাই নিজেদের শত্রু হয়ে যাবে, বিশাল পৃথিবী তোমার জন্য ছোট হয়ে যাবে এ জন্য আমি কোরআন নাজিল করিনি। আমি কোরআন নাজিল করেছি কোরআন তোমাদের বিশ্বের নেতৃত্বের আসনে অধিষ্ঠিত করবে, মানবতার কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ হিসেবে তৈরি করবে, জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখায় অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করবে, পৃথিবীর সব জাতি তোমাদের নির্দেশ মেনে চলবে। জীবনে অসংখ্যবার কোরআন খতম করেছে কিন্তু অর্থসহ বুঝে একটি আয়াত কিংবা সূরা পড়া হয়নি— আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলায় এমন মানুষের সংখ্যাই বেশি। কে যেন রটিয়ে দিল অর্থ জানা ছাড়া কোরআন পড়লেও সাওয়াব পাওয়া যায়। সে থেকেই মানুষ সওয়াবের পেছনে ছুটছে নিরন্তর। তাদের জানানো হয়নি কোরআন এসেছে বোঝার জন্য, চিন্তা গবেষণার জন্য। কোরআন সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা না করলে কেয়ামতের দিন প্রিয় নবীর মামলায় আসামি হয়ে মহাপ্রতাপশালী অসীম ক্ষমতাধর পর্যন্ত আল্লাহর আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। কোরআন পরিত্যাগের অপরাধে অপরাধী হয়ে কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে। হে আমার মুমিন ভাই! আদরের বোন! আসুন আমরা কোরআন দিয়ে নিজের ভাগ্য বদলাই। কোরআন শিখি, কোরআন বুঝি, কোরআন অনুযায়ী জীবন গড়ি। হে দয়াময়! কোরআনকে আমাদের জীবন পথের পাথেয় করে দিন।  আমিন।


লেখক :  বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।


বিডি-প্রতিদিন/ ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
সৌদি পৌঁছেছেন ৮০ হাজার ৭২৩ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৮০ হাজার ৭২৩ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা
লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল
বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি
কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বগুড়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ব্রি-১০২ ধানে
দিনাজপুরে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ব্রি-১০২ ধানে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় : রাশেদ প্রধান
জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় : রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার সংলাপ সোমবার
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার সংলাপ সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৬
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানিকগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেটে নতুন চমক থাকছে না
বাজেটে নতুন চমক থাকছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে