শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৪, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

জামায়াতের বিশাল শোডাউন

♦ মালিক নয় সেবক হতে চাই : আমির ♦ জনসমুদ্র সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, সাত দফা দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ক্ষমতায় গেলে জামায়াত মালিক নয় বরং সেবকের ভূমিকা পালন করবে। আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। আগামীর বাংলাদেশে আরেকটা লড়াই হবে। সে লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। দুর্নীতির মূলোৎপাটন করার জন্য সেই লড়াইয়েও আমরা বিজয় লাভ করব। রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল দলটির জাতীয় সমাবেশের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সব গণহত্যার বিচার, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ সাত দফা দাবিতে জাতীয় সমাবেশ করে জামায়াতে ইসলামী। সমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাস, পিকআপ, ট্রেন, লঞ্চে আসতে শুরু করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির এবং অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমাবেশস্থল ও আশপাশ এলাকা রূপ নেয় জনসমুদ্রে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ছাড়িয়ে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেস ক্লাব, পল্টন, কার্জন হল, চানখাঁরপুল, পলাশীসহ সব এলাকায় ছিল সমাবেশে আগত কর্মীর ভিড়। দলীয় পতাকা হাতে মাথায় বেঁধে, দলের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে তাঁরা যোগ দেন সমাবেশে।

অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে সাত দফা দাবিতে এ সমাবেশ করে জামায়াত। দাবিগুলো হলো সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, প্রবাসীদের ভোট প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে সমতাভিত্তিক রাজনৈতিক পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) নিশ্চিত করা।

জামায়াতের এসব দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে সমাবেশে বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, হেফাজত ইসলামের নায়েবে আমির মহিউদ্দিন রাব্বানী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আবু জাফর কাসেমী, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির সভাপতি এ কে এম আনোয়ারুল ইসলাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সহসভাপতি রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার ও জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব ড. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

সভাপতির বক্তব্যে জামায়াত আমির বলেন, জামায়াতে ইসলামী যদি বাংলাদেশের মানুষের সেবা করার সুযোগ পায় তাহলে মালিক হবে না সেবক হবে ইনশাআল্লাহ। লক্ষ জনতাকে সাক্ষী রেখে ঘোষণা দিচ্ছি-আল্লাহর ইচ্ছায়, জনগণের ভালোবাসায় জামায়াত যদি সরকার গঠন করে, তাহলে কোনো এমপি, কোনো মন্ত্রী সরকারি প্লট গ্রহণ করবে না। কোনো এমপি কোনো মন্ত্রী নিজের হাতে টাকা চালাচালি করবে না। আমরা কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেব না। কাউকে দুর্নীতিও করতে দেব না। দুর্নীতি আমরা সহ্য করব না-এ বাংলাদেশটাই আমরা দেখতে চেয়েছি। আমি জামায়াত আমির নই-বাংলাদেশের একজন মানুষ হয়ে কথা বলতে এসেছি। নির্দিষ্ট কোনো শ্রেণির মুক্তির জন্য আমাদের লড়াই নয়। আমাদের লড়াই সবার জন্য।

তিনি বলেন, আবু সাঈদ সেদিন বুক পেতে না দাঁড়ালে হয়তো আজকের বাংলাদেশ আমরা দেখতাম না। হয়তো আরও অনেকের জীবন ফ্যাসিবাদীদের হাতে চলে যেত। জীবন বাজি রেখে এ যুদ্ধটা যদি না হতো তাহলে আজ যারা বিভিন্ন ধরনের কথা বলছেন আর দাবিদাওয়া তুলে ধরছেন তারা তখন কোথায় থাকতেন?

ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, যাদের ত্যাগের বিনিময়ে এ নিয়ামত পেয়েছি আমরা তাদের যেন অবজ্ঞা না করি, অবহেলা না করি। শিশু বলে তাদের যেন তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করি। অহংকার করে কেউ যেন অন্য দলকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করি। অরাজনৈতিক ভাষায় আমরা যেন কথা না বলি। এগুলো যদি পরিহার করতে না পারি তাহলে বুঝতে হবে ফ্যাসিবাদের রূপ বাসা বেঁধেছে। আমরা আশা করব, কেউ এমন করবেন না। আমরা সবাই যেন রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষা করি। জাতীয় ঐক্যের বীজতলা আমরা সবাই একসঙ্গে তৈরি করব ইনশাআল্লাহ।

সমাপনী বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে মঞ্চে পড়ে যান জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তবে কিছু সময় পর উঠে আবার বক্তব্য দিতে শুরু করেন। দ্বিতীয়বার বক্তব্য শুরুর পর আবারও মঞ্চে পড়ে যান জামায়াত আমির। এ সময় জামায়াতের চিকিৎসকরা তাঁকে চিকিৎসা দেন। মঞ্চে বসে তিনি আবারও বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার স্লোগানের মাধ্যমে জাতীয় সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

গতকাল বেলা ২টায় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় জাতীয় সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম। সমাবেশে দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি বক্তব্য দেন আমন্ত্রিত অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীর নেতারা। বক্তব্য দেন আহত জুলাইযোদ্ধা এবং জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ১৭-১৮ বছর ধরে জামায়াতে ইসলামী তথা ইসলামি শক্তির ওপর অত্যাচার-জুলুম হয়েছে। জামায়াতের নেতাদের তিলে তিলে মারা হয়েছে। জামায়াতের নিবন্ধন কেড়ে নেওয়া হয়েছে, ক্রসফায়ার, আয়নাঘর, রিমান্ড-এসবে বাংলাদেশের সব থেকে মজলুম দল হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। তার বিরুদ্ধে এ জনসমুদ্র গণবিস্ফোরণের সৃষ্টি করেছে।

দলটির নির্বাহী পরিষদের সদস্য এ টি এম আজহারুল ইসলাম বলেন, আমি ফাঁসির মঞ্চ থেকে আজ লাখো জনতার এ মহাসমুদ্রে উপস্থিত হতে পেরেছি। আমাকে হত্যার আয়োজন করা হয়েছিল। আমাদের কোনো শক্তি আটকাতে পারে নাই, পারবে না। জামায়াতের নেতৃবৃন্দ পালায় না। আমাদের উপড়ে ফেলতে পারবেন না। শহীদ আবরার ফাহাদের পিতা মো. বরকতউল্লাহ বলেন, আবরার হত্যার ছয় বছর হয়ে গেছে। এখনো বিচার পাইনি।

সমাবেশে জুলাই শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন জুলাই শহীদ ইমাম হাসান তামিমের ভাই রবিউল আলম ভূইয়া। জুলাইয়ে আহত যোদ্ধাদের মধ্যে বক্তব্য দেন জুনাইদুর রহমান, রেদোয়ান নাবিল, মো. শাহ আলম, এম এস মুস্তাফিজুর রহমান।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, শুধু ক্ষমতার পালাবদলের জন্য চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান হয় নাই। নির্বাচনের আগে মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হবে। খুনি আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসরদের যদি বিচারের আওতায় না আনা হয়, তাহলে চব্বিশের শহীদদের সঙ্গে বেইমানি করা হবে।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, নির্বাচনের আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। সরকার যদি জুলাইয়ের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে ব্যর্থ হয় তবে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তি ঐক্যবদ্ধভাবে এ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নিজেরাই জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষণা দেব।

জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব ড. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের কাছে রাজনৈতিক বন্দি হিসেবে ছিলাম। হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে আওয়ামী লীগ প্রতারণা করেছে। এ সময় তিনি জামায়াতে ইসলামীকে একটি আদর্শিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উল্লেখ করেন।

ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর এত এত সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে কিন্তু যে শিক্ষা জাতির মেরুদ সেই শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারে কমিশন গঠন করা হয়নি। পাশ্চাত্য ও ভারতীয় মূল্যবোধের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা নতুন করে গড়ে তুলতে হবে।

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, রফিকুল ইসলাম খান, মজলিসে শুরা সদস্য অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক শিবির নেতা সাদিক কায়েম, শিবির সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম সাদ্দাম, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন, ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের আমির সেলিম উদ্দিন, দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ড. ফয়জুল হক, বাংলাদেশ ল ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি অ্যাডভোকেট জসিমউদ্দিন সরকার, যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী মাওলানা মওদুদ হাসান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি আওয়ামী লীগের
পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি আওয়ামী লীগের
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ইউরোপ থেকে পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপ থেকে পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
ভোটের ঢোল : ইলেকশনে সলিউশনের অপেক্ষা
ভোটের ঢোল : ইলেকশনে সলিউশনের অপেক্ষা
কারও কারও মধ্যে হাসিনা হয়ে ওঠার প্রবণতা
কারও কারও মধ্যে হাসিনা হয়ে ওঠার প্রবণতা
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
আঁতাতকারীরা বিশেষ পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন
আঁতাতকারীরা বিশেষ পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন
কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়াই পর্বতশৃঙ্গে বাবর
কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়াই পর্বতশৃঙ্গে বাবর
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
পিআর ও প্রতীক জটিলতা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
পিআর ও প্রতীক জটিলতা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
বৈষম্যবিরোধী নেতা চার দিন পর পূর্বাচলে উদ্ধার
বৈষম্যবিরোধী নেতা চার দিন পর পূর্বাচলে উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
অস্কারে যাচ্ছে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
অস্কারে যাচ্ছে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

এই মাত্র | শোবিজ

রাজশাহীতে নৌকাডুবিতে একজনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
রাজশাহীতে নৌকাডুবিতে একজনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ পিস ইয়াবাসহ আটক ২
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ পিস ইয়াবাসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে উদযাপিত হচ্ছে পর্যটন দিবস
কক্সবাজারে উদযাপিত হচ্ছে পর্যটন দিবস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সততাই সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র : কাদের গনি চৌধুরী
সততাই সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র : কাদের গনি চৌধুরী

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনি ধস, শতাধিক প্রাণহানির আশঙ্কা
নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনি ধস, শতাধিক প্রাণহানির আশঙ্কা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার সাবাহ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ার সাবাহ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

মাইক্রোসফট থেকে বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাকে বরখাস্তের আহ্বান ট্রাম্পের
মাইক্রোসফট থেকে বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাকে বরখাস্তের আহ্বান ট্রাম্পের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন
মোংলায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও সাশ্রয়ী দামে ‘গুরু’ কার্বনেটেড বেভারেজ
আরও সাশ্রয়ী দামে ‘গুরু’ কার্বনেটেড বেভারেজ

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডি এল রায়ের গানে কণ্ঠ দিলেন সঞ্চিতা রাখি
ডি এল রায়ের গানে কণ্ঠ দিলেন সঞ্চিতা রাখি

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জ নাগরিক কমিটির দ্বিবার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ নাগরিক কমিটির দ্বিবার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হাসান
গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হাসান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বাংলাদেশে গৎবাঁধা রাজনীতির দিন শেষ: আমীর খসরু
নতুন বাংলাদেশে গৎবাঁধা রাজনীতির দিন শেষ: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলবে কম্পিউটার-ল্যাপটপ
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলবে কম্পিউটার-ল্যাপটপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লা দক্ষিণ বিএনপির সম্মেলন আজ
কুমিল্লা দক্ষিণ বিএনপির সম্মেলন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া
দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিকাশে টোল দিয়ে নিমেষেই পার যাত্রাবাড়ী গুলিস্তান ফ্লাইওভার
বিকাশে টোল দিয়ে নিমেষেই পার যাত্রাবাড়ী গুলিস্তান ফ্লাইওভার

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ স্বাধীনতাকামী আসাতা শাকুর
মারা গেলেন মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ স্বাধীনতাকামী আসাতা শাকুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন